নিউইয়র্ক ০৫:৩৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানীর শীর্ষে থাইল্যান্ড : বাংলাদেশী চাউল নিয়ে উদ্বেগের কিছু নেই

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ১২:৪৯:০৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ জুন ২০১৭
  • / ৯৭২ বার পঠিত

নিউইয়র্ক: বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে নিয়মিত চাউল রপ্তানী হচ্ছে। তবে এই রপ্তানীর শীর্ষে রয়েছে থাইল্যান্ড। এরপরই রয়েছে ভিয়েতনাম। তারপর রয়েছে ভারত-পাকিস্তান। নিউইয়র্কের বাংলাদেশী ব্যবসায়ীরা জানান বাংলাদেশের কালিজিরা আর বাসমতি চাউলের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। প্রবাসী বাংলাদেশীদের পাশাপাশি ভিনদেশীরাও বাংলাদেশী চাল খাবার হিসেবে ক্রয় করছে। দেশী-বিদেশী হোটেল-রেস্তোরাতেও বাংলাদেশী চাল সহ অন্যান্য সামগ্রীর চাহিদাও দিনে দিনে বাড়ছে। এদিকে অতি সম্প্রতি নিউজার্সীর লিবার্টি এয়ারপোর্টে বাংলাদেশ থেকে আসা চাউলে পোকামাকড়ের সন্ধান পাওয়ায় কোন কোন মহল উদ্বেগ প্রকাশ করলেও এনিয়ে উদ্বেগ বা উৎকন্ঠার কিছু নেই বলে অভিমত প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশী ব্যবসায়ী মহল।
জানা গেছে, ইউএস কাষ্টমস এন্ড বর্ডার পরিদর্শক দল বাংলাদেশ থেকে আমদানীকৃত চাউলের বস্তায় বিষাক্ত পোকামাকড়ের সন্ধান পায়। নিউজার্সীর নিউয়ার্ক-এর লিবার্টি এয়ারপোর্টে পরিদর্শকদের কৃষি পণ্য বিশেষজ্ঞরা গত ১৯ মে অনুসন্ধানে পোকামকড়ের সন্ধান পান। তারা বলছেন এ ধরনের পোকামাকড় আমেরিকার অর্থনীতিতে ভয়াবহ বিপর্যয় ডেকে আনতে সক্ষম। ফুডস্টাফ এবং রাইস-নামে লেবেল করা চালের বস্তাগুলোতে পাওয়া পোকামাকড়ের বিষ্ঠা ইউএসডিএ লেবরেটরীতে পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর এগুলো ‘কাপড়া বিটল’ নামের পোকামাকড় হিসেবে সনাক্ত করা হয়েছে।
কাষ্টমস এন্ড বর্ডার কর্তৃপক্ষের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, গত ২৬ মে বাংলাদেশ থেকে আসা একই লেবেলের অপর একটি শিপমেন্টেও  কাষ্টমস এন্ড বর্ডার পরিদর্শকদের কৃষি পণ্য বিশেষজ্ঞরা দুটি মৃত পোকা-মাকড়ের সন্ধান পান। উভয় ক্ষেত্রে আমদানীকারককে আমদানীকৃত পণ্য যেখান থেকে এসেছে সেখানে ফেরত পাঠাতে অথবা এখানে তা ধ্বংশ করে ফেলার সুযোগ দেয়া হয়েছে।
ইউএস কাষ্টমস এন্ড বর্ডার পরিদর্শকদের মুখপাত্র লিয়ন হেওয়ার্ড বলেছেন, ধরা না পড়লে অত্যন্ত বিষাক্ত এ পোকামাকড়ের বিস্তৃতিতে আমেরিকার কৃষি সেক্টর ও সামগ্রিক অর্থনীতিতে মারাত্মক নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে সক্ষম হতো। এ পোকামাকড়ের সন্ধান প্রথমে পাওয়া যায় ভারতে। পবে তা আফ্রিকা, পুর্ব এশিয়া ও ইউরোপের কয়েকটি দেশেও পাওয়া গিয়েছে।
