নিউইয়র্ক ১০:৫৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ৭ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

দুই প্যানেলের ১০+৯জন কর্মকর্তা মুখোমুখী ॥ কমিউনিটিতে নানা প্রশ্ন নানা জল্পনা-কল্পনা

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ১০:০৭:১৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ নভেম্বর ২০১৪
  • / ১২৬৩ বার পঠিত

বাংলাদেশ সোসাইটি ইন্ক নিউইয়র্ক। নিউইয়র্ক তথা যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী বাংলাদেশীদের ‘মাদার সংগঠন’। উত্তর আমেরিকায় বাংলাদেশীদের ‘মিনি পার্লামেন্ট’ হিসেবেও পরিচিত। দেশ স্বাধীনতার পর সত্তর দশকের মাঝামাঝি প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশ সোসাইটি নানা চড়াই-উৎড়াই পেরিয়ে তৎকালীন কমিউনিটি নেতৃবৃন্দের ‘ড্রইং রুম’ থেকে আজ সিটির এলমহার্স্টস্থ নিজস্ব ভবনে আসন নিয়েছে। সোসাইটি নিয়ে কমিউনিটির চাওয়া-পাওয়ার শেষ নেই। শেষ নেই সামাজিক দায়-দায়িত্বের। সবদিক বিবেচনায় উত্তর আমেরিকা প্রবাসী বাংলাদেশীদের একটাই চাওয়া-পাওয়া সোসাইটিতে যোগ্য নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠা। সোসাইটিকে গণমুখী সামাজিক সংগঠনে পরিণত করা। মূলধারায় বাংলাদেশ আর প্রবাসী বাংলাদেশীদেরকে নেতৃত্ব দেয়ার যোগ্য সংগঠন হিসেবে গড়া। এই প্রেক্ষাপটে গত ২৬ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হলো সোসাইটির দ্বি-বার্র্ষিক নির্বাচন’২০১৪। সর্বশেষ ফলাফলে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী ‘কুনু-রহীম’ ও ‘কামাল-সানী’ প্যানেল দু’টির মধ্যে ‘কুনু-রহীম’ প্যানেল সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদসহ সোসাইটির কার্যকরী পরিষদের ১৯টি পদের মধ্যে ১০টি পদে অপরদিকে ‘কামাল-সানী’ প্যানেল সিনিয়র সহ সভাপতি পদ ৯টি পদে জয়লাভ করেছে। অর্থাৎ দুই প্যানেলের ১০+৯জন কর্মকর্তা সোসাইটিতে মুখোমুখী হচ্ছেন। দুই প্যানেলের এই অবস্থানে সোসাইটির ভবিষ্যৎ কর্মকান্ড নিয়ে কমিউনিটিতে নানা প্রশ্ন উঠেছে। পাশাপাশি চলছে নানা জল্পনা-কল্পনা।
কমিউনিটির সচেতন ব্যক্তিবর্গের মতে, সোসাইটির নির্বাচনে দুই প্যানেল থেকে ১০ জন ও ৯ জন কর্মকর্তা নির্বাচিত হওয়ায় কার্যকরী পরিষদে ‘চেক এন্ড ব্যালেন্স’ থাকবে। সুযোগ এসেছে সোসাইটিকে গণমুখী করার, সোসাইটিকে শক্তিশালী সংগঠনে পরিণত করার। আবার অনেকের মতে প্রায় সমান সংখ্যক কর্মকর্তা নির্বাচিত হওয়ায় কার্যকরী পরিষদের সিদ্ধান্ত গ্রহণে ‘টাগ অব ওয়ার’ সৃষ্টির সম্ভাবনাও রয়েছে। তবে সবকিছু নির্ভর করছে নব নির্বাচিত কর্মকর্তাদের মন মানসিকতার, সহমর্মিতা, সহযোগিতা আর পারস্পারিক শ্রদ্ধাবোধ, সহনশীলতা ও সহিষ্ণুতার উপর। যদিও ‘কামাল-সানী’ প্যানেলের পক্ষ থেকে নির্বাচনী ফলাফল মেনে নিয়ে নির্বাচিত সকল কর্মকর্তাদের সাথে সমন্বয় রেখে মিলে-মিলে সোসাইটিকে শক্তিশালী করার অঙ্গীকার করা হয়েছে। প্রয়োজনে ‘কামাল-সানী’ প্যানেলের নির্বাচিত কর্মকর্তারা সোসাইটিতে ‘ছায়া সরকার’ হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে।
