বৃহস্পতিবার, আগস্ট ১১, ২০২২
No Result
View All Result
হককথা
  • প্রচ্ছদ
  • নিউইয়র্ক
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • তথ্য প্রযুক্তি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • প্রবাস
  • এক স্লিপ
  • লাইফ স্টাইল
  • আরো
    • যুক্তরাষ্ট্র
    • স্বাস্থ্য
    • মুক্তাঙ্গন
    • সাহিত্য
    • সাক্ষাতকার
    • সম্পাদকীয়
    • মিডিয়া
    • জাতিসংঘ
    • ইউএস প্রেসিডেন্ট ইলেকশন
    • স্মরণ
    • বিশ্বকাপ ক্রিকেট
    • বিশ্বকাপ ফুটবল
    • ক্লাসিফাইড
  • প্রচ্ছদ
  • নিউইয়র্ক
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • তথ্য প্রযুক্তি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • প্রবাস
  • এক স্লিপ
  • লাইফ স্টাইল
  • আরো
    • যুক্তরাষ্ট্র
    • স্বাস্থ্য
    • মুক্তাঙ্গন
    • সাহিত্য
    • সাক্ষাতকার
    • সম্পাদকীয়
    • মিডিয়া
    • জাতিসংঘ
    • ইউএস প্রেসিডেন্ট ইলেকশন
    • স্মরণ
    • বিশ্বকাপ ক্রিকেট
    • বিশ্বকাপ ফুটবল
    • ক্লাসিফাইড
হককথা
No Result
View All Result
Home বাংলাদেশ

রুহুল আমীন-কে খুব মনে পড়ে

হক কথা by হক কথা
মে ২১, ২০২০
in বাংলাদেশ, মিডিয়া, মুক্তাঙ্গন
0

সালাহউদ্দিন আহমেদ: মীর রুহুল আমীন। আমার ¯েœহধন্য ছোটভাই তুল্য সাংবাদিক। বলা যায় আমার খুব কাছের অনুজ সাংবাদিক। ছিলো দৈনিক নয়া দিগন্ত পত্রিকার টাঙ্গাইল জেলা সংবাদদাতা ও টাঙ্গাইল প্রেসক্লাবের ক্রীড়া সম্পাদক। একজন নিষ্ঠাবান, সদালাপী, বিনয়ী, নম্্র-ভদ্র মানুষ হিসেবে সর্বত্র স্বীকৃতি ছিল তার। সবসময় মিষ্টি হাসিমুখে নরম সুরে কথা বলতো সবার সাথে। রুহুল আমীন আজ আমাদের মাঝে আর নেই। সেই ২০০৮ সালের ১৯ মে ভোর রাতে মাত্র ২৮ বছর বয়সে টাঙ্গাইল শহরের বেপারীপাড়ার নিজ বাসায় বিদ্যুৎষ্পৃষ্ঠ হয়ে অকাল মৃত্যুবরণ করে। ১৯ মে বুধবার তার ১২তম মৃত্যুবার্ষিকী। তার মৃত্যুর একযুগ পূর্ণ হলো। মহান আল্লাহ তায়ালার কাছে প্রার্থনা তিনি যেন তাকে জান্নাতবাসী করেন। আমীন।
১৯৯৮ সাল থেকে আমি যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী। আমার জন্ম, শৈশব-কিশোর, যৌবন, লেখাপাড়া, কর্ম, সাংবাদিকতা সব কিছুই প্রিয় টাঙ্গাইল ঘিরে। পঞ্চাশোর্ধ এই বয়সে আমার বাবা এবিএম মোসলেম উদ্দিন সরকার আর মেঝো আপার পুত্র শিশু ভাগ্নে রাসেলের মৃত্যুর যার মৃত্যু খুব কষ্ট দিয়েছে সেটি মীর রুহুল আমীনের মৃত্যু। যদিও প্রবাস জীবনে আমার বড় আপা, বড় দুলাভাই, মেঝো দুলাভাই আর সেঝো ভাই’র মৃত্যুর খবর ভীষন কষ্ট দিয়েছে। কেনো না প্রবাস জীবনের ফলে দীর্ঘদিন তাঁদের সাথে সরাসরি কথা হয়নি, দেখাও হয়নি। সৃষ্টিকর্তা তাদের সবাইকে জান্নাতবাসী করুন।
টাঙ্গাইলে এক অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের সাথে লেখক ও মরহুম মীর রুহুল আমীন। ছবি সংগৃহীত

