নিউইয়র্ক ০২:১১ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ অক্টোবর ২০২৫, ৫ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

টর্চ-বিয়ারার অ্যাওয়ার্ড-২০২৫ পেলেন ফখরুল ইসলাম দেলোয়ার

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০১:৪০:৩১ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৫
  • / ১৯ বার পঠিত

নিউইয়র্ক (ইউএনএ): জাতি, নগর ও সমাজের সেবা ও অনুপ্রেরণার প্রতীক হিসেবে গড়ে ওঠা ব্যক্তিদের সম্মানিত করতে প্রতিষ্ঠিত ‘টর্চ-বিয়ারার অ্যাওয়ার্ড’ বা আলো বাহক সম্মাননা-২০২৫ এর জন্য মনোনীতদের তালিকায় স্থান পেয়েছেন নিউইয়র্কে বাংলাদেশী কমিউনিটির পরিচিত মুখ, বিশিষ্ট সমাজসেবক ও ব্যবসায়ী, বাংলাদেশ সোসাইটির ট্রাষ্টি সদস্য এবং জ্যামাইকা বাংলাদেশ ফ্রেন্ডস সোসাইটির প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম দেলোয়ার। চলতি বছর দেলোয়ার ছাড়াও আরো একাধিক ব্যক্তি ‘টর্চ-বিয়ারার অ্যাওয়ার্ড’ এর জন্য মনোনীত হয়েছেন। খবর ইউএনএ’র।
সংশ্লিস্টরা জানান, ‘টর্চ-বিয়ারার অ্যাওয়ার্ড’ বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে অবদান রাখা ব্যতিক্রমী ব্যক্তিত্বদের দেওয়া হয়, যারা সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন আনার জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। ২০২৫ সালের সম্মাননা তালিকায় মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম দেলোয়ারকে যুক্ত করা হয়েছে তাঁর সমাজসেবা, নেতৃত্বগুণ এবং মানুষের পাশে দাঁড়ানোর জন্য।
বাংলাদেশের সিলেট জেলার বিয়ানীবাজারের সন্তান ফখরুল ইসলাম দেলোয়ার কিশোর বয়সে যুক্তরাষ্ট্র অভিবাসী হন। স্থায়ী আবাস গড়েন নিউইয়র্ক সিটির কুইন্সের জ্যামাইকায়। পিতৃতুল্য বড় ভাই হাজী শামসুল ইসলামের ¯েœহে পারিবারিক আদর্শে বড় হওয়া দেলোয়ার প্রবাস জীবনের শুরু থেকেই সামাজিক কর্মকান্ডের জড়িয়ে সমাজ সেবা চালিয়ে যাচ্ছেন। তিনি জ্যামাইকার বাংলাদেশী কিশোরদের নিয়ে ২০০০ সাথে প্রতিষ্ঠা করেন জ্যামাইকা বাংলাদেশ ফ্রেন্ডস সোসাইটি। ছিলেন এই সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, বর্তমানে তিনি ফ্রেন্ডস সোসাইটির সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন। এছাড়াও তিনি নিউইয়র্ক সিটির কুইন্স কমিউনিটি বোর্ড-৮ এর মেম্বার, জ্যামাইকা মুসলিম সেন্টার পরিচালনা কমিটির জয়েন্ট সেক্রেটারী, আমেরিকান বাংলাদেশী বিজনেস অ্যালায়েন্স-এর সভাপতি। ইতিপূর্বে বাংলাদেশী-আমেরিকান পাবলিক এফেয়ার্স ফ্রন্ট (বাপাফ)-এর সেক্রেটারী, জালালাবাদ এসোসিয়েশন অব আমেরিকার সাবেক সহ সাধারণ সম্পাদক এবং বাংলাদেশ বিয়ানীবাজার সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সমিতি ইউএসএ’র সাবেক সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
অ্যাওয়ার্ড আয়োজক কমিটির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম দেলোয়ার শুধু একজন কমিউনিটি লিডারই নন, তিনি একজন অনুপ্রেরণার প্রতীক, যিনি সমাজে আশার আলো জ্বালিয়ে চলেছেন।’ তিনি প্রবাসে এবং দেশে দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশী কমিউনিটির উন্নয়নে কাজ করে আসছেন। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যুব উন্নয়ন ও সামাজিক সচেতনতামূলক কার্যক্রমে তাঁর নেতৃত্ব মানুষের মধ্যে ইতিবাচক পরিবর্তন এনেছেন। বাংলাদেশী তরুণ প্রজন্মকে সমাজের মূলধারায় সম্পৃক্ত করতে এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তাদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে তিনি নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।
‘টর্চ-বিয়ারার অ্যাওয়ার্ড’ প্রাপ্তির পর ইউএনএ প্রতিনিধিকে তার প্রতিক্রিয়ায় মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম দেলোয়ার বলেন, মানুষের সম্মান দেয়া-নেয়ার মালিক মহান আল্লাহতায়ালা। আমি ছোট বেলা থেকেই মানুষের কল্যাণে কাজ করছি। মানুষের ভালোবাসোই আমার বড় পাওয়া। তারপরও মূলধারা থেকে শুরু করে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও সংগঠন থেকে পাওয়া অ্যাওয়ার্ডগুলো আমাকে মানবসেবায় নতুন করে অনুপ্রেরণা যোগায়। এজন্য আমি সংশ্লিস্ট সবার কাছে কৃতজ্ঞ।