বাংলাদেশ থেকে আমদানীকৃত চাউলের বস্তায় বিষাক্ত পোকামাকড়ের সন্ধানের ব্যাপারে নিউইয়র্কের বাংলাদেশী ব্যবসায়ীরা জানান, এটি নতুন কোন ঘটনা নয়। এনিয়ে উদ্বেগ বা আতঙ্কেরও কিছু নেই। তবে ব্যবসার স্বার্থে সতর্ক থাকা ভালো। কেননা, জনমানুষের স্বাস্থ্যের প্রতি সুনজর রাখতেই যুক্তরাষ্ট্রে যে কোন দ্রব্য সামগ্রী আমদানী-রপ্তানীতে দ্রব্য সামগ্রীর কোয়ালিটি বজায় রাখার ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ কোন ছাড় দিতে নারাজ।
এব্যাপারে পুতুল ডিষ্ট্রিবিউটরের স্বত্তাধিকারী মিলন চৌধুরী বলেন, বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে নিয়মিত চাউল রপ্তানী হচ্ছে। এই রপ্তানীর শীর্ষে রয়েছে থাইল্যান্ড। এরপরই রয়েছে ভিয়েতনাম, ভারত-পাকিস্তান। তিনি বলেন, বাংলাদেশ থেকে আমদানীকৃত চালের পরিমান তেমন উল্লেখযোগ্য নয়। তবে বাংলাদেশের কালিজিরা আর বাসমতি চাউলের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে।
মিলন চৌধুরী বলেন, শুধু বালাদেশ নয় বিশ্বের যেকোন দেশ থেকে আমদানীকৃত চাউলে পোকামাকড়ের সন্ধান পাওয়া যেতে পারে। আমেরিকার চাউলেও পোকা পাওয়া যেতে পারে। দীর্ঘদিন ধরে চাউল কন্টিনারে আবদ্ধ থাকার ফলে বা গরমের কারনে চাউলে এক প্রকার পোকার জন্ম হয়। পরবর্তীতে ফিমিগেশন করে চাউলগুলো খাওয়ার উপযোগী করা হলেও ঐ চাউলে কোন গন্ধ থাকেন না। তবে এনিয়ে উদ্বেগ বা উৎকন্ঠার কিছু নেই। তিনি বলেন এমন ঘটনায় বাজারে কোন বিরূপ প্রভাব পড়বে না।
তিনি বলেন, অনেক সময় নানা কারণেই আমদানীকৃত চাউল বা দ্রব্য সামগ্রীর গায়ে ‘অবাঞ্ছিত মায়লা’ দেখতে পেলেও এফডিএ তা বাজারজাত করতে নিষেধাজ্ঞা দেয়। তবে প্লাসটিক জাতীয় চাউলের প্যাকেটে পোকামাকড় দেখা যায় না।
বিশিষ্ট ব্যবসায়ী, জ্যাকসন হাইটসের তিতাস গ্রোসারীর স্বাত্তাধিকারী ও জেবিবিএ’র সাবেক সাধারণ সম্পদক আবুল ফজল দিদারুল ইসলাম (দিদার) বলেন, বিষয়টি নিয়ে উদ্বেগ বা উৎকন্ঠার কিছু নেই। আমদানীকৃত চাউলে পোকামাকড় হওয়ার একাধিক কারণ রয়েছে। বিশেষ করে কন্টিনারে দীর্ঘ দিন চাউল আটকে থাকলে সেখানে এক প্রকার পোকা দেখা দিতে পারে।
ফাতেমা ব্রাদার্সের মো: ফখরুল ইসলাম দেলোয়ার বলেন, চাউলে পোকামাকরের সন্ধান পাওয়া নতুন কিছু নয়, নতুন ঘটনাও নয়। এনিয়ে উদ্বেগ বা উৎকন্ঠারও কিছু নেই। তবে এফডিএ’র ক্লিয়ারেন্স ব্যাতিরেকে কোন দ্রব্য সামগ্রী বাজারজাত করা কোন নিয়ম নেই। তিনি বলেন, মূলত: আমদানীকৃত দ্রব্য কতদিন কন্টিনারে আবদ্ধ থাকে তার উপরই নির্ভর করছে চাউল ভালো-মন্দ থাকা না থাকা। আর বেশীদিন চাউল আবদ্ধ থাকলে পোকামাকড় হতেই পারে। এটা অস্বাভাবিক কিছু নয়।
তিনি বলেন, নিউইয়র্কে ৮/১০টি বাংলাদেশী মালিকানাধীন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান চাউল সহ অন্যান্য দ্রব্য সামগ্রী আমদানীর সাথে জড়িত। আমার জানামতে এসব ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে মাত্র একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান কর্তৃক আমদানীকৃত চাউলে পোকামাকড়ের সন্ধান মিলেছে। তাই বাজারে চাউল সঙ্কটেরও কোন সম্ভাবনা নেই।(সাপ্তাহিক বাংলা পত্রিকা)

