নিউইয়র্ক ০২:৪৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ জুন ২০২৫, ১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

বিএনপি-আ.লীগের পার্থক্য কোথায় জানালেন রিজভী

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৩:৫৪:৩১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
  • / ৯৩ বার পঠিত

আওয়ামী লীগ ও বিএনপির রাজনীতির পার্থক্যের বিষয়ে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, এখানেই বিএনপি এবং আওয়ামী লীগের মধ্যে পার্থক্য। বিএনপির কাছে অবৈধ ক্ষমতা নয়, জনগণের স্বার্থই বড়। এ কারণে বিএনপি ‘তলে তলে কিংবা প্রকাশ্যে’ কোনোভাবেই দেশ এবং জনগণের স্বার্থ জলাঞ্জলি দিয়ে কারো সঙ্গে আপোস করেনি। রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বৃহস্পতিবার আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।

রিজভী বলেন, সীমান্ত ইস্যুতে বাংলাদেশ সরকারের অভিসন্ধিপ্রসূত নিরবতা মূলত দেশের মানুষকে নতজানু করার এক গভীর চক্রান্ত। ‘প্রধানমন্ত্রীর শান্তির বাণী এখন দেশের সার্বভৌমত্বকে হুমকির মুখে ফেলেছে। আমাদের সীমান্তরক্ষী বাহিনী প্রতিদিনই পিছু হটছে আর তাতে বাংলাদেশের মানুষ বিপদের সম্মুক্ষীণ হচ্ছে। অথচ সাবেক প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ও বেগম খালেদা জিয়ার শাসনামলে বাংলাদেশের সীমান্ত এলাকা ছিল সুরক্ষিত এবং জনগণ ছিল নিরাপদ।’

রিজভী বলেন, আমি আগেও বলেছিলাম, ৭ জানুয়ারি কোনো নির্বাচন ছিলনা। ৭ জানুয়ারি ছিল তারেক রহমানের ‘লিফলেট বনাম শেখ হাসিনার ‘ডামি ব্যালটে’র লড়াই। দেশের শতকরা ৯৫ ভাগের বেশি মানুষ শেখ হাসিনার ব্যালট প্রত্যাখ্যান করে বিএনপিসহ গণতন্ত্রের পক্ষের ৬৩টি রাজনৈতিক দলের ‘লিফলেট’ গ্রহণ করে ৭ জানুয়ারির ভোট বর্জন করেছিল।

ওবায়দুল কাদেরের উদ্দেশে তিনি বলেন, সুতরাং, ওবায়দুল কাদের র‌্যাব-পুলিশের পাহারায় থেকে যত কথাই বলুক, আওয়ামী লীগ বরাবরই ‘তলে তলে আপস করা’ দেশ ও জনস্বার্থ বিরোধী একটি চক্র। সেদিন আর বেশি দূরে নয়, র‌্যাব-পুলিশের বন্দুকের নল ঘুরে গেলে প্রকাশ্যে তো দূরে থাক, ওবায়দুল কাদেরদের আওয়ামী লীগকে ‘তলে তলে’ও খুঁজে পাওয়া যাবে না। সূত্র : যুগান্তর।

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

বিএনপি-আ.লীগের পার্থক্য কোথায় জানালেন রিজভী

প্রকাশের সময় : ০৩:৫৪:৩১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

আওয়ামী লীগ ও বিএনপির রাজনীতির পার্থক্যের বিষয়ে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, এখানেই বিএনপি এবং আওয়ামী লীগের মধ্যে পার্থক্য। বিএনপির কাছে অবৈধ ক্ষমতা নয়, জনগণের স্বার্থই বড়। এ কারণে বিএনপি ‘তলে তলে কিংবা প্রকাশ্যে’ কোনোভাবেই দেশ এবং জনগণের স্বার্থ জলাঞ্জলি দিয়ে কারো সঙ্গে আপোস করেনি। রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বৃহস্পতিবার আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।

রিজভী বলেন, সীমান্ত ইস্যুতে বাংলাদেশ সরকারের অভিসন্ধিপ্রসূত নিরবতা মূলত দেশের মানুষকে নতজানু করার এক গভীর চক্রান্ত। ‘প্রধানমন্ত্রীর শান্তির বাণী এখন দেশের সার্বভৌমত্বকে হুমকির মুখে ফেলেছে। আমাদের সীমান্তরক্ষী বাহিনী প্রতিদিনই পিছু হটছে আর তাতে বাংলাদেশের মানুষ বিপদের সম্মুক্ষীণ হচ্ছে। অথচ সাবেক প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ও বেগম খালেদা জিয়ার শাসনামলে বাংলাদেশের সীমান্ত এলাকা ছিল সুরক্ষিত এবং জনগণ ছিল নিরাপদ।’

রিজভী বলেন, আমি আগেও বলেছিলাম, ৭ জানুয়ারি কোনো নির্বাচন ছিলনা। ৭ জানুয়ারি ছিল তারেক রহমানের ‘লিফলেট বনাম শেখ হাসিনার ‘ডামি ব্যালটে’র লড়াই। দেশের শতকরা ৯৫ ভাগের বেশি মানুষ শেখ হাসিনার ব্যালট প্রত্যাখ্যান করে বিএনপিসহ গণতন্ত্রের পক্ষের ৬৩টি রাজনৈতিক দলের ‘লিফলেট’ গ্রহণ করে ৭ জানুয়ারির ভোট বর্জন করেছিল।

ওবায়দুল কাদেরের উদ্দেশে তিনি বলেন, সুতরাং, ওবায়দুল কাদের র‌্যাব-পুলিশের পাহারায় থেকে যত কথাই বলুক, আওয়ামী লীগ বরাবরই ‘তলে তলে আপস করা’ দেশ ও জনস্বার্থ বিরোধী একটি চক্র। সেদিন আর বেশি দূরে নয়, র‌্যাব-পুলিশের বন্দুকের নল ঘুরে গেলে প্রকাশ্যে তো দূরে থাক, ওবায়দুল কাদেরদের আওয়ামী লীগকে ‘তলে তলে’ও খুঁজে পাওয়া যাবে না। সূত্র : যুগান্তর।