নিউইয়র্ক ০১:০৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৫ জুন ২০২৫, ১১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834
বর্তমান কর্মকর্তাদের সাথে বৈঠক ১৮ মে

বাংলাদেশ সোসাইটির সাবেক কর্মকর্তাদের ফলোআপ সভা অনুষ্ঠিত

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৩:০০:২৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ মে ২০২৫
  • / ৯২ বার পঠিত

বিশেষ প্রতিনিধিঃ বাংলাদেশ সোসাইটির সাবেক কর্মকর্তাদের চলকি বছর একটি মিলনমেলা আয়োজনের লক্ষ্যে গত ১২ মে সোমবার জ্যামাইকার মেজ্জান রেস্টুরেন্টে সোসাইটির সাবেক কর্মকর্তাদের দ্বিতীয় সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন আয়োজন কমিটির আহবায়ক ডা. ওয়াদুদ ভুঁইয়া এবং সভা পরিচালনা করেন সদস্য সচিব বাবুল চৌধুরী এবং প্রধান সমন্বয়ক মোহাম্মদ জামান তপন।
সভায় গত ২১ এপ্রিলের প্রথম সভার ধারাবাহিকতায় একটি পূর্নাঙ্গ কমিটি গঠন, মিলন মেলার স্থান, সময়, বাজেট নির্ধারণ, ম্যাগাজিন প্রকাশ, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও রেজিস্ট্রেশন এবং আমন্ত্রিত অতিথি প্রভৃতি এজেন্ডা হিসেবে রাখা হলেও বর্তমান কার্যকরি কমিটির পক্ষ থেকে কয়েকজন কর্মকর্তা সাবেক সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকদের কাছে পাঠানো খুদে বার্তায় সোসাইটির ৫০ বছর পূর্তি ও মিলন মেলা আয়োজনের জন্য একটি পরামর্শ সভা আহবানের বিষয় আলোচনায় নির্ধারিত ছিলো। কিন্তু সাবেক কর্মকর্তাদের রি-ইউনিয়ন আয়োজন আর সোসাইটির ৫০ বছর পূর্তি ও মিলন মেলা আয়োজন এই দুটি অনুষ্ঠান পরস্পর বিরোধী কিনা এর প্রেক্ষিতে উপস্থিত একাধিক সাবেক কর্মকর্তা বলেন, ৫০ বছর পূর্তি উদযাপন সোসাইটি করতে পারে এবং তারা যদি আমন্ত্রণ করে এবং সহযোগিতা চান তবে সাবেক কর্মকর্তারা সার্বিক সহযোগিতা করতে প্রস্তুত। কিন্তু সোসাইটির সাবেক কর্মকর্তারা শুধু তারা নিজেদের জন্য আনন্দ মেলা বা মিলন মেলা করলে তা অবশ্যই কোন কনফ্লিকট করবে না উল্লেখ করে অধিকাংশ সাবেক কর্মকর্তা রি-ইউনিয়র করার পক্ষে সমর্থন জানান।
সভা সূত্র জানায়, সোসাইটির বর্তমান কমিটির কোন কোন কর্মকর্তা একজন সাবেক সাধারণ সম্পাদককে ফোন কল করে বলেছেন সোসাইটির গঠনতন্ত্র মোতাবেক সোসাইটি রি-ইউনিয়ন করবে। সভায় তা উপস্থাপন করা হলে সাবেক কর্মকর্তাদের প্রায় সকলে এ দাবি প্রত্যাখ্যান করে বলেন, সাবেক কর্মকর্তাদের অতীতে ২০০৮ ও ২০১০ সালে রি-ইউনিয়ন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। এরপর বিগত ১৪ বছর আর তা হয়নি। সোসাইটির গঠনতন্ত্রে বলা আছে- (ART.VI Section 3 Recreations : Sec .3.a. The society shall arrange an annual reunion of its members. অর্থাৎ সোসাইটির গঠনতন্ত্র অনুসারে ধারা VI ধারা ৩ বিনোদন: ধারা 3.a. সোসাইটি তার সদস্যদের নিয়ে একটি বার্ষিক পুনর্মিলনীর আয়োজন করবে।) এখানে বিষয়টি পরিষ্কার সোসাইটির সদস্যদের নিয়ে পুনর্মিলনী করার কথা বলা আছে, কিন্তু শুধু সাবেক কর্মকর্তাদের নিয়ে অনুষ্ঠান করার কথা নেই, তাছাড়া সোসাইটির কিছু সাবেক কর্মকর্তা বর্তমানে সোসাইটির সদস্য নন।