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

টর্চ-বিয়ারার অ্যাওয়ার্ড-২০২৫ পেলেন ফখরুল ইসলাম দেলোয়ার

প্রকাশের সময় : ০১:৪০:৩১ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৫

নিউইয়র্ক (ইউএনএ): জাতি, নগর ও সমাজের সেবা ও অনুপ্রেরণার প্রতীক হিসেবে গড়ে ওঠা ব্যক্তিদের সম্মানিত করতে প্রতিষ্ঠিত ‘টর্চ-বিয়ারার অ্যাওয়ার্ড’ বা আলো বাহক সম্মাননা-২০২৫ এর জন্য মনোনীতদের তালিকায় স্থান পেয়েছেন নিউইয়র্কে বাংলাদেশী কমিউনিটির পরিচিত মুখ, বিশিষ্ট সমাজসেবক ও ব্যবসায়ী, বাংলাদেশ সোসাইটির ট্রাষ্টি সদস্য এবং জ্যামাইকা বাংলাদেশ ফ্রেন্ডস সোসাইটির প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম দেলোয়ার। চলতি বছর দেলোয়ার ছাড়াও আরো একাধিক ব্যক্তি ‘টর্চ-বিয়ারার অ্যাওয়ার্ড’ এর জন্য মনোনীত হয়েছেন। খবর ইউএনএ’র।
সংশ্লিস্টরা জানান, ‘টর্চ-বিয়ারার অ্যাওয়ার্ড’ বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে অবদান রাখা ব্যতিক্রমী ব্যক্তিত্বদের দেওয়া হয়, যারা সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন আনার জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। ২০২৫ সালের সম্মাননা তালিকায় মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম দেলোয়ারকে যুক্ত করা হয়েছে তাঁর সমাজসেবা, নেতৃত্বগুণ এবং মানুষের পাশে দাঁড়ানোর জন্য।
বাংলাদেশের সিলেট জেলার বিয়ানীবাজারের সন্তান ফখরুল ইসলাম দেলোয়ার কিশোর বয়সে যুক্তরাষ্ট্র অভিবাসী হন। স্থায়ী আবাস গড়েন নিউইয়র্ক সিটির কুইন্সের জ্যামাইকায়। পিতৃতুল্য বড় ভাই হাজী শামসুল ইসলামের ¯েœহে পারিবারিক আদর্শে বড় হওয়া দেলোয়ার প্রবাস জীবনের শুরু থেকেই সামাজিক কর্মকান্ডের জড়িয়ে সমাজ সেবা চালিয়ে যাচ্ছেন। তিনি জ্যামাইকার বাংলাদেশী কিশোরদের নিয়ে ২০০০ সাথে প্রতিষ্ঠা করেন জ্যামাইকা বাংলাদেশ ফ্রেন্ডস সোসাইটি। ছিলেন এই সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, বর্তমানে তিনি ফ্রেন্ডস সোসাইটির সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন। এছাড়াও তিনি নিউইয়র্ক সিটির কুইন্স কমিউনিটি বোর্ড-৮ এর মেম্বার, জ্যামাইকা মুসলিম সেন্টার পরিচালনা কমিটির জয়েন্ট সেক্রেটারী, আমেরিকান বাংলাদেশী বিজনেস অ্যালায়েন্স-এর সভাপতি। ইতিপূর্বে বাংলাদেশী-আমেরিকান পাবলিক এফেয়ার্স ফ্রন্ট (বাপাফ)-এর সেক্রেটারী, জালালাবাদ এসোসিয়েশন অব আমেরিকার সাবেক সহ সাধারণ সম্পাদক এবং বাংলাদেশ বিয়ানীবাজার সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সমিতি ইউএসএ’র সাবেক সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
অ্যাওয়ার্ড আয়োজক কমিটির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম দেলোয়ার শুধু একজন কমিউনিটি লিডারই নন, তিনি একজন অনুপ্রেরণার প্রতীক, যিনি সমাজে আশার আলো জ্বালিয়ে চলেছেন।’ তিনি প্রবাসে এবং দেশে দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশী কমিউনিটির উন্নয়নে কাজ করে আসছেন। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যুব উন্নয়ন ও সামাজিক সচেতনতামূলক কার্যক্রমে তাঁর নেতৃত্ব মানুষের মধ্যে ইতিবাচক পরিবর্তন এনেছেন। বাংলাদেশী তরুণ প্রজন্মকে সমাজের মূলধারায় সম্পৃক্ত করতে এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তাদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে তিনি নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।
‘টর্চ-বিয়ারার অ্যাওয়ার্ড’ প্রাপ্তির পর ইউএনএ প্রতিনিধিকে তার প্রতিক্রিয়ায় মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম দেলোয়ার বলেন, মানুষের সম্মান দেয়া-নেয়ার মালিক মহান আল্লাহতায়ালা। আমি ছোট বেলা থেকেই মানুষের কল্যাণে কাজ করছি। মানুষের ভালোবাসোই আমার বড় পাওয়া। তারপরও মূলধারা থেকে শুরু করে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও সংগঠন থেকে পাওয়া অ্যাওয়ার্ডগুলো আমাকে মানবসেবায় নতুন করে অনুপ্রেরণা যোগায়। এজন্য আমি সংশ্লিস্ট সবার কাছে কৃতজ্ঞ।