নিউইয়র্ক ১১:৫৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ জুলাই ২০২৪, ১১ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

ইউএস স্টেট ডিপার্টমেন্ট ও হোয়াইট হাউসের সামনে যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি’র মানব বন্ধন ও প্রতীকী অনশন

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ১১:১৬:০১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ ডিসেম্বর ২০২১
  • / ১৭ বার পঠিত

বিশেষ প্রতিনিধি ওয়াশিংটন ডিসি থেকে: বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী, বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার নি:শর্ত কারামুক্তি ও বিদেশে সুচিকিৎসার দাবীতে ইউএস স্টেট ডিপির্টমেন্ট ও হোয়াইট হাউসের সামনে মানব বন্ধন, প্রতীকী অনশন আর বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি। বুধবার (১ ডিসেম্বর) অপরাহ্নে এই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। যুক্তরাষ্ট্রে স্বাধীনতার সূবর্ণ জয়ন্তী কমিটি, যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীরা এ কর্মসূচির আয়োজন করে। প্রচন্ড ঠান্ডা উপক্ষো করে বিপুল সংখ্যক নেতা-কর্মী এই সমাবেশে যোগ দেন। সমাবেশ থেকে বেগম খালেদা জিয়ার নি:শর্ত মুক্তি ও বিদেশে সুচিকিৎসা নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন অব্যাহত রাখার প্রত্যয় ঘোষণা করা হয়। সমাবেশ থেকে ‘রিলিজ খালেদা জিয়া, ফ্রী ডেমোক্রেসি ইন বাংলাদেশ’ ইত্যাদি শ্লোগান ছাড়াও শেখ হাসিনার সরকার বিরোধী নানা শ্লোগান দেয়া হয়।
বুধবার দুপুর ২টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত স্টেট ডিপার্টমেন্টের সামনে এই মানব বন্ধন ও বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশ শেষে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্থনি জে. বিøঙ্কেন বরাবর স্বারকলিপি প্রদান করা হয়। এরপর বিকাল ৪টা থেকে ৫টা পর্যন্ত হোয়াইট হাউসের সামনে বিক্ষোভ ও প্রতীকী অনশন অনুষ্ঠিত হয়। এখানে কেন্দ্রীয় বিএনপি নেতা বেবী নাজনীন নেতা-কর্মীদের পানি পান করিয়ে প্রতীকী অনশন ভঙ্গ করান। এছাড়াও দলের পক্ষ থেকে যুক্তরাষ্ট্রের দায়িত্বশীল জনপ্রতিনিধি বরাবর সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মুক্তি ও সুচিকিৎসার প্রয়োজনীয় চিঠি ও তথ্যাদি প্রেরণ করা হয় বলে বিএনপি নেতা জিল্লুর রহমান ও মিজানুর রহমান ভূইয়া জানান।
উভয় সমাবেশে বিএনপির কেন্দ্রীয় সহ আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক, বাংলাদেশের জনপ্রিয় সংগীত শিল্পী বেবী নাজনীন ছাড়াও উল্লেখযোগ্য দলীয় নেতা-কর্মীদের মধ্যে স্বাধীনতার সূবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন কমিটি, যুক্তরাষ্ট্র’র আহবায়ক জিল্লুর রহমান জিল্লু, সদস্য সচীব মিজানুর রহমান ভুঁইয়া মিল্টন, স্বাধীনতার সূবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন কমিটির সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক শরাফত হোসেন বাবু, যুগ্ম আহবায়ক জসিম উদ্দীন ভুঁইয়া, আবদুস সবুর, হেলাল উদ্দীন ও এবাদ চৌধুরী, উপদেষ্টা মার্শাল