নিউইয়র্ক ০৬:০৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩০ জুন ২০২৫, ১৬ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

বাংলাদেশ সোসাইটির মামলার পরবর্তী তারিখ ২৭ নভেম্বর

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৫:৪৮:৩২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ অক্টোবর ২০১৮
  • / ৪৮৪ বার পঠিত

নিউইয়র্ক (ইউএনএ): বাংলাদেশ সোসাইটির মামলার পরবর্তী তারিখ ২৭ নভেম্বর মঙ্গলবার। মঙ্গলবার (৩০ অক্টোবর) মামলার দিন নতুন এই তারিখ নির্ধারিত হয়। বাংলাদেশ সোসাইটির এবারের নির্বাচনে ‘নয়ন-আলী’ প্যানেলের দুজন সদস্য প্রার্থীর মনোনয়ন নির্বাচন কমিশন কর্তৃক বাতিল হওয়ার প্রেক্ষিতে তাদের মনোনয়ন বৈধতা এবং অপর একটি প্যানেলের সিনিয়র সহ সভাপতির মনোনয়নপত্র বাতিলের দাবীতে রোববারের নির্বাচনের উপর স্থগিতাদেশ জারি জন্য সংশ্লিটরা গত ১৮ অক্টোবর বৃহস্পতিবার আদালতের স্মরণাপন্ন হন। মামলা দায়েরের পরদিন অর্থাৎ ১৯ অক্টোবর শুক্রবার এই মামলার বিরুদ্ধে আপীলের ফলে আদালত ৩০ অক্টোবর মঙ্গলবার মামলার নতুন তারিখ ধার্য করেন। খবর ইউএনএ’র।
জানা গেছে, মামলার নতুন তারিখের দিন (মঙ্গলবার) বাদী-বিবাদী’র দুই এটর্নী মাননীয় আদালতে উপস্থিত ছিলেন। আদালত মামলার পরবর্তী দিন নির্দারণ করেছেন ২৭ নভেম্বর মঙ্গলবার। এদিন উভয় পক্ষের জবাব আদালত পর্যাবেক্ষণ করবেন ও শুনানী অনুষ্ঠিত হবে সংশ্লিষ্ট ইউএনএ প্রতিনিধি-কে জানিয়েছেন।
উল্লেখ্য, গত ২১ অক্টোবর রোববার বাংলাদেশ সোসাইটির দ্বি-বার্ষিক (২০১৯-২০২০) নির্বাচন অনুষ্ঠানের কথা ছিলো। নির্বাচনে দু’টি প্যানেল সহ কার্যকরী পরিষদের ১৯টি পদে ৩৮জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রয়েছেন। এজন্য নিউইয়র্কের ৫টি কেন্দ্রে ভোট গ্রহণের ব্যবস্থা সহ নির্বাচন কমিশন সকল প্রস্ততিও ছিলো।
আরো উল্লেখ্য, সোসাইটির নির্বাচন বিষয়ে প্রথম আদালতের স্মরণপন্ন হন সোসাইটির সাবেক কর্মকর্তা ওসমান চৌধুরী। তিনি গত সেপ্টেম্বর মাসে কুইন্স সুপ্রীম কোর্টে একটি মামলা করেন (ইনডেক্স নং ৭৮৫০/২০১৮। ওসমান চৌধুরীর মামলা নিষ্পত্তি হতে না হতেই বাংলাদেশ সোসাইটি ইনক ও নির্বাচন কমিশনের প্রধান এস এম জামাল ইউ আহমেদ এবং সোসাইটির সভাপতি কামাল আহমেদ-কে বিবাদী করে গত ১৮ অক্টোবর বৃহস্পতিবার কুইন্স সুপ্রীম কোর্টে মামলা করেন (ইনডেক্স নং ৭৮০৭/২০১৮) আলী আকবর, জিআর চৌধুরী ও শফিকুল ইসলাম নামের তিন সদস্য। এদের মধ্যে দুজন ‘নয়ন-আলী’ প্যানেলের সদস্য প্রার্থী ছিলেন, ত্রুটির কারণে যাদের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছিলো।
সোসাইটির নির্বাচন স্থগিত হওয়ায় ইতিমধ্যেই সোসাইটির ফান্ড থেকে ৬০ হাজার ডলারের মতো ব্যয় হয়ে বলে সোসাইটির সভাপতি কামাল আহমেদ ও প্রধান নির্বাচন কমিশনার জামাল ইউ আহমেদ জনি জানিয়েছেন।

