নিউইয়র্ক ০৭:০৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫, ১ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

জন ক্যাইমেনকে বাংলাদেশীদের সমর্থন : আমি আনন্দিত, আশাবাদী

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০১:১৩:২৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৫ অগাস্ট ২০২২
  • / ৭৩ বার পঠিত

নিউইয়র্ক (ইউএনএ): নিউইয়র্কের কংগ্রেসনাল ডিস্ট্রিক্ট-৩ (নর্দার্ন পার্ট অব নাসাউ কাউন্টি এবং কুইন্সের অংশ বিশেষ) এর প্রাইমারী নির্বাচন আগামী ২৩ আগস্ট মঙ্গলবার। এই আসনের কংগ্রেসম্যান টম সওজি অবসর নেয়ায় শূন্য এতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ডোেক্র্যাটিক পার্টির মনোনয়নের দৌড়ে এই নির্বাচনে জন ক্যাইমেন ছাড়াও আরো চার প্রার্থী রয়েছেন। তারা হলেন- মেলানী দ্যএ্যারিগো, যসোয়া লাফাজন, রীমা রসুল এবং রবার্ট জিমারম্যান। স্থানীয় বাংলাদেশী কমিউনিটির বড় একটি অংশের সমর্থন রয়েছে তার প্রতি। বাংলাদেশী-আমেরিকান কমিউনিটির পক্ষ থেকে তার সমর্থনে নেতৃত্ব দিচ্ছেন ডেমোক্র্যাট ও বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদী রাজনীতির অন্যতম নেতা, বিশিষ্ট ব্যবসায় এবং লং আইল্যান্ড চেম্বারের পরিচালক আখতার হোসেন বাদল। উল্লেখ, আখতার হোসেন বাদল জন ক্যাইমেন তার নির্বাচনী টিমে বিশেষ উপদেষ্টা। খবর ইউএনএ’র।
এদিকে জন ক্যাইমেনের সমর্থনে আখতার হোসেন বাদলের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান আরএলবি গ্রæপ ইউএসএ’র উদ্যোগে শুক্রবার (১১ আগস্ট) সন্ধ্যা ৬টায় লং আইল্যান্ডের কপিয়েগ সিটির ১২১০ মন্টক হাইওয়েতে অবস্থিত আরএলবি-তে ‘ভিআইপি মিট এ্যান্ড গ্রিট’ অনুষ্ঠিত হয়। এতে ইউএস কংগ্রেস প্রার্থী জন ক্যামেইন ছাড়াও সাফোক কাউন্টি এক্সিকিউটিভ স্টিভ ভেলোন, কপিয়েগ চেম্বার অব কমার্সের প্রেসিডেন্ট শ্যারোন ফাহুরোসো, বাংলাদেশ সোসাইটির ট্রাষ্টি বোর্ডস সদস্য ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক দেলোয়ার হোসেন প্রমুখ শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন। অনুষ্ঠানে নিউইয়র্ক সিটি বিএনপি’র সভাপতি সাইফুল ইসলাম ও সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ আরিফ মিয়া সহ স্থানীয় ডেমোক্র্যাট পার্টির র্শীষ নেতৃবৃন্দ সহ বাংলাদেশী কমিউনিটির বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে আখতার হোসেন বাদল অতিথিদের স্বাগত জানান এবং স্বাগত বক্তব্য রাখেন। ব্যতিক্রমী এই অনুষ্ঠানের শুরুতে অতিথিদের ফুলেল শুভেচ্ছা জানানো হয়। অনুষ্ঠানে জন ক্যাইমেনের জন্য ফান্ড রেইজও করা হয়।
অনুষ্ঠানের শুরুতে জন ক্যাইমেনের সমর্থকরা প্লাকার্ড হাতে আরএলবি গ্রæপ ইউএসএ’র স্টোরের সামনে তার পক্ষে প্রচারনা চালায়। অনুষ্ঠানে জন ক্যাইমেন তার বক্তব্যে আখতার হোসেন বাদল সহ স্থানীয় বাংলাদেশী-আমেরিকান কমিউনিটির প্রশংসা করে বলেন, বাংলাদেশী কমিউনিটি আমেরিকার উদীয়মান কমিউনিটি। বিশেষ করে নিউইয়র্কে এই কমিউনিটির পরিধি বাড়ছে। তাদের সমর্থনে আমি আনন্দিত, আশাবাদী। ইমিগ্র্যান্টারই আমেরিকার মূল শক্তি আর শক্তিশালী কমিউনিটির কারিগর। তাদের অধিকার ও মর্যাদা আমার কাছে ফাস্ট