নিউইয়র্ক ১০:১৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ২৯ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

টিউলিপের অর্থপাচারের তদন্ত হচ্ছে ১২ দেশে: সানডে টাইমস

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৪:২২:৪১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • / ৩২ বার পঠিত

যুক্তরাজ্যের লেবার পার্টির এমপি টিউলিপ সিদ্দিক ও তাঁর পরিবারের বিরুদ্ধে ওঠা অর্থপাচারের অভিযোগে অন্তত ১২টি দেশে তদন্ত হচ্ছে। দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সূত্রে এমন খবর প্রকাশ হয়েছে ব্রিটিশ গণমাধ্যম দ্য টাইমসে।

এতে বলা হয়, দুদকের প্রাথমিক প্রতিবেদনে কেবল যুক্তরাজ্যেই নয় অন্যান্য দেশেও অর্থ পাচার করা হয়েছে বলে উঠে এসেছে। এক্ষেত্রে পারস্পরিক আইনি সহায়তা চেয়ে বিভিন্ন দেশে তথ্য ও প্রমাণ সংগ্রহের জন্য অনুরোধ পাঠিয়েছে দুদক। এর আগে, জানুয়ারির শেষে ঢাকায় কয়েক দিন অবস্থান করে দুদকের তদন্তে সহায়তা করেছেন ব্রিটেনের ন্যাশনাল ক্রাইম এজেন্সি এনসিএর কর্মকর্তারা। দুর্নীতির অভিযোগে দেশ-বিদেশের সমালোচনার মুখে পড়েন টিউলিপ সিদ্দিক। পরে ১৪ জানুয়ারি ব্রিটিশ মন্ত্রিসভার অর্থনীতি বিষয়ক মন্ত্রীর পদ ছাড়েন তিনি।

এদিকে, বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার একটি বিলাসবহুল ১০ তলা টাওয়ারের বাসিন্দা হিসেবে টিউলিপ সিদ্দিকের নাম তালিকাভুক্ত ছিল। তাঁর পরিবারের নামে ছিল এটি। এ তথ্য জানতে পেরেছে যুক্তরাজ্যের সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফ। গতকাল শনিবার প্রকাশিত সংবাদমাধ্যমটির এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা যায়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ঢাকায় এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা ধারণা করছেন, ‘সিদ্দিকস’ নামে ঢাকার এই অ্যাপার্টমেন্ট কমপ্লেক্স ২০১৪ সালে টিউলিপের ‘স্থায়ী ঠিকানা’ ছিল। তখন তিনি যুক্তরাজ্যের উত্তর লন্ডনের ক্যামডেনের কাউন্সিলর ছিলেন। অ্যাপার্টমেন্ট ভবনটির অবস্থান ঢাকার গুলশানে। এই এলাকায় বিভিন্ন দেশের দূতাবাসের পাশাপাশি বড় বড় ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। আদালতের নথিপত্র বা সংবাদ প্রতিবেদনের তথ্য অনুসারে, এ নিয়ে বাংলাদেশে টিউলিপের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট পঞ্চম সম্পত্তির খোঁজ পাওয়া গেল।

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

টিউলিপের অর্থপাচারের তদন্ত হচ্ছে ১২ দেশে: সানডে টাইমস

প্রকাশের সময় : ০৪:২২:৪১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

যুক্তরাজ্যের লেবার পার্টির এমপি টিউলিপ সিদ্দিক ও তাঁর পরিবারের বিরুদ্ধে ওঠা অর্থপাচারের অভিযোগে অন্তত ১২টি দেশে তদন্ত হচ্ছে। দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সূত্রে এমন খবর প্রকাশ হয়েছে ব্রিটিশ গণমাধ্যম দ্য টাইমসে।

এতে বলা হয়, দুদকের প্রাথমিক প্রতিবেদনে কেবল যুক্তরাজ্যেই নয় অন্যান্য দেশেও অর্থ পাচার করা হয়েছে বলে উঠে এসেছে। এক্ষেত্রে পারস্পরিক আইনি সহায়তা চেয়ে বিভিন্ন দেশে তথ্য ও প্রমাণ সংগ্রহের জন্য অনুরোধ পাঠিয়েছে দুদক। এর আগে, জানুয়ারির শেষে ঢাকায় কয়েক দিন অবস্থান করে দুদকের তদন্তে সহায়তা করেছেন ব্রিটেনের ন্যাশনাল ক্রাইম এজেন্সি এনসিএর কর্মকর্তারা। দুর্নীতির অভিযোগে দেশ-বিদেশের সমালোচনার মুখে পড়েন টিউলিপ সিদ্দিক। পরে ১৪ জানুয়ারি ব্রিটিশ মন্ত্রিসভার অর্থনীতি বিষয়ক মন্ত্রীর পদ ছাড়েন তিনি।

এদিকে, বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার একটি বিলাসবহুল ১০ তলা টাওয়ারের বাসিন্দা হিসেবে টিউলিপ সিদ্দিকের নাম তালিকাভুক্ত ছিল। তাঁর পরিবারের নামে ছিল এটি। এ তথ্য জানতে পেরেছে যুক্তরাজ্যের সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফ। গতকাল শনিবার প্রকাশিত সংবাদমাধ্যমটির এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা যায়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ঢাকায় এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা ধারণা করছেন, ‘সিদ্দিকস’ নামে ঢাকার এই অ্যাপার্টমেন্ট কমপ্লেক্স ২০১৪ সালে টিউলিপের ‘স্থায়ী ঠিকানা’ ছিল। তখন তিনি যুক্তরাজ্যের উত্তর লন্ডনের ক্যামডেনের কাউন্সিলর ছিলেন। অ্যাপার্টমেন্ট ভবনটির অবস্থান ঢাকার গুলশানে। এই এলাকায় বিভিন্ন দেশের দূতাবাসের পাশাপাশি বড় বড় ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। আদালতের নথিপত্র বা সংবাদ প্রতিবেদনের তথ্য অনুসারে, এ নিয়ে বাংলাদেশে টিউলিপের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট পঞ্চম সম্পত্তির খোঁজ পাওয়া গেল।