প্রশ্ন উঠেছে ‘কুনু-রহীম’ প্যানেলের নব নির্বাচিত সভাপতি আজমল হোসেন কুনু ও সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রহীম হাওলাদারকে সমর্থনকারী সোসাইটির সাবেক সভাপতি এম আজিজ কি নিয়ন্ত্রণ করবেন? নাকি ‘কুনু-রহীম’ নিজেরাই নিজেদের মতো সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন। কেননা, নির্বাচনের আগে ‘কুনু-রহীম’ প্যানেলের এক পরিচিতি সভায় এম আজিজ প্রসঙ্গক্রমে নিজেকে ‘গড ফাদার’ উল্লেখ করে বলেন, আমি যদি সোসাইটির ‘গড ফাদার’ হই তবে সোসাইটির পরবর্তী ‘গড ফাদার’ হবে ‘কুনু-রহীম’। তার এই বক্তব্য কমিউনিটিতে প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয় এবং নির্বাচনে ‘কুনু-রহীম’ প্যানেল সংখ্যাগরিষ্ঠ পদে জয়ী হওয়ায় কমিউনিটিতে বিষয়টি নতুন করে আলোচিত হচ্ছে।
এদিকে সদ্য অনুষ্ঠিত সোসাইটির নির্বাচনে ভোট গণনা শেষে ‘কামাল-সানী’ প্যানেলের পক্ষ থেকে ‘ভোট প্রক্রিয়ায় ত্রুটি’ অভিযোগ তুলে একটি আবেদন এবং ‘কুনু-রহীম’ প্যানেল থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী সমাজকল্যাণ সম্পাদক পদপ্রার্থী মোশারফ মিয়া (মাত্র দুই ভোটে পরাজিত) ভোটিং মেশিনের ভোট পুনরায় গনণার দাবী জানিয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ইঞ্জিনিয়ার নূরুল হকের কাছে একটি অভিযোগপত্র দাখিল করেন। নির্বাচন কমিশন (ইসি) তাৎক্ষনিকভাবে উভয় অভিযোগপত্র গ্রহণও করেন। কিন্তু নির্বাচনী বিধি মোতাবেক অভিযোগ পত্রের সাথে নগদ ৩০০০ ডলার ফি জমা দেয়ার নিয়ম থাকলেও দুই অভিযোগকারীর পক্ষ থেকে আবেদনের সাথে নির্ধারিত ফি জমা না দেয়ায় অভিযোগের আবেদন দু’টি আমলে নেয়নি নির্বাচন কমিশন। এব্যাপারে নির্বাচন কমিশনের চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ নূরুল হক বলেন, নির্বাচনী বিধিমালা মোতাবেক অভিযোগ পত্রের সাথে যেসব ‘রিকয়ারমেন্ট’ থাকা দরকার ছিলো তা না থাকায় অভিযোগ দু’টি ব্যাপারে কোন সিদ্ধান্ত নেয়া সম্ভব হয়নি। উল্লেখ্য, নির্বাচনের দিন ‘কামাল-সানী’ প্যানেলের পক্ষ থেকে ইসি’র কাছে অভিযোগ করা হলেও গত ৬ নভেম্বর আহুত এক জনাকীর্ণ সাংবাদিক সম্মেলনে প্যানেলটির পক্ষ থেকে নির্বাচনী ফলাফল মেনে নিয়ে নির্বাচিত সকল কর্মকর্তাদের সাথে মিলে-মিলে সোসাইটিকে শক্তিশালী করার কথা বলা হয়।
অপরদিকে ‘কামাল-রহীম’ নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ সোসাইটির বর্তমান কমিটির মেয়াদ আগমী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত। নতুন কমিটি দায়িত্ব গ্রহণ করার কথা ১ জানুয়ারী‘২০১৫ থেকে। নতুন কমিটির মেয়াদ হচ্ছে ২০১৫-২০১৬। সোসাইটির গঠনতন্ত্র মোতাবেক আগামী ডিসেম্বর মাসের মধ্যেই নতুন কমিটির কর্মকর্তারা অভিষিক্ত হওয়ার কথা। এব্যাপারে সোসাইটির পুন: নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রহীম হাওলাদারের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আগামী ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস পালনের জন্য সোসাইটির বর্তমান কমিটির সিদ্ধান্ত রয়েছে। বিজয় দিবস পালনের পর পরই অভিষেক অনুষ্ঠান আয়োজনের মাধ্যমে নতুন কমিটিকে দায়িত্ব দেয়া হতে পারে বলে তিনি মনে করেন। তবে বিষয়টি সোসাইটির বর্তমান কার্যকরী পরিষদের সিদ্ধান্তের উপরই চুড়ান্ত দিন-তারিখ নির্ধারিত হবে তিনি জানান।

