নিউইয়র্ক ১২:৪৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৬ মার্চ ২০২৫, ১২ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

টাঙ্গাইল জেলা সমিতি ইউএসএ’র সাবেক কর্মকর্তা রাজেসের ভ্রাতৃবিয়োগ

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ১১:৪২:২৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৫ এপ্রিল ২০২০
  • / ১৬২ বার পঠিত

নিউইয়র্ক (ইউএনএ): যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী টাঙ্গাইলবাসীদের সামাজিক সংগঠন টাঙ্গাইল জেলা সমিতি ইউএসএ’র সাবেক ক্রীড়া সম্পাদক মোহাম্মদ খান রাজেস-এর বড় ভাই সাইফুর হায়দার খান আজাদ (৪৭) ইন্তেকাল করেছেন (ইন্নাল্লিাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজেউন)। তিনি করোনা ভাইরাস-এ আক্রন্তি হয়ে গত শনিববার (৪ এপ্রিল) দিবাগত রাত ১টা ৩০ মিনিটে জ্যামাইকা হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, ২ ছেলে (৫ ও ৮ বছর), এক মেয়ে (১৬) সহ অরেক আতœীয়-স্বজন রেখে যান। তিনি দীর্ঘ ৫ বছর ধরে নিউইয়র্কের রীচমন্ড হিলে সপরিবারে বসবাস করছিলেন। খবর ইউএনএ’র।

মোহাম্মদ খান রাজেস ইউএনএ প্রতিনিধিকে জানান, অসুস্থ্য হয়ে তার ভাই সাইফুর হায়দার খান আজাদ গত ২৯ মার্চ রোববার হাসপাতালে ভর্তি হন। সেখানে তার করোনা ভাইরাস পজেটিভ সনাক্ত হয়। পরবর্তীতে তার চিকিৎসা চললেও শেষ পর্যন্ত আর রক্ষা হয়নি। গত শনিববার (৪ এপ্রিল) দিবাগত রাত ১টা ৩০ মিনিটে জ্যামাইকা হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন। তার মরদেহ নিউজার্সীর কবর স্থানে দাফন করা হবে বলে জানা গেছে।
মোহাম্মদ খান রাজেস আরো জানান, তারা ৫ ভাই ও এক বোন নিউইয়র্কে বসবাস করেন। তাদের অপর এক ভাই সফি হায়দার খান (৫৩) গত ৩০ মার্র্চ থেকে ম্যানহাটানের মাউন্টসিনাই হাসপাতালের আইসিউউতে আছেন। তিনি রিচমন্ডহীরে বসবাস করেন এবং কিগত ১০ বছর ধরে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করছেন। তার স্ত্রী, এক ছেলে এক মেয়ে রয়েছে। মোহাম্মদ খান রাজেস তার অসুস্থ্য ভাউয়ের সুস্থতায় সবার দোয়া কামনা করেছেন।
উল্লেখ্য, মোহাম্মদ খান রাজেসরা টাঙ্গাইল শহরের ছয়আনীবাজারের স্থায়ী বাসিন্দা।

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

About Author Information

টাঙ্গাইল জেলা সমিতি ইউএসএ’র সাবেক কর্মকর্তা রাজেসের ভ্রাতৃবিয়োগ

প্রকাশের সময় : ১১:৪২:২৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৫ এপ্রিল ২০২০

নিউইয়র্ক (ইউএনএ): যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী টাঙ্গাইলবাসীদের সামাজিক সংগঠন টাঙ্গাইল জেলা সমিতি ইউএসএ’র সাবেক ক্রীড়া সম্পাদক মোহাম্মদ খান রাজেস-এর বড় ভাই সাইফুর হায়দার খান আজাদ (৪৭) ইন্তেকাল করেছেন (ইন্নাল্লিাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজেউন)। তিনি করোনা ভাইরাস-এ আক্রন্তি হয়ে গত শনিববার (৪ এপ্রিল) দিবাগত রাত ১টা ৩০ মিনিটে জ্যামাইকা হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, ২ ছেলে (৫ ও ৮ বছর), এক মেয়ে (১৬) সহ অরেক আতœীয়-স্বজন রেখে যান। তিনি দীর্ঘ ৫ বছর ধরে নিউইয়র্কের রীচমন্ড হিলে সপরিবারে বসবাস করছিলেন। খবর ইউএনএ’র।

মোহাম্মদ খান রাজেস ইউএনএ প্রতিনিধিকে জানান, অসুস্থ্য হয়ে তার ভাই সাইফুর হায়দার খান আজাদ গত ২৯ মার্চ রোববার হাসপাতালে ভর্তি হন। সেখানে তার করোনা ভাইরাস পজেটিভ সনাক্ত হয়। পরবর্তীতে তার চিকিৎসা চললেও শেষ পর্যন্ত আর রক্ষা হয়নি। গত শনিববার (৪ এপ্রিল) দিবাগত রাত ১টা ৩০ মিনিটে জ্যামাইকা হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন। তার মরদেহ নিউজার্সীর কবর স্থানে দাফন করা হবে বলে জানা গেছে।
মোহাম্মদ খান রাজেস আরো জানান, তারা ৫ ভাই ও এক বোন নিউইয়র্কে বসবাস করেন। তাদের অপর এক ভাই সফি হায়দার খান (৫৩) গত ৩০ মার্র্চ থেকে ম্যানহাটানের মাউন্টসিনাই হাসপাতালের আইসিউউতে আছেন। তিনি রিচমন্ডহীরে বসবাস করেন এবং কিগত ১০ বছর ধরে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করছেন। তার স্ত্রী, এক ছেলে এক মেয়ে রয়েছে। মোহাম্মদ খান রাজেস তার অসুস্থ্য ভাউয়ের সুস্থতায় সবার দোয়া কামনা করেছেন।
উল্লেখ্য, মোহাম্মদ খান রাজেসরা টাঙ্গাইল শহরের ছয়আনীবাজারের স্থায়ী বাসিন্দা।