নিউইয়র্ক ০২:০৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ জুন ২০২৫, ২৯ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

মির্জা ফখরুলের অভিযোগ, সরকার জঙ্গি নাটক করে ফায়দা হাসিল করছে

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ১২:৩৩:৫০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৩ অগাস্ট ২০২৩
  • / ১০৪ বার পঠিত

বাংলাদেশ ডেস্ক : দেশে কোনো জঙ্গি নেই। ধর্মপ্রাণ মানুষদের জঙ্গি সাজিয়ে সরকার নাটক বানিয়ে রাজনৈতিক ফায়দা হাসিল করছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, পশ্চিমা বিশ্ব ও ভারতকে দেখাতেই ‘জঙ্গি নাটক’ সাজানো হচ্ছে। এ দেশের মানুষ ধর্মপ্রাণ। এটা পাপ নয়, অপরাধ নয়। কিন্তু কোনো মানুষ যারা ধর্ম পালন করেন, তাদেরকে জঙ্গি বানিয়ে সে (সরকার) ফায়দা হাসিল করে। আওয়ামী লীগ সাধারণ মানুষের ওপর সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদ চাপিয়ে দিয়ে হত্যার রাজনীতি করছে। উল্টো আওয়ামী লীগ ও বর্তমান সরকারকেই ‘জঙ্গি’ আখ্যা দিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব।

মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে এক আলোচনা সভায় তিনি এ অভিযোগ করেন। জাতীয় পার্টির একাংশের প্রতিষ্ঠাতা কাজী জাফর আহমেদের অষ্টম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে ওই আলোচনার আয়োজন করা হয়। মির্জা ফখরুল বলেন, বাংলাদেশে জঙ্গিবাদ আছে এটা আওয়ামী লীগ পশ্চিমা বিশ্ব ও ভারতকে দেখাতে চায়। এটা তাদের প্রয়োজন আছে। জঙ্গি আছে, এটাকে দমন করা জন্য শুধু তাদের ক্ষমতায় থাকা দরকার। এটাই হচ্ছে তাদের (আওয়ামী লীগের) মূল উদ্দেশ্য।

সরকারকে ‘ভয়ঙ্কর প্রতারক’ উল্লেখ করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ভয়ঙ্কর প্রতারকরা দেশকে কারাগারে পরিণত করেছে। পাহাড় থেকে, গহীন জঙ্গল থেকে নিরীহ মানুষকে জঙ্গি বলে তুলে নিয়ে আসছে। কিন্তু আমরা তো জানি এখানে জঙ্গি বলতে তারা, জঙ্গি আওয়ামী লীগ, জঙ্গি এই সরকার। সম্প্রতি ছাত্রদলের কয়েকজন নেতাকে গ্রেপ্তার প্রসঙ্গেও ফখরুল বলেন, ‘পত্রিকায় দেখেছেন, তিনটা অস্ত্র। সেই অস্ত্রগুলো দেখে মনে হবে যে, ২০/২৫ বছর আগে মাটিতে লুকানো ছিল, সেই অস্ত্র তুলে নিয়ে আসছে। এই মিথ্যা প্রচারণা, মানুষকে বোকা বানানোর চেষ্টা করতে। ওরা সমস্ত দেশের মানুষকে বোকা মনে করে। এখন সবাই বুঝে এভাবে প্রতারণা করে সে ক্ষমতায় টিকে থাকতে চায়।’

২১শে আগস্টের গ্রেনেড হামলা নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের কড়া জবাব দেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ‘তিনি (প্রধানমন্ত্রী) প্রয়াত প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের পরিবারকে বলেছেন খুনি। আমি তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি, প্রতিবাদ জানাচ্ছি।’ তারেক রহমানকে অন্যায়ভাবে মিথ্যা মামলায় জড়ানো হয়েছে অভিযোগ করে ফখরুল বলেন, “ওই মামলার তিন তিনটা চার্জশিটে তার (তারেক রহমান) নাম কোথাও খুঁজে পাওয়া যায়নি। কোনো সাক্ষী প্রমাণ দেখাতে পারেনি। চতুর্থ যে চার্জশিট তৈরি করা হলো আওয়ামী লীগ সরকারে আসার পরে সেখানে, সেখানে তার নাম যুক্ত করা হলো।

