নিউইয়র্ক ০৪:৩০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪, ২ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

সিলেটি দুই মন্ত্রীর সম্পদে বাড়-বাড়ন্ত

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ১২:৫৮:০১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৩
  • / ৫৯ বার পঠিত

হককথা ডেস্ক : নির্বাচন এলে প্রার্থীদের হলফনামা জমা দিতে হয় নির্বাচন কমিশনে। তাই জানা হয় তাদের সম্পদের পরিমাণ। যারা আগের দফায় প্রার্থী হয়েছিলেন তারা যদি পরের বারও প্রার্থী হন হিসাব কষে বের করে ফেলা যায় তাদের সম্পদ কমলো না বাড়লো। সম্পদের বাড়া-কমার হারে ভোটাররা নিজের মতো করে হিসাব করে নেন- এই প্রার্থী কোন পথে হেঁটেছেন। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে হলফনামার তথ্য বিশ্লেষণে এমন ওঠানামার হার দেখা গেছে বর্তমান ‘সিলেটি’ দুই মন্ত্রীর বেলায়। সিলেটের ৬টি আসনের মধ্যে দুটিতে লড়ছেন এই দুই মন্ত্রী। এর মধ্যে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আব্দুল মোমেন লড়ছেন সিলেট-১ আসনে আর সিলেট-৪ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানমন্ত্রী ইমরান আহমদ। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রার্থী হিসেবে দুই মন্ত্রীর হলফনামা বিশ্লেষণে দেখা গেছে, সিলেট-১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী বর্তমান এমপি পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আব্দুল মোমেনের বার্ষিক আয় কমলেও স্থাবর-অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ বেড়েছে। তবে তার স্ত্রীর নামে অস্থাবর সম্পদ রয়েছে আগের মতোই।অপরদিকে, সিলেট-৪ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী বর্তমান এমপি প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানমন্ত্রী ইমরান আহমদের বার্ষিক আয় বেড়েছে। সম্পদ বেড়েছে তার ও তার স্ত্রী দু’জনেরই। হলফনামার তথ্যমতে, ড. একে আব্দুল মোমেনের বার্ষিক আয় ৯ লাখ ৭০ হাজার ১৯৫ টাকা কমেছে।

অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ বেড়েছে ৩ কোটি ৯৩ লাখ ৫৪ হাজার ৫০৬ টাকার। তার স্থাবর সম্পদও বেড়েছে ৫৭ লাখ ৫১ হাজার ৭১০ টাকার। আর স্ত্রী সেলিনা মোমেনের নামে আগে ১৩ লাখ টাকার অস্থাবর সম্পদ ছিল, এখনো ততটুকুই আছে। হলফনামায় ইমরান আহমদ উল্লেখ করেছেন, তার বার্ষিক আয় বেড়েছে ১৪ লাখ ৮৮ হাজার ৮২৮ টাকা। সেই সঙ্গে অস্থাবর সম্পদ বেড়েছে ৪ কোটি ৫২ লাখ ৮৫ হাজার ৮৭১ টাকার। সম্পদ বেড়েছে তার স্ত্রী ড. নাসরিন আহমদেরও। তার নামে অস্থাবর সম্পদ ৫ কোটি ৭৬ লাখ ৯৫ হাজার ৭৩ টাকা দেখিয়েছেন হলফনামায়। একাদশ সংসদ নির্বাচনকালীন হলফনামায় স্ত্রীর নামে স্থাবর-অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ ছিল ২ কোটি ৭৪ লাখ ৩৭ হাজার ৩৬৪ টাকা। সেই হিসাবে মন্ত্রীর

