নিউইয়র্ক ০৮:৫৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৩ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

দ্বিপাক্ষিক অংশীদারিত্ব জোরদারে সম্মত বাংলাদেশ-ইইউ

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ১১:৫৫:৫৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩ মে ২০২৩
  • / ১৩ বার পঠিত

বাংলাদেশ-ইইউ বৈঠক। সংগৃহীত ছবি

বাংলাদেশ ডেস্ক : দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে বাংলাদেশ ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) উভয়পক্ষের মধ্যে অংশীদারিত্বকে আরও গভীর করতে সম্মত হয়েছে। ব্রাসেলসে গত ২ ও ৩ মে বিশিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলমের বৈঠকে এ তথ্য জানানো হয়।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা বলা হয়েছে। বৈঠকে বাংলাদেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রার প্রশংসা এবং সাফল্যের জন্য স্বাগত জানিয়েছে ইইউ। বৈঠকে ছিলেন- ইইউ’র আন্তর্জাতিক অংশীদারিত্বের কমিশনার জুটা উরপিলাইনেন, স্বরাষ্ট্র বিষয়ক কমিশনার ইলভা জোহানসন, ক্রাইসিস ম্যানেজমেন্ট কমিশনার জেনেজ লেনারিচ, ইউরোপীয় পার্লামেন্টের আন্তর্জাতিক বাণিজ্য বিষয়ক কমিটির চেয়ার বের্ন্ড ল্যাঞ্জ, পররাষ্ট্র বিষয়ক কমিটির চেয়ার ডেভিড ম্যাকঅ্যালিস্টার এবং ইইউ মানবাধিকারের বিশেষ প্রতিনিধি ইয়ামন গিলমোর।

আরোও পড়ুন । প্রধানমন্ত্রীর আলোচনার আহবানে ঘটনাস্থল ত্যাগ করে বিক্ষোভরত বিএনপি-জামায়াত সমর্থকরা

রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে অস্থায়ীভাবে আশ্রয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাজনৈতিক ও মানবিক সহায়তার প্রশংসা করা হয়েছে এবং দ্রুত তাদের মিয়ানমারে প্রত্যাবাসনের জন্য ইইউ’র সমর্থন চাওয়া হয়। উভয়পক্ষ জলবায়ু পরিবর্তন, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, ইন্দো-প্যাসিফিক, মানবপাচার এবং অভিবাসী চোরাচালান প্রতিরোধসহ পারস্পরিক স্বার্থ এবং বিভিন্ন আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক ইস্যুতে তাদের উদ্বেগের বিষয়গুলো আলোচনা করেছেন।

গ্র্যাজুয়েশনে প্রস্তুত করার জন্য সরকারের গৃহীত পদক্ষেপ ইইউকে অবহিত করা হয় এবং ভবিষ্যতে ইইউ-এর অনেক বড় ভূমিকার কথা বলা হয়। বাংলাদেশ অংশীদারিত্ব সহযোগিতা চুক্তির দ্রুত সূচনার আশা প্রকাশ করেছে। বৈঠকে বেলজিয়াম ও ইইউতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত নাহিম রাজ্জাক এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও দূতাবাসের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। বিবৃতিতে বলা হয়, প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম চারদিনের ব্রাসেলস সফরে রয়েছেন এবং ইউরোপীয় কমিশনের কমিশনার, ইউরোপীয় পার্লামেন্টের সদস্য এবং আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সঙ্গে বৈঠকসহ একটি পরিপূর্ণ এজেন্ডা কভার করছেন।

সুমি/হককথা

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

দ্বিপাক্ষিক অংশীদারিত্ব জোরদারে সম্মত বাংলাদেশ-ইইউ

প্রকাশের সময় : ১১:৫৫:৫৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩ মে ২০২৩

বাংলাদেশ ডেস্ক : দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে বাংলাদেশ ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) উভয়পক্ষের মধ্যে অংশীদারিত্বকে আরও গভীর করতে সম্মত হয়েছে। ব্রাসেলসে গত ২ ও ৩ মে বিশিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলমের বৈঠকে এ তথ্য জানানো হয়।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা বলা হয়েছে। বৈঠকে বাংলাদেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রার প্রশংসা এবং সাফল্যের জন্য স্বাগত জানিয়েছে ইইউ। বৈঠকে ছিলেন- ইইউ’র আন্তর্জাতিক অংশীদারিত্বের কমিশনার জুটা উরপিলাইনেন, স্বরাষ্ট্র বিষয়ক কমিশনার ইলভা জোহানসন, ক্রাইসিস ম্যানেজমেন্ট কমিশনার জেনেজ লেনারিচ, ইউরোপীয় পার্লামেন্টের আন্তর্জাতিক বাণিজ্য বিষয়ক কমিটির চেয়ার বের্ন্ড ল্যাঞ্জ, পররাষ্ট্র বিষয়ক কমিটির চেয়ার ডেভিড ম্যাকঅ্যালিস্টার এবং ইইউ মানবাধিকারের বিশেষ প্রতিনিধি ইয়ামন গিলমোর।

আরোও পড়ুন । প্রধানমন্ত্রীর আলোচনার আহবানে ঘটনাস্থল ত্যাগ করে বিক্ষোভরত বিএনপি-জামায়াত সমর্থকরা

রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে অস্থায়ীভাবে আশ্রয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাজনৈতিক ও মানবিক সহায়তার প্রশংসা করা হয়েছে এবং দ্রুত তাদের মিয়ানমারে প্রত্যাবাসনের জন্য ইইউ’র সমর্থন চাওয়া হয়। উভয়পক্ষ জলবায়ু পরিবর্তন, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, ইন্দো-প্যাসিফিক, মানবপাচার এবং অভিবাসী চোরাচালান প্রতিরোধসহ পারস্পরিক স্বার্থ এবং বিভিন্ন আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক ইস্যুতে তাদের উদ্বেগের বিষয়গুলো আলোচনা করেছেন।

গ্র্যাজুয়েশনে প্রস্তুত করার জন্য সরকারের গৃহীত পদক্ষেপ ইইউকে অবহিত করা হয় এবং ভবিষ্যতে ইইউ-এর অনেক বড় ভূমিকার কথা বলা হয়। বাংলাদেশ অংশীদারিত্ব সহযোগিতা চুক্তির দ্রুত সূচনার আশা প্রকাশ করেছে। বৈঠকে বেলজিয়াম ও ইইউতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত নাহিম রাজ্জাক এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও দূতাবাসের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। বিবৃতিতে বলা হয়, প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম চারদিনের ব্রাসেলস সফরে রয়েছেন এবং ইউরোপীয় কমিশনের কমিশনার, ইউরোপীয় পার্লামেন্টের সদস্য এবং আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সঙ্গে বৈঠকসহ একটি পরিপূর্ণ এজেন্ডা কভার করছেন।

সুমি/হককথা