Tag :

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

About Author Information

দুই প্যানেলের ১০+৯জন কর্মকর্তা মুখোমুখী ॥ কমিউনিটিতে নানা প্রশ্ন নানা জল্পনা-কল্পনা

প্রকাশের সময় : ১০:০৭:১৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ নভেম্বর ২০১৪

বাংলাদেশ সোসাইটি ইন্ক নিউইয়র্ক। নিউইয়র্ক তথা যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী বাংলাদেশীদের ‘মাদার সংগঠন’। উত্তর আমেরিকায় বাংলাদেশীদের ‘মিনি পার্লামেন্ট’ হিসেবেও পরিচিত। দেশ স্বাধীনতার পর সত্তর দশকের মাঝামাঝি প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশ সোসাইটি নানা চড়াই-উৎড়াই পেরিয়ে তৎকালীন কমিউনিটি নেতৃবৃন্দের ‘ড্রইং রুম’ থেকে আজ সিটির এলমহার্স্টস্থ নিজস্ব ভবনে আসন নিয়েছে। সোসাইটি নিয়ে কমিউনিটির চাওয়া-পাওয়ার শেষ নেই। শেষ নেই সামাজিক দায়-দায়িত্বের। সবদিক বিবেচনায় উত্তর আমেরিকা প্রবাসী বাংলাদেশীদের একটাই চাওয়া-পাওয়া সোসাইটিতে যোগ্য নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠা। সোসাইটিকে গণমুখী সামাজিক সংগঠনে পরিণত করা। মূলধারায় বাংলাদেশ আর প্রবাসী বাংলাদেশীদেরকে নেতৃত্ব দেয়ার যোগ্য সংগঠন হিসেবে গড়া। এই প্রেক্ষাপটে গত ২৬ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হলো সোসাইটির দ্বি-বার্র্ষিক নির্বাচন’২০১৪। সর্বশেষ ফলাফলে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী ‘কুনু-রহীম’ ও ‘কামাল-সানী’ প্যানেল দু’টির মধ্যে ‘কুনু-রহীম’ প্যানেল সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদসহ সোসাইটির কার্যকরী পরিষদের ১৯টি পদের মধ্যে ১০টি পদে অপরদিকে ‘কামাল-সানী’ প্যানেল সিনিয়র সহ সভাপতি পদ ৯টি পদে জয়লাভ করেছে। অর্থাৎ দুই প্যানেলের ১০+৯জন কর্মকর্তা সোসাইটিতে মুখোমুখী হচ্ছেন। দুই প্যানেলের এই অবস্থানে সোসাইটির ভবিষ্যৎ কর্মকান্ড নিয়ে কমিউনিটিতে নানা প্রশ্ন উঠেছে। পাশাপাশি চলছে নানা জল্পনা-কল্পনা।
কমিউনিটির সচেতন ব্যক্তিবর্গের মতে, সোসাইটির নির্বাচনে দুই প্যানেল থেকে ১০ জন ও ৯ জন কর্মকর্তা নির্বাচিত হওয়ায় কার্যকরী পরিষদে ‘চেক এন্ড ব্যালেন্স’ থাকবে। সুযোগ এসেছে সোসাইটিকে গণমুখী করার, সোসাইটিকে শক্তিশালী সংগঠনে পরিণত করার। আবার অনেকের মতে প্রায় সমান সংখ্যক কর্মকর্তা নির্বাচিত হওয়ায় কার্যকরী পরিষদের সিদ্ধান্ত গ্রহণে ‘টাগ অব ওয়ার’ সৃষ্টির সম্ভাবনাও রয়েছে। তবে সবকিছু নির্ভর করছে নব নির্বাচিত কর্মকর্তাদের মন মানসিকতার, সহমর্মিতা, সহযোগিতা আর পারস্পারিক শ্রদ্ধাবোধ, সহনশীলতা ও সহিষ্ণুতার উপর। যদিও ‘কামাল-সানী’ প্যানেলের পক্ষ থেকে নির্বাচনী ফলাফল মেনে নিয়ে নির্বাচিত সকল কর্মকর্তাদের সাথে সমন্বয় রেখে মিলে-মিলে সোসাইটিকে শক্তিশালী করার অঙ্গীকার করা হয়েছে। প্রয়োজনে ‘কামাল-সানী’ প্যানেলের নির্বাচিত কর্মকর্তারা সোসাইটিতে ‘ছায়া সরকার’ হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে।