মুরাদ, সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচীব মোশারফ হোসেন সবুজ, ওয়াশিংটন বিএনপি সভাপতি হাফিজ খান সোহায়েল, ভার্জিনিয়া বিএনপি আহবায়ক জহির খান, সদস্য সচীব তোফায়েল আহমেদ, ম্যারিল্যান্ড বিএনপি আহবায়ক শাহিদ খান, সদস্য সচিব ইঞ্জিনিয়ার সেলিম আহমেদ, উদযাপন কমিটির যুগ্ম আহবায়ক মাকসুদুল হক চৌধুরী, হাবিবুর রহমান সেলিম রেজা, আবদুর রহিম, জাফর তালুকদার ও আহবাব হোসেন খোকন, যুগ্ম সদস্য সচীব সাইফুর খান হারুন, যুগ্ম আহবায়ক মো: আবুল কাশেম, যুগ্ম সদস্য সচীব এজিএম জাহাঙ্গীর হোসেন, বীর মুক্তিযোদ্বা মীর মশিউর রহমান, যুগ্ম সদস্য সচীব শরিফুল খালিশদার, নুর মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর সরকার, সুলতান আহমদ ভুঁইয়া, যুগ্ম আহবায়ক আমানত হোসেন আমান, মনজুর মোর্শেদ, মহানগর নেতা রুহুল আমিন নাসির, আশরাফুজ্জামান আশরাফ, বিএনপি নেতা এমলাক হোসেন ফয়সল, যুবদল নেতা রেজাউল আজাদ ভুঁইয়া, ভার্জিনিয়া বিএনপি নেত্রী কামরুন্নাহার কনা, ডিসি বিএনপি নেতা আলবাব হোসেন সোহাগ, ম্যারিল্যান্ড বিএনপির মোহাম্মদ কাজল, মাহমুদ রায়হান, বাবুল চৌধুরী, নিউইয়র্ক বিএনপির মনিরুল ইসলাম মনির, জিয়াউল হক মিশন, শরীফ চৌধুরী পাপ্পু, মোঃ মাইন উদ্দিন, মাজহারুল ইসলাম মিরন, বি এম বাদশা, বাদল মির্জা, আজিজুল বারী তিতাস, শাহবাজ আহমেদ, ফরিদ খোন্দকার, এডভোকেট রেজবুল কবীর, হুমায়ুন কবির, মনিরুল ইসলাম, ওয়াহিদ্দুজ্জামান নিলু, মাহবুবুর রহমান পলাশ, এ আর মাহবুবুর হক, নাজমুল হোসেন, জামাল হোসেন, হাসান, দিদার, জহীর, ফারবাজ আলম, মোহাম্মদ মনির হোসেন, মহসিন মিয়া লাল, মৌলানা আবুল কালাম আজাদ, মেহেদী হাসান, শাহাব সিদ্দিকী প্রমুখ অংশ নেন।
বিক্ষোভ সমাবেশ দুটিতে বক্তারা বক্তারা বলেন, বেগম খালেদা জিয়া এখন জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে চলে এসেছেন। প্রচন্ড ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে তার জীবন। উদ্বেগজনকভাবে দেশের বৃহত্তম দলের নেত্রী চিকিৎসাধীন অবস্থায় ধুঁকছেন। দেশে চিকিৎসা দেয়ার মতো আর কিছু বাকি নেই। বেগম জিয়ার জীবন রক্ষা করতে হলে অবিলম্বে বিদেশে উন্নত ট্রিটমেন্ট প্রয়োজন।
বক্তারা বেগম খালেদা জিয়ার জীবন রক্ষায় তাঁর নি:শর্ত মুক্তি এবং উন্নত চিকিৎসার জন্য অবিলম্বে বিদেশ প্রেরণের দাবি জানিয়ে বলেন, কোন আইন আদালত নয়, শেখ হাসিনাই বেগম জিয়ার সুচিকিৎসীর পথে একমাত্র অন্তরায়। বেগম জিয়ার যে কোন পরিনতির জন্য শেখ হাসিনাকেই জবাবদিহি করতে হবে।
বক্তারা বলেন, বর্তমান সরকার সমস্ত মানবিকতাকে বিসর্জন দিয়ে প্রতিহিংসা পূরণে কাজ করে যাচ্ছে। খালেদা জিয়াকে তিলে তিলে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিচ্ছে সরকার। তাকে জেলবন্দী অবস্থায় অসুস্থ করা হয়েছে পরিকল্পিতভাবে। বক্তারা খালেদা জিয়াকে মুক্তি দিয়ে অবিলম্বে তাকে বিদেশে উন্নত চিকিৎসার ব্যবস্থা করার জোর দাবি জানান।
উল্লেখ্য, নিউইয়র্ক ছাড়াও ওয়াশিংটন ডিসি, ভার্জেনয়া, মেরিল্যান্ড, নিউজাসী, পেনেসেলভেনিয়া, কানেকটিকাট প্রভৃতি রাজ্য থেকে বিপুল সংখ্যক দলীয় নেতা-কর্মী বাস ও প্রাইভেট কারযোগে উল্লেখিত সমাবেশে যোগ দেন।

