নিউইয়র্ক: চট্টগ্রাম সমিতির আসন্ন নির্বাচনে প্রতিদ্ব›িদ্ব প্যানেল ‘মাকসুদ-মাসুদ’ পরিষদের পরিচিতি সভা গত ৬ অক্টোবর, রোববার সন্ধ্যা ৭ টায় ওজনপার্কের আবদুল্লাহ ব্যাংকক্যুয়িট হলে অনুষ্ঠিত হয়। বিশিষ্ট সমাজ সেবক, রাজনীতিবিদ মোহাম্মদ জাফর আহমদ চৌধুরীর সভাপতিত্বে এবং চট্টগ্রাম সমিতির সাবেক সভাপতি মো. আহসান হাবিবের পরিচালনায় অনুষ্টিত সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশে সোসাইটির ট্রাস্টি বোর্ডের অন্যতম সদস্য চট্টগ্রাম সমিতির ট্রাস্টি বোর্ডের সাবেক কো চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা শাহাজাহান সিরাজী, বিশেষ অতিি ছিলেন যথাক্রমে সমিতির সাবেক সভাপতি সরওয়ার জামান চৌধুরী সিপিএ, সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও প্রতিষ্ঠাতা হাসান চৌধুরী, সাবেক নির্বাচন কমিশনার ইঞ্জিনিয়ার মো. জাহাঙ্গীর আলম, সাবেক উপদেষ্টা ও সাবেক যুগ্ম সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা হাজী শফিউল আলম, মিরসরাই সমিতির উপদেষ্টা সেলিম চৌধুরী, চট্টগ্রাম সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মেহবুবর রহমান বাদল, নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সদস্য সচিব মো জসিম উদ্দীন, সাধন কর, মিরসরাই সমিতির সাবেক সভাপতি আমজাদ হোসেন ভুঁইয়া, আজীবন সদস্য নাছির উদ্দীন নাদের, সাবেক সাধারণ সম্পাদক আসিফুর রহমান, মিরসরাই সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক রবিউল ইসলাম মিল্টন, মিরসরাই সমিতি ইউএসএ এনএ’র উপদেষ্টা হাফিজ উদ্দীন, জয়নাল আবেদীন জাহাঙ্গীর, সাতকানিয়া সমিতির সভাপতি মো আবুল কাসেম, আনোয়ারা বারখাইন ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান একেএম শাহাজাহান চৌধুরী, চট্টগ্রাম সমিতির সাবেক সভাপতি মরহুম আবদুল হাই জিয়ার সহোদর আবু মুছা, কক্সবাজারের কৃতি সন্তান মোহাম্মদ মন্নান, আবদুল হামিদ, আনোয়ার চৌধুরী, এড আবু তাহের আবদুল হালিম, মহি উদ্দীন, মোহাম্মদ মিল্লাত, লুলু বডুয়া প্রমুখ।
বাদ মাগরিব শুরু হওয়া অনুষ্ঠানের সাথে সাথেই পুরো হল লোকে ভরপুর হয়ে যায়। বক্তব্য পর্বের মাঝামাঝি সময়ে বিপুল সংখ্যক চট্টগ্রাামবাসীর উপস্থিতিতে একে একে ‘মাকসুদ-মাসুদ’ পরিষদের প্রার্থীদের পরিচয় করিয়ে দেন নির্বাচন পরিচালনা কমিটির আহবায়ক ও সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মেহবুবর রহমান বাদল। এসময় প্রার্থীদের নাম ডাকার সাথে সাথে তারা সংক্ষিপ্ত পরিচিতি তুলে ধরেন। সভায় অথিতিবৃন্দ ছাড়াও সভাপতি প্রার্থী মাকসুদ চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী মাসুদ সিরাজী, সিনিয়র সহ সভাপতি পদপ্রার্থী মুকতাদির বিল্লাহ ও সহ সভাপতি প্রার্থী মওলানা আইয়ুব আনসারী বক্তব্য রাখেন।
সভায় বক্তারা চট্টগ্রাম সমিতির দীর্ঘ দিনের অনিয়ম তুলে ধরে বলেন, এবারের নির্বাচনে যোগ্য, মেধা ও অভিজ্ঞ তরুন প্রতিনিধিদের নির্বাচিত করতে হবে, অন্যথায় চট্টগ্রাম সমিতি অতীতের মতো পুনরায় গর্তে পরে যেতে পারে। সংগঠনকে সাংগঠনিকভাবে চালাতে হলে উল্লেখ করে তারা বলেন, আগামী দিনে ‘মাকসুদ-মাসুদ’ পরিষদের বিকল্প নেই। তারা আরো বলেন, নোংরামি করে সংগঠনের উন্নয়ন কিংবা মানুষের কল্যাণ করা যায় না, তার জন্য দরকার সততা, নিষ্ঠা, দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা। ‘মাকসুদ-মাসুদ’ পরিষদের সকল প্রার্থীরা অদম্য সাহস ও দক্ষতা নিয়ে চট্টগ্রাম সমিতিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারবে। অপরদিকে পরিষদে যারা আছেন তাদের অতীত কার্যক্রম থেকে বুঝা যায় তারা তাদের অতীতের দায়িত্বসমূহ সঠিকভাবে পালন করতে ব্যর্থ হয়েছেন।
প্রার্থীরা তাদের বক্তব্যে একটি বার ‘মাকসুদ-মাসুদ’ পরিষদকে সকলের সেবা করার সুযোগ দেয়ার জন্য সকল প্রবাসী চট্টগ্রামবাসীদের প্রতি বিনীত আবেদন জানান।
উল্লেখ্য, দীর্ঘ প্রায় ৭ বছর পর চট্টগ্রাম সমিতির কার্যকরী পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। আগামী ২০ অক্টোবর রোববার সকাল ৯টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত নির্বাচনে ভোটগ্রহন অনুষ্ঠিত হবে। ব্রæকলীন ও জ্যামাইকা এবং নিউইয়র্কের বাইরের কেন্দ্রগুলোতে একই দিন সকাল ১০ টা থেকে বিকাল ৬ টা পর্যন্ত ভোট গ্রহন করা হবে।
সভাপতি জাফর আহমদ চৌধুরীর সমাপনি বক্তব্যের পর নৈশ ভোজের মাধ্যমে সভা শেষ হয়।
পেনসেলভেনিয়াতে ‘মাকসুদ-মাসুদ’ পরিষদের পরিচিতি সভা
এদিকে নিউইয়র্ক শহর থেকে প্রায় একশত মাইল দুরে যুক্তরাষ্ট্রের পুরনো অঙ্গরাজ্যগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি রাজ্য হচ্ছে পেনসিলভেনিয়া। এই পেনসিলভেনিয়া রাজ্যের ফিলাডেলফিয়া, আপার ডার্বী, মেলবর্ণ সিটি, যেখানে কয়েক সহ¯্রাধিক চট্টগ্রামবাসীর বসবাস। ফিলাডেলফিয়া এবং মেলবর্ণ শহরের মাঝামাঝি অবস্থিত আপার ডার্বী শহরের বহুল পরিচিত আল-শাফা পিৎজা ও গ্রীল রেস্টুরেন্টে গত ১ অক্টোবর মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত হয় আসন্ন চট্টগ্রাম সমিতির নির্বাচনে প্রতিদ্ব›দ্বী প্যানেল ‘মাকসুদ-মাসুদ’ পরিষদের প্রার্থীদের পরিচিতি সভা।
পেলসেলভেনিয়ার বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজসেবক চট্টগ্রামের কৃতিসন্তান মোহাম্মদ ইউনুস মিয়া সওদাগরের সভাপতিত্বে এবং চট্টগ্রাম সমিতির সাবেক সভাপতি আহসান হাবীবের পরিচালনায় অনুষ্টিত এই সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ তথা চট্টগ্রামের গর্ব মেলবর্ণ শহরের নির্বাচিত মেয়র, মুলধারার রাজনীতিবিদ মাহবুবুল আলম তৈয়ব। বিশেষ অতিথি ছিলেন যথাক্রমে যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী বাংলাদেশীদের ‘মাদার সংগঠন’ হিসেবে পরিচিত বাংলাদেশ সোসাইটির বোর্ড অব ট্রাস্টির অন্যতম সদস্য, চট্টগ্রাম সমিতির বোর্ড অব ট্রাস্টির সাবেক কো চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা শাহজাহান সিরাজী, বাংলাদেশী কমিউনিটি অব পেনসেলভেনিয়ার সাবেক সভাপতি, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী জাহেদ চৌধুরী, বাংলাদেশ কমিউনিটি অব পেনসেলভেনিয়ার সভাপতি ও বিশিষ্ট সমাজ সেবক মঈন উদ্দীন (মঈনুল), মেলবর্ণ শহরের সাবেক নির্বাচিত কাউন্সিল মেম্বার ফেরদাউস ইসলাম, বাংলা নিউজের সম্পাদক ও টাইম টেলিভিশনের প্রতিনিধি, বিশিষ্ট সমাজ সেবক শেখ খোরশান, সমিতির সিনিয়র আজীবন সদস্য ও সাবেক কর্মকর্তা বীর মুক্তিযোদ্ধা হাজী শফিউল আলম, চট্টগ্রাম সমিতির সাবেক উপদেষ্টা ও ‘মাকসুদ-মাসুদ’ পরিষদের পরিচালনা কমিটির সদস্য সচিব মোহাম্মদ জসিম উদ্দীন এবং বিশিষ্ট সমাজসেবক মোহাম্মদ শাহাদাত হোসেন প্রমুখ।
এছাড়াও স্থানীয় অনেক তরুন প্রজন্মের প্রতিনিধিরা সভায় উপস্থিত ছিলেন। তাদের মধ্যে উল্ল্যেখযোগ্য হলেন- চট্টগ্রাম সমিতির সাবেক কর্মকর্তা মো. বখতিয়ার, সঙ্গীত শিল্পী জলি দাস, বিশিষ্ট সমাজ সেবক আব্দুস সাত্তার (শুক্কুর), মোহাম্মদ উদ্দীন, মোহাম্মদ ইসমাইল, রাজনীতিবিদ মোহাম্মদ সেলিম চৌধুরী, মোহাম্মদ আলমগীর, মোহাম্মদ আজাদ, মোহাম্মদ আলাউদ্দীন, মনসুর আলম, আবু খালেক সেলিম, মো এহসান চৌধুরী, হিমাদ্রী হিমু, মোহাম্মদ সেলিম, স্বপন দাস, মোহাম্মদ ইসহাক, নুরুল আবছার, এম নাছির উদ্দীন, মোহাম্মদ ফজলুল করীম, এহসান খান, আবদুল হামিদ, আবদুল হালিম, শফি সিকদার, মুহাম্মদ দিদার , আবু তাহের প্রমুখ!
সভায় প্রার্থীদের মধ্যে সভাপতি পদপ্রাথী মাকসুদুল হক চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী মাসুদ হোসেন সিরাজী, সিনিয়র সহ সভাপতি পদপ্রার্থী মুকতাদির বিল্লাহ, সহ সভাপতি পদপ্রার্থী আইয়ুব আনসারী, যুগ্ম সম্পাদক পদ্রার্থী ইকবাল হোসেন ভুঁইয়া, কোষাধ্যক্ষ পদপ্রার্থী সুমন উদ্দীন, সাংগঠনিক সম্পাদক পদপ্রার্থী মোহাম্মদ ফরহাদ, শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক পদপ্রার্থী সুশান্ত দত্ত, সমাজকল্যাণ সম্পাদক পদপ্রার্থী আকতারুল আজম, সহ দপ্তর সম্পাদক পদপ্রার্থী মোহাম্মদ জে আবেদীন আতিক, সদস্য পদপ্রার্থী শাহা আলম ও মো. শওকত আলী।
সভায় স্থানীয় অতিথি এবং বক্তাদের বিভিন্ন প্রশ্ন ও দাবীর উত্তরে ‘মাকসুদ-মাসুদ’ পরিষদের বক্তারা বলেন, উত্তর আমেরিকার বৃহত্তম একটি সংগঠন চট্টগ্রাম এসোসিয়েশন ইউএসএ। এই সংগঠনটি বিভিন্ন সময় তার সঠিক লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য থেকে বিচ্যুত হয়ে যায়, তার অন্যতম কারন নেতৃত্বের দুর্বলতা এবং তথাকতীত মুরব্বীদের হস্তক্ষেপ, দীর্ঘ প্রায় চার দশক পূর্বে কয়েকজন তরুণের হাতে গড়া এই সংগঠনটি গত প্রায় এক দশক থেকে অচল অবস্থায় চলে যায়, চট্টগ্রামবাসীদের আশা আকাঙ্খার প্রতিফলন না ঘটায় চাঁটগাবাসী এই সংগঠন থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। তারা বলেন, সত্যিকার অর্থে দক্ষ একটি কার্যকরী পরিষদ এই সংগঠনের দায়িত্ব পেলে সংগঠনটি