প্রশ্ন উঠেছে ‘কুনু-রহীম’ প্যানেলের নব নির্বাচিত সভাপতি আজমল হোসেন কুনু ও সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রহীম হাওলাদারকে সমর্থনকারী সোসাইটির সাবেক সভাপতি এম আজিজ কি নিয়ন্ত্রণ করবেন? নাকি ‘কুনু-রহীম’ নিজেরাই নিজেদের মতো সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন। কেননা, নির্বাচনের আগে ‘কুনু-রহীম’ প্যানেলের এক পরিচিতি সভায় এম আজিজ প্রসঙ্গক্রমে নিজেকে ‘গড ফাদার’ উল্লেখ করে বলেন, আমি যদি সোসাইটির ‘গড ফাদার’ হই তবে সোসাইটির পরবর্তী ‘গড ফাদার’ হবে ‘কুনু-রহীম’। তার এই বক্তব্য কমিউনিটিতে প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয় এবং নির্বাচনে ‘কুনু-রহীম’ প্যানেল সংখ্যাগরিষ্ঠ পদে জয়ী হওয়ায় কমিউনিটিতে বিষয়টি নতুন করে আলোচিত হচ্ছে।
এদিকে সদ্য অনুষ্ঠিত সোসাইটির নির্বাচনে ভোট গণনা শেষে ‘কামাল-সানী’ প্যানেলের পক্ষ থেকে ‘ভোট প্রক্রিয়ায় ত্রুটি’ অভিযোগ তুলে একটি আবেদন এবং ‘কুনু-রহীম’ প্যানেল থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী সমাজকল্যাণ সম্পাদক পদপ্রার্থী মোশারফ মিয়া (মাত্র দুই ভোটে পরাজিত) ভোটিং মেশিনের ভোট পুনরায় গনণার দাবী জানিয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ইঞ্জিনিয়ার নূরুল হকের কাছে একটি অভিযোগপত্র দাখিল করেন। নির্বাচন কমিশন (ইসি) তাৎক্ষনিকভাবে উভয় অভিযোগপত্র গ্রহণও করেন। কিন্তু নির্বাচনী বিধি মোতাবেক অভিযোগ পত্রের সাথে নগদ ৩০০০ ডলার ফি জমা দেয়ার নিয়ম থাকলেও দুই অভিযোগকারীর পক্ষ থেকে আবেদনের সাথে নির্ধারিত ফি জমা না দেয়ায় অভিযোগের আবেদন দু’টি আমলে নেয়নি নির্বাচন কমিশন। এব্যাপারে নির্বাচন কমিশনের চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ নূরুল হক বলেন, নির্বাচনী বিধিমালা মোতাবেক অভিযোগ পত্রের সাথে যেসব ‘রিকয়ারমেন্ট’ থাকা দরকার ছিলো তা না থাকায় অভিযোগ দু’টি ব্যাপারে কোন সিদ্ধান্ত নেয়া সম্ভব হয়নি। উল্লেখ্য, নির্বাচনের দিন ‘কামাল-সানী’ প্যানেলের পক্ষ থেকে ইসি’র কাছে অভিযোগ করা হলেও গত ৬ নভেম্বর আহুত এক জনাকীর্ণ সাংবাদিক সম্মেলনে প্যানেলটির পক্ষ থেকে নির্বাচনী ফলাফল মেনে নিয়ে নির্বাচিত সকল কর্মকর্তাদের সাথে মিলে-মিলে সোসাইটিকে শক্তিশালী করার কথা বলা হয়।
অপরদিকে ‘কামাল-রহীম’ নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ সোসাইটির বর্তমান কমিটির মেয়াদ আগমী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত। নতুন কমিটি দায়িত্ব গ্রহণ করার কথা ১ জানুয়ারী‘২০১৫ থেকে। নতুন কমিটির মেয়াদ হচ্ছে ২০১৫-২০১৬। সোসাইটির গঠনতন্ত্র মোতাবেক আগামী ডিসেম্বর মাসের মধ্যেই নতুন কমিটির কর্মকর্তারা অভিষিক্ত হওয়ার কথা। এব্যাপারে সোসাইটির পুন: নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রহীম হাওলাদারের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আগামী ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস পালনের জন্য সোসাইটির বর্তমান কমিটির সিদ্ধান্ত রয়েছে। বিজয় দিবস পালনের পর পরই অভিষেক অনুষ্ঠান আয়োজনের মাধ্যমে নতুন কমিটিকে দায়িত্ব দেয়া হতে পারে বলে তিনি মনে করেন। তবে বিষয়টি সোসাইটির বর্তমান কার্যকরী পরিষদের সিদ্ধান্তের উপরই চুড়ান্ত দিন-তারিখ নির্ধারিত হবে তিনি জানান।