বলছিলাম- মীর রুহুল আমীনের কথা। ৯০ দশকের কথা। যতদূর মনে পরে, অমি তখন টাঙ্গাইল জেলার প্রথম দৈনিক পত্রিকা ‘মফস্বল’-এ কর্মরত। দৈনিক মফস্বল-এর প্রতিষ্ঠাতা ও সম্পাদক শ্রদ্বেয় মুহাম্মদ আব্দুর রকীব। কোন একদিন ছোটভাই তুল্য মোজাম্মেল হক ওর বন্ধু রুহুল আমীন-কে সাথে নিয়ে টাঙ্গাইল শহরের আমঘাট রোডস্থ দৈনিক মফস্বল কার্যালয়ে নিয়ে এসে আমার সাথে পরিচয় করিয়ে দেয় এবং সে খেলাধুলার রিপোর্ট করতে আগ্রহী বলে জানায়। আমিও তাকে সাদরে স্বাগত জানিয়ে কিভাবে, কি করতে তা জানালাম। সেই যে শুরু, পরিচয়। পরবর্তীতে জানতে পারলাম মোজাম্মেল-রুহুল আমার সর্বকনিষ্ঠ এবিএম আসলাম উদ্দিন আহমেদ-এর সহপাঠি। ফলে ওদের সাথে সম্পর্কটাও ছোট ভাই-বড় ভাইয়ে রূপ নিলো।
যাই হোক শুরু হলো মীর রুহুল আমীনের সাংবাদিকতা। ওর নিষ্টা, সততা, দায়িত্ববোধ, চিন্তা-ভাবনা সব কিছুই একজন প্রকৃত সাংবাদিকের মতেই মনে হয়েছে। এবং এসব গুণেই ও অল্প বয়সে, অল্প সময়ে সাংবাদিক মহল ছাড়াও অনেকের পরিচিত মুখে পরিণত হয়। যা তাকে আরো এগিয়ে নিয়ে যায়। দায়িত্ব পায় সাংবাদিকদের দ্বিতীয় আবাসস্থল টাঙ্গাইল প্রেসক্লাবের ক্রীড়া সম্পাদক হিসেবে। দৈনিক মফস্বল-এর স্পোর্টস রিপোটিং করার পাশাপাশি অন্যান্য সংবাদের প্রতি তার আগ্রহ দেখে ছোট-খাটো অন্য অ্যাসাইনমেন্ট দিলে সেগুলোও সে নিষ্ঠার সাথে করেছে। ফলে অল্প দিনেই সে নিজেকে একজন পুরো সাংবাদিক হিসেবেই গড়ে তুলতে সক্ষম হয়। ইতিমধ্যে সে নিজ যোগ্যতায় ঢাকার দৈনিক সোনালী বার্তা’র জেলা প্রতিনিধি হওয়ার যোগ্যতা অর্জন করে। রুহুলের সবচেয়ে বড় গুণ যেটা ছিলো তাহলো দায়িত্ব পালনে ছিলো নিষ্ঠাবান, ছিলোনা কোন ক্লান্তি। দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে অনেক সময় না খেয়ে, না ঘুমিয়েও কাজ করেছে, বকা খেয়েছে মা-বাবার। ছুটে চলেছে টাঙ্গাইল জেলার তৎকালীন ১১টি উপজেলার উত্তর থেকে দক্ষিণ, পূর্ব থেকে পশ্চিম।
টাঙ্গাইলে এক অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের সাথে লেখক ও মরহুম মীর রুহুল আমীন। ছবি সংগৃহীত

