নিউইয়র্ক ০৮:১৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

পরিস্থিতি শান্ত, আশ্রয়কেন্দ্র ছাড়ছেন সীমান্তবাসীরা

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০১:১২:০৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
  • / ৪৫ বার পঠিত

বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা সীমান্ত পরিস্থিতি শান্ত হয়ে উঠেছে। এ কারণে উত্তর ঘুমধুম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়া ঘুমধুম-তুমব্রু, জলপাইতলী সীমান্তের ২৪৩ জন সবাই ঘরে ফিরে গেছেন। বৃহস্পতিবার এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত সীমান্তের ওপারে কোনো গোলাগুলি, মর্টারশেল বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়নি।

বিষয়টি নিশ্চিত করে ঘুমধুম ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আজিজ বলেন, বুধবার দুপুরের পর থেকে আজকে সকাল পর্যন্ত কোনো গোলাগুলির শব্দ শোনা যায়নি। পরিস্থিতি শান্ত হয়ে ওঠায় আশ্রয়কেন্দ্র থেকে লোকজন ঘরে ফিরে গেছেন। এদিকে ভয়-আতঙ্কে দূরদূরান্তে আত্মীয়স্বজনের বাড়িতে চলে যাওয়া লোকজনও ফিরতে শুরু করেছেন। সীমান্তবর্তী তুমব্রু বাজারে দোকানপাট খুলেছেন ব্যবসায়ীরা। লোকজনের আনাগোনাও বেড়েছে।

অপরদিকে বাইশফাঁড়ি সীমান্তপথে অবৈধ অনুপ্রেবেশকারী ৫ সদস্যের উপজাতি একটি পরিবারকে পুশব্যাক করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ বিজিবি। বিষয়টি জানিয়েছেন স্থানীয় সীমান্তবাসীরা। তবে বিজিবির পক্ষ থেকে বিষয়টি এখনো স্বীকার করা হয়নি।

প্রসঙ্গত, শনিবার থেকে মিয়ানমারের অভ্যন্তরে বিদ্রোহী আরাকান আর্মির সঙ্গে মিয়ানমারের জান্তা বাহিনীর মধ্যে সংঘাত চলে আসছিল। সীমান্তের ওপারে মিয়ানমার সীমান্তরক্ষীদের ৩টি ক্যাম্প দখল করে নিয়েছে বিদ্রোহী আরাকান আর্মি। সংঘাতে পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন মিয়ানমারের ৩২৭ জন সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদস্য। সূত্র : যুগান্তর।

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

পরিস্থিতি শান্ত, আশ্রয়কেন্দ্র ছাড়ছেন সীমান্তবাসীরা

প্রকাশের সময় : ০১:১২:০৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা সীমান্ত পরিস্থিতি শান্ত হয়ে উঠেছে। এ কারণে উত্তর ঘুমধুম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়া ঘুমধুম-তুমব্রু, জলপাইতলী সীমান্তের ২৪৩ জন সবাই ঘরে ফিরে গেছেন। বৃহস্পতিবার এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত সীমান্তের ওপারে কোনো গোলাগুলি, মর্টারশেল বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়নি।

বিষয়টি নিশ্চিত করে ঘুমধুম ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আজিজ বলেন, বুধবার দুপুরের পর থেকে আজকে সকাল পর্যন্ত কোনো গোলাগুলির শব্দ শোনা যায়নি। পরিস্থিতি শান্ত হয়ে ওঠায় আশ্রয়কেন্দ্র থেকে লোকজন ঘরে ফিরে গেছেন। এদিকে ভয়-আতঙ্কে দূরদূরান্তে আত্মীয়স্বজনের বাড়িতে চলে যাওয়া লোকজনও ফিরতে শুরু করেছেন। সীমান্তবর্তী তুমব্রু বাজারে দোকানপাট খুলেছেন ব্যবসায়ীরা। লোকজনের আনাগোনাও বেড়েছে।

অপরদিকে বাইশফাঁড়ি সীমান্তপথে অবৈধ অনুপ্রেবেশকারী ৫ সদস্যের উপজাতি একটি পরিবারকে পুশব্যাক করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ বিজিবি। বিষয়টি জানিয়েছেন স্থানীয় সীমান্তবাসীরা। তবে বিজিবির পক্ষ থেকে বিষয়টি এখনো স্বীকার করা হয়নি।

প্রসঙ্গত, শনিবার থেকে মিয়ানমারের অভ্যন্তরে বিদ্রোহী আরাকান আর্মির সঙ্গে মিয়ানমারের জান্তা বাহিনীর মধ্যে সংঘাত চলে আসছিল। সীমান্তের ওপারে মিয়ানমার সীমান্তরক্ষীদের ৩টি ক্যাম্প দখল করে নিয়েছে বিদ্রোহী আরাকান আর্মি। সংঘাতে পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন মিয়ানমারের ৩২৭ জন সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদস্য। সূত্র : যুগান্তর।