সভায় অনেকে ক্ষোভের সাথে বলেন, এ বছর বাংলাদেশ সোসাইটির উদ্যোগে বাংলাদেশ ডে প্যারেড আয়োজনে অধিকাংশ সাবেক কর্মকর্তাদের ডাকা হয়নি। আবার দুই/চার জন যারা দাওয়াতে বা বিনা দাওয়াতে উপস্থিত ছিলেন তাদের সম্মান দেয়া হয়নি বলেও সভায় অভিযোগ করা হয়। সভায় বলা হয়, সোসাইটির ৫০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী বার্ষিকী বা গোল্ডেন জুবলী পালন করা হবে কিন্ত হঠাৎ করে ‘৫০বছর পূর্তি’র সাথে ‘মিলন মেলা’ সংযুক্ত করা উদ্দেশ্য প্রনোদিত।
সভায় সাবেক কর্মকর্তাদের পরিবার নিয়ে এবছরে মিলন মেলা বা আনন্দ মেলার সিদ্ধান্ত অব্যহত রাখা হয়। সভায় বলা হয় রেজিস্ট্রেশন সাপেক্ষে অনুষ্ঠানে বর্তমান কমিটির সদস্য, বোর্ড অব ট্রাস্টির সকল সদস্য ও নির্বাচন কমিশনারদের আমন্ত্রন জানানো হবে। পরে সভায় প্রস্তুতি কমিটির জন্য আহবায়কের সাথে একজনের স্থলে ২ জন যুগ্ম আহবায়ক প্রস্তাব করার পর আহবায়ক ডা. ওয়াদুদ ভুঁইয়া এবং যুগ্ম আহবায়ক আব্দুর রব মিয়ার সাথে নার্গিস আহমেদকে যুগ্ম আহবায়ক হিসেবে সংযুক্ত করা হয়। সদস্য সচিব বাবুল চৌধুরীর সাথে যুগ্ম সদস্য সচিব হিসেবে জেড আই চৌধুরী জুয়েল ও জে সানি মোল্লার নাম প্রস্তাব করা হয়। এছাড়াও সমন্বয়ক মোহাম্মদ জামান তপনের সাথে সহ-সমন্বয়কারী হিসেবে মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, সরোয়ার খান বাবু, মঈন উদ্দিন মাহবুব এবং একেএম রফিকুল ইসলাম (ডালিম) এর নাম প্রস্তাব করা হয়।
অপরদিকে ফাইন্যান্স কমিটির প্রধান একেএম নুরল হকের সাথে সদস্য হিসেবে মোহাম্মদ হায়দারের নাম প্রস্তাব করা হয়। সাংস্কৃতিক কমিটির প্রধান হিসাবে সাইদ আহমেদ চৌধুরীর নাম প্রস্তাব করা হয়। অভ্যর্ত্থনা কমিটির প্রধান হিসেবে মনিরুল ইসলামের নাম প্রস্তাব করার সাথে সকল সাবেক সভাপতি এবং সাবেক সাধারণ সম্পাদকবৃন্দদের থাকার প্রস্তাব করা হয়েছে। স্যুভেনির কমিটির প্রধান হিসেবে শেখ সিরাজের নাম এবং সদস্য হিসেবে খান শওকত ও সিরাজ উদ্দিন সোহাগের নাম প্রস্তাব করা হয়েছে। এছাড়াও অনুষ্ঠানের জন্য কুইন্স ও লংআইল্যান্ডের তিনটি ভেন্যু বিবেচনা করা হচ্ছে বলে সভায় জানানো হয়। পরবর্তী সভা মুলতবি করা হয়।
সভায় সাবেক সভাপতি নার্গিস আহমেদ ও আব্দুর রব মিয়া, সাবেক সহ সভাপতি মাহমুদ চৌধুরী, নজরুল ইসলাম ও সাউদ আহমেদ চৌধুরী, সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ হোসেন খান, ফখরুল আলম ও এ কে এম ফজলে রাব্বী সহ অন্যান্য সাবেক কর্মকর্তাদের মধ্যে মনিরুল ইসলাম, দুলাল মিয়া এনাম, নিশান রহীম, একেএম নুরুল হক, শেখ সিরাজুল ইসলাম, খন্দকার ফরহাদ, জেড আই জুয়েল চৌধুরী, সাইফুল ইসলাম, সিরাজ উদ্দিন সোহাগ, ওয়াহিদ কাজী এলিন, কাজী তোফায়েল ইসলাম, খান শওকত, সরোয়ার খান বাবু, সাইফুল্লাহ ভূঁইয়া প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন বলে সভা সূত্রে জানা গেছে।
এদিকে উদ্ভুত পরিস্থিতিতে সোসাইটির বর্তমান কর্মকতারা সোসাইটির কর্মকর্তাদের সাথে সংশ্লিস্ট বিষয় নিয়ে আলোচনার উদ্যোগ নিয়েছেন বলে সংশ্লিষ্ট নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা গেছে। আগামী ১৮ মে রোববার এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা।