মরহুম মীর রুহুল আমীন-কে স্মরণ করতে গিয়ে প্রথমেই ধন্যবাদ জানাই ¯েœহধন্য দৈনিক নয়া দিগন্ত-এর টাঙ্গাইল প্রতিনিধি এডভোকেট মালেক আদনান-কে। কেননা, আজ ১৯ মে রুহুল আমীন-এর মৃত্যুবার্ষিকীতে ঘুম থেকে উঠেই রুহুল-কে নিয়ে ফেসবুকে আদনানের পোস্ট দেখেই ওর কথা খুব মনে পড়ে গেলো। অপ্রিয় হলেও সত্য যে প্রবাস জীবনের নানা ব্যস্ততায় ইচ্ছে থাকা সত্তে¡ও অনেক কিছু মনে রাখতে পারিনা। আরো ধন্যবাদ জানাই আরেক ¯েœহধন্য, দৈনিক আজকের টেলিগ্রাম-এর সাবেক সম্পাদক মুহাম্মদ আতিকুর রহমান ও সাংবাদিক মোজাম্মেল হক-কে। তারাও ফেসবুকে রুহুলকে স্মরণ করতে গিয়ে ওর কিছু ছবি প্রকাশ করেছে, যা আমাকে স্মৃতিকাতর করে ফেলেছে। আমি আন্তরিকতার সাথে কৃতজ্ঞতা জানাই দৈনিক নয়া দিগন্ত কর্তৃপক্ষের প্রতি। দৈনিকটি তাদের প্রয়াত একজন জেলা সংবাদদাতার (মফস্বল সাংবাদিক) মৃত্যুবার্ষিকীতে তাকে নিয়ে রিপোর্ট প্রকাশ করেছে। ঢাকার জাতীয় দৈনিকগুলোতে তাদের প্রয়াত মফস্বল সংবাদদাতাদের স্মরণ করে রিপোর্ট প্রকাশ খুব একটা চোখে পড়ে না। শুধু তাই নয়, ঢাকায় প্রধান কার্যলায়ে কাজ করা হাতেগোনা কয়েকজন সাংবাদিক ছাড়া অনেক সাংবাদিককেই সংশ্লিস্ট পত্রিকাগুলো স্মরণ করেন না!
দৈনিক নয়া দিগন্ত-এর টাঙ্গাইল সংবাদদাতা মালেক আদনান-এর বরাত দিয়ে ‘সাংবাদিক মীর রুহুল আমীনের ১২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ’ শিরোনামে মীর রুহুল আমীনের ছবি সহ পত্রিকাটির খবরে বলা হয়:
‘দৈনিক নয়া দিগন্ত’র টাঙ্গাইল জেলা সংবাদদাতা ও টাঙ্গাইল প্রেসক্লাবের ক্রীড়া সম্পাদক মীর রুহুল আমীনের ১২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ মঙ্গলবার। এ উপলক্ষে পরিবারের পক্ষ থেকে তার বাবা আলহাজ মীর ছানোয়ার হোসেন সবার কাছে দোয়া চেয়েছেন। এছাড়া বর্তমান করোনা পরিস্থিতিতে সম্মিলিত দোয়ার আয়োজন করা না যাওয়ায় টাঙ্গাইল প্রেসক্লাব সভাপতি জাফর আহমেদ সবাইকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে মীর রুহুল আমীনের জন্য দোয়া করতে বলেছেন। উল্লেখ্য, ২০০৮ সালের ১৯ মে ভোর রাতে মীর রুহুল আমীন (২৮) টাঙ্গাইল শহরের বেপারীপাড়ার নিজ বাসায় বিদ্যুৎষ্পৃষ্ঠ হয়ে মৃত্যুবরণ করেন।’
যে কথা বলছিলাম। তখন প্রবাস জীবন থেকে বেড়াতে দেশেই অবস্থান করছি। থাকছি টাঙ্গাইল শহরের থানা পাড়ার (আদি টাঙ্গাইল) বাসায়। আমাদের বাসা থেকে রুহুল আমীনের বাসার দূরত্ব হাঁটা পথে ৫/৬ মিনিটের পথ। ঘটনাটা ভোর বেলার। যতটুকু মনে পড়ে ঐদিনগত রাতে টাঙ্গাইলে বেশ ঝড়-বৃষ্টি হয়। শুনেছি ভোরর দিকে টেলিভিশন দেখতে গিয়ে বা অন্যকিছু ঠিকঠাক করতে গিয়ে রুহুল আমীর নিজ ঘরের মধ্যেই বিদ্যুস্পৃষ্ট হয়ে ইন্তেকাল করে। যদিও তাকে ঘটনার পর পরই টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু হাসপাতালে কর্তবত্যরত চিকিৎসকগণ জানিয়ে দেন রুহুল আর নেই। ঐদিন সকাল ৮টার দিকে ঘুম থেকে উঠার পরপরই খবরটি পাই। সম্ভবত আমাদের বাসার পাশেই বসবাসকারী মেঝো আপা সকাল সকাল খবরটি জানায়। খবরটি আমি বিশ্বাস