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

About Author Information

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানীর শীর্ষে থাইল্যান্ড : বাংলাদেশী চাউল নিয়ে উদ্বেগের কিছু নেই

প্রকাশের সময় : ১২:৪৯:০৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ জুন ২০১৭

নিউইয়র্ক: বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে নিয়মিত চাউল রপ্তানী হচ্ছে। তবে এই রপ্তানীর শীর্ষে রয়েছে থাইল্যান্ড। এরপরই রয়েছে ভিয়েতনাম। তারপর রয়েছে ভারত-পাকিস্তান। নিউইয়র্কের বাংলাদেশী ব্যবসায়ীরা জানান বাংলাদেশের কালিজিরা আর বাসমতি চাউলের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। প্রবাসী বাংলাদেশীদের পাশাপাশি ভিনদেশীরাও বাংলাদেশী চাল খাবার হিসেবে ক্রয় করছে। দেশী-বিদেশী হোটেল-রেস্তোরাতেও বাংলাদেশী চাল সহ অন্যান্য সামগ্রীর চাহিদাও দিনে দিনে বাড়ছে। এদিকে অতি সম্প্রতি নিউজার্সীর লিবার্টি এয়ারপোর্টে বাংলাদেশ থেকে আসা চাউলে পোকামাকড়ের সন্ধান পাওয়ায় কোন কোন মহল উদ্বেগ প্রকাশ করলেও এনিয়ে উদ্বেগ বা উৎকন্ঠার কিছু নেই বলে অভিমত প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশী ব্যবসায়ী মহল।
জানা গেছে, ইউএস কাষ্টমস এন্ড বর্ডার পরিদর্শক দল বাংলাদেশ থেকে আমদানীকৃত চাউলের বস্তায় বিষাক্ত পোকামাকড়ের সন্ধান পায়। নিউজার্সীর নিউয়ার্ক-এর লিবার্টি এয়ারপোর্টে পরিদর্শকদের কৃষি পণ্য বিশেষজ্ঞরা গত ১৯ মে অনুসন্ধানে পোকামকড়ের সন্ধান পান। তারা বলছেন এ ধরনের পোকামাকড় আমেরিকার অর্থনীতিতে ভয়াবহ বিপর্যয় ডেকে আনতে সক্ষম। ফুডস্টাফ এবং রাইস-নামে লেবেল করা চালের বস্তাগুলোতে পাওয়া পোকামাকড়ের বিষ্ঠা ইউএসডিএ লেবরেটরীতে পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর এগুলো ‘কাপড়া বিটল’ নামের পোকামাকড় হিসেবে সনাক্ত করা হয়েছে।
কাষ্টমস এন্ড বর্ডার কর্তৃপক্ষের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, গত ২৬ মে বাংলাদেশ থেকে আসা একই লেবেলের অপর একটি শিপমেন্টেও  কাষ্টমস এন্ড বর্ডার পরিদর্শকদের কৃষি পণ্য বিশেষজ্ঞরা দুটি মৃত পোকা-মাকড়ের সন্ধান পান। উভয় ক্ষেত্রে আমদানীকারককে আমদানীকৃত পণ্য যেখান থেকে এসেছে সেখানে ফেরত পাঠাতে অথবা এখানে তা ধ্বংশ করে ফেলার সুযোগ দেয়া হয়েছে।
ইউএস কাষ্টমস এন্ড বর্ডার পরিদর্শকদের মুখপাত্র লিয়ন হেওয়ার্ড বলেছেন, ধরা না পড়লে অত্যন্ত বিষাক্ত এ পোকামাকড়ের বিস্তৃতিতে আমেরিকার কৃষি সেক্টর ও সামগ্রিক অর্থনীতিতে মারাত্মক নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে সক্ষম হতো। এ পোকামাকড়ের সন্ধান প্রথমে পাওয়া যায় ভারতে। পবে তা আফ্রিকা, পুর্ব এশিয়া ও ইউরোপের কয়েকটি দেশেও পাওয়া গিয়েছে।
