নিউইয়র্ক ১২:০২ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫, ১ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

জালালাবাদের সভাপতি হিসেবে বদরুল খান ৪ লক্ষাধিক ডলারের হিসাব দেননি

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৬:৩২:১২ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৫ মে ২০২২
  • / ৭৫ বার পঠিত

নিউইয়র্ক (ইউএনএ): যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী সিলেট বিভাগবাসী তথা জালালাবাদবাসীদের সর্ববৃহৎ আঞ্চলিক সংগঠন জালালাবাদ এসোসিয়েশন অব আমেরিকার সাবেক সভাপতি বদরুল হোসেন খান তার সময়ের ৪ লাখ ৩ হাজার ৮৭৩ ডলারের কোন হিসেব দেননি। শুধু তাই নয় বিগত কয়েক বছর ধরে এসোসিয়েশনের আয়-ব্যয়ের কোন হিসাব জালালাবাদবাসী জানেন না। সংগঠনের নেই কোন নথিপত্র। অথচ সেই বদরুল হোসেন খান আবার সভাপতি পদে প্রার্থী হয়েছেন, এসোসিয়েশনের ভবন ক্রয়ের প্রতিশ্রæতি দিচ্ছেন। যা প্রতারণার শামিল। সংগঠনের আসন্ন নির্বাচনে সভাপতি পদপ্রার্থী মাসুদুল হক ছানু’র নির্বাচন পরিচালনা কমিটির পক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব অভিযোগ করা হয়। উল্লেখ্য, জালালাবাদ এসোসিয়েশন অব আমেরিকা ইনক এর নির্বাচন আগামী ৫ জুন রোববার। খবর ইউএনএ’র।
জ্যাকন হাইটসের নবান্ন রেষ্টুরেন্টে গত মঙ্গলবার (২৪ মে) বিকেলে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন মাসুদুল হক ছানু’র নির্বাচন পরিচালনা কমিটির আহŸায়ক এবং বিয়ানীবাজার সমিতি ইউএসএ’র সাবেক সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আব্দুর রাজ্জাক। এর আগে স্বাগত বক্তব্য রাখেন নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সদস্য সচিব ও সিলেট সদর সমিতি ইউএসএ’র সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন আহমদ চৌধুরী।
সংবাদ সম্মেলনে মাসুদুল হক ছানু ছাড়াও অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন এবং উপস্থিত সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন নির্বাচন পরিচালনা কমিটির যুগ্ম আহŸায়ক ও বিয়ানীবাজার সমিতি ইউএসএ’র সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ আজিজুর রহমান সাবু, প্রধান সম্বয়কারী মুহিদুল ইসলাম চৌধুরী (লোপা) এবং দরুদ মিয়া রনেল।
বক্তব্য রাখেন আব্দুর রাজ্জাক

