নিউইয়র্ক ০৪:১৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

টাঙ্গাইলে আ.লীগ নেতার গলা কাটা লাশ উদ্ধার

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৯:৩৮:২৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ ডিসেম্বর ২০১৬
  • / ৮৬০ বার পঠিত

টাঙ্গাইল: জেলার ভূঞাপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ফরিদ উদ্দিন আহমেদকে গলা কেটে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। পুলিশ বলছে, গত ৫ ডিসেম্বর সোমবার রাতের কোনো একসময় হত্যার পর তাঁর লাশ বাড়ির পাশের পুকুরে ফেলে দেওয়া হয়। তিনি উপজেলার অলোয়া ইউনিয়নের ভারই গ্রামের আবদুল মজিদ মাস্টারের ছেলে।
পুলিশ ও এলাকাবাসী জানিয়েছে, ফরিদ স্থানীয় কাগমারিপাড়া এলাকার একটি ডাল তৈরির কারখানার ব্যবস্থাপক ছিলেন। এ ছাড়া ঠিকাদারি কাজও করতেন তিনি। প্রতিদিনের মতো সোমবার সকালে তিনি বাড়ি থেকে তাঁর কর্মস্থলে যান। রাত ১০টা পর্যন্ত বাজারে ছিলেন। ওই দিন রাতে তিনি আর বাড়ি ফেরেননি। পরদিন মঙ্গলবার সকালে তাঁর লাশ পুকুরে ভাসতে দেখে স্থানীয় লোকজন বাড়ির লোকজনকে খবর দেন। এরপর বাড়ির লোকজন পুকুর থেকে লাশ উদ্ধার করেন।
নিহত ব্যক্তির লাশ ময়নাতদন্তের জন্য টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছিল। ময়নাতদন্তের পর স্বজনদের কাছে লাশ হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় ফরিদের ভাই ফজলুল হক অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন।
ভূঞাপুর থানার ওসি এ কে এম কাওছার চৌধুরী বলেন, ঘটনাস্থল থেকে একটি ছোরা উদ্ধার করা হয়েছে। দোষী ব্যক্তিদের শনাক্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। (প্রথম আলো)

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

About Author Information

টাঙ্গাইলে আ.লীগ নেতার গলা কাটা লাশ উদ্ধার

প্রকাশের সময় : ০৯:৩৮:২৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ ডিসেম্বর ২০১৬

টাঙ্গাইল: জেলার ভূঞাপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ফরিদ উদ্দিন আহমেদকে গলা কেটে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। পুলিশ বলছে, গত ৫ ডিসেম্বর সোমবার রাতের কোনো একসময় হত্যার পর তাঁর লাশ বাড়ির পাশের পুকুরে ফেলে দেওয়া হয়। তিনি উপজেলার অলোয়া ইউনিয়নের ভারই গ্রামের আবদুল মজিদ মাস্টারের ছেলে।
পুলিশ ও এলাকাবাসী জানিয়েছে, ফরিদ স্থানীয় কাগমারিপাড়া এলাকার একটি ডাল তৈরির কারখানার ব্যবস্থাপক ছিলেন। এ ছাড়া ঠিকাদারি কাজও করতেন তিনি। প্রতিদিনের মতো সোমবার সকালে তিনি বাড়ি থেকে তাঁর কর্মস্থলে যান। রাত ১০টা পর্যন্ত বাজারে ছিলেন। ওই দিন রাতে তিনি আর বাড়ি ফেরেননি। পরদিন মঙ্গলবার সকালে তাঁর লাশ পুকুরে ভাসতে দেখে স্থানীয় লোকজন বাড়ির লোকজনকে খবর দেন। এরপর বাড়ির লোকজন পুকুর থেকে লাশ উদ্ধার করেন।
নিহত ব্যক্তির লাশ ময়নাতদন্তের জন্য টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছিল। ময়নাতদন্তের পর স্বজনদের কাছে লাশ হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় ফরিদের ভাই ফজলুল হক অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন।
ভূঞাপুর থানার ওসি এ কে এম কাওছার চৌধুরী বলেন, ঘটনাস্থল থেকে একটি ছোরা উদ্ধার করা হয়েছে। দোষী ব্যক্তিদের শনাক্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। (প্রথম আলো)