নিউইয়র্ক ১০:৪০ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৩ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

কানাডার টরেন্টোতে চেয়ারম্যান গিয়াস আহমেদের নেতৃত্বাধীন ফোবানা সম্মেলন সম্পন্ন

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০১:৩১:২৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩
  • / ৪৭ বার পঠিত

বিশেষ প্রতিনিধি : কানাডার টরেন্টোতে চেয়ারম্যান গিয়াস আহমেদের নেতৃত্বাধীন বিভক্ত ফেডারেশন অব বাংলাদেশী অর্গানাইজেশন্স অব নর্থ আমেরিকা-ফোবানা’র বাংলাদেশ সম্মেলন-২০২৩ অনুষ্ঠিত হয়েছে। ৩দিনের ৩৭তম ফোবানা-বাংলাদেশ সম্মেনে হাজার হাজার মানুষের অংশগ্রহণে প্রতিটি দিন ছিল উৎসবমুখর। বিশেষ করে প্রতিটি সন্ধ্যার কনসার্টে ১০-১৫ হাজার বাংলাদেশী-কানাডিয়ানসহ প্রবাসীদের অংশগ্রহণ ফোবানাকে দিয়েছে অন্য এক মাত্রা।


ছিল অন্য সম্প্রদায়ের মানুষের স্বতস্ফুর্ত অংশগ্রহণও। এ যেন ছিল কানাডার বুকে একখন্ড বাংলাদেশ। উত্তর আমেরিকার লেবার ডে ইউকেন্ডের শুরুতে গত ১ সেপ্টেম্বর শুক্রবার টরেন্টো’র ড্যান ভ্যালি হোটেলে তিন দিনের ফোবানা সম্মেলনের উদ্বোধন ঘোষণা করেন ফোবানা ষ্টিয়ারিং কমিটির চেয়ারম্যান গিয়াস আহমেদ। সম্মেলনে আগামী বছর অর্থাৎ ২০২৪ সালের ৩৮তম ফোবানা সম্মেলন নিউইয়র্কে অনুষ্ঠিত হবে বলে ঘোষণা দেয়া হয়। উল্লেখ্য, এবারের ফোবানায় ব্যবসায় সাফল্যের জন্য নিউইয়র্কের চারজন স্বনামধন্য ব্যবসায়ীকে অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়। অ্যাওয়ার্ডপ্রাপ্তরা হলেন হাসানুজ্জামান হাসান, আসিফ বারী টুটুল, নূরুল আজিম এবং মুহাম্মদ মনিরুল ইসলাম।

এবারের ৩৭তম ফোবানার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন টরেন্টোতে বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল লুৎফর রহমান এবং গেস্ট অব অনার ছিলেন ফোবানার চেয়ারম্যান গিয়াস আহমেদ। এছাড়াও বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তৃব্য রাখেন ফোবানার সাবেক কর্মকর্তা হাসানুজ্জামান হাসান, কমিউনিটি লিডার আসেফ বারী টুটুল, মনিরুল ইসলাম প্রমুখ।

অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, বাংলাদেশের কৃষ্টি, সংস্কৃতি, সর্বোপরি বাংলাদেশকে তুলে ধরার ক্ষেত্রে ফোবানা এক অসাধারণ প্লাটফর্ম। এ ধরণের আয়োজন দেশপ্রেমের এক অসাধারণ নজির বলে উল্লেখ করেন তারা।

অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে আরো বক্তব্য রাখেন ফোবানার সাবেক কর্মকর্তা এজাজ আক্তার তৌফিক, আবু যুবায়ের দারা ও ডা. মাসুদ রহমান, সহ সৈয়দ এনায়েত আলী, দেওয়ান আজিম জুয়েল, কাজী ওয়াহিদ এলিন, কাজী তোফায়েল ইসলাম, মফিজুল ইসলাম ভুইয়া রুমি, আয়োজক কমিটির চেয়ারম্যান সৈয়দ শামসুল আলম, কনভেনর রাসেল রহমান ও মেম্বার সেক্রেটারী খোকন রহমান, এমডি হাসান।

তিনদিনব্যাপী ফোবানার এই আয়োজনে ছিল দেশের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের উপর বেশ কয়েকটি সেমিনার, তরুণদের নিয়ে বিশেষ আয়োজন ছিল নাচ ও কনসার্ট। সবচেয়ে আকর্ষণীয় দিক ছিল শনি ও রোববার অনুষ্ঠিত খোলা জায়গায় কনসার্ট। সম্মেলন চলাকালীন সময়ে ডেনফোর্থ এভিনিউ ও বার্চ মাউন্ট সড়কে রাতের মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে হাজার হাজার দর্শকশ্রোতা বিভিন্ন শিল্পীদের নাচ গান উপভোগ করেন।