মুফতি হান্নানকে গ্রেপ্তার করেছে বিএনপি সরকার। তাকে ১৪৫দিন রিমান্ডে নিয়ে নির্যাতন করে তাকে দিয়ে ফলস এফিডেভিড করিয়ে তারেক রহমানের নাম যুক্ত করা হয়। পরে মুফতি হান্নান তার এফিডেভিড প্রত্যাহার করেছিলেন। সেই এফিডেভিড আদালত হাজির করা হয়নি। আদালতে যাওয়ার আগেই তাকে আরেক মামলায় ফাঁসির হুকুম হয়েছিল। সেই ফাঁসি কার্যকর করা হয়। ভয়াবহ একটা ঘটনা ঘটেছে, একটা নিকৃষ্টতম, কলঙ্কজনক ঘটনা, এতগুলো মানুষের প্রাণ গেছে সেই মামলায় প্রধান আসামিকে (মুফতি হান্নান) আদালতে হাজির করার আগেই তার ফাঁসি কার্যকর করা হলো।’

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই মামলায় সাক্ষ্য দিতে না যাওয়া নিয়েও প্রশ্ন তুলেন মির্জা ফখরুল। বলেন, ‘আমরা অবশ্যই এই ধরনের ঘটনাকে শুধু নিন্দা নয়, ঘৃণা প্রকাশ করি। আমরা কখনো কোনো সন্ত্রাসকে পছন্দ করি না। এটা কলঙ্কজনক ঘটনা, ন্যক্কারজনক ঘটনা। এটা যেকোনো জাতির জন্য কলঙ্কময়। কিন্তু তারা বার বার এই মিথ্যা কথা বলে প্রতারণা করে মানুষকে বিভ্রান্ত করতে চায়। এটা করে কোনো লাভ হবে না।’

‘এই সরকারের অধীনে আর নির্বাচন নয়’ জানিয়ে তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীকে পদত্যাগ করতে হবে। সংসদ বিলুপ্ত করে দিয়ে নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের হাতে ক্ষমতা দিয়ে নতুন নির্বাচন কমিশনের অধীনে নির্বাচন করতে হবে। তাহলেই শুধুমাত্র একটা গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার সুযোগ সৃষ্টি করা যাবে।’কাজী জাফর চলে গেছেন, তার দলের নেতা মোস্তফা জামাল হায়দার অসুস্থ উল্লেখ করে বিএনপি নেতা বলেন, “এখানে যারা বয়স্ক মানুষ আছি আমিসহ, আমাদের সময় প্রায় শেষ হয়ে আসছে। আমরা শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত লড়াই করছি। সেই লড়াইটা কিন্তু ব্যক্তিগত কোনো স্বার্থে নয়। সেই লড়াইটা হচ্ছে মানুষের জন্য, তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরিয়ে দেয়ার জন্য লড়াই। কাজী জাফর আহমদ, মোস্তফা জামাল হায়দার স্বাধীনতার জন্য লড়াই করেছেন, স্বাধীন ভূখণ্ড নিয়ে এসেছিলেন। গণতন্ত্রের জন্য সংগ্রাম করেছেন আমাদের জহিরউদ্দিন স্বপনেরা, তাদের জেনারেশনরা।

তিনি আরও বলেন, আজকের তরুণদের এই ফ্যাসিবাদের হাত থেকে গণতন্ত্র ফিরে নিয়ে আসার মহান দায়িত্ব পালন করতে হবে। এটা আমার বিশেষ আবেদন। প্রত্যেকটা সময়-যুগে একেক সময় আসে যখন এই কথাটা বলতে হয়, কে আছো জোয়ান, হও আগুয়ান, হাঁকিছে ভবিষ্যত। জাতীয় পার্টি (কাজী জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দারের সভাপতিত্বে ও যুগ্ম মহাসচিব এএসএম শামীমের সঞ্চালনায় আলোচনায় কল্যাণ পার্টির সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম, জাতীয় দলের সৈয়দ এহসানুল হুদা, বিএনপি’র জহির উদ্দিন স্বপন, জাতীয় পার্টির আরেক অংশের মহাসচিব আহসান হাবিব লিংকন, ভাইস চেয়ারম্যান কাজী নাহিদ, কাজী জাফর আহমেদের বড় মেয়ে কাজী জয়া প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। সূত্র : মানবজমিন
সুমি/হককথা

