নিউইয়র্ক ০৮:০৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

দোহার উপজেলা চেয়ারম্যান কামরুল হুদা আর নেই

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ১০:১২:১৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১ জুলাই ২০১৫
  • / ৫৩৪ বার পঠিত

নবাবগঞ্জ (ঢাকা): ঢাকা জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি ও দোহার উপজেলা চেয়ারম্যান কামরুল হুদা আর নেই। তিনি শুক্রবার (২৬ জুন) বিকাল ৪টায় রাজধানীর সমরিতা হাসপাতালে ইন্তেকাল করেন (ইন্না লিল্লাহি………….রাজিউন)। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল (৬৫)। জানা গেছে, কামরুল হুদা দীর্ঘদিন যাবত দুরারোগ্য ব্যাধিতে ভুগছিলেন। তিনি দোহারের সাইনপুকুর গ্রামে এক মুসলিম সম্ভ্রান্ত পরিবারে জম্ম গ্রহণ করেন। মৃত্যুকালে স্ত্রী, দুই ভাই ও চার বোনসহ অসংখ্য স্বজন ও গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। সংসার জীবনে তার কোনো সন্তান ছিল না।
এদিকে মৃত্যুর খবর শুনে দলের নেতাকর্মীসহ শুভাকাংখীরা হাসপাতালে ছুটে যান। নিজ জম্মভূমি দোহারে নেমে আসে শোকের ছায়া। শুক্রবার তারাবি নামাজ শেষে ধানমন্ডির (৮ নম্বরে) বাসার সামনে প্রথম নামাজে জানাযা অনুষ্ঠিত হয়। এরপর লাশ মরচুয়ারিতে রাখা হয়। শনিবার সকালে তার মরদেহ প্রথমে দোহার উপজেলা পরিষদ চত্বরে নেয়া হয়। সেখানে তার দ্বিতীয় নামাজে জানাযা হয়। এরপর তাকে নিয়ে যাওয়া হয় গ্রামের বাড়ি। সেখানে তৃতীয় নামাজে জানাযা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে লাশ দাফন করা হয়।
কামরুল হুদা বিএনপির স্থায়ী কমিটির সাবেক সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী ব্যারষ্টিার নাজমুল হুদার ছোট ভাই। ভাইয়ের সুবাদেই তিনি বিএনপির রাজনীতিতে সক্রিয় হন। ২০১৪ সালের উপজেলা নিবার্চনে তিনি দোহার থেকে বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে জয়লাভ করেন।
কামরুল হুদার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন ঢাকা-১ আসনের (দোহার-নবাবগঞ্জ) সংসদ সদস্য এবং মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সাবেক প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট সালমা ইসলাম।

Tag :

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

About Author Information

দোহার উপজেলা চেয়ারম্যান কামরুল হুদা আর নেই

প্রকাশের সময় : ১০:১২:১৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১ জুলাই ২০১৫

নবাবগঞ্জ (ঢাকা): ঢাকা জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি ও দোহার উপজেলা চেয়ারম্যান কামরুল হুদা আর নেই। তিনি শুক্রবার (২৬ জুন) বিকাল ৪টায় রাজধানীর সমরিতা হাসপাতালে ইন্তেকাল করেন (ইন্না লিল্লাহি………….রাজিউন)। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল (৬৫)। জানা গেছে, কামরুল হুদা দীর্ঘদিন যাবত দুরারোগ্য ব্যাধিতে ভুগছিলেন। তিনি দোহারের সাইনপুকুর গ্রামে এক মুসলিম সম্ভ্রান্ত পরিবারে জম্ম গ্রহণ করেন। মৃত্যুকালে স্ত্রী, দুই ভাই ও চার বোনসহ অসংখ্য স্বজন ও গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। সংসার জীবনে তার কোনো সন্তান ছিল না।
এদিকে মৃত্যুর খবর শুনে দলের নেতাকর্মীসহ শুভাকাংখীরা হাসপাতালে ছুটে যান। নিজ জম্মভূমি দোহারে নেমে আসে শোকের ছায়া। শুক্রবার তারাবি নামাজ শেষে ধানমন্ডির (৮ নম্বরে) বাসার সামনে প্রথম নামাজে জানাযা অনুষ্ঠিত হয়। এরপর লাশ মরচুয়ারিতে রাখা হয়। শনিবার সকালে তার মরদেহ প্রথমে দোহার উপজেলা পরিষদ চত্বরে নেয়া হয়। সেখানে তার দ্বিতীয় নামাজে জানাযা হয়। এরপর তাকে নিয়ে যাওয়া হয় গ্রামের বাড়ি। সেখানে তৃতীয় নামাজে জানাযা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে লাশ দাফন করা হয়।
কামরুল হুদা বিএনপির স্থায়ী কমিটির সাবেক সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী ব্যারষ্টিার নাজমুল হুদার ছোট ভাই। ভাইয়ের সুবাদেই তিনি বিএনপির রাজনীতিতে সক্রিয় হন। ২০১৪ সালের উপজেলা নিবার্চনে তিনি দোহার থেকে বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে জয়লাভ করেন।
কামরুল হুদার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন ঢাকা-১ আসনের (দোহার-নবাবগঞ্জ) সংসদ সদস্য এবং মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সাবেক প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট সালমা ইসলাম।