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

About Author Information

বাংলাদেশ সোসাইটির মামলার পরবর্তী তারিখ ২৭ নভেম্বর

প্রকাশের সময় : ০৫:৪৮:৩২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ অক্টোবর ২০১৮

নিউইয়র্ক (ইউএনএ): বাংলাদেশ সোসাইটির মামলার পরবর্তী তারিখ ২৭ নভেম্বর মঙ্গলবার। মঙ্গলবার (৩০ অক্টোবর) মামলার দিন নতুন এই তারিখ নির্ধারিত হয়। বাংলাদেশ সোসাইটির এবারের নির্বাচনে ‘নয়ন-আলী’ প্যানেলের দুজন সদস্য প্রার্থীর মনোনয়ন নির্বাচন কমিশন কর্তৃক বাতিল হওয়ার প্রেক্ষিতে তাদের মনোনয়ন বৈধতা এবং অপর একটি প্যানেলের সিনিয়র সহ সভাপতির মনোনয়নপত্র বাতিলের দাবীতে রোববারের নির্বাচনের উপর স্থগিতাদেশ জারি জন্য সংশ্লিটরা গত ১৮ অক্টোবর বৃহস্পতিবার আদালতের স্মরণাপন্ন হন। মামলা দায়েরের পরদিন অর্থাৎ ১৯ অক্টোবর শুক্রবার এই মামলার বিরুদ্ধে আপীলের ফলে আদালত ৩০ অক্টোবর মঙ্গলবার মামলার নতুন তারিখ ধার্য করেন। খবর ইউএনএ’র।
জানা গেছে, মামলার নতুন তারিখের দিন (মঙ্গলবার) বাদী-বিবাদী’র দুই এটর্নী মাননীয় আদালতে উপস্থিত ছিলেন। আদালত মামলার পরবর্তী দিন নির্দারণ করেছেন ২৭ নভেম্বর মঙ্গলবার। এদিন উভয় পক্ষের জবাব আদালত পর্যাবেক্ষণ করবেন ও শুনানী অনুষ্ঠিত হবে সংশ্লিষ্ট ইউএনএ প্রতিনিধি-কে জানিয়েছেন।
উল্লেখ্য, গত ২১ অক্টোবর রোববার বাংলাদেশ সোসাইটির দ্বি-বার্ষিক (২০১৯-২০২০) নির্বাচন অনুষ্ঠানের কথা ছিলো। নির্বাচনে দু’টি প্যানেল সহ কার্যকরী পরিষদের ১৯টি পদে ৩৮জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রয়েছেন। এজন্য নিউইয়র্কের ৫টি কেন্দ্রে ভোট গ্রহণের ব্যবস্থা সহ নির্বাচন কমিশন সকল প্রস্ততিও ছিলো।
আরো উল্লেখ্য, সোসাইটির নির্বাচন বিষয়ে প্রথম আদালতের স্মরণপন্ন হন সোসাইটির সাবেক কর্মকর্তা ওসমান চৌধুরী। তিনি গত সেপ্টেম্বর মাসে কুইন্স সুপ্রীম কোর্টে একটি মামলা করেন (ইনডেক্স নং ৭৮৫০/২০১৮। ওসমান চৌধুরীর মামলা নিষ্পত্তি হতে না হতেই বাংলাদেশ সোসাইটি ইনক ও নির্বাচন কমিশনের প্রধান এস এম জামাল ইউ আহমেদ এবং সোসাইটির সভাপতি কামাল আহমেদ-কে বিবাদী করে গত ১৮ অক্টোবর বৃহস্পতিবার কুইন্স সুপ্রীম কোর্টে মামলা করেন (ইনডেক্স নং ৭৮০৭/২০১৮) আলী আকবর, জিআর চৌধুরী ও শফিকুল ইসলাম নামের তিন সদস্য। এদের মধ্যে দুজন ‘নয়ন-আলী’ প্যানেলের সদস্য প্রার্থী ছিলেন, ত্রুটির কারণে যাদের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছিলো।
সোসাইটির নির্বাচন স্থগিত হওয়ায় ইতিমধ্যেই সোসাইটির ফান্ড থেকে ৬০ হাজার ডলারের মতো ব্যয় হয়ে বলে সোসাইটির সভাপতি কামাল আহমেদ ও প্রধান নির্বাচন কমিশনার জামাল ইউ আহমেদ জনি জানিয়েছেন।