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে আব্দুর রাজ্জাক বলেন, জালালাবাদ এসোসিয়েশন অব আমেরিকা ইনক এর বিগত দুইবারের সভাপতি বদরুল খানের বিগত ৬ বৎসরের কার্যকালীন সময়ে এসোসিয়েশনের গঠনতন্ত্রের ধারা উপধারাকে অনুসরণ না করে যে সকল আর্থিক বিষয়ে প্রতিবেদন জালালাবাদ বাসীর সম্মুখে পেশ করে গিয়েছেন, তা সঠিক নয়। আমাদের কাছে তথ্যের মধ্যে রয়েছে:
১. ২০১৩ সালের কার্যকরি পরিষদেও নিকট থেকে সমজিয়া পেয়েছেন ———-৭৮,৭৭৩ ডলার।
২. সাবেক সভাপতি জন উদ্দিনের নিকট থেকে পেয়েছেন ———————১৬,৫০০ ডলার।
৩. সাবেক নির্বাচন কমিশন এর সদস্য আওতাদ চৌধুরী’র নিকট থেকে প্রাপ্ত——-৩,০০০ ডলার।
৪. তিনি ৬ বৎসর সভাপতি থাকাকালীন সময়ে ফিলাডেলফিয়ার বাড়ী থেকে রেন্ট বাবত পেয়েছেন (১৪০০ গুণন ৬৩ মাস) — ৮৮,২০০ ডলার।
৫. জালালাবাদ এসোসিয়েশন এর কবর বিক্রী বাবত আয় (১৩০০ গুণন ৪০) —৫২,০০০ ডলার।
৬. ২০০৯ সালের ফিলাডেলফিয়ায় এসোসিয়েশন এর নামে বাড়ি ক্রয় করা হয় ১,৮২,০০০ ডলার। কিন্তু তিনি ৯ বৎসর পর ২০১৮ সালে ঐ বাড়ী বিক্রী করেছেন ১ লাখ ৮০ হাজার ডলারে (বর্তমানে এই বাড়ির মূল্য ৩ লাখ ৭৫ হাজার ডলার)।
৭. ৬ বৎসরের ১১৩ আজীবন সদস্য বাবত প্রাপ্ত (১১৩ গুণন ২০০) ————২২,৬০০ ডলার।
৮. সমিতির ঘর কেনার জন্য ফান্ড রাইজিং ডিনার থেকে প্রাপ্ত অনুদান ———৬০,০০০ ডলার।
৯. জালালাবাদ এসোসিয়েশন এর বিগত দুইবারের নির্বাচনের নমিনেশন ফি ও নমিনেশন প্যাকেজ বিক্রী বাবদ আয় ৮৫,৮০০ ডলার।
১০. জালালাবাদ এসোসিয়েশন এর বিগত দুইবারের নির্বাচনের জন্য সাধারণ সদস্য নবায়ণ বাবদ আয় ৬০ হাজার ডলার।
লিখিত বক্তব্যে আব্দুর রাজ্জাক বলেন, জালালাবাদ এসোসিয়েশন অব আমেরিকাইনক এর বিগত ৬ বৎসরের মোট আয় ৬ লাখ ৪৬ হাজার ৮৭৩ ডলার। কিন্তু নির্বাচনে পুনরায় সভাপতি পদপ্রাথী বদরুল খান বর্তমান কমিটির নিকট ২টি চেকের মাধ্যমে দিয়েছেন ২ রলাখ ৪৩ হাজার ডলার। অবশিষ্ট মোট অর্থ ৪ লাখ ৩ হাজার ৮৭৩ ডলারের কোন হদিস নেই। তিনি বলেন, এই অর্থ (৪ লাখ ৩ হাজার ৮৭৩ ডলার) কোথায় গেলো জালালাবাদবাসী জানতে চায়?
লিখিত বক্তব্যে বলা হয়: বদরুল খান বর্তমান কমিটির নিকট বিগত দিনের কোনো নতিপত্র (রেজ্যুলেশন বুক, ব্যাংক ষ্টেটমেন্ট, ব্যাংক চেক) ৬ বৎসরের আয়-ব্যয়ের হিসাব দিয়ে যাননি। জালালাবাদ মহা সম্মেলনের আয় বাবদ প্রাপ্ত আনুদান ১০ হাজার ডলারের সঠিক তথ্যও জালালাবাদ বাসী জানতে চায়?
অনেক জালালাবাদবাসীকে আজীবন সদস্য বানানোর জন্য জনপ্রতি ২০০ করে নিয়েও আজীবন সদস্য করা হয়নি। বদরুল খান এইবার বিনা অর্থে নিজের অপকর্মকে ঢাকার জন্য ৬/৭ জন্য আজীবন সদস্য নবায়ণ করেছেন বর্তমান কমিটির নিকট কাছে, যারা কিনা তার সময়কালীন সদস্য হয়েছিলেন।
আব্দুর রাজ্জাক বলেন, আমি মনে প্রাণে বিশ্বাস করি আসন্ন নির্বাচনে যদি মাসুদুল হক ছানু সভাপতি নির্বাচিত হন, তবে জালালাবাদবাসী বিগত দিনের সকল কার্যক্রম সঠিকভাবে উপস্থাপন করে ও গঠনতন্ত্রের ধারা/উপধারাকে সমুন্নত রেখে এসোেিসয়েশন-কে জালালাবাদবাসীর মনের আঙ্গিনায় পৌঁছে দেবেন। তিনি মাসুদুল হক ছানু’কে ভোটদিয়ে জয়যুক্ত করার জন্য ভোটারদের প্রাত আহŸান জানান।
সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের উত্তরে মাসুদুল হক ছানু বলেন, এক তরফা নির্বাচন আর অনিয়মের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ হিসেবে আমি সভাপতি পদে প্রার্থী হয়েছি। এবং নির্বাচিত হলে তিন মাসের মধ্যে বিশেষ সাধারণ সভা ডেকে জালালাবাদবাসীদের নিয়ে পরবর্তী পদক্ষেপ নেয়া হবে।
অপর এক প্রশ্নের উত্তরে আব্দুর রাজ্জাক বলেন, জালালাবাদ এসোসিয়েশন গঠনতন্ত্র মোতাবেক চলছে না। এবং গঠনতন্ত্র মোতাবেক প্যানেল ভিত্তিক নির্বাচনেরও কোন সুযোগ নেই।