করতে পারছিলাম না, স্তদ্ধ হয়ে গেলাম। কিছুক্ষণ পর রুহুল আমীনের খোঁজ-খবর নিয়ে হাসপাতাল থেকে ওর মরদেহ ওদের বাসায় আনার পর ছুটে গেলাম রুহুলদের বাসায়। স্বাভাবিকভাবেই বাসার পরিস্থিতি খারাপ। কাউকে কিছু বলতে পারছিলাম না। রুহুলে মা-বাবা-বোনকে শান্তনা দেয়ার ভাষা হারিয়ে ফেলেছিলাম। নিজেকে খুব অপরাধী মনে হচ্ছিলো, মনে মনে অব্যক্ত যন্ত্রনা কাজ করছিলো, খুব কষ্ট পাচ্ছিলাম। লোকজন বলাবলি করছিলেন- রুহুল সাংবাদিকতার সম্মানি দিয়ে কেনা টেলিভিশন-এর সংযোগ বিচ্ছিন্ন করতে গিয়েই নাকি ও বৈদ্যুতিক শক খেয়েছে। যাই হোক দীর্ঘদিন ধরে প্রবাসে থাকায় মনের অনেক অব্যক্ত যন্ত্রনা অনুভব করতে ছিলাম। কেননা, প্রিয় টাঙ্গাইল শহরের প্রতিটি অলি-গলি কর্মস্থল দৈনিক মফস্বল, প্রেসক্লাব, নিরালা মোড়, সাধারণ গ্রন্থাগার প্রভৃতি ছিলো আমার প্রতিদিনের সাথী। ছিলো সাংবাদিক সহকর্মী-বন্ধু ছাড়াও রুহুল আমীনদের মতো ছোটভাই তুল্য একাধিক সাংবাদিকের সাথে সখ্যতা। টাঙ্গাইলের সাংবাদিকতার কথা মনে পড়তে গিয়ে মনে পড়ে পরম শ্রদ্ধেয় সাংবাদিক অধ্যাপক মীর্জা আব্দুল মোমেন (আমার শিক্ষক), মুহাম্মদ আব্দুর রকীব, ড. মুহাম্মদ কামরুজ্জামান, জরুহুল ইসলাম খান জেড আই খান) সাংবাদিক-এডভোকেট খান মোহাম্মদ খালেদ, অধ্যাপক বিমান বিহারী দাস, মরহুম কামরুল হাসান চৌধুরী, ওয়াহিদুজ্জামান মতি, মোহাম্মদ হোসেন, এম এ সাত্তার উকিল, মরহুম মোহাম্মদ হাফিজুর রহমান, আতাউর রহমান আজাদ, রফিকুল ইসলাম রতন, জাফর আহমেদ, রাশেদ রহমান, কে এস রহমান শফি, বজলুর রশীদ, সরকার কবীর উদ্দিন, মুহাম্মদ আতিকুর রহমান, আব্দুল আওয়াল ভুইয়া প্রমুখ সিনিয়র-জুনিয়র সাংবাদিক, সহকর্মী-বন্ধুদের।
যাই হোক, করোনা যুগে আটলান্টিকের এইপারে দিনের পর দিন ঘরে বসে ক্রমশই স্মৃতিকাতর হয়ে পড়ছি। প্রবাস জীবনের ফলে রুহুল আমীন-কে আর আদর করতে পারিনি। বেঁচে থাকাকালীন সময় ফোনে কথা হয়েছে। আমি দেশে গেলে টাঙ্গাইল জেলা ক্রীড়া লেখক সমিতির পক্ষ থেকে আমাকে সংবর্ধিত করেছে। আমাকে বেশ সময় দেয়ার চেষ্টা করেছে। যা বলেছি তাই মাথা পেতে নিয়েছে, দায়িত্ব নিয়ে কাজ করেছে। ওকে নিয়ে অনেক স্মৃতি মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছে। লেখাটির পরিধি না বাড়িয়ে শেষ করার আগে আরেকটি কথা বলতে চাই। রুহুলদের বাসায় ওর মরদেহ দেখার পর মন থেকে ওকে ছুয়ে দেখার প্রবল ইচ্ছে হলো। বৈদ্যুতিক শকে ওর ডান হাত পুড়ে গিয়েছিলো। ওর মুখটা দেখে গায়ে যখন শেষবারের হাত রাখলাম, তখন হৃদয়ের মধ্যে কেমন যেনো অনুভব করলাম। মনে হলো কি যেনো হারিয়ে গেলো। দু’ চোখ দিয়ে পানি ঝড়ে পড়লো। জীবনে এই প্রথম কোন মৃত মানুষের গায়ে হাত রেখে কান্না পেলো।
ঐদিন দুপুরে জানাজা শেষে টাঙ্গাইল কেন্দ্রীয় কবর স্থানে মীর রুহুল আমীনের মরদেহ দাফন শেষে বাস্তবতা মেনেই সবার কাছ থেকে বিদায় নিয়ে বাসায় ফিরলাম। বিদায়টা ছিলো বড়ই কষ্টের। যে কষ্টের কথা কাউকে বলা হয়নি। আল্লাহ তায়ালা রুহুল আমীন-কে জান্নাতবাসী করুন। আমিন।
নিউইয়র্ক
১৯ মে ২০২০

