নিউইয়র্ক ০৪:০৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ জুন ২০২৫, ৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

রোহিঙ্গা শিবিরে আগুন, সাড়ে ৩ হাজার শিশু গৃহহীন : ইউনিসেফ

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৬:২১:৫৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ জানুয়ারী ২০২৪
  • / ১৩৩ বার পঠিত

বাংলাদেশ ডেস্ক : কক্সবাজারে শরণার্থী শিবিরে সম্প্রতি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত ও ঘরবাড়ি হারানো সাড়ে তিন হাজার শিশুসহ পাঁচ হাজার রোহিঙ্গা শরণার্থীর প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছে ইউনিসেফ।

মঙ্গলবার (৯ জানুয়ারি) বাংলাদেশে ইউনিসেফের প্রতিনিধি শেলডন ইয়েটের পক্ষ থেকে বিবৃতিতে এ সমবেদনা জানান।

শেলডন ইয়েট বলেন, আমরা কৃতজ্ঞ যে মৃত্যুর কোনো খবর পাওয়া যায়নি, তবে দেড় হাজার শিশু তাদের শিক্ষার সুযোগ হারিয়েছে। কারণ আগুনে তাদের ২০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ধ্বংস হয়ে গেছে। পুরো ক্ষয়ক্ষতির মাত্রা মূল্যায়ন করা হচ্ছে, পাশাপাশি ইউনিসেফ ও অংশীজনেরা অস্থায়ী তাঁবু নির্মাণ করবে, যাতে শিশুরা তাদের শ্রেণিকক্ষের পুনর্নির্মাণ কাজ চলাকালীনও শেখার সুযোগ পায়।

বিবৃতিতে জানানো হয়, ইউনিসেফ ও অংশীজনেরা আতঙ্কগ্রস্ত শিশু ও তাদের পরিবারের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে রাতভর সহায়তা করেছে। আমাদের মনে রাখতে হবে, এই শিশুরা সহিংসতা ও আতঙ্কজনক পরিবেশ থেকে পালিয়ে এখানে এসেছে। এসব শিশু যাতে নিরাপদ, সুস্থ ও সুরক্ষিত থাকে সেজন্য সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত ও ঝুঁকিতে থাকা শিশুদের আশ্রয় ও তাদের অন্যান্য মৌলিক প্রয়োজনগুলো পূরণ করতে এখনই স্থানীয় কর্তৃপক্ষ, জাতিসংঘের অন্যান্য সংস্থা এবং অংশীদারদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করতে হবে। সূত্র : জাগোনিউজ
হককথা/নাছরিন

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

রোহিঙ্গা শিবিরে আগুন, সাড়ে ৩ হাজার শিশু গৃহহীন : ইউনিসেফ

প্রকাশের সময় : ০৬:২১:৫৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ জানুয়ারী ২০২৪

বাংলাদেশ ডেস্ক : কক্সবাজারে শরণার্থী শিবিরে সম্প্রতি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত ও ঘরবাড়ি হারানো সাড়ে তিন হাজার শিশুসহ পাঁচ হাজার রোহিঙ্গা শরণার্থীর প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছে ইউনিসেফ।

মঙ্গলবার (৯ জানুয়ারি) বাংলাদেশে ইউনিসেফের প্রতিনিধি শেলডন ইয়েটের পক্ষ থেকে বিবৃতিতে এ সমবেদনা জানান।

শেলডন ইয়েট বলেন, আমরা কৃতজ্ঞ যে মৃত্যুর কোনো খবর পাওয়া যায়নি, তবে দেড় হাজার শিশু তাদের শিক্ষার সুযোগ হারিয়েছে। কারণ আগুনে তাদের ২০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ধ্বংস হয়ে গেছে। পুরো ক্ষয়ক্ষতির মাত্রা মূল্যায়ন করা হচ্ছে, পাশাপাশি ইউনিসেফ ও অংশীজনেরা অস্থায়ী তাঁবু নির্মাণ করবে, যাতে শিশুরা তাদের শ্রেণিকক্ষের পুনর্নির্মাণ কাজ চলাকালীনও শেখার সুযোগ পায়।

বিবৃতিতে জানানো হয়, ইউনিসেফ ও অংশীজনেরা আতঙ্কগ্রস্ত শিশু ও তাদের পরিবারের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে রাতভর সহায়তা করেছে। আমাদের মনে রাখতে হবে, এই শিশুরা সহিংসতা ও আতঙ্কজনক পরিবেশ থেকে পালিয়ে এখানে এসেছে। এসব শিশু যাতে নিরাপদ, সুস্থ ও সুরক্ষিত থাকে সেজন্য সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত ও ঝুঁকিতে থাকা শিশুদের আশ্রয় ও তাদের অন্যান্য মৌলিক প্রয়োজনগুলো পূরণ করতে এখনই স্থানীয় কর্তৃপক্ষ, জাতিসংঘের অন্যান্য সংস্থা এবং অংশীদারদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করতে হবে। সূত্র : জাগোনিউজ
হককথা/নাছরিন