নিউইয়র্ক ০২:১৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৫ জুন ২০২৫, ১০ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

৭৭ বার সময় পেলেও দাখিল হয়নি তদন্ত প্রতিবেদন

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০১:১৮:৫৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১ জানুয়ারী ২০২১
  • / ৬৭ বার পঠিত

ঢাকা ডেস্ক: সাংবাদিক দম্পতি সাগর সরওয়ার ও মেহেরুন রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করতে পারেননি তদন্ত কর্মকর্তা। মঙ্গলবার (২৯ ডিসেম্বর) তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু তদন্ত কর্মকর্তা প্রতিবেদন দাখিল না করে আবারও সময় চান। ঢাকা মহানগর আবু সাঈদ সময় আবেদন মঞ্জুর করে আগামী ৩ ফেব্রæয়ারী প্রতিবেদন দাখিলের জন্য নতুন দিন ধার্য করে দেন। এ নিয়ে ৭৭ বার সময় পেলেন তদন্ত কর্মকর্তা। কিন্তু তিনি এতবার সময় পেয়েও তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল না করায় অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন নিহতদের স্বজনরা।
গত মার্চ মাসে তদন্ত কর্মকর্তা হাইকোর্টে অগ্রগতির প্রতিবেদন দিয়ে বলেছিলেন, সাগর-রুনি হত্যাকান্ডের ঘটনায় দুই জন অপরিচিত ব্যক্তি জড়িত ছিল। সাগরের হাতে বাঁধা চাদর এবং রুনির টি-শার্টে ঐ দুই ব্যক্তির ডিএনএর প্রমাণ মিলেছে। অপরাধীদের শনাক্ত করতে ডিএনএ রিপোর্ট প্রস্তুতকারী যুক্তরাষ্ট্রের দুটি ল্যাব যথাক্রমে ইন্ডিপেনডেন্ট ফরেনসিক সার্ভিস এবং প্যারাবন স্ন্যাপশট ল্যাব কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বর্তমানে যোগাযোগ অব্যাহত আছে। প্রতিষ্ঠান দুটি ডিএনএর মাধ্যমে অপরাধীর ছবি বা অবয়ব প্রস্তুতের প্রচেষ্টায় কাজ করে যাচ্ছে।
প্রসঙ্গত ২০১২ সালের ১১ ফেব্রæয়ারী রাতে ঢাকার পশ্চিম রাজাবাজারে সাংবাদিক দম্পতি মাছরাঙা টেলিভিশনের বার্তা সম্পাদক সাগর সরওয়ার এবং এটিএন বাংলার জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক মেহেরুন রুনি তাদের ভাড়া বাসায় নির্মমভাবে খুন হন। (দৈনিক ইত্তেফাক)

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

৭৭ বার সময় পেলেও দাখিল হয়নি তদন্ত প্রতিবেদন

প্রকাশের সময় : ০১:১৮:৫৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১ জানুয়ারী ২০২১

ঢাকা ডেস্ক: সাংবাদিক দম্পতি সাগর সরওয়ার ও মেহেরুন রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করতে পারেননি তদন্ত কর্মকর্তা। মঙ্গলবার (২৯ ডিসেম্বর) তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু তদন্ত কর্মকর্তা প্রতিবেদন দাখিল না করে আবারও সময় চান। ঢাকা মহানগর আবু সাঈদ সময় আবেদন মঞ্জুর করে আগামী ৩ ফেব্রæয়ারী প্রতিবেদন দাখিলের জন্য নতুন দিন ধার্য করে দেন। এ নিয়ে ৭৭ বার সময় পেলেন তদন্ত কর্মকর্তা। কিন্তু তিনি এতবার সময় পেয়েও তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল না করায় অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন নিহতদের স্বজনরা।
গত মার্চ মাসে তদন্ত কর্মকর্তা হাইকোর্টে অগ্রগতির প্রতিবেদন দিয়ে বলেছিলেন, সাগর-রুনি হত্যাকান্ডের ঘটনায় দুই জন অপরিচিত ব্যক্তি জড়িত ছিল। সাগরের হাতে বাঁধা চাদর এবং রুনির টি-শার্টে ঐ দুই ব্যক্তির ডিএনএর প্রমাণ মিলেছে। অপরাধীদের শনাক্ত করতে ডিএনএ রিপোর্ট প্রস্তুতকারী যুক্তরাষ্ট্রের দুটি ল্যাব যথাক্রমে ইন্ডিপেনডেন্ট ফরেনসিক সার্ভিস এবং প্যারাবন স্ন্যাপশট ল্যাব কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বর্তমানে যোগাযোগ অব্যাহত আছে। প্রতিষ্ঠান দুটি ডিএনএর মাধ্যমে অপরাধীর ছবি বা অবয়ব প্রস্তুতের প্রচেষ্টায় কাজ করে যাচ্ছে।
প্রসঙ্গত ২০১২ সালের ১১ ফেব্রæয়ারী রাতে ঢাকার পশ্চিম রাজাবাজারে সাংবাদিক দম্পতি মাছরাঙা টেলিভিশনের বার্তা সম্পাদক সাগর সরওয়ার এবং এটিএন বাংলার জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক মেহেরুন রুনি তাদের ভাড়া বাসায় নির্মমভাবে খুন হন। (দৈনিক ইত্তেফাক)