নিউইয়র্ক ০৩:৪৭ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১১ মে ২০২৫, ২৭ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

ইসির আচরণবিধি মেনে চলব : আজমত উল্লাহ

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৬:৫৩:০৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৭ মে ২০২৩
  • / ৬৬ বার পঠিত

বাংলাদেশ ডেস্ক :  শুনানি শেষে সাংবাদিকদের আজমত উল্লাহ খান বলেন, আমাকে দুটো চিঠি দেওয়া হয়েছিল। এতে যে ধারাগুলো উল্লেখ করা হয়েছিল, আমি আমার অবস্থান পরিষ্কার করেছি। একজন প্রার্থী হিসেবে শুধু নয়, দেশের নাগরিক হিসেবে একটি নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য হওয়ার জন্য আমার পক্ষ থেকে সব ধরনের সহযোগিতা থাকবে। নির্বাচনি আচরণবিধি যেটা রয়েছে, এটা আমার কমিটমেন্ট, যে এই আচরণবিধি সম্পূর্ণ মেনে চলব। আমার বক্তব্য ওনারা নিয়েছেন। তারপর যে সিদ্ধান্ত আসবে তা মাথা পেতে নেব। আমি আমার অবস্থান তুলে ধরেছি। রেজাল্ট আসুক, তারপর আপনারা জানবেন।

মন্ত্রীরা আপনারা পক্ষে ভোট চাইছেন– বিষয়টি সাংবাদিকরা সামনে আনলে আজমত উল্লাহ খান বলেন, আমি আমার অবস্থানটা তুলে ধরেছি। যে সভা ওনারা করেছেন সেটা হয়ত অজ্ঞতার কারণে হতে পারে। হতে পারে যে এটা যেহেতু সিটি কর্পোরেশনে বাইরে…। যাই হোক আমার অবস্থান সম্পূর্ণভাবে তুলে ধরতে সক্ষম হয়েছি। এখন সিদ্ধান্ত নির্বাচন কমিশন নেবে।

তিনি বলেন, ভুলে হয়েছে কি না, যে ধারাগুলোর কথা আপনারা বলছেন, ৭, ১১, ৫ ধারার যে কথাটা, যেহেতু মন্ত্রী সাহেব সভায় গেছেন সেটা ওনাকে যদি ডাকা হয়, ওনার ব্যাখ্যা ওনি দেবেন। কিন্তু আমার জ্ঞাতসারে আমি নির্বাচন বিধিমালার কোনো লঙ্ঘন করিনি। আমি স্পষ্টভাবে কমিশনকে বলেছি এবং ভবিষ্যতেও যে আচরণবিধি কোনো ভঙ্গ হবে না, সে প্রতিশ্রুতি আমি দিয়েছি। এই প্রতিশ্রুতি শুধু আজ না, এটা আছে এবং থাকবে।

মিছিলসহ মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন– এ বিষয়ে জানতে চাইলে আজমত উল্লাহ খান বলেন, দিস ইজ নট কারেক্ট। মিছিল নিয়ে এটা ঠিক নয়। আপনার কি দেখাতে পারবেন কোনো মিছিল নিয়ে গিয়েছি। এনি স্লোগান ওয়াজ রেইজড? আপনাদের বুঝতে হবে আমি পাঁচ জন নিয়ে গিয়েছি। আপনারাই সেখানে ছিলেন কমপক্ষে দেড়শ। সেই দিন শুধু আমার মনোনয়নপত্রই জমা ছিল না, সেদিন কিন্তু কাউন্সিলরদের মনোনয়নপত্র জমা ছিল। যে গেটটা ছিল, সেই গেটে আমি পাঁচ জন নিয়ে ঢুকেছি।

অন্য কাউকে তো তলব করা হলো না– এ বিষয়ে সাংবাদিকরা জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি আইন ভঙ্গ করি নাই। আমি আবারও বলছি, জ্ঞাতসারে আইন, নিয়ম, নীতি আমি লঙ্ঘন করিনি। – সূত্র : ঢাকা পোস্ট

