নিউইয়র্ক ০৪:০২ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩০ জুলাই ২০২৫, ১৫ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

সংলাপে যাবে না এলডিপি, জাতীয় সরকার গঠনের দাবি

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৮:১৯:৪৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৫ জানুয়ারী ২০২২
  • / ৬৬ বার পঠিত

ঢাকা ডেস্ক : জাতীয় সরকার সব সমস্যার সমাধান বলে মন্তব্য করেছেন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) সভাপতি কর্নেল (অব.) অলি আহমদ বীর বিক্রম।

বুধবার (৫ জানুয়ারি) দুপুরে রাজধানীর কারওয়ান বাজার সংলগ্ন কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

কর্নেল অলি আহমদ বলেন, ‘প্রেসিডেন্টের সাতে সংলাপ মানে হচ্ছে চা চক্র। আগেও আলোচনা হয়েছে, কিন্তু কাঙ্ক্ষিত ফল আসেনি। এই সংলাপে যাওয়া অর্থহীন।’

কর্নেল অলি আহমদ আরো বলেন, ‘প্রেসিডেন্ট ভালো মানুষ। তার কোনো ক্ষমতা নাই। তিনি সবচেয়ে ভাগ্যবান মানুষ। ডেপুটি স্পিকার থেকে রাষ্ট্রপতি হয়েছেন।’

সাবেক এই মন্ত্রী বলেন, ‘চা খেতে এবং জনগণের টাকা নষ্ট করতে বঙ্গভবনে যাব না।’

আত্মসমালোচনা করে কর্নেল অলি বলেন, ‘আজ এই সংকটের পেছনে আমিও দায়ী। এজন্য জনগণের কাছে ক্ষমা চাই। ১৯৯১ সালে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সময়ে প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতা বাড়াতে যে প্রক্রিয়া হয়েছে, তাতে আমারও অনেক ভূমিকা ছিলো। তখন যদি আমি বুঝতাম, তাহলে প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতার ভারসাম্য আনতাম।’

অলি আহমদ বলেন, ‘সবগুলো সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলো ধ্বংস হয়ে গেছে। অনেকে কেয়ারটেকার সরকারে যাওয়ার কথা বলছেন। ক্ষমতায় যেতে এতো তাড়াহুড়ো কেন? সব প্রতিষ্ঠানে ভারসাম্য আনতে কাজ করতে হবে। জাতীয় সরকারই সব সমস্যার সমাধান হতে পারে।’

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন এলডিপির মহাসচিব ড. রেদোয়ান আহমেদসহ আরো অনেকে।

Tag :

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

সংলাপে যাবে না এলডিপি, জাতীয় সরকার গঠনের দাবি

প্রকাশের সময় : ০৮:১৯:৪৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৫ জানুয়ারী ২০২২

ঢাকা ডেস্ক : জাতীয় সরকার সব সমস্যার সমাধান বলে মন্তব্য করেছেন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) সভাপতি কর্নেল (অব.) অলি আহমদ বীর বিক্রম।

বুধবার (৫ জানুয়ারি) দুপুরে রাজধানীর কারওয়ান বাজার সংলগ্ন কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

কর্নেল অলি আহমদ বলেন, ‘প্রেসিডেন্টের সাতে সংলাপ মানে হচ্ছে চা চক্র। আগেও আলোচনা হয়েছে, কিন্তু কাঙ্ক্ষিত ফল আসেনি। এই সংলাপে যাওয়া অর্থহীন।’

কর্নেল অলি আহমদ আরো বলেন, ‘প্রেসিডেন্ট ভালো মানুষ। তার কোনো ক্ষমতা নাই। তিনি সবচেয়ে ভাগ্যবান মানুষ। ডেপুটি স্পিকার থেকে রাষ্ট্রপতি হয়েছেন।’

সাবেক এই মন্ত্রী বলেন, ‘চা খেতে এবং জনগণের টাকা নষ্ট করতে বঙ্গভবনে যাব না।’

আত্মসমালোচনা করে কর্নেল অলি বলেন, ‘আজ এই সংকটের পেছনে আমিও দায়ী। এজন্য জনগণের কাছে ক্ষমা চাই। ১৯৯১ সালে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সময়ে প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতা বাড়াতে যে প্রক্রিয়া হয়েছে, তাতে আমারও অনেক ভূমিকা ছিলো। তখন যদি আমি বুঝতাম, তাহলে প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতার ভারসাম্য আনতাম।’

অলি আহমদ বলেন, ‘সবগুলো সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলো ধ্বংস হয়ে গেছে। অনেকে কেয়ারটেকার সরকারে যাওয়ার কথা বলছেন। ক্ষমতায় যেতে এতো তাড়াহুড়ো কেন? সব প্রতিষ্ঠানে ভারসাম্য আনতে কাজ করতে হবে। জাতীয় সরকারই সব সমস্যার সমাধান হতে পারে।’

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন এলডিপির মহাসচিব ড. রেদোয়ান আহমেদসহ আরো অনেকে।