নিউইয়র্ক ০৮:৫৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৪ নভেম্বর ২০২৪, ২০ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

শ্রম আইন সংস্কারে বাংলাদেশকে যা বললো আইএলও

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৩:৪৫:২৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১ এপ্রিল ২০২৪
  • / ৭১ বার পঠিত

বাংলাদেশকে শ্রম আইন সংস্কারের তাগিদ দিয়েছে আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও)। বাংলাদেশের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগগুলো সুষ্ঠু সমাধানের নকশা তৈরি এবং জাতীয় কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে বলা হয়েছে। রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সোমবার আয়োজিত এক জাতীয় সংলাপে এসব কথা বলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত আইএলওর প্রতিনিধি টুমো পৌটিআইনেন।

তিনি বলেন, ‘২০২৬ সালের মধ্যে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তীর্ণ হয়ে বাংলাদেশ তার উন্নয়ন যাত্রায় একটি বড় মাইলফলক ছুঁয়ে ফেলবে। এটি বাংলাদেশের অগ্রগতির প্রমাণ হলেও এ দেশকে নতুন চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হবে। বাণিজ্য সুবিধা হারানোয় বৈশ্বিক বাজার প্রতিযোগিতার মানদণ্ডের সঙ্গে মানিয়ে নিতে হবে। সেজন্য শ্রম আইনে প্রয়োজনীয় সংস্কারের নকশা ও জাতীয় কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নে ২৬ ধারার অভিযোগকে কার্যকরভাবে সমাধান করতে হবে।’

টুমো পৌটিআইনেন বলেন, বিগত ৫২ বছর ধরে আইএলও বাংলাদেশের সঙ্গে শ্রম অধিকার নিশ্চিতে যৌথভাবে কাজ করছে। আমরা অনেক জটিল ইস্যু নিয়েও কাজ করেছি। আন্তর্জাতিক শ্রম মানদণ্ডের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বিএলএ (বাংলাদেশ শ্রম আইন) সংশোধনকে কেন্দ্র করে অগ্রাধিকার প্রতিষ্ঠা, ক্রমাগত শ্রম আদালতের মানসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা ও অভিযোগগুলো নিষ্পত্তির ওপর জোর দেন টুমো পৌটিআইনেন।

তিনি বলেন, এসব প্রক্রিয়ায় সামাজিক অংশীদারদের টেকসই এবং ন্যায়সংগত অগ্রগতি, অংশগ্রহণ এবং অর্থপূর্ণ সম্পৃক্ততা নিশ্চিত করা যাবে।’ শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা যৌথভাবে ‘সামাজিক ন্যায়বিচারকে এগিয়ে নিতে উপযুক্ত কাজ’ শীর্ষক এ সংলাপ আয়োজন করে। সূত্র : ডেইলি-বাংলাদেশ।

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

শ্রম আইন সংস্কারে বাংলাদেশকে যা বললো আইএলও

প্রকাশের সময় : ০৩:৪৫:২৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১ এপ্রিল ২০২৪

বাংলাদেশকে শ্রম আইন সংস্কারের তাগিদ দিয়েছে আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও)। বাংলাদেশের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগগুলো সুষ্ঠু সমাধানের নকশা তৈরি এবং জাতীয় কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে বলা হয়েছে। রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সোমবার আয়োজিত এক জাতীয় সংলাপে এসব কথা বলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত আইএলওর প্রতিনিধি টুমো পৌটিআইনেন।

তিনি বলেন, ‘২০২৬ সালের মধ্যে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তীর্ণ হয়ে বাংলাদেশ তার উন্নয়ন যাত্রায় একটি বড় মাইলফলক ছুঁয়ে ফেলবে। এটি বাংলাদেশের অগ্রগতির প্রমাণ হলেও এ দেশকে নতুন চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হবে। বাণিজ্য সুবিধা হারানোয় বৈশ্বিক বাজার প্রতিযোগিতার মানদণ্ডের সঙ্গে মানিয়ে নিতে হবে। সেজন্য শ্রম আইনে প্রয়োজনীয় সংস্কারের নকশা ও জাতীয় কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নে ২৬ ধারার অভিযোগকে কার্যকরভাবে সমাধান করতে হবে।’

টুমো পৌটিআইনেন বলেন, বিগত ৫২ বছর ধরে আইএলও বাংলাদেশের সঙ্গে শ্রম অধিকার নিশ্চিতে যৌথভাবে কাজ করছে। আমরা অনেক জটিল ইস্যু নিয়েও কাজ করেছি। আন্তর্জাতিক শ্রম মানদণ্ডের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বিএলএ (বাংলাদেশ শ্রম আইন) সংশোধনকে কেন্দ্র করে অগ্রাধিকার প্রতিষ্ঠা, ক্রমাগত শ্রম আদালতের মানসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা ও অভিযোগগুলো নিষ্পত্তির ওপর জোর দেন টুমো পৌটিআইনেন।

তিনি বলেন, এসব প্রক্রিয়ায় সামাজিক অংশীদারদের টেকসই এবং ন্যায়সংগত অগ্রগতি, অংশগ্রহণ এবং অর্থপূর্ণ সম্পৃক্ততা নিশ্চিত করা যাবে।’ শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা যৌথভাবে ‘সামাজিক ন্যায়বিচারকে এগিয়ে নিতে উপযুক্ত কাজ’ শীর্ষক এ সংলাপ আয়োজন করে। সূত্র : ডেইলি-বাংলাদেশ।