স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারী ড. একে আব্দুল মোমেন হলফনামায় পেশা হিসেবে দেখিয়েছেন রাজনীতি ও অন্যান্য। আয়ের উৎস বাড়ি, অ্যাপার্টমেন্ট, দোকান প্রভৃতির ভাড়া থেকে আয় ৩ লাখ ৯৮ হাজার ৪২৪ টাকা দেখিয়েছেন। পেশা থেকে বছরে আয় ১২ লাখ ৬০ হাজার টাকা, ব্যাংকের মুনাফা বাবদ ৯ লাখ ৬০ হাজার ৫৫২ টাকা আয়। অস্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে- নগদ ৩৪ লাখ ২৩ হাজার ২৪১ টাকা, আর্থিক প্রতিষ্ঠানে নিজ নামে জমা ৩ কোটি ৯৬ লাখ ১০ হাজার ৬৯৫ টাকা, শেয়ার ৮ লাখ টাকার, সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ ১০ লাখ টাকা, গাড়ি রয়েছে ২০ লাখ টাকার, স্বর্ণালংকার স্ত্রীর নামে ৫ লাখ টাকা, ইলেকট্রনিক সামগ্রী ৫ লাখ, স্ত্রীর নামে আসবাবপত্র ৩ লাখ টাকার এবং নিজ নামে অন্যান্য আয় ৫ লাখ ৭৭ হাজার ৯১ টাকা দেখিয়েছেন। স্থাবর সম্পদের মধ্যে অকৃষি জমি অর্জনকালীন মূল্য দেখিয়েছেন ২২ লাখ ৫০ হাজার টাকা, দালান কোঠা অর্জনকালীন মূল্য ১৯ লাখ ৭৫ হাজার ৮৮৫ টাকা, বাড়ি/অ্যাপার্টমেন্টের অর্জনকালীন দাম ৪ কোটি ১৯ লাখ ৩১ হাজার ৮২৫ টাকা। ব্যাংকে দায়দেনা ও মামলা নেই তার। সিলেট-৪ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানমন্ত্রী ইমরান আহমদ শিক্ষার কলামে যোগ্যতা উল্লেখ করেছেন বিএ অনার্স। পেশায় চা ব্যবসায়ী ও পরামর্শক তিনি। হলফনামায় বছরে আয় দেখিয়েছেন ৬ লাখ ৬৩ হাজার ৩৮০ টাকা। শেয়ার-সঞ্চয়পত্রে তার আমানত ৩ লাখ ৩১ হাজার ২০০ টাকা, চাকরি থেকে আয় হয়েছে ৩২ লাখ ৮৪ হাজার ১৯৬ টাকা, ব্যাংক থেকে সুদ বাবদ পেয়েছেন এক লাখ ৬১ হাজার ৪৭৫ টাকা। অস্থাবর সম্পদের মধ্যে হাতে আছে ৩১ লাখ ৫৫ হাজার ১৯ টাকা। আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমার পরিমাণ এক কোটি ৫৭ লাখ ৫৭ হাজার ৪০৭ টাকা, স্ত্রীর নামে আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমা ৩ কোটি ৫৭ লাখ ৮৩ হাজার ৯ টাকা এবং ২ লাখ ৬২ হাজার ও ৭ লাখ টাকা শেয়ারে বিনিয়োগ আছে। ৪৭ লাখ ৭০ হাজার ৫৩৫ টাকা মূল্যের একটি প্রাডো জিপ নিজ নামে আর স্ত্রীর নামে আছে ১৬ লাখ ২২ হাজার ও ২৬ লাখ ১৫ হাজার টাকা মূল্যের দুটি গাড়ি। স্বর্ণালংকার আছে স্ত্রীর নামে ৫০ হাজার টাকার। ইলেকট্রনিক সামগ্রী ও আসবাবপত্র নিজ নামে ৯০ হাজার টাকার এবং অন্যান্য ব্যবসায় বিনিয়োগ এক কোটি ২৯ লাখ ২৫৮ টাকা। স্থাবর সম্পদ রয়েছে কৃষিজমি ৪ দশমিক ৪৭ একর পৈতৃক সূত্রে এবং স্ত্রীর নামে ৭৫ লাখ ১৮ হাজার ৫৬০ টাকা মূল্যের ১০৫ শতক, অকৃষি জমি নিজ নামে ৪ দশমিক ৫ একর ক্রয়কালীন মূল্য ৫৫ হাজার টাকা, স্ত্রীর নামে ৫ কাটা জমি ১ লাখ ৫০ হাজার টাকার। ২৫ শতক জায়গাতে স্ত্রীর নামে ৬ তলা বাড়ি, যার মূল্য ধরেছেন ১ কোটি ১ লাখ ৫৬ হাজার ৫০৪ টাকা। রয়েছে চা ও রাবার বাগান এবং মৎস্য খামার। তবে ব্যাংকে দেনা ও মামলা নেই তার। সূত্র : মানবজমিন

