নিউইয়র্ক ১০:৪১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ জুলাই ২০২৫, ১৪ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

কে এই ঘাতক তামুরা!

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০২:২৩:৫০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ জুলাই ২০২৫
  • / ৮ বার পঠিত

বিশেষ প্রতিনিধি: নিউইয়র্ক সিটির ম্যানহাটানের পার্ক অ্যাভিনিউয়ে ঘটনার তদন্তে যাকে মূল বন্দুকধারী হিসেবে যাকে শনাক্ত করেছে পুলিশ তাঁর নাম শেন ডি তামুরা, বয়স ২৭, বাসস্থান লাস ভেগাস। ঘটনার পর সে নিজেই নিজেকে গুলি করে আত্মহত্যা করে। তামুরার নথিভুক্ত তথ্যে সে ‘মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা’ ছিল বলে পুলিশ জানিয়েছে। তবে কেন এই হামলা চালিয়েছে, তার স্পষ্ট কোনো উদ্দেশ্য এখনো জানা যায়নি।
ভবনটির সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, একটি ডাবল পার্ক করা ইগড গাড়ি থেকে বের হয়ে একজন ব্যক্তি এম-৪ রাইফেল হাতে ভবনের দিকে এগিয়ে যায়। ভবনে প্রবেশ করেই এনওয়াইপিডি পুলিশ অফিসার দিদারুল ইসলাম ওরফে রতনের উপর গুলি চালায়। এরপর এক নারী আশ্রয় নেওয়ার চেষ্টা করলে তাকেও গুলি করে এবং লবিতে এলোপাতাড়ি গুলি ছোড়ে। এরপর সে লিফটের দিকে অগ্রসর হয় এবং নিরাপত্তা ডেস্কের পেছনে আশ্রয় নেওয়া এক নিরাপত্তা রক্ষীকে গুলি করে। একই সাথে লবিতে থাকা আরেক ব্যক্তিকেও গুলি করে।
পুলিশ জানায়, তার গাড়ি থেকে পাওয়া গেছে একটি রাইফেল কেস, একটি রিভলভার, বেশ কয়েকটি ম্যাগাজিন ও গুলি।
ঘাতক শেন তামুরা ক্যালিফোর্নিয়ার গ্রানাডা হিলস চার্টার স্কুলে ফুটবল খেলোয়াড় ছিল। পরে সে লাস ভেগাসের একটি ক্যাসিনোতে নিরাপত্তা রক্ষী হিসেবে কাজ করেছে। হামলার কয়েক ঘণ্টা আগেই তার গাড়ি নিউজার্সীর কলাম্বিয়ায় স্থানীয় সময় বিকাল ৪টা ২৪ মিনিটে দেখা যায়। এর পরই সে নিউইয়র্কে ঢুকে ভয়াবহ এই গুলিবর্ষণ চালায়।
আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো তামুরার অতীত, মানসিক স্বাস্থ্য ও চলাফেরার তথ্য ঘেঁটে হামলার উদ্দেশ্য বের করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তবে এই ঘটনায় তার মানসিক অসুস্থতা গুরুত্বপূর্ণ একটি ইঙ্গিত বলে মনে করছেন তদন্তকারীরা।

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

কে এই ঘাতক তামুরা!

প্রকাশের সময় : ০২:২৩:৫০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ জুলাই ২০২৫

বিশেষ প্রতিনিধি: নিউইয়র্ক সিটির ম্যানহাটানের পার্ক অ্যাভিনিউয়ে ঘটনার তদন্তে যাকে মূল বন্দুকধারী হিসেবে যাকে শনাক্ত করেছে পুলিশ তাঁর নাম শেন ডি তামুরা, বয়স ২৭, বাসস্থান লাস ভেগাস। ঘটনার পর সে নিজেই নিজেকে গুলি করে আত্মহত্যা করে। তামুরার নথিভুক্ত তথ্যে সে ‘মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা’ ছিল বলে পুলিশ জানিয়েছে। তবে কেন এই হামলা চালিয়েছে, তার স্পষ্ট কোনো উদ্দেশ্য এখনো জানা যায়নি।
ভবনটির সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, একটি ডাবল পার্ক করা ইগড গাড়ি থেকে বের হয়ে একজন ব্যক্তি এম-৪ রাইফেল হাতে ভবনের দিকে এগিয়ে যায়। ভবনে প্রবেশ করেই এনওয়াইপিডি পুলিশ অফিসার দিদারুল ইসলাম ওরফে রতনের উপর গুলি চালায়। এরপর এক নারী আশ্রয় নেওয়ার চেষ্টা করলে তাকেও গুলি করে এবং লবিতে এলোপাতাড়ি গুলি ছোড়ে। এরপর সে লিফটের দিকে অগ্রসর হয় এবং নিরাপত্তা ডেস্কের পেছনে আশ্রয় নেওয়া এক নিরাপত্তা রক্ষীকে গুলি করে। একই সাথে লবিতে থাকা আরেক ব্যক্তিকেও গুলি করে।
পুলিশ জানায়, তার গাড়ি থেকে পাওয়া গেছে একটি রাইফেল কেস, একটি রিভলভার, বেশ কয়েকটি ম্যাগাজিন ও গুলি।
ঘাতক শেন তামুরা ক্যালিফোর্নিয়ার গ্রানাডা হিলস চার্টার স্কুলে ফুটবল খেলোয়াড় ছিল। পরে সে লাস ভেগাসের একটি ক্যাসিনোতে নিরাপত্তা রক্ষী হিসেবে কাজ করেছে। হামলার কয়েক ঘণ্টা আগেই তার গাড়ি নিউজার্সীর কলাম্বিয়ায় স্থানীয় সময় বিকাল ৪টা ২৪ মিনিটে দেখা যায়। এর পরই সে নিউইয়র্কে ঢুকে ভয়াবহ এই গুলিবর্ষণ চালায়।
আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো তামুরার অতীত, মানসিক স্বাস্থ্য ও চলাফেরার তথ্য ঘেঁটে হামলার উদ্দেশ্য বের করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তবে এই ঘটনায় তার মানসিক অসুস্থতা গুরুত্বপূর্ণ একটি ইঙ্গিত বলে মনে করছেন তদন্তকারীরা।