প্রায়োরিটি। তিনি বলেন, আমি সকল কমিউনিটির জন্য কাজ করতে চাই। অভিবাসীদের ভাষাগত শিক্ষা এবং কর্মস্থলের ন্যায্য পারিশ্রমিকের ক্ষেত্রে সততা আর নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করতে চাই। এক্ষেত্রে কোন আপোষ নেই। বলেন, আমরা সবাই মিলে আমাদের নেইবরহুডকে আরো সুন্দর করতে চাই। বিশেষ করে অভিবাসীদের মৌলিক সমস্যা সহ অবনতিশীল আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করাই হবে আমার প্রধান কাজ। প্রসঙ্গত তিনি বলেন, আমি নির্বাচিত হলে বাংলাদেশী কমিউনিটিও এগিয়ে যাবে। এই কমিউনিটির উদয়মান নেতা হিসেবে আখতার হোসেন বাদলও এগিয়ে যাবে, পার্টিতে তার ভালো অবস্থান তৈরী হবে। সে আমার স্পেশাল অ্যাডভাইজার-এটি শেষ কথা নয়, বাদলের যাত্রা শুরু হলো মাত্র। তিনি ২৩ আগস্ট অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচনে সকলকে কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিয়ে জয়ী করার অনুরোধ জানান।
অধ্যাপক দেলোয়ার হোসেন বলেন, স্বপ্নের দেশ আমেরিকা। আর এই স্বপ্ন পূরণে মূলধারার রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ততার বিকল্প নেই। সে তাগিদেই আমরা আমাদের পছন্দের প্রার্থীগণের পক্ষে মাঠে নেমেছি। লং আইল্যান্ডের মত বহুজাতিক কমিউনিটিতে আকতার হোসেন বাদলের মত সংগঠকের নেতৃত্বে বাংলাদেশী সহ অন্যান্য কমিউনিটির নেতৃবৃন্দ সরব রয়েছে। জয় আমাদের হবেই।
অনুষ্ঠানে আখতার হোসেন তার বক্তব্যে সংশ্লিস্ট সকলের প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা জানিয়ে বলেন, দীর্ঘদিন ধরে আমি এই এলাকায় ব্যবসা পরিচালনা করছি, এলাকার মানুষের পাশে রয়েছি। তাদের ভালোবাসা-সান্নিধ্যে আমি অভিভূত। তিনি কংগ্রেসে জন ক্যাইমেনকে নির্বাচত করার জন্য সকলের প্রতি আহŸান জানিয়ে বলেন, আমরা ২৩ আগস্ট বৃহৎ আকারে ‘বিজয় উৎসব’ করতে চাই।
আরো উল্লেখ্য, নিউইয়র্কের কংগ্রেসনাল ডিস্ট্রিক্ট-৩ আসনে ২০১৯ এর সেনসাস অনুযায়ী মোট জনসংখ্যা ৭ লাখ ২৫ হাজার ৭৪৬ জন। এরমধ্যে শ্বেতাঙ্গ-৬৯.৫% এবং এশিয়ান-১৪.৬%। হিস্যানিক হলেন ১০.৬% এবং কৃষ্ণাঙ্গ-৩.১%। অর্থাৎ এই আসনে জয়-পরাজয়ে কিছুটা হলেও দক্ষিণ এশিয়ান-আমেরিকান অর্থাৎ বাংলাদেশী, পাকিস্তানী, ভারতীয়, চীনারা ফ্যাক্টর। আর সে আলোকেই জন ক্যাইমেন তার নির্বাচনী টিমে বিশেষ উপদেষ্টা হিসেবে আকতার হোসেন বাদলকে অন্তর্ভুক্ত করেছেন।
সাফোক কাউন্টির ডেপুটি এক্সিকিউটিভ হিসেবে দায়িত্ব পালনরত জন ক্যাইমেন টানা ২৪ বছর যাবত এলাকার বিভিন্ন পর্যায়ে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি। তিনি ছিলেন নর্থ হেমস্টিড টাউনের সুপারভাইজারম নাসাউ কাউন্টি ডিস্ট্রিক্ট কোর্টের জজ, স্যান্ডিতে ক্ষত-বিক্ষত নিউইয়র্ক পুনর্গঠনে স্টেটের এডভাইজার, নাসাউ কাউন্টি ফাইন্যান্স অথরিটির চেয়ারম্যান হিসেবেও নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করেছেন জন ক্যাইমেন। ব্যক্তিগতভাবে তিনি একজন আইনজীবী। আসন্ন নির্বাচনে বিভিন্ন জরিপে এগিয়ে রয়েছেন জন ক্যাইমেন। হফট্রা ল’ স্কুল থেকে জুরিস ডক্টরেট এবং হার্ভার্ড থেকে লোক প্রশাসনে মাস্টার্সকারি জন ক্যাইমেন গ্রেট নেকে স্ত্রী এবং ৩ সন্তান নিয়ে বসবাস করছেন।