 

 

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

ইউএস স্টেট ডিপার্টমেন্ট ও হোয়াইট হাউসের সামনে যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি’র মানব বন্ধন ও প্রতীকী অনশন

প্রকাশের সময় : ১১:১৬:০১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ ডিসেম্বর ২০২১

বিশেষ প্রতিনিধি ওয়াশিংটন ডিসি থেকে: বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী, বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার নি:শর্ত কারামুক্তি ও বিদেশে সুচিকিৎসার দাবীতে ইউএস স্টেট ডিপির্টমেন্ট ও হোয়াইট হাউসের সামনে মানব বন্ধন, প্রতীকী অনশন আর বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি। বুধবার (১ ডিসেম্বর) অপরাহ্নে এই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। যুক্তরাষ্ট্রে স্বাধীনতার সূবর্ণ জয়ন্তী কমিটি, যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীরা এ কর্মসূচির আয়োজন করে। প্রচন্ড ঠান্ডা উপক্ষো করে বিপুল সংখ্যক নেতা-কর্মী এই সমাবেশে যোগ দেন। সমাবেশ থেকে বেগম খালেদা জিয়ার নি:শর্ত মুক্তি ও বিদেশে সুচিকিৎসা নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন অব্যাহত রাখার প্রত্যয় ঘোষণা করা হয়। সমাবেশ থেকে ‘রিলিজ খালেদা জিয়া, ফ্রী ডেমোক্রেসি ইন বাংলাদেশ’ ইত্যাদি শ্লোগান ছাড়াও শেখ হাসিনার সরকার বিরোধী নানা শ্লোগান দেয়া হয়।
বুধবার দুপুর ২টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত স্টেট ডিপার্টমেন্টের সামনে এই মানব বন্ধন ও বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশ শেষে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্থনি জে. বিøঙ্কেন বরাবর স্বারকলিপি প্রদান করা হয়। এরপর বিকাল ৪টা থেকে ৫টা পর্যন্ত হোয়াইট হাউসের সামনে বিক্ষোভ ও প্রতীকী অনশন অনুষ্ঠিত হয়। এখানে কেন্দ্রীয় বিএনপি নেতা বেবী নাজনীন নেতা-কর্মীদের পানি পান করিয়ে প্রতীকী অনশন ভঙ্গ করান। এছাড়াও দলের পক্ষ থেকে যুক্তরাষ্ট্রের দায়িত্বশীল জনপ্রতিনিধি বরাবর সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মুক্তি ও সুচিকিৎসার প্রয়োজনীয় চিঠি ও তথ্যাদি প্রেরণ করা হয় বলে বিএনপি নেতা জিল্লুর রহমান ও মিজানুর রহমান ভূইয়া জানান।
উভয় সমাবেশে বিএনপির কেন্দ্রীয় সহ আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক, বাংলাদেশের জনপ্রিয় সংগীত শিল্পী বেবী নাজনীন ছাড়াও উল্লেখযোগ্য দলীয় নেতা-কর্মীদের মধ্যে স্বাধীনতার সূবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন কমিটি, যুক্তরাষ্ট্র’র আহবায়ক জিল্লুর রহমান জিল্লু, সদস্য সচীব মিজানুর রহমান ভুঁইয়া মিল্টন, স্বাধীনতার সূবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন কমিটির সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক শরাফত হোসেন বাবু, যুগ্ম আহবায়ক জসিম উদ্দীন ভুঁইয়া, আবদুস সবুর, হেলাল উদ্দীন ও এবাদ চৌধুরী, উপদেষ্টা মার্শাল মুরাদ, সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচীব মোশারফ হোসেন সবুজ, ওয়াশিংটন বিএনপি সভাপতি হাফিজ খান সোহায়েল, ভার্জিনিয়া বিএনপি আহবায়ক জহির খান, সদস্য সচীব তোফায়েল আহমেদ, ম্যারিল্যান্ড বিএনপি আহবায়ক শাহিদ খান, সদস্য সচিব ইঞ্জিনিয়ার সেলিম আহমেদ, উদযাপন কমিটির যুগ্ম আহবায়ক মাকসুদুল হক চৌধুরী, হাবিবুর রহমান সেলিম রেজা, আবদুর রহিম, জাফর তালুকদার ও আহবাব হোসেন খোকন, যুগ্ম সদস্য সচীব সাইফুর খান হারুন, যুগ্ম আহবায়ক মো: আবুল কাশেম, যুগ্ম সদস্য সচীব এজিএম জাহাঙ্গীর হোসেন, বীর মুক্তিযোদ্বা মীর মশিউর রহমান, যুগ্ম সদস্য সচীব শরিফুল খালিশদার, নুর মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর সরকার, সুলতান আহমদ ভুঁইয়া, যুগ্ম আহবায়ক আমানত হোসেন আমান, মনজুর মোর্শেদ, মহানগর নেতা রুহুল আমিন নাসির, আশরাফুজ্জামান আশরাফ, বিএনপি নেতা এমলাক হোসেন ফয়সল, যুবদল নেতা রেজাউল আজাদ ভুঁইয়া, ভার্জিনিয়া বিএনপি নেত্রী কামরুন্নাহার কনা, ডিসি বিএনপি নেতা আলবাব হোসেন সোহাগ, ম্যারিল্যান্ড বিএনপির মোহাম্মদ কাজল, মাহমুদ রায়হান, বাবুল চৌধুরী, নিউইয়র্ক বিএনপির মনিরুল ইসলাম মনির, জিয়াউল হক মিশন, শরীফ চৌধুরী পাপ্পু, মোঃ মাইন উদ্দিন, মাজহারুল ইসলাম মিরন, বি এম বাদশা, বাদল মির্জা, আজিজুল বারী তিতাস, শাহবাজ আহমেদ, ফরিদ খোন্দকার, এডভোকেট রেজবুল কবীর, হুমায়ুন কবির, মনিরুল ইসলাম, ওয়াহিদ্দুজ্জামান নিলু, মাহবুবুর রহমান পলাশ, এ আর মাহবুবুর হক, নাজমুল হোসেন, জামাল হোসেন, হাসান, দিদার, জহীর, ফারবাজ আলম, মোহাম্মদ মনির হোসেন, মহসিন মিয়া লাল, মৌলানা আবুল কালাম আজাদ, মেহেদী হাসান, শাহাব সিদ্দিকী প্রমুখ অংশ নেন।
বিক্ষোভ সমাবেশ দুটিতে বক্তারা বক্তারা বলেন, বেগম খালেদা জিয়া এখন জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে চলে এসেছেন। প্রচন্ড ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে তার জীবন। উদ্বেগজনকভাবে দেশের বৃহত্তম দলের নেত্রী চিকিৎসাধীন অবস্থায় ধুঁকছেন। দেশে চিকিৎসা দেয়ার মতো আর কিছু বাকি নেই। বেগম জিয়ার জীবন রক্ষা করতে হলে অবিলম্বে বিদেশে উন্নত ট্রিটমেন্ট প্রয়োজন।
বক্তারা বেগম খালেদা জিয়ার জীবন রক্ষায় তাঁর নি:শর্ত মুক্তি এবং উন্নত চিকিৎসার জন্য অবিলম্বে বিদেশ প্রেরণের দাবি জানিয়ে বলেন, কোন আইন আদালত নয়, শেখ হাসিনাই বেগম জিয়ার সুচিকিৎসীর পথে একমাত্র অন্তরায়। বেগম জিয়ার যে কোন পরিনতির জন্য শেখ হাসিনাকেই জবাবদিহি করতে হবে।
বক্তারা বলেন, বর্তমান সরকার সমস্ত মানবিকতাকে বিসর্জন দিয়ে প্রতিহিংসা পূরণে কাজ করে যাচ্ছে। খালেদা জিয়াকে তিলে তিলে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিচ্ছে সরকার। তাকে জেলবন্দী অবস্থায় অসুস্থ করা হয়েছে পরিকল্পিতভাবে। বক্তারা খালেদা জিয়াকে মুক্তি দিয়ে অবিলম্বে তাকে বিদেশে উন্নত চিকিৎসার ব্যবস্থা করার জোর দাবি জানান।
উল্লেখ্য, নিউইয়র্ক ছাড়াও ওয়াশিংটন ডিসি, ভার্জেনয়া, মেরিল্যান্ড, নিউজাসী, পেনেসেলভেনিয়া, কানেকটিকাট প্রভৃতি রাজ্য থেকে বিপুল সংখ্যক দলীয় নেতা-কর্মী বাস ও প্রাইভেট কারযোগে উল্লেখিত সমাবেশে যোগ দেন।