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

জালালাবাদের সভাপতি হিসেবে বদরুল খান ৪ লক্ষাধিক ডলারের হিসাব দেননি

প্রকাশের সময় : ০৬:৩২:১২ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৫ মে ২০২২

নিউইয়র্ক (ইউএনএ): যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী সিলেট বিভাগবাসী তথা জালালাবাদবাসীদের সর্ববৃহৎ আঞ্চলিক সংগঠন জালালাবাদ এসোসিয়েশন অব আমেরিকার সাবেক সভাপতি বদরুল হোসেন খান তার সময়ের ৪ লাখ ৩ হাজার ৮৭৩ ডলারের কোন হিসেব দেননি। শুধু তাই নয় বিগত কয়েক বছর ধরে এসোসিয়েশনের আয়-ব্যয়ের কোন হিসাব জালালাবাদবাসী জানেন না। সংগঠনের নেই কোন নথিপত্র। অথচ সেই বদরুল হোসেন খান আবার সভাপতি পদে প্রার্থী হয়েছেন, এসোসিয়েশনের ভবন ক্রয়ের প্রতিশ্রæতি দিচ্ছেন। যা প্রতারণার শামিল। সংগঠনের আসন্ন নির্বাচনে সভাপতি পদপ্রার্থী মাসুদুল হক ছানু’র নির্বাচন পরিচালনা কমিটির পক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব অভিযোগ করা হয়। উল্লেখ্য, জালালাবাদ এসোসিয়েশন অব আমেরিকা ইনক এর নির্বাচন আগামী ৫ জুন রোববার। খবর ইউএনএ’র।
জ্যাকন হাইটসের নবান্ন রেষ্টুরেন্টে গত মঙ্গলবার (২৪ মে) বিকেলে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন মাসুদুল হক ছানু’র নির্বাচন পরিচালনা কমিটির আহŸায়ক এবং বিয়ানীবাজার সমিতি ইউএসএ’র সাবেক সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আব্দুর রাজ্জাক। এর আগে স্বাগত বক্তব্য রাখেন নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সদস্য সচিব ও সিলেট সদর সমিতি ইউএসএ’র সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন আহমদ চৌধুরী।
সংবাদ সম্মেলনে মাসুদুল হক ছানু ছাড়াও অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন এবং উপস্থিত সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন নির্বাচন পরিচালনা কমিটির যুগ্ম আহŸায়ক ও বিয়ানীবাজার সমিতি ইউএসএ’র সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ আজিজুর রহমান সাবু, প্রধান সম্বয়কারী মুহিদুল ইসলাম চৌধুরী (লোপা) এবং দরুদ মিয়া রনেল।
বক্তব্য রাখেন আব্দুর রাজ্জাক