 

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

জন ক্যাইমেনকে বাংলাদেশীদের সমর্থন : আমি আনন্দিত, আশাবাদী

প্রকাশের সময় : ০১:১৩:২৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৫ অগাস্ট ২০২২

নিউইয়র্ক (ইউএনএ): নিউইয়র্কের কংগ্রেসনাল ডিস্ট্রিক্ট-৩ (নর্দার্ন পার্ট অব নাসাউ কাউন্টি এবং কুইন্সের অংশ বিশেষ) এর প্রাইমারী নির্বাচন আগামী ২৩ আগস্ট মঙ্গলবার। এই আসনের কংগ্রেসম্যান টম সওজি অবসর নেয়ায় শূন্য এতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ডোেক্র্যাটিক পার্টির মনোনয়নের দৌড়ে এই নির্বাচনে জন ক্যাইমেন ছাড়াও আরো চার প্রার্থী রয়েছেন। তারা হলেন- মেলানী দ্যএ্যারিগো, যসোয়া লাফাজন, রীমা রসুল এবং রবার্ট জিমারম্যান। স্থানীয় বাংলাদেশী কমিউনিটির বড় একটি অংশের সমর্থন রয়েছে তার প্রতি। বাংলাদেশী-আমেরিকান কমিউনিটির পক্ষ থেকে তার সমর্থনে নেতৃত্ব দিচ্ছেন ডেমোক্র্যাট ও বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদী রাজনীতির অন্যতম নেতা, বিশিষ্ট ব্যবসায় এবং লং আইল্যান্ড চেম্বারের পরিচালক আখতার হোসেন বাদল। উল্লেখ, আখতার হোসেন বাদল জন ক্যাইমেন তার নির্বাচনী টিমে বিশেষ উপদেষ্টা। খবর ইউএনএ’র।
এদিকে জন ক্যাইমেনের সমর্থনে আখতার হোসেন বাদলের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান আরএলবি গ্রæপ ইউএসএ’র উদ্যোগে শুক্রবার (১১ আগস্ট) সন্ধ্যা ৬টায় লং আইল্যান্ডের কপিয়েগ সিটির ১২১০ মন্টক হাইওয়েতে অবস্থিত আরএলবি-তে ‘ভিআইপি মিট এ্যান্ড গ্রিট’ অনুষ্ঠিত হয়। এতে ইউএস কংগ্রেস প্রার্থী জন ক্যামেইন ছাড়াও সাফোক কাউন্টি এক্সিকিউটিভ স্টিভ ভেলোন, কপিয়েগ চেম্বার অব কমার্সের প্রেসিডেন্ট শ্যারোন ফাহুরোসো, বাংলাদেশ সোসাইটির ট্রাষ্টি বোর্ডস সদস্য ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক দেলোয়ার হোসেন প্রমুখ শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন। অনুষ্ঠানে নিউইয়র্ক সিটি বিএনপি’র সভাপতি সাইফুল ইসলাম ও সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ আরিফ মিয়া সহ স্থানীয় ডেমোক্র্যাট পার্টির র্শীষ নেতৃবৃন্দ সহ বাংলাদেশী কমিউনিটির বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে আখতার হোসেন বাদল অতিথিদের স্বাগত জানান এবং স্বাগত বক্তব্য রাখেন। ব্যতিক্রমী এই অনুষ্ঠানের শুরুতে অতিথিদের ফুলেল শুভেচ্ছা জানানো হয়। অনুষ্ঠানে জন ক্যাইমেনের জন্য ফান্ড রেইজও করা হয়।
অনুষ্ঠানের শুরুতে জন ক্যাইমেনের সমর্থকরা প্লাকার্ড হাতে আরএলবি গ্রæপ ইউএসএ’র স্টোরের সামনে তার পক্ষে প্রচারনা চালায়। অনুষ্ঠানে জন ক্যাইমেন তার বক্তব্যে আখতার হোসেন বাদল সহ স্থানীয় বাংলাদেশী-আমেরিকান কমিউনিটির প্রশংসা করে বলেন, বাংলাদেশী কমিউনিটি আমেরিকার উদীয়মান কমিউনিটি। বিশেষ করে নিউইয়র্কে এই কমিউনিটির পরিধি বাড়ছে। তাদের সমর্থনে আমি আনন্দিত, আশাবাদী। ইমিগ্র্যান্টারই আমেরিকার মূল শক্তি আর শক্তিশালী কমিউনিটির কারিগর। তাদের অধিকার ও মর্যাদা আমার কাছে ফাস্ট প্রায়োরিটি। তিনি বলেন, আমি সকল কমিউনিটির জন্য কাজ করতে