এতে সঙ্গীত পরিবেশন করেন ‘ব্লাক ডায়মন্ড খ্যাত’ দেশ বরেণ্য শিল্পী বেবী নাজনীন, ফোক সম্রাজ্ঞী শিল্পী মমতাজ বেগম, সেলিম চৌধুরী, প্রতিক হান, বিন্দু কনা, তাহসিনা মিম, ত্রিনিয়া হাসান প্রমূখ। জনপ্রিয় শিল্পীদের গান শুনতে ছোট, বড় সব বয়সী হাজার হাজার মানুষের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মত।

ফোবানা স্টিয়ারিং কমিটির চেয়ারম্যান গিয়াস আহমেদ সমাপনী বক্তৃতায় বলেন, প্রতিটি কনসার্টে ১০-১৫ হাজার মানুষের অংশগ্রহণ ফোবানাকে অন্য এক উচ্চতায় নিয়ে গেছে। তিনি বলেন, আপনাদের স্বতস্ফুর্ত অংশগ্রহণ প্রমাণ করে আমরা ফোবানাকে জনগণের কাতারে নিয়ে এসেছি। যেখানে আমাদের সকল আয়োজন দর্শক-শ্রোতার জন্য, সেখানে আপনাদের এখানে আসাটা আমাদের আয়োজনের স্বার্থকতা প্রমাণ করে। আমরা ভবিষ্যতেও এই ধারা অব্যাহত রাখব। তিনি বলেন, অভিনন্দন টরেন্টোবাসী তথা কানাডাবাসী।

এদিকে বার্তা সংস্থা বাংলা প্রেস জানায়, কানাডার বৃহত্তম শহর টরেন্টোর খোলা মাঠে ফোবানা সম্মেলনের নতুন চমক দেখলেন কানাডা প্রবাসীরা। ফোবানার ইতিহাসে এটাই প্রথম খোলা মাঠে সম্মেলনের আয়োজন। যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার অন্যান্য ফোবানা সম্মেলনে দর্শনীয় বিনিময় থাকলেও টরেন্টোর ফোবানায় ছিলো অবাধ প্রবেশাধিকার।


উল্লেখ্য, টরেন্টো হল কানাডার বৃহত্তম শহর এবং ব্যবসা, অর্থ, প্রযুক্তি, বিনোদন এবং সংস্কৃতিতে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয়। সারা বিশ্ব থেকে অভিবাসীদের বিশাল জনসংখ্যা টরেন্টো বিশ্বের অন্যতম বহুসংস্কৃতির এই শহরে বহু বাংলাদেশী অভিবাসীরাও বসবাস করছেন। তাই টরেন্টো শহরেই সম্মেলন করার সিদ্ধান্ত নেন ‘গিয়াস-মাসুদ’।

সম্মেলন প্রসঙ্গে ফোবানা ষ্টিয়ারিং কমিটির চেয়ারম্যন গিয়াস আহমেদ বলেন, বাংলাদেশ ও প্রবাসী বাংলাদেশীদের সাথে নতুন করে সুসম্পর্ক তৈরি ও মেলবন্ধনের মাধ্যমে দেশীয় সংস্কৃতিসহ ব্যবসা-বানিজ্যের প্রসার ঘটানোই এ ফোবানা সম্মেলনের মূল উদ্দেশ্য।

এবারে আমাদের এই ফোবানা সম্মেলন পুরোটাই সফল হয়েছে। তবে আমরাই একটি ব্যতিক্রম করেছি যেটা এর আগে কেউ কখনও করেনি। এবারই প্রথম আমরা খোলা মাঠে সম্মেলনের আয়োজন করেছি। অন্যান্য ফোবানায় দর্শনীয় বিনিময় থাকলেও টরেন্টোর আমাদের ফোবানায় ছিলো অবাধ প্রবেশাধিকার। এ সম্মেলনে হাজার হাজার দর্শক উপস্থিত ছিলেন বলে উল্লেখ করেন গিয়াস আহমেদ।

এদিকে টরেন্টো শহরেই বিভক্ত ফোবানা’র অন্য একটি অংশ আরেকটি ফোবানা সম্মেলনের আয়োজন করলে সেখানে সীমিত সংখ্যক দর্শকের উপস্থিতি ছিল। এ দু’টি সম্মেলনের আয়োজকরা একে অপরের প্রতিদ্বন্দ্বি বলে জানা গেছে।