সাথী / হককথা

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

সিলেটি দুই মন্ত্রীর সম্পদে বাড়-বাড়ন্ত

প্রকাশের সময় : ১২:৫৮:০১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৩

হককথা ডেস্ক : নির্বাচন এলে প্রার্থীদের হলফনামা জমা দিতে হয় নির্বাচন কমিশনে। তাই জানা হয় তাদের সম্পদের পরিমাণ। যারা আগের দফায় প্রার্থী হয়েছিলেন তারা যদি পরের বারও প্রার্থী হন হিসাব কষে বের করে ফেলা যায় তাদের সম্পদ কমলো না বাড়লো। সম্পদের বাড়া-কমার হারে ভোটাররা নিজের মতো করে হিসাব করে নেন- এই প্রার্থী কোন পথে হেঁটেছেন। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে হলফনামার তথ্য বিশ্লেষণে এমন ওঠানামার হার দেখা গেছে বর্তমান ‘সিলেটি’ দুই মন্ত্রীর বেলায়। সিলেটের ৬টি আসনের মধ্যে দুটিতে লড়ছেন এই দুই মন্ত্রী। এর মধ্যে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আব্দুল মোমেন লড়ছেন সিলেট-১ আসনে আর সিলেট-৪ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানমন্ত্রী ইমরান আহমদ। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রার্থী হিসেবে দুই মন্ত্রীর হলফনামা বিশ্লেষণে দেখা গেছে, সিলেট-১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী বর্তমান এমপি পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আব্দুল মোমেনের বার্ষিক আয় কমলেও স্থাবর-অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ বেড়েছে। তবে তার স্ত্রীর নামে অস্থাবর সম্পদ রয়েছে আগের মতোই।অপরদিকে, সিলেট-৪ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী বর্তমান এমপি প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানমন্ত্রী ইমরান আহমদের বার্ষিক আয় বেড়েছে। সম্পদ বেড়েছে তার ও তার স্ত্রী দু’জনেরই। হলফনামার তথ্যমতে, ড. একে আব্দুল মোমেনের বার্ষিক আয় ৯ লাখ ৭০ হাজার ১৯৫ টাকা কমেছে।

অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ বেড়েছে ৩ কোটি ৯৩ লাখ ৫৪ হাজার ৫০৬ টাকার। তার স্থাবর সম্পদও বেড়েছে ৫৭ লাখ ৫১ হাজার ৭১০ টাকার। আর স্ত্রী সেলিনা মোমেনের নামে আগে ১৩ লাখ টাকার অস্থাবর সম্পদ ছিল, এখনো ততটুকুই আছে। হলফনামায় ইমরান আহমদ উল্লেখ করেছেন, তার বার্ষিক আয় বেড়েছে ১৪ লাখ ৮৮ হাজার ৮২৮ টাকা। সেই সঙ্গে অস্থাবর সম্পদ বেড়েছে ৪ কোটি ৫২ লাখ ৮৫ হাজার ৮৭১ টাকার। সম্পদ বেড়েছে তার স্ত্রী ড. নাসরিন আহমদেরও। তার নামে অস্থাবর সম্পদ ৫ কোটি ৭৬ লাখ ৯৫ হাজার ৭৩ টাকা দেখিয়েছেন হলফনামায়। একাদশ সংসদ নির্বাচনকালীন হলফনামায় স্ত্রীর নামে স্থাবর-অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ ছিল ২ কোটি ৭৪ লাখ ৩৭ হাজার ৩৬৪ টাকা। সেই হিসাবে মন্ত্রীর