চাই। অভিবাসীদের ভাষাগত শিক্ষা এবং কর্মস্থলের ন্যায্য পারিশ্রমিকের ক্ষেত্রে সততা আর নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করতে চাই। এক্ষেত্রে কোন আপোষ নেই। বলেন, আমরা সবাই মিলে আমাদের নেইবরহুডকে আরো সুন্দর করতে চাই। বিশেষ করে অভিবাসীদের মৌলিক সমস্যা সহ অবনতিশীল আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করাই হবে আমার প্রধান কাজ। প্রসঙ্গত তিনি বলেন, আমি নির্বাচিত হলে বাংলাদেশী কমিউনিটিও এগিয়ে যাবে। এই কমিউনিটির উদয়মান নেতা হিসেবে আখতার হোসেন বাদলও এগিয়ে যাবে, পার্টিতে তার ভালো অবস্থান তৈরী হবে। সে আমার স্পেশাল অ্যাডভাইজার-এটি শেষ কথা নয়, বাদলের যাত্রা শুরু হলো মাত্র। তিনি ২৩ আগস্ট অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচনে সকলকে কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিয়ে জয়ী করার অনুরোধ জানান।
অধ্যাপক দেলোয়ার হোসেন বলেন, স্বপ্নের দেশ আমেরিকা। আর এই স্বপ্ন পূরণে মূলধারার রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ততার বিকল্প নেই। সে তাগিদেই আমরা আমাদের পছন্দের প্রার্থীগণের পক্ষে মাঠে নেমেছি। লং আইল্যান্ডের মত বহুজাতিক কমিউনিটিতে আকতার হোসেন বাদলের মত সংগঠকের নেতৃত্বে বাংলাদেশী সহ অন্যান্য কমিউনিটির নেতৃবৃন্দ সরব রয়েছে। জয় আমাদের হবেই।
অনুষ্ঠানে আখতার হোসেন তার বক্তব্যে সংশ্লিস্ট সকলের প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা জানিয়ে বলেন, দীর্ঘদিন ধরে আমি এই এলাকায় ব্যবসা পরিচালনা করছি, এলাকার মানুষের পাশে রয়েছি। তাদের ভালোবাসা-সান্নিধ্যে আমি অভিভূত। তিনি কংগ্রেসে জন ক্যাইমেনকে নির্বাচত করার জন্য সকলের প্রতি আহŸান জানিয়ে বলেন, আমরা ২৩ আগস্ট বৃহৎ আকারে ‘বিজয় উৎসব’ করতে চাই।
আরো উল্লেখ্য, নিউইয়র্কের কংগ্রেসনাল ডিস্ট্রিক্ট-৩ আসনে ২০১৯ এর সেনসাস অনুযায়ী মোট জনসংখ্যা ৭ লাখ ২৫ হাজার ৭৪৬ জন। এরমধ্যে শ্বেতাঙ্গ-৬৯.৫% এবং এশিয়ান-১৪.৬%। হিস্যানিক হলেন ১০.৬% এবং কৃষ্ণাঙ্গ-৩.১%। অর্থাৎ এই আসনে জয়-পরাজয়ে কিছুটা হলেও দক্ষিণ এশিয়ান-আমেরিকান অর্থাৎ বাংলাদেশী, পাকিস্তানী, ভারতীয়, চীনারা ফ্যাক্টর। আর সে আলোকেই জন ক্যাইমেন তার নির্বাচনী টিমে বিশেষ উপদেষ্টা হিসেবে আকতার হোসেন বাদলকে অন্তর্ভুক্ত করেছেন।
সাফোক কাউন্টির ডেপুটি এক্সিকিউটিভ হিসেবে দায়িত্ব পালনরত জন ক্যাইমেন টানা ২৪ বছর যাবত এলাকার বিভিন্ন পর্যায়ে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি। তিনি ছিলেন নর্থ হেমস্টিড টাউনের সুপারভাইজারম নাসাউ কাউন্টি ডিস্ট্রিক্ট কোর্টের জজ, স্যান্ডিতে ক্ষত-বিক্ষত নিউইয়র্ক পুনর্গঠনে স্টেটের এডভাইজার, নাসাউ কাউন্টি ফাইন্যান্স অথরিটির চেয়ারম্যান হিসেবেও নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করেছেন জন ক্যাইমেন। ব্যক্তিগতভাবে তিনি একজন আইনজীবী। আসন্ন নির্বাচনে বিভিন্ন জরিপে এগিয়ে রয়েছেন জন ক্যাইমেন। হফট্রা ল’ স্কুল থেকে জুরিস ডক্টরেট এবং হার্ভার্ড থেকে লোক প্রশাসনে মাস্টার্সকারি জন ক্যাইমেন গ্রেট নেকে স্ত্রী এবং ৩ সন্তান নিয়ে বসবাস করছেন।