নিউইয়র্ক ০২:৩৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ জুন ২০২৫, ১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে রাজি মিয়ানমার

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৯:৩৭:০৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ অক্টোবর ২০২২
  • / ১৮৪ বার পঠিত

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে রাজি হয়েছে মিয়ানমারের জান্তা সরকার। বৃহস্পতিবার (২০ অক্টোবর) চীনের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এ বিষয়টি জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ. কে. আব্দুল মোমেন।

২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট মিয়ানমার সেনাবাহিনীর হাত থেকে বাঁচতে পালিয়ে জীবন রক্ষা করে রোহিঙ্গারা। পরবর্তীতে দেশটির বিরুদ্ধে ক্রমাগত আন্তর্জাতিক চাপ সৃষ্টি করতে থাকে বাংলাদেশ। রোহিঙ্গাদের ওপর নৃশংসতার অভিযোগে আন্তর্জাতিক আদালতে মামলা দায়ের করে গাম্বিয়া। সেখানে অং সান সুচিসহ সেনাবাহিনীর বেশ কয়েকজন কর্মকর্তাকে বিচারের মুখোমুখি করা হয়।

মিয়ানমারের স্বাধীনতা লাভের পর ১৯৮২ সালে রোহিঙ্গা নাগরিকত্ব আইন পাস করে জেনারেল থেইন সেইনের জান্তা সরকার। মূলত বাংলাদেশে রোহিঙ্গাদের ঢল শুরু হয় ১৯৮৭ সাল থেকে। ১৯৮৯, ১৯৯২-১৯৯৪, ১৯৯৭, ২০০৫, ২০১১, ২০১৫ এবং ২০১৭ সালে মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর নিপীড়ন থেকে বাঁচতে বাংলাদেশে পালিয়ে আসে তারা। সূএ : জনকণ্ঠ

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে রাজি মিয়ানমার

প্রকাশের সময় : ০৯:৩৭:০৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ অক্টোবর ২০২২

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে রাজি হয়েছে মিয়ানমারের জান্তা সরকার। বৃহস্পতিবার (২০ অক্টোবর) চীনের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এ বিষয়টি জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ. কে. আব্দুল মোমেন।

২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট মিয়ানমার সেনাবাহিনীর হাত থেকে বাঁচতে পালিয়ে জীবন রক্ষা করে রোহিঙ্গারা। পরবর্তীতে দেশটির বিরুদ্ধে ক্রমাগত আন্তর্জাতিক চাপ সৃষ্টি করতে থাকে বাংলাদেশ। রোহিঙ্গাদের ওপর নৃশংসতার অভিযোগে আন্তর্জাতিক আদালতে মামলা দায়ের করে গাম্বিয়া। সেখানে অং সান সুচিসহ সেনাবাহিনীর বেশ কয়েকজন কর্মকর্তাকে বিচারের মুখোমুখি করা হয়।

মিয়ানমারের স্বাধীনতা লাভের পর ১৯৮২ সালে রোহিঙ্গা নাগরিকত্ব আইন পাস করে জেনারেল থেইন সেইনের জান্তা সরকার। মূলত বাংলাদেশে রোহিঙ্গাদের ঢল শুরু হয় ১৯৮৭ সাল থেকে। ১৯৮৯, ১৯৯২-১৯৯৪, ১৯৯৭, ২০০৫, ২০১১, ২০১৫ এবং ২০১৭ সালে মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর নিপীড়ন থেকে বাঁচতে বাংলাদেশে পালিয়ে আসে তারা। সূএ : জনকণ্ঠ