নিউইয়র্ক ০৯:১৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৬ জুলাই ২০২৫, ২২ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

জাতীয়করণ হচ্ছে ১৮ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৯:৪৯:২২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৭ জানুয়ারী ২০২২
  • / ৫৮ বার পঠিত

বাংলাদেশ ডেস্ক : বিজেএমসির নিয়ন্ত্রণাধীন বিভিন্ন পাটকল দ্বারা পরিচালিত ৯টি মাধ্যমিক ও ৯টি নিম্নমাধ্যমিক বিদ্যালয়কে জাতীয়করণের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সম্মতি মিলেছে বলেও জানা গেছে।খবর বাংলাদেশ জার্নাল

জাতীয়করণ পরবর্তী কার্যক্রম সম্পাদনের জন্য এরই মধ্যে কার্যক্রম শুরু করেছে মন্ত্রণালয়।

জানা যায়, গত ১০ জানুয়ারি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মোহাম্মদ আবদুল হাই মিঞা সাক্ষরিত আদেশ জারি করা হয়। মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে এ বিষয়ে ৪ নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।

নির্দেশনাগুলো হলো-

১. শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে কোনো মামলা আছে কিনা সেই বিষয়ে প্রতিবেদন।

২. উক্ত বিদ্যালয়গুলোর শিক্ষক-কর্মচারী যারা কর্মরত উৎসব ভাতাসহ তাদের বেতন-ভাতায় কত টাকা প্রয়োজন তা নির্ধারণ।

৩. প্রতিষ্ঠানগুলোর অস্থায়ী ও স্থায়ী সম্পদ হস্তান্তরের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে সকল প্রকার পদোন্নতি ও নিয়োগ কার্যক্রম বন্ধ রাখা।

৪. শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহের স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি সরকারের অনুকূলে হস্তান্তরের নিমিত্তে সম্পাদন।

হককথা / এমউএ

Tag :

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

জাতীয়করণ হচ্ছে ১৮ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

প্রকাশের সময় : ০৯:৪৯:২২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৭ জানুয়ারী ২০২২

বাংলাদেশ ডেস্ক : বিজেএমসির নিয়ন্ত্রণাধীন বিভিন্ন পাটকল দ্বারা পরিচালিত ৯টি মাধ্যমিক ও ৯টি নিম্নমাধ্যমিক বিদ্যালয়কে জাতীয়করণের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সম্মতি মিলেছে বলেও জানা গেছে।খবর বাংলাদেশ জার্নাল

জাতীয়করণ পরবর্তী কার্যক্রম সম্পাদনের জন্য এরই মধ্যে কার্যক্রম শুরু করেছে মন্ত্রণালয়।

জানা যায়, গত ১০ জানুয়ারি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মোহাম্মদ আবদুল হাই মিঞা সাক্ষরিত আদেশ জারি করা হয়। মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে এ বিষয়ে ৪ নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।

নির্দেশনাগুলো হলো-

১. শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে কোনো মামলা আছে কিনা সেই বিষয়ে প্রতিবেদন।

২. উক্ত বিদ্যালয়গুলোর শিক্ষক-কর্মচারী যারা কর্মরত উৎসব ভাতাসহ তাদের বেতন-ভাতায় কত টাকা প্রয়োজন তা নির্ধারণ।

৩. প্রতিষ্ঠানগুলোর অস্থায়ী ও স্থায়ী সম্পদ হস্তান্তরের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে সকল প্রকার পদোন্নতি ও নিয়োগ কার্যক্রম বন্ধ রাখা।

৪. শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহের স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি সরকারের অনুকূলে হস্তান্তরের নিমিত্তে সম্পাদন।

হককথা / এমউএ