স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারী ড. একে আব্দুল মোমেন হলফনামায় পেশা হিসেবে দেখিয়েছেন রাজনীতি ও অন্যান্য। আয়ের উৎস বাড়ি, অ্যাপার্টমেন্ট, দোকান প্রভৃতির ভাড়া থেকে আয় ৩ লাখ ৯৮ হাজার ৪২৪ টাকা দেখিয়েছেন। পেশা থেকে বছরে আয় ১২ লাখ ৬০ হাজার টাকা, ব্যাংকের মুনাফা বাবদ ৯ লাখ ৬০ হাজার ৫৫২ টাকা আয়। অস্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে- নগদ ৩৪ লাখ ২৩ হাজার ২৪১ টাকা, আর্থিক প্রতিষ্ঠানে নিজ নামে জমা ৩ কোটি ৯৬ লাখ ১০ হাজার ৬৯৫ টাকা, শেয়ার ৮ লাখ টাকার, সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ ১০ লাখ টাকা, গাড়ি রয়েছে ২০ লাখ টাকার, স্বর্ণালংকার স্ত্রীর নামে ৫ লাখ টাকা, ইলেকট্রনিক সামগ্রী ৫ লাখ, স্ত্রীর নামে আসবাবপত্র ৩ লাখ টাকার এবং নিজ নামে অন্যান্য আয় ৫ লাখ ৭৭ হাজার ৯১ টাকা দেখিয়েছেন। স্থাবর সম্পদের মধ্যে অকৃষি জমি অর্জনকালীন মূল্য দেখিয়েছেন ২২ লাখ ৫০ হাজার টাকা, দালান কোঠা অর্জনকালীন মূল্য ১৯ লাখ ৭৫ হাজার ৮৮৫ টাকা, বাড়ি/অ্যাপার্টমেন্টের অর্জনকালীন দাম ৪ কোটি ১৯ লাখ ৩১ হাজার ৮২৫ টাকা। ব্যাংকে দায়দেনা ও মামলা নেই তার। সিলেট-৪ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানমন্ত্রী ইমরান আহমদ শিক্ষার কলামে যোগ্যতা উল্লেখ করেছেন বিএ অনার্স। পেশায় চা ব্যবসায়ী ও পরামর্শক তিনি। হলফনামায় বছরে আয় দেখিয়েছেন ৬ লাখ ৬৩ হাজার ৩৮০ টাকা। শেয়ার-সঞ্চয়পত্রে তার আমানত ৩ লাখ ৩১ হাজার ২০০ টাকা, চাকরি থেকে আয় হয়েছে ৩২ লাখ ৮৪ হাজার ১৯৬ টাকা, ব্যাংক থেকে সুদ বাবদ পেয়েছেন এক লাখ ৬১ হাজার ৪৭৫ টাকা। অস্থাবর সম্পদের মধ্যে হাতে আছে ৩১ লাখ ৫৫ হাজার ১৯ টাকা। আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমার পরিমাণ এক কোটি ৫৭ লাখ ৫৭ হাজার ৪০৭ টাকা, স্ত্রীর নামে আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমা ৩ কোটি ৫৭ লাখ ৮৩ হাজার ৯ টাকা এবং ২ লাখ ৬২ হাজার ও ৭ লাখ টাকা শেয়ারে বিনিয়োগ আছে। ৪৭ লাখ ৭০ হাজার ৫৩৫ টাকা মূল্যের একটি প্রাডো জিপ নিজ নামে আর স্ত্রীর নামে আছে ১৬ লাখ ২২ হাজার ও ২৬ লাখ ১৫ হাজার টাকা মূল্যের দুটি গাড়ি। স্বর্ণালংকার আছে স্ত্রীর নামে ৫০ হাজার টাকার। ইলেকট্রনিক সামগ্রী ও আসবাবপত্র নিজ নামে ৯০ হাজার টাকার এবং অন্যান্য ব্যবসায় বিনিয়োগ এক কোটি ২৯ লাখ ২৫৮ টাকা। স্থাবর সম্পদ রয়েছে কৃষিজমি ৪ দশমিক ৪৭ একর পৈতৃক সূত্রে এবং স্ত্রীর নামে ৭৫ লাখ ১৮ হাজার ৫৬০ টাকা মূল্যের ১০৫ শতক, অকৃষি জমি নিজ নামে ৪ দশমিক ৫ একর ক্রয়কালীন মূল্য ৫৫ হাজার টাকা, স্ত্রীর নামে ৫ কাটা জমি ১ লাখ ৫০ হাজার টাকার। ২৫ শতক জায়গাতে স্ত্রীর নামে ৬ তলা বাড়ি, যার মূল্য ধরেছেন ১ কোটি ১ লাখ ৫৬ হাজার ৫০৪ টাকা। রয়েছে চা ও রাবার বাগান এবং মৎস্য খামার। তবে ব্যাংকে দেনা ও মামলা নেই তার। সূত্র : মানবজমিন

সাথী / হককথা