লেখক: হককথা.কম এবং নিউইয়র্ক ভিত্তিক নিউজ এজেন্সী ইউএনএ’র সম্পাদক। সাবেক সাধারণ সম্পাদক নিউইয়র্ক বাংলাদেশ প্রেসক্লাব ও টাঙ্গাইল প্রেসক্লাব

Tags: Mieer Ruhul Amin by ABM_19 May 2020
Previous Post

বাংলাদেশের স্বাস্থ্য সেবার কেন এত বেহাল দশা?

Next Post

লকডাউনে নরসুন্দর ও সিনেটরের হেয়ারকাট

Related Posts

জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি: পরিষ্কার ব্যাখ্যার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
বাংলাদেশ

জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি: পরিষ্কার ব্যাখ্যার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

by হক কথা
আগস্ট ১১, ২০২২
সুইস ব্যাংকের অর্থের বিষয়ে বাংলাদেশ সরকার কোনো তথ্য চায়নি
বাংলাদেশ

সুইস ব্যাংকের অর্থের বিষয়ে বাংলাদেশ সরকার কোনো তথ্য চায়নি

by হক কথা
আগস্ট ১১, ২০২২
এক সপ্তাহে রেমিট্যান্স এলো ৫ হাজার কোটি টাকা
বাংলাদেশ

এক সপ্তাহে রেমিট্যান্স এলো ৫ হাজার কোটি টাকা

by হক কথা
আগস্ট ১১, ২০২২
দুর্নীতি মামলায় আপিলেও জামিন পাননি সম্রাট
বাংলাদেশ

দুর্নীতি মামলায় আপিলেও জামিন পাননি সম্রাট

by হক কথা
আগস্ট ১০, ২০২২
উখিয়া ক্যাম্পে দুই রোহিঙ্গা নেতাকে গুলি করে খুন
বাংলাদেশ