বেলী/হককথা

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

কানাডার টরেন্টোতে চেয়ারম্যান গিয়াস আহমেদের নেতৃত্বাধীন ফোবানা সম্মেলন সম্পন্ন

প্রকাশের সময় : ০১:৩১:২৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩

বিশেষ প্রতিনিধি : কানাডার টরেন্টোতে চেয়ারম্যান গিয়াস আহমেদের নেতৃত্বাধীন বিভক্ত ফেডারেশন অব বাংলাদেশী অর্গানাইজেশন্স অব নর্থ আমেরিকা-ফোবানা’র বাংলাদেশ সম্মেলন-২০২৩ অনুষ্ঠিত হয়েছে। ৩দিনের ৩৭তম ফোবানা-বাংলাদেশ সম্মেনে হাজার হাজার মানুষের অংশগ্রহণে প্রতিটি দিন ছিল উৎসবমুখর। বিশেষ করে প্রতিটি সন্ধ্যার কনসার্টে ১০-১৫ হাজার বাংলাদেশী-কানাডিয়ানসহ প্রবাসীদের অংশগ্রহণ ফোবানাকে দিয়েছে অন্য এক মাত্রা।


ছিল অন্য সম্প্রদায়ের মানুষের স্বতস্ফুর্ত অংশগ্রহণও। এ যেন ছিল কানাডার বুকে একখন্ড বাংলাদেশ। উত্তর আমেরিকার লেবার ডে ইউকেন্ডের শুরুতে গত ১ সেপ্টেম্বর শুক্রবার টরেন্টো’র ড্যান ভ্যালি হোটেলে তিন দিনের ফোবানা সম্মেলনের উদ্বোধন ঘোষণা করেন ফোবানা ষ্টিয়ারিং কমিটির চেয়ারম্যান গিয়াস আহমেদ। সম্মেলনে আগামী বছর অর্থাৎ ২০২৪ সালের ৩৮তম ফোবানা সম্মেলন নিউইয়র্কে অনুষ্ঠিত হবে বলে ঘোষণা দেয়া হয়। উল্লেখ্য, এবারের ফোবানায় ব্যবসায় সাফল্যের জন্য নিউইয়র্কের চারজন স্বনামধন্য ব্যবসায়ীকে অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়। অ্যাওয়ার্ডপ্রাপ্তরা হলেন হাসানুজ্জামান হাসান, আসিফ বারী টুটুল, নূরুল আজিম এবং মুহাম্মদ মনিরুল ইসলাম।

এবারের ৩৭তম ফোবানার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন টরেন্টোতে বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল লুৎফর রহমান এবং গেস্ট অব অনার ছিলেন ফোবানার চেয়ারম্যান গিয়াস আহমেদ। এছাড়াও বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তৃব্য রাখেন ফোবানার সাবেক কর্মকর্তা হাসানুজ্জামান হাসান, কমিউনিটি লিডার আসেফ বারী টুটুল, মনিরুল ইসলাম প্রমুখ।

অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, বাংলাদেশের কৃষ্টি, সংস্কৃতি, সর্বোপরি বাংলাদেশকে তুলে ধরার ক্ষেত্রে ফোবানা এক অসাধারণ প্লাটফর্ম। এ ধরণের আয়োজন দেশপ্রেমের এক অসাধারণ নজির বলে উল্লেখ করেন তারা।

অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে আরো বক্তব্য রাখেন ফোবানার সাবেক কর্মকর্তা এজাজ আক্তার তৌফিক, আবু যুবায়ের দারা ও ডা. মাসুদ রহমান, সহ সৈয়দ এনায়েত আলী, দেওয়ান আজিম জুয়েল, কাজী ওয়াহিদ এলিন, কাজী তোফায়েল ইসলাম, মফিজুল ইসলাম ভুইয়া রুমি, আয়োজক কমিটির চেয়ারম্যান সৈয়দ শামসুল আলম, কনভেনর রাসেল রহমান ও মেম্বার সেক্রেটারী খোকন রহমান, এমডি হাসান।

তিনদিনব্যাপী ফোবানার এই আয়োজনে ছিল দেশের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের উপর বেশ কয়েকটি সেমিনার, তরুণদের নিয়ে বিশেষ আয়োজন ছিল নাচ ও কনসার্ট। সবচেয়ে আকর্ষণীয় দিক ছিল শনি ও রোববার অনুষ্ঠিত খোলা জায়গায় কনসার্ট। সম্মেলন চলাকালীন সময়ে ডেনফোর্থ এভিনিউ ও বার্চ মাউন্ট সড়কে রাতের মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে হাজার হাজার দর্শকশ্রোতা বিভিন্ন শিল্পীদের নাচ গান উপভোগ করেন।