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে আব্দুর রাজ্জাক বলেন, জালালাবাদ এসোসিয়েশন অব আমেরিকা ইনক এর বিগত দুইবারের সভাপতি বদরুল খানের বিগত ৬ বৎসরের কার্যকালীন সময়ে এসোসিয়েশনের গঠনতন্ত্রের ধারা উপধারাকে অনুসরণ না করে যে সকল আর্থিক বিষয়ে প্রতিবেদন জালালাবাদ বাসীর সম্মুখে পেশ করে গিয়েছেন, তা সঠিক নয়। আমাদের কাছে তথ্যের মধ্যে রয়েছে:
১. ২০১৩ সালের কার্যকরি পরিষদেও নিকট থেকে সমজিয়া পেয়েছেন ———-৭৮,৭৭৩ ডলার।
২. সাবেক সভাপতি জন উদ্দিনের নিকট থেকে পেয়েছেন ———————১৬,৫০০ ডলার।
৩. সাবেক নির্বাচন কমিশন এর সদস্য আওতাদ চৌধুরী’র নিকট থেকে প্রাপ্ত——-৩,০০০ ডলার।
৪. তিনি ৬ বৎসর সভাপতি থাকাকালীন সময়ে ফিলাডেলফিয়ার বাড়ী থেকে রেন্ট বাবত পেয়েছেন (১৪০০ গুণন ৬৩ মাস) — ৮৮,২০০ ডলার।
৫. জালালাবাদ এসোসিয়েশন এর কবর বিক্রী বাবত আয় (১৩০০ গুণন ৪০) —৫২,০০০ ডলার।
৬. ২০০৯ সালের ফিলাডেলফিয়ায় এসোসিয়েশন এর নামে বাড়ি ক্রয় করা হয় ১,৮২,০০০ ডলার। কিন্তু তিনি ৯ বৎসর পর ২০১৮ সালে ঐ বাড়ী বিক্রী করেছেন ১ লাখ ৮০ হাজার ডলারে (বর্তমানে এই বাড়ির মূল্য ৩ লাখ ৭৫ হাজার ডলার)।
৭. ৬ বৎসরের ১১৩ আজীবন সদস্য বাবত প্রাপ্ত (১১৩ গুণন ২০০) ————২২,৬০০ ডলার।
৮. সমিতির ঘর কেনার জন্য ফান্ড রাইজিং ডিনার থেকে প্রাপ্ত অনুদান ———৬০,০০০ ডলার।
৯. জালালাবাদ এসোসিয়েশন এর বিগত দুইবারের নির্বাচনের নমিনেশন ফি ও নমিনেশন প্যাকেজ বিক্রী বাবদ আয় ৮৫,৮০০ ডলার।
১০. জালালাবাদ এসোসিয়েশন এর বিগত দুইবারের নির্বাচনের জন্য সাধারণ সদস্য নবায়ণ বাবদ আয় ৬০ হাজার ডলার।
লিখিত বক্তব্যে আব্দুর রাজ্জাক বলেন, জালালাবাদ এসোসিয়েশন অব আমেরিকাইনক এর বিগত ৬ বৎসরের মোট আয় ৬ লাখ ৪৬ হাজার ৮৭৩ ডলার। কিন্তু নির্বাচনে পুনরায় সভাপতি পদপ্রাথী বদরুল খান বর্তমান কমিটির নিকট ২টি চেকের মাধ্যমে দিয়েছেন ২ রলাখ ৪৩ হাজার ডলার। অবশিষ্ট মোট অর্থ ৪ লাখ ৩ হাজার ৮৭৩ ডলারের কোন হদিস নেই। তিনি বলেন, এই অর্থ (৪ লাখ ৩ হাজার ৮৭৩ ডলার) কোথায় গেলো জালালাবাদবাসী জানতে চায়?
লিখিত বক্তব্যে বলা হয়: বদরুল খান বর্তমান কমিটির নিকট বিগত দিনের কোনো নতিপত্র (রেজ্যুলেশন বুক, ব্যাংক ষ্টেটমেন্ট, ব্যাংক চেক) ৬ বৎসরের আয়-ব্যয়ের হিসাব দিয়ে যাননি। জালালাবাদ মহা সম্মেলনের আয় বাবদ প্রাপ্ত আনুদান ১০ হাজার ডলারের সঠিক তথ্যও জালালাবাদ বাসী জানতে চায়?
অনেক জালালাবাদবাসীকে আজীবন সদস্য বানানোর জন্য জনপ্রতি ২০০ করে নিয়েও আজীবন সদস্য করা হয়নি। বদরুল খান এইবার বিনা অর্থে নিজের অপকর্মকে ঢাকার জন্য ৬/৭ জন্য আজীবন সদস্য নবায়ণ করেছেন বর্তমান কমিটির নিকট কাছে, যারা কিনা তার সময়কালীন সদস্য হয়েছিলেন।
আব্দুর রাজ্জাক বলেন, আমি মনে প্রাণে বিশ্বাস করি আসন্ন নির্বাচনে যদি মাসুদুল হক ছানু সভাপতি নির্বাচিত হন, তবে জালালাবাদবাসী বিগত দিনের সকল কার্যক্রম সঠিকভাবে উপস্থাপন করে ও গঠনতন্ত্রের ধারা/উপধারাকে সমুন্নত রেখে এসোেিসয়েশন-কে জালালাবাদবাসীর মনের আঙ্গিনায় পৌঁছে দেবেন। তিনি মাসুদুল হক ছানু’কে ভোটদিয়ে জয়যুক্ত করার জন্য ভোটারদের প্রাত আহŸান জানান।
সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের উত্তরে মাসুদুল হক ছানু বলেন, এক তরফা নির্বাচন আর অনিয়মের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ হিসেবে আমি সভাপতি পদে প্রার্থী হয়েছি। এবং নির্বাচিত হলে তিন মাসের মধ্যে বিশেষ সাধারণ সভা ডেকে জালালাবাদবাসীদের নিয়ে পরবর্তী পদক্ষেপ নেয়া হবে।
অপর এক প্রশ্নের উত্তরে আব্দুর রাজ্জাক বলেন, জালালাবাদ এসোসিয়েশন গঠনতন্ত্র মোতাবেক চলছে না। এবং গঠনতন্ত্র মোতাবেক প্যানেল ভিত্তিক নির্বাচনেরও কোন সুযোগ নেই।