নাছরিন/হককথা

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

ইসির আচরণবিধি মেনে চলব : আজমত উল্লাহ

প্রকাশের সময় : ০৬:৫৩:০৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৭ মে ২০২৩

বাংলাদেশ ডেস্ক :  শুনানি শেষে সাংবাদিকদের আজমত উল্লাহ খান বলেন, আমাকে দুটো চিঠি দেওয়া হয়েছিল। এতে যে ধারাগুলো উল্লেখ করা হয়েছিল, আমি আমার অবস্থান পরিষ্কার করেছি। একজন প্রার্থী হিসেবে শুধু নয়, দেশের নাগরিক হিসেবে একটি নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য হওয়ার জন্য আমার পক্ষ থেকে সব ধরনের সহযোগিতা থাকবে। নির্বাচনি আচরণবিধি যেটা রয়েছে, এটা আমার কমিটমেন্ট, যে এই আচরণবিধি সম্পূর্ণ মেনে চলব। আমার বক্তব্য ওনারা নিয়েছেন। তারপর যে সিদ্ধান্ত আসবে তা মাথা পেতে নেব। আমি আমার অবস্থান তুলে ধরেছি। রেজাল্ট আসুক, তারপর আপনারা জানবেন।

মন্ত্রীরা আপনারা পক্ষে ভোট চাইছেন– বিষয়টি সাংবাদিকরা সামনে আনলে আজমত উল্লাহ খান বলেন, আমি আমার অবস্থানটা তুলে ধরেছি। যে সভা ওনারা করেছেন সেটা হয়ত অজ্ঞতার কারণে হতে পারে। হতে পারে যে এটা যেহেতু সিটি কর্পোরেশনে বাইরে…। যাই হোক আমার অবস্থান সম্পূর্ণভাবে তুলে ধরতে সক্ষম হয়েছি। এখন সিদ্ধান্ত নির্বাচন কমিশন নেবে।

তিনি বলেন, ভুলে হয়েছে কি না, যে ধারাগুলোর কথা আপনারা বলছেন, ৭, ১১, ৫ ধারার যে কথাটা, যেহেতু মন্ত্রী সাহেব সভায় গেছেন সেটা ওনাকে যদি ডাকা হয়, ওনার ব্যাখ্যা ওনি দেবেন। কিন্তু আমার জ্ঞাতসারে আমি নির্বাচন বিধিমালার কোনো লঙ্ঘন করিনি। আমি স্পষ্টভাবে কমিশনকে বলেছি এবং ভবিষ্যতেও যে আচরণবিধি কোনো ভঙ্গ হবে না, সে প্রতিশ্রুতি আমি দিয়েছি। এই প্রতিশ্রুতি শুধু আজ না, এটা আছে এবং থাকবে।

মিছিলসহ মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন– এ বিষয়ে জানতে চাইলে আজমত উল্লাহ খান বলেন, দিস ইজ নট কারেক্ট। মিছিল নিয়ে এটা ঠিক নয়। আপনার কি দেখাতে পারবেন কোনো মিছিল নিয়ে গিয়েছি। এনি স্লোগান ওয়াজ রেইজড? আপনাদের বুঝতে হবে আমি পাঁচ জন নিয়ে গিয়েছি। আপনারাই সেখানে ছিলেন কমপক্ষে দেড়শ। সেই দিন শুধু আমার মনোনয়নপত্রই জমা ছিল না, সেদিন কিন্তু কাউন্সিলরদের মনোনয়নপত্র জমা ছিল। যে গেটটা ছিল, সেই গেটে আমি পাঁচ জন নিয়ে ঢুকেছি।

অন্য কাউকে তো তলব করা হলো না– এ বিষয়ে সাংবাদিকরা জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি আইন ভঙ্গ করি নাই। আমি আবারও বলছি, জ্ঞাতসারে আইন, নিয়ম, নীতি আমি লঙ্ঘন করিনি। – সূত্র : ঢাকা পোস্ট

নাছরিন/হককথা