এতে সঙ্গীত পরিবেশন করেন ‘ব্লাক ডায়মন্ড খ্যাত’ দেশ বরেণ্য শিল্পী বেবী নাজনীন, ফোক সম্রাজ্ঞী শিল্পী মমতাজ বেগম, সেলিম চৌধুরী, প্রতিক হান, বিন্দু কনা, তাহসিনা মিম, ত্রিনিয়া হাসান প্রমূখ। জনপ্রিয় শিল্পীদের গান শুনতে ছোট, বড় সব বয়সী হাজার হাজার মানুষের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মত।

ফোবানা স্টিয়ারিং কমিটির চেয়ারম্যান গিয়াস আহমেদ সমাপনী বক্তৃতায় বলেন, প্রতিটি কনসার্টে ১০-১৫ হাজার মানুষের অংশগ্রহণ ফোবানাকে অন্য এক উচ্চতায় নিয়ে গেছে। তিনি বলেন, আপনাদের স্বতস্ফুর্ত অংশগ্রহণ প্রমাণ করে আমরা ফোবানাকে জনগণের কাতারে নিয়ে এসেছি। যেখানে আমাদের সকল আয়োজন দর্শক-শ্রোতার জন্য, সেখানে আপনাদের এখানে আসাটা আমাদের আয়োজনের স্বার্থকতা প্রমাণ করে। আমরা ভবিষ্যতেও এই ধারা অব্যাহত রাখব। তিনি বলেন, অভিনন্দন টরেন্টোবাসী তথা কানাডাবাসী।

এদিকে বার্তা সংস্থা বাংলা প্রেস জানায়, কানাডার বৃহত্তম শহর টরেন্টোর খোলা মাঠে ফোবানা সম্মেলনের নতুন চমক দেখলেন কানাডা প্রবাসীরা। ফোবানার ইতিহাসে এটাই প্রথম খোলা মাঠে সম্মেলনের আয়োজন। যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার অন্যান্য ফোবানা সম্মেলনে দর্শনীয় বিনিময় থাকলেও টরেন্টোর ফোবানায় ছিলো অবাধ প্রবেশাধিকার।


উল্লেখ্য, টরেন্টো হল কানাডার বৃহত্তম শহর এবং ব্যবসা, অর্থ, প্রযুক্তি, বিনোদন এবং সংস্কৃতিতে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয়। সারা বিশ্ব থেকে অভিবাসীদের বিশাল জনসংখ্যা টরেন্টো বিশ্বের অন্যতম বহুসংস্কৃতির এই শহরে বহু বাংলাদেশী অভিবাসীরাও বসবাস করছেন। তাই টরেন্টো শহরেই সম্মেলন করার সিদ্ধান্ত নেন ‘গিয়াস-মাসুদ’।

সম্মেলন প্রসঙ্গে ফোবানা ষ্টিয়ারিং কমিটির চেয়ারম্যন গিয়াস আহমেদ বলেন, বাংলাদেশ ও প্রবাসী বাংলাদেশীদের সাথে নতুন করে সুসম্পর্ক তৈরি ও মেলবন্ধনের মাধ্যমে দেশীয় সংস্কৃতিসহ ব্যবসা-বানিজ্যের প্রসার ঘটানোই এ ফোবানা সম্মেলনের মূল উদ্দেশ্য।

এবারে আমাদের এই ফোবানা সম্মেলন পুরোটাই সফল হয়েছে। তবে আমরাই একটি ব্যতিক্রম করেছি যেটা এর আগে কেউ কখনও করেনি। এবারই প্রথম আমরা খোলা মাঠে সম্মেলনের আয়োজন করেছি। অন্যান্য ফোবানায় দর্শনীয় বিনিময় থাকলেও টরেন্টোর আমাদের ফোবানায় ছিলো অবাধ প্রবেশাধিকার। এ সম্মেলনে হাজার হাজার দর্শক উপস্থিত ছিলেন বলে উল্লেখ করেন গিয়াস আহমেদ।

এদিকে টরেন্টো শহরেই বিভক্ত ফোবানা’র অন্য একটি অংশ আরেকটি ফোবানা সম্মেলনের আয়োজন করলে সেখানে সীমিত সংখ্যক দর্শকের উপস্থিতি ছিল। এ দু’টি সম্মেলনের আয়োজকরা একে অপরের প্রতিদ্বন্দ্বি বলে জানা গেছে।

বেলী/হককথা