নিউইয়র্ক ০১:১৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

চলতি অর্থবছরে প্রবৃদ্ধি কমার পূর্বাভাস বিশ্বব্যাংকের

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০২:৩১:২০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২ এপ্রিল ২০২৪
  • / ৭০ বার পঠিত

চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ৫.৬ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। সমাপ্ত ২০২২-২৩ অর্থবছরে বিশ্বব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি ছিল ৫.৮ শতাংশ। অর্থাৎ চলতি অর্থবছরে প্রবৃদ্ধি কমলেও আগামী অর্থবছরে সামান্য কিছু বাড়তে পারেও বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।

আজ মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিশ্বব্যাংক কার্যালয়ে বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট আপডেট নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য তুলে ধরা হয়। বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট আপডেটে বলা হয়, বাংলাদেশের অর্থনীতি কোভিড-১৯ মহামারী থেকে একটি শক্তিশালী পরিবর্তন এনেছে। কিন্তু মহামারী পরবর্তী পুনরুদ্ধার উচ্চ মূল্যস্ফীতি, ক্রমাগত অর্থপ্রদানের ঘাটতি, আর্থিক খাতের দুর্বলতা এবং বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার কারণে ব্যাহত হচ্ছে।

আপডেটে আরো বলা হয়, জরুরি আর্থিক সংস্কার এবং একক বিনিময় হার ব্যবস্থা বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ উন্নত করতে এবং মুদ্রাস্ফীতি কমাতে গুরুত্বপূর্ণ হবে। বৃহত্তর বিনিময় হারের নমনীয়তা বৈদেশিক মুদ্রা বাজারে চাহিদা ও সরবরাহের মধ্যে ভারসাম্য ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করবে।

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

চলতি অর্থবছরে প্রবৃদ্ধি কমার পূর্বাভাস বিশ্বব্যাংকের

প্রকাশের সময় : ০২:৩১:২০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২ এপ্রিল ২০২৪

চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ৫.৬ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। সমাপ্ত ২০২২-২৩ অর্থবছরে বিশ্বব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি ছিল ৫.৮ শতাংশ। অর্থাৎ চলতি অর্থবছরে প্রবৃদ্ধি কমলেও আগামী অর্থবছরে সামান্য কিছু বাড়তে পারেও বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।

আজ মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিশ্বব্যাংক কার্যালয়ে বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট আপডেট নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য তুলে ধরা হয়। বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট আপডেটে বলা হয়, বাংলাদেশের অর্থনীতি কোভিড-১৯ মহামারী থেকে একটি শক্তিশালী পরিবর্তন এনেছে। কিন্তু মহামারী পরবর্তী পুনরুদ্ধার উচ্চ মূল্যস্ফীতি, ক্রমাগত অর্থপ্রদানের ঘাটতি, আর্থিক খাতের দুর্বলতা এবং বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার কারণে ব্যাহত হচ্ছে।

আপডেটে আরো বলা হয়, জরুরি আর্থিক সংস্কার এবং একক বিনিময় হার ব্যবস্থা বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ উন্নত করতে এবং মুদ্রাস্ফীতি কমাতে গুরুত্বপূর্ণ হবে। বৃহত্তর বিনিময় হারের নমনীয়তা বৈদেশিক মুদ্রা বাজারে চাহিদা ও সরবরাহের মধ্যে ভারসাম্য ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করবে।