নিউইয়র্ক ০৭:৩৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৩ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834
কোটা আন্দোলনের সমন্বয়কারী নাহিদের অভিযোগ

‘চোখ বেঁধে, হ্যান্ডকাফ পরিয়ে তুলে নিয়ে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করা হয়’

হককথা ডেস্ক
  • প্রকাশের সময় : ০৩:০৬:৪৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ২২ জুলাই ২০২৪
  • / ৬৮ বার পঠিত

বাংলাদেশের চলমান কোটা সংস্কার আন্দোলের অন্যতম সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম তাকে তুলে নিয়ে গিয়ে ও শারীরিক এবং মানসিক নির্যাতনের অভিযোগ করেছেন। সেখান থেকে মুক্ত হওয়ার পর নাহিদ ইসলাম বিবিসি বাংলাকে বলেছেন, ‘ডিবি পরিচয়ে রাষ্ট্রীয় একটি বাহিনী আমাকে তুলে নিয়ে যায়। পরে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করা হয়েছে।’
রোববার (২১ জুলাই) তিনি বিবিসিকে বলেন, আমার ধারণা রাষ্ট্রীয় কোন বাহিনী আমাকে তুলে নিয়েছিল। তুলে নেয়ার পর একটি প্রাইভেট কার বা মাইক্রোতে ওঠানো হয়। তিন থেকে চার স্তরের কাপড় দিয়ে তার চোখ বাঁধা হয় এবং হ্যান্ডকাফ পরানো হয়’। তিনি আলো বলেন, “কিছু সময় পর গাড়ি থেকে নামিয়ে একটি বাড়ির রুমে নেওয়া হয়। আমাকে কিছু জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় এবং পরবর্তীতে আমার উপর মানসিক ও শারীরিক টর্চার শুরু করা হয়। এক পর্যায়ে আমি অজ্ঞান হয়ে যাই। এরপর আমার কোন স্মৃতি নাই।” রোববার ভোর চারটা থেকে পাঁচটার দিকে ঢাকার পূর্বাচল এলাকায় তার জ্ঞান ফেরে বলে বিবিসি বাংলাকে জানান তিনি।

 

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

কোটা আন্দোলনের সমন্বয়কারী নাহিদের অভিযোগ

‘চোখ বেঁধে, হ্যান্ডকাফ পরিয়ে তুলে নিয়ে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করা হয়’

প্রকাশের সময় : ০৩:০৬:৪৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ২২ জুলাই ২০২৪

বাংলাদেশের চলমান কোটা সংস্কার আন্দোলের অন্যতম সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম তাকে তুলে নিয়ে গিয়ে ও শারীরিক এবং মানসিক নির্যাতনের অভিযোগ করেছেন। সেখান থেকে মুক্ত হওয়ার পর নাহিদ ইসলাম বিবিসি বাংলাকে বলেছেন, ‘ডিবি পরিচয়ে রাষ্ট্রীয় একটি বাহিনী আমাকে তুলে নিয়ে যায়। পরে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করা হয়েছে।’
রোববার (২১ জুলাই) তিনি বিবিসিকে বলেন, আমার ধারণা রাষ্ট্রীয় কোন বাহিনী আমাকে তুলে নিয়েছিল। তুলে নেয়ার পর একটি প্রাইভেট কার বা মাইক্রোতে ওঠানো হয়। তিন থেকে চার স্তরের কাপড় দিয়ে তার চোখ বাঁধা হয় এবং হ্যান্ডকাফ পরানো হয়’। তিনি আলো বলেন, “কিছু সময় পর গাড়ি থেকে নামিয়ে একটি বাড়ির রুমে নেওয়া হয়। আমাকে কিছু জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় এবং পরবর্তীতে আমার উপর মানসিক ও শারীরিক টর্চার শুরু করা হয়। এক পর্যায়ে আমি অজ্ঞান হয়ে যাই। এরপর আমার কোন স্মৃতি নাই।” রোববার ভোর চারটা থেকে পাঁচটার দিকে ঢাকার পূর্বাচল এলাকায় তার জ্ঞান ফেরে বলে বিবিসি বাংলাকে জানান তিনি।