নিউইয়র্ক ০৬:৪৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিলের বিষয়ে উপদেষ্টা রিজওয়ানা

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৩:১৮:১৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৪
  • / ২০ বার পঠিত

পানি সম্পদ এবং পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করে দেয়া অত সহজ নয়। চুক্তিগুলো থেকে বের হয়ে আসাও অনেক ব্যয়বহুল। আজ বুধবার (১১ ডিসেম্বর) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।

সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে আদানিসহ বিভিন্ন গ্রুপের চুক্তিগুলো অসম চুক্তি। জ্বালানি ভোগ কমানোর বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে হবে। বেসরকারি শিল্পগুলোকে নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহারে যাওয়ার কথা বলা হবে। জ্বালানিখাতের চুক্তিগুলো রিভিউ করার দরকার আছে।

তিনি বলেন, কৃষি অটোরিকশাসহ এগুলো সোলারের মাধ্যমে করা যায় কিনা দেখা দরকার। বাংলাদেশের সঙ্গে যে অসম চুক্তিগুলো হয়েছে এর জন্য অস্বাভাবিক ব্যয় বহন করতে হচ্ছে।

জ্বালানিবিশেষজ্ঞ ও বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) অধ্যাপক ড. ম তামিম বলেন, ২৬ হাজার ৬শ’ মেগাওয়াট উৎপাদন ক্ষমতা। ২০৩০ সাল ৩০ হাজারে যাবে ১ হাজার সোলার, বাকিটা জীবাশ্ম জ্বালানি। ১২০০ বিলিয়ন ডলার পেনাল্টি দিতে হবে। নিউক্লিয়ার ৪০ বছর চলবে।

তিনি আরও বলেন, বেইজড লোড ৭ হাজার মেগাওয়াট। তেলভিত্তিক নেই। গরমকালে আমাদের বেসলোড ১৩ হাজার মেগাওয়াট। সর্বোচ্চ চাহিদা ১৭ হাজার মেগাওয়াট। ক্যাপাসিটি পেমেন্ট দিয়ে যেতে হবে। সূত্র : সাম্প্রতিক দেশকাল।

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিলের বিষয়ে উপদেষ্টা রিজওয়ানা

প্রকাশের সময় : ০৩:১৮:১৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৪

পানি সম্পদ এবং পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করে দেয়া অত সহজ নয়। চুক্তিগুলো থেকে বের হয়ে আসাও অনেক ব্যয়বহুল। আজ বুধবার (১১ ডিসেম্বর) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।

সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে আদানিসহ বিভিন্ন গ্রুপের চুক্তিগুলো অসম চুক্তি। জ্বালানি ভোগ কমানোর বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে হবে। বেসরকারি শিল্পগুলোকে নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহারে যাওয়ার কথা বলা হবে। জ্বালানিখাতের চুক্তিগুলো রিভিউ করার দরকার আছে।

তিনি বলেন, কৃষি অটোরিকশাসহ এগুলো সোলারের মাধ্যমে করা যায় কিনা দেখা দরকার। বাংলাদেশের সঙ্গে যে অসম চুক্তিগুলো হয়েছে এর জন্য অস্বাভাবিক ব্যয় বহন করতে হচ্ছে।

জ্বালানিবিশেষজ্ঞ ও বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) অধ্যাপক ড. ম তামিম বলেন, ২৬ হাজার ৬শ’ মেগাওয়াট উৎপাদন ক্ষমতা। ২০৩০ সাল ৩০ হাজারে যাবে ১ হাজার সোলার, বাকিটা জীবাশ্ম জ্বালানি। ১২০০ বিলিয়ন ডলার পেনাল্টি দিতে হবে। নিউক্লিয়ার ৪০ বছর চলবে।

তিনি আরও বলেন, বেইজড লোড ৭ হাজার মেগাওয়াট। তেলভিত্তিক নেই। গরমকালে আমাদের বেসলোড ১৩ হাজার মেগাওয়াট। সর্বোচ্চ চাহিদা ১৭ হাজার মেগাওয়াট। ক্যাপাসিটি পেমেন্ট দিয়ে যেতে হবে। সূত্র : সাম্প্রতিক দেশকাল।