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

মির্জা ফখরুলের অভিযোগ, সরকার জঙ্গি নাটক করে ফায়দা হাসিল করছে

প্রকাশের সময় : ১২:৩৩:৫০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৩ অগাস্ট ২০২৩

বাংলাদেশ ডেস্ক : দেশে কোনো জঙ্গি নেই। ধর্মপ্রাণ মানুষদের জঙ্গি সাজিয়ে সরকার নাটক বানিয়ে রাজনৈতিক ফায়দা হাসিল করছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, পশ্চিমা বিশ্ব ও ভারতকে দেখাতেই ‘জঙ্গি নাটক’ সাজানো হচ্ছে। এ দেশের মানুষ ধর্মপ্রাণ। এটা পাপ নয়, অপরাধ নয়। কিন্তু কোনো মানুষ যারা ধর্ম পালন করেন, তাদেরকে জঙ্গি বানিয়ে সে (সরকার) ফায়দা হাসিল করে। আওয়ামী লীগ সাধারণ মানুষের ওপর সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদ চাপিয়ে দিয়ে হত্যার রাজনীতি করছে। উল্টো আওয়ামী লীগ ও বর্তমান সরকারকেই ‘জঙ্গি’ আখ্যা দিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব।

মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে এক আলোচনা সভায় তিনি এ অভিযোগ করেন। জাতীয় পার্টির একাংশের প্রতিষ্ঠাতা কাজী জাফর আহমেদের অষ্টম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে ওই আলোচনার আয়োজন করা হয়। মির্জা ফখরুল বলেন, বাংলাদেশে জঙ্গিবাদ আছে এটা আওয়ামী লীগ পশ্চিমা বিশ্ব ও ভারতকে দেখাতে চায়। এটা তাদের প্রয়োজন আছে। জঙ্গি আছে, এটাকে দমন করা জন্য শুধু তাদের ক্ষমতায় থাকা দরকার। এটাই হচ্ছে তাদের (আওয়ামী লীগের) মূল উদ্দেশ্য।

সরকারকে ‘ভয়ঙ্কর প্রতারক’ উল্লেখ করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ভয়ঙ্কর প্রতারকরা দেশকে কারাগারে পরিণত করেছে। পাহাড় থেকে, গহীন জঙ্গল থেকে নিরীহ মানুষকে জঙ্গি বলে তুলে নিয়ে আসছে। কিন্তু আমরা তো জানি এখানে জঙ্গি বলতে তারা, জঙ্গি আওয়ামী লীগ, জঙ্গি এই সরকার। সম্প্রতি ছাত্রদলের কয়েকজন নেতাকে গ্রেপ্তার প্রসঙ্গেও ফখরুল বলেন, ‘পত্রিকায় দেখেছেন, তিনটা অস্ত্র। সেই অস্ত্রগুলো দেখে মনে হবে যে, ২০/২৫ বছর আগে মাটিতে লুকানো ছিল, সেই অস্ত্র তুলে নিয়ে আসছে। এই মিথ্যা প্রচারণা, মানুষকে বোকা বানানোর চেষ্টা করতে। ওরা সমস্ত দেশের মানুষকে বোকা মনে করে। এখন সবাই বুঝে এভাবে প্রতারণা করে সে ক্ষমতায় টিকে থাকতে চায়।’

২১শে আগস্টের গ্রেনেড হামলা নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের কড়া জবাব দেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ‘তিনি (প্রধানমন্ত্রী) প্রয়াত প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের পরিবারকে বলেছেন খুনি। আমি তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি, প্রতিবাদ জানাচ্ছি।’ তারেক রহমানকে অন্যায়ভাবে মিথ্যা মামলায় জড়ানো হয়েছে অভিযোগ করে ফখরুল বলেন, “ওই মামলার তিন তিনটা চার্জশিটে তার (তারেক রহমান) নাম কোথাও খুঁজে পাওয়া যায়নি। কোনো সাক্ষী প্রমাণ দেখাতে পারেনি। চতুর্থ যে চার্জশিট তৈরি করা হলো আওয়ামী লীগ সরকারে আসার পরে সেখানে, সেখানে তার নাম যুক্ত করা হলো।