বাংলাদেশ থেকে আমদানীকৃত চাউলের বস্তায় বিষাক্ত পোকামাকড়ের সন্ধানের ব্যাপারে নিউইয়র্কের বাংলাদেশী ব্যবসায়ীরা জানান, এটি নতুন কোন ঘটনা নয়। এনিয়ে উদ্বেগ বা আতঙ্কেরও কিছু নেই। তবে ব্যবসার স্বার্থে সতর্ক থাকা ভালো। কেননা, জনমানুষের স্বাস্থ্যের প্রতি সুনজর রাখতেই যুক্তরাষ্ট্রে যে কোন দ্রব্য সামগ্রী আমদানী-রপ্তানীতে দ্রব্য সামগ্রীর কোয়ালিটি বজায় রাখার ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ কোন ছাড় দিতে নারাজ।
এব্যাপারে পুতুল ডিষ্ট্রিবিউটরের স্বত্তাধিকারী মিলন চৌধুরী বলেন, বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে নিয়মিত চাউল রপ্তানী হচ্ছে। এই রপ্তানীর শীর্ষে রয়েছে থাইল্যান্ড। এরপরই রয়েছে ভিয়েতনাম, ভারত-পাকিস্তান। তিনি বলেন, বাংলাদেশ থেকে আমদানীকৃত চালের পরিমান তেমন উল্লেখযোগ্য নয়। তবে বাংলাদেশের কালিজিরা আর বাসমতি চাউলের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে।
মিলন চৌধুরী বলেন, শুধু বালাদেশ নয় বিশ্বের যেকোন দেশ থেকে আমদানীকৃত চাউলে পোকামাকড়ের সন্ধান পাওয়া যেতে পারে। আমেরিকার চাউলেও পোকা পাওয়া যেতে পারে। দীর্ঘদিন ধরে চাউল কন্টিনারে আবদ্ধ থাকার ফলে বা গরমের কারনে চাউলে এক প্রকার পোকার জন্ম হয়। পরবর্তীতে ফিমিগেশন করে চাউলগুলো খাওয়ার উপযোগী করা হলেও ঐ চাউলে কোন গন্ধ থাকেন না। তবে এনিয়ে উদ্বেগ বা উৎকন্ঠার কিছু নেই। তিনি বলেন এমন ঘটনায় বাজারে কোন বিরূপ প্রভাব পড়বে না।
তিনি বলেন, অনেক সময় নানা কারণেই আমদানীকৃত চাউল বা দ্রব্য সামগ্রীর গায়ে ‘অবাঞ্ছিত মায়লা’ দেখতে পেলেও এফডিএ তা বাজারজাত করতে নিষেধাজ্ঞা দেয়। তবে প্লাসটিক জাতীয় চাউলের প্যাকেটে পোকামাকড় দেখা যায় না।
বিশিষ্ট ব্যবসায়ী, জ্যাকসন হাইটসের তিতাস গ্রোসারীর স্বাত্তাধিকারী ও জেবিবিএ’র সাবেক সাধারণ সম্পদক আবুল ফজল দিদারুল ইসলাম (দিদার) বলেন, বিষয়টি নিয়ে উদ্বেগ বা উৎকন্ঠার কিছু নেই। আমদানীকৃত চাউলে পোকামাকড় হওয়ার একাধিক কারণ রয়েছে। বিশেষ করে কন্টিনারে দীর্ঘ দিন চাউল আটকে থাকলে সেখানে এক প্রকার পোকা দেখা দিতে পারে।
ফাতেমা ব্রাদার্সের মো: ফখরুল ইসলাম দেলোয়ার বলেন, চাউলে পোকামাকরের সন্ধান পাওয়া নতুন কিছু নয়, নতুন ঘটনাও নয়। এনিয়ে উদ্বেগ বা উৎকন্ঠারও কিছু নেই। তবে এফডিএ’র ক্লিয়ারেন্স ব্যাতিরেকে কোন দ্রব্য সামগ্রী বাজারজাত করা কোন নিয়ম নেই। তিনি বলেন, মূলত: আমদানীকৃত দ্রব্য কতদিন কন্টিনারে আবদ্ধ থাকে তার উপরই নির্ভর করছে চাউল ভালো-মন্দ থাকা না থাকা। আর বেশীদিন চাউল আবদ্ধ থাকলে পোকামাকড় হতেই পারে। এটা অস্বাভাবিক কিছু নয়।
তিনি বলেন, নিউইয়র্কে ৮/১০টি বাংলাদেশী মালিকানাধীন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান চাউল সহ অন্যান্য দ্রব্য সামগ্রী আমদানীর সাথে জড়িত। আমার জানামতে এসব ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে মাত্র একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান কর্তৃক আমদানীকৃত চাউলে পোকামাকড়ের সন্ধান মিলেছে। তাই বাজারে চাউল সঙ্কটেরও কোন সম্ভাবনা নেই।(সাপ্তাহিক বাংলা পত্রিকা)