তার পুরনো ঐতিহ্য ফিরে পাবে। তারা আরো বলেন, যেহেতু চট্টগ্রাম সমিতির পরিধি পুরো উত্তর আমেরিকা ব্যাপি তাই ‘মাকসুদ-মাসুদ’ পরিষদ জয়ী হলে যে সকল রাজ্যে পাঁচশতাধিক চট্টগ্রামবাসী বসবাস করেন, সে সকল অঙ্গরাজ্যে সমিতির একটি করে শাখা চালু করা হবে, পর্যায়ক্রমে ঐ সব অঙ্গরাজ্যে মূল সংগঠন চট্টগ্রাম সমিতির তত্ত¡াবধানে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে যাতে করে মূল শাখা নিউইয়র্কের সাথে অন্যান্য অঙ্গরাজ্যসমুহের সাথে সেতু বন্ধন স্থাপন করা যায়।
সভাপতি পদপ্রার্থী মাকসুদ চৌধুরী ‘হাবীব-বিল্লাহ’ কমিটির প্রতি ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়ে বলেন, তাদের কমিটির আন্তরিকতা ও ত্যাগের কারনে দীর্ঘদিনের অচলাবস্থা কাঠিয়ে আজ আমরা নির্বাচন করার সুযোগ পেয়েছি, ‘হাবীব-বিল্লাহ’ কমিটির ত্যাগ ও আন্তরিকতা না থাকলে এই সংগঠনটি হয়তো আজো অচলাবস্থার মধ্যে থাকতো। তিনি বলেন, তার পরিষদ জয়ী হলে বর্তমানে যে অন্তর্র্বতীকালীন কমিটি রয়েছে, তাদের কাজের ধারাবাহিকতা রক্ষা করে সংগঠনের কর্ম পরিধি বিস্তারের মাধ্যমে সমিতিকে সকল চট্টগ্রামবাসীর প্রাণের সংগঠনে পরিণত করা হবে। অতীতের সকল অনিয়মসমূহ তদন্তের মাধ্যমে সঠিক পরিসমাপ্তি করা হবে। তিনি আরো বলেন, নির্বাচন কমিশন হতে ব্যালটের নমুনা হাতে ফেলে শীঘ্রই ‘মাকসুদ-মাসুদ’ পরিষদের কর্ম পরিকল্পনা সাধারণ সদস্য-সদস্যাদের নিকট ডাকযোগে প্রেরণ করা হবে। তিনি চট্টগ্রাম সমিতির সকল সদস্যদের প্রতি আকুল আবেদন করে বলেন- শুধু একটি বার এই তরুণ, শিক্ষিত, কর্মঠ ও পরিশ্রমীদের সমন্বয়ে গঠিত প্যানেলকে জয়ী করে সমিতিকে সত্যিকারে চট্টগ্রামবাসীর প্রাণের সংগঠনে পরিনত করার সুযোগ দিন।
পরিশেষে সভাপতির সমাপনি বক্তব্য ও নৈশ ভোজের মাধ্যমে সভার কাজ সমাপ্ত হয়।
অসুস্থদের জন্য দোয়া মাহফিল
অপরদিকে চট্টগ্রাম সমিতির সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার সৈয়দ এম রেজা, সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও প্রতিষ্ঠাতা সদস্য হাসান চৌধুরী, সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার আলহাজ মোহাম্মদ জাফর, সাবেক সভাপতি ইলিয়াছ মিয়ার সহ ধর্মিনী, চট্টগ্রাম সমিতির অন্যতম পুরনো সদস্য খায়রুল বাশার, সাতকানিয়া সমিতির সভাপতি আবুল কাসেম সহ আবদুল হামিদ, মোহাম্মদ হোসাইন সহ যে সকল ভাই ও বোনেরা অসুস্থ আছেন সকলের সুস্থতা কামনা করে ‘মাকসুদ-মাসুদ’ পরিষদের পক্ষ থেকে বিশেষ দোয়ার আয়োজন করা হয়। গত ৪ অক্টোবর শুক্রবার বাদ এশা ব্রæকলীনের প্রধান নির্বাচনী অফিসে অনুষ্ঠিত দোয়া মাহফিলে বিশেষ দোয়া পরিচালনা করেন বায়তুল জান্নাত জামে মসজিদের পেশ ইমাম ও খতিব হাফেজ মওলানা আশরাফ উল্লাহ। মাহফিলে ‘মাকসুদ-মাসুদ’ পরিষদের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির নেতৃবৃন্দ এবং প্রার্থীরা সহ বিপুল সংখ্যক চট্টগ্রামবাসী উপস্থিত ছিলেন। -প্রেস বিজ্ঞপ্তি।