নিউইয়র্ক ০৮:২৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

বাংলাকে জাতিসংঘের দাপ্তরিক ভাষা করতে চাই : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৫:২৩:৩২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২১ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
  • / ৯৬ বার পঠিত

কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে কথা বলছেন ড. হাছান মাহমুদ

বাংলাদেশ ডেস্ক : পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহামুদ বলেছেন, ‘বিশ্বে ৩৫ কোটির বেশি বাংলা ভাষাভাষী আছে। সুতরাং পৃথিবীর অন্যতম প্রচলিত ভাষা হিসেবে বাংলা ভাষার অবস্থান। যে কারণে আমরা বাংলা এবার জাতিসংঘের দাপ্তরিক ভাষা হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে চাইব।’

বুধবার সকালে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ভাষা শহীদদের শ্রদ্ধা জানানো শেষে গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন তিনি। পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আন্তর্জাতিক ভাষা হিসেবে বাংলা ভাষার স্বীকৃতি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে একটি জাতির জন্য বিশাল অর্জন। আজ আমাদের স্বপ্ন হলো বাংলাকে জাতিসংঘের দাপ্তরিক ভাষায় রূপান্তর করা।’

হাছান মাহামুদ বলেন, ‘জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমান জেলখানায় বসে সিদ্ধান্ত দিয়েছিলেন ২১ ফেব্রুয়ারি প্রতিবাদ দিবস হিসেবে পালিত হবে। এরপর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে তড়িৎ সিদ্ধান্তে জাতিসংঘে রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে প্রস্তাব পাঠানোর পরিপ্রেক্ষিতে ২১ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে অভিষিক্ত হয়েছে।’ সূত্র : প্রতিদিনের সংবাদ

হককথা/নাছরিন

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

বাংলাকে জাতিসংঘের দাপ্তরিক ভাষা করতে চাই : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রকাশের সময় : ০৫:২৩:৩২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২১ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

বাংলাদেশ ডেস্ক : পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহামুদ বলেছেন, ‘বিশ্বে ৩৫ কোটির বেশি বাংলা ভাষাভাষী আছে। সুতরাং পৃথিবীর অন্যতম প্রচলিত ভাষা হিসেবে বাংলা ভাষার অবস্থান। যে কারণে আমরা বাংলা এবার জাতিসংঘের দাপ্তরিক ভাষা হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে চাইব।’

বুধবার সকালে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ভাষা শহীদদের শ্রদ্ধা জানানো শেষে গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন তিনি। পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আন্তর্জাতিক ভাষা হিসেবে বাংলা ভাষার স্বীকৃতি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে একটি জাতির জন্য বিশাল অর্জন। আজ আমাদের স্বপ্ন হলো বাংলাকে জাতিসংঘের দাপ্তরিক ভাষায় রূপান্তর করা।’

হাছান মাহামুদ বলেন, ‘জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমান জেলখানায় বসে সিদ্ধান্ত দিয়েছিলেন ২১ ফেব্রুয়ারি প্রতিবাদ দিবস হিসেবে পালিত হবে। এরপর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে তড়িৎ সিদ্ধান্তে জাতিসংঘে রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে প্রস্তাব পাঠানোর পরিপ্রেক্ষিতে ২১ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে অভিষিক্ত হয়েছে।’ সূত্র : প্রতিদিনের সংবাদ

হককথা/নাছরিন