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

বর্তমান কর্মকর্তাদের সাথে বৈঠক ১৮ মে

বাংলাদেশ সোসাইটির সাবেক কর্মকর্তাদের ফলোআপ সভা অনুষ্ঠিত

প্রকাশের সময় : ০৩:০০:২৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ মে ২০২৫

বিশেষ প্রতিনিধিঃ বাংলাদেশ সোসাইটির সাবেক কর্মকর্তাদের চলকি বছর একটি মিলনমেলা আয়োজনের লক্ষ্যে গত ১২ মে সোমবার জ্যামাইকার মেজ্জান রেস্টুরেন্টে সোসাইটির সাবেক কর্মকর্তাদের দ্বিতীয় সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন আয়োজন কমিটির আহবায়ক ডা. ওয়াদুদ ভুঁইয়া এবং সভা পরিচালনা করেন সদস্য সচিব বাবুল চৌধুরী এবং প্রধান সমন্বয়ক মোহাম্মদ জামান তপন।
সভায় গত ২১ এপ্রিলের প্রথম সভার ধারাবাহিকতায় একটি পূর্নাঙ্গ কমিটি গঠন, মিলন মেলার স্থান, সময়, বাজেট নির্ধারণ, ম্যাগাজিন প্রকাশ, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও রেজিস্ট্রেশন এবং আমন্ত্রিত অতিথি প্রভৃতি এজেন্ডা হিসেবে রাখা হলেও বর্তমান কার্যকরি কমিটির পক্ষ থেকে কয়েকজন কর্মকর্তা সাবেক সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকদের কাছে পাঠানো খুদে বার্তায় সোসাইটির ৫০ বছর পূর্তি ও মিলন মেলা আয়োজনের জন্য একটি পরামর্শ সভা আহবানের বিষয় আলোচনায় নির্ধারিত ছিলো। কিন্তু সাবেক কর্মকর্তাদের রি-ইউনিয়ন আয়োজন আর সোসাইটির ৫০ বছর পূর্তি ও মিলন মেলা আয়োজন এই দুটি অনুষ্ঠান পরস্পর বিরোধী কিনা এর প্রেক্ষিতে উপস্থিত একাধিক সাবেক কর্মকর্তা বলেন, ৫০ বছর পূর্তি উদযাপন সোসাইটি করতে পারে এবং তারা যদি আমন্ত্রণ করে এবং সহযোগিতা চান তবে সাবেক কর্মকর্তারা সার্বিক সহযোগিতা করতে প্রস্তুত। কিন্তু সোসাইটির সাবেক কর্মকর্তারা শুধু তারা