মুফতি হান্নানকে গ্রেপ্তার করেছে বিএনপি সরকার। তাকে ১৪৫দিন রিমান্ডে নিয়ে নির্যাতন করে তাকে দিয়ে ফলস এফিডেভিড করিয়ে তারেক রহমানের নাম যুক্ত করা হয়। পরে মুফতি হান্নান তার এফিডেভিড প্রত্যাহার করেছিলেন। সেই এফিডেভিড আদালত হাজির করা হয়নি। আদালতে যাওয়ার আগেই তাকে আরেক মামলায় ফাঁসির হুকুম হয়েছিল। সেই ফাঁসি কার্যকর করা হয়। ভয়াবহ একটা ঘটনা ঘটেছে, একটা নিকৃষ্টতম, কলঙ্কজনক ঘটনা, এতগুলো মানুষের প্রাণ গেছে সেই মামলায় প্রধান আসামিকে (মুফতি হান্নান) আদালতে হাজির করার আগেই তার ফাঁসি কার্যকর করা হলো।’

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই মামলায় সাক্ষ্য দিতে না যাওয়া নিয়েও প্রশ্ন তুলেন মির্জা ফখরুল। বলেন, ‘আমরা অবশ্যই এই ধরনের ঘটনাকে শুধু নিন্দা নয়, ঘৃণা প্রকাশ করি। আমরা কখনো কোনো সন্ত্রাসকে পছন্দ করি না। এটা কলঙ্কজনক ঘটনা, ন্যক্কারজনক ঘটনা। এটা যেকোনো জাতির জন্য কলঙ্কময়। কিন্তু তারা বার বার এই মিথ্যা কথা বলে প্রতারণা করে মানুষকে বিভ্রান্ত করতে চায়। এটা করে কোনো লাভ হবে না।’

‘এই সরকারের অধীনে আর নির্বাচন নয়’ জানিয়ে তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীকে পদত্যাগ করতে হবে। সংসদ বিলুপ্ত করে দিয়ে নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের হাতে ক্ষমতা দিয়ে নতুন নির্বাচন কমিশনের অধীনে নির্বাচন করতে হবে। তাহলেই শুধুমাত্র একটা গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার সুযোগ সৃষ্টি করা যাবে।’কাজী জাফর চলে গেছেন, তার দলের নেতা মোস্তফা জামাল হায়দার অসুস্থ উল্লেখ করে বিএনপি নেতা বলেন, “এখানে যারা বয়স্ক মানুষ আছি আমিসহ, আমাদের সময় প্রায় শেষ হয়ে আসছে। আমরা শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত লড়াই করছি। সেই লড়াইটা কিন্তু ব্যক্তিগত কোনো স্বার্থে নয়। সেই লড়াইটা হচ্ছে মানুষের জন্য, তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরিয়ে দেয়ার জন্য লড়াই। কাজী জাফর আহমদ, মোস্তফা জামাল হায়দার স্বাধীনতার জন্য লড়াই করেছেন, স্বাধীন ভূখণ্ড নিয়ে এসেছিলেন। গণতন্ত্রের জন্য সংগ্রাম করেছেন আমাদের জহিরউদ্দিন স্বপনেরা, তাদের জেনারেশনরা।

তিনি আরও বলেন, আজকের তরুণদের এই ফ্যাসিবাদের হাত থেকে গণতন্ত্র ফিরে নিয়ে আসার মহান দায়িত্ব পালন করতে হবে। এটা আমার বিশেষ আবেদন। প্রত্যেকটা সময়-যুগে একেক সময় আসে যখন এই কথাটা বলতে হয়, কে আছো জোয়ান, হও আগুয়ান, হাঁকিছে ভবিষ্যত। জাতীয় পার্টি (কাজী জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দারের সভাপতিত্বে ও যুগ্ম মহাসচিব এএসএম শামীমের সঞ্চালনায় আলোচনায় কল্যাণ পার্টির সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম, জাতীয় দলের সৈয়দ এহসানুল হুদা, বিএনপি’র জহির উদ্দিন স্বপন, জাতীয় পার্টির আরেক অংশের মহাসচিব আহসান হাবিব লিংকন, ভাইস চেয়ারম্যান কাজী নাহিদ, কাজী জাফর আহমেদের বড় মেয়ে কাজী জয়া প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। সূত্র : মানবজমিন
সুমি/হককথা