উখিয়া ক্যাম্পে দুই রোহিঙ্গা নেতাকে গুলি করে খুন

by হক কথা
আগস্ট ১০, ২০২২
Next Post

লকডাউনে নরসুন্দর ও সিনেটরের হেয়ারকাট

করোনায় যুক্তরাষ্ট্রে প্রতি লাখে মৃত্যু ২৮.৮জন

সর্বশেষ খবর

পাকিস্তানের যুদ্ধজাহাজকে ফিরিয়ে দিল বাংলাদেশ, ভিড়ল শ্রীলঙ্কায়

পাকিস্তানের যুদ্ধজাহাজকে ফিরিয়ে দিল বাংলাদেশ, ভিড়ল শ্রীলঙ্কায়

আগস্ট ১১, ২০২২
চুক্তি বাতিল না করলে জাতীয় দল থেকে বাদ সাকিব-পাপন

চুক্তি বাতিল না করলে জাতীয় দল থেকে বাদ সাকিব-পাপন

আগস্ট ১১, ২০২২
জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি: পরিষ্কার ব্যাখ্যার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি: পরিষ্কার ব্যাখ্যার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

আগস্ট ১১, ২০২২
ছেলের ছবি প্রকাশ করলেন পরীমণি

ছেলের ছবি প্রকাশ করলেন পরীমণি

আগস্ট ১১, ২০২২
উৎসবমুখর পরিবেশে ‘টাঙ্গাইল সোসাইটি’র বনভোজন অনুষ্ঠিত

উৎসবমুখর পরিবেশে ‘টাঙ্গাইল সোসাইটি’র বনভোজন অনুষ্ঠিত

আগস্ট ১১, ২০২২
তাইওয়ানকে একীভূত করার সুযোগ চীনকে দেবে না যুক্তরাষ্ট্র: পেলোসি

তাইওয়ানকে একীভূত করার সুযোগ চীনকে দেবে না যুক্তরাষ্ট্র: পেলোসি

আগস্ট ১১, ২০২২
সুইস ব্যাংকের অর্থের বিষয়ে বাংলাদেশ সরকার কোনো তথ্য চায়নি

সুইস ব্যাংকের অর্থের বিষয়ে বাংলাদেশ সরকার কোনো তথ্য চায়নি

আগস্ট ১১, ২০২২
বেনজেমার রেকর্ডের রাতে সুপার কাপ জিতল রিয়াল

বেনজেমার রেকর্ডের রাতে সুপার কাপ জিতল রিয়াল

আগস্ট ১১, ২০২২
ADVERTISEMENT
হককথা

Editor: ABM Salahuddin Ahmed
Ass. Editor: Samiul Islam

Mailing Address: 87-50 Kingston Pl,
Apt #5H, Jamaica, NY 11432
Contact: +1 347-848-3834
E-mail: hakkathany@gmail.com
Published by WEEKLY HAKKATHA Inc.

আজকের দিন-তারিখ

  • বৃহস্পতিবার (সকাল ৮:৪২)
  • ১১ই আগস্ট, ২০২২ খ্রিস্টাব্দ
  • ১২ই মহর্‌রম, ১৪৪৪ হিজরি
  • ২৭শে শ্রাবণ, ১৪২৯ বঙ্গাব্দ (বর্ষাকাল)

আর্কাইভ

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
১২৩৪৫৬৭
৮৯১০১১১২১৩১৪
১৫১৬১৭১৮১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭২৮
২৯৩০৩১  

হককথা বিশেষ সংখ্যা

  • Terms
  • Policy
  • Contact Us

© 2021 Hakkatha - Develop by Tech Avalon.

No Result
View All Result
  • হক কথা
  • নিউইয়র্ক
  • বাংলাদেশ
  • প্রবাস
  • যুক্তরাষ্ট্র
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • তথ্য প্রযুক্তি
  • ক্লাসিফাইড
  • এক স্লিপ
  • আরো খবর
    • ইউএস প্রেসিডেন্ট ইলেকশন
    • ইতিহাসের এই দিনে
    • জাতিসংঘ
    • বিশ্বকাপ ক্রিকেট
    • বিশ্বকাপ ফুটবল
    • মিডিয়া
    • মুক্তাঙ্গন
    • লাইফ স্টাইল
    • সম্পাদকীয়
    • সাক্ষাতকার
    • সাহিত্য
    • স্বাস্থ্য
    • স্মরণ

© 2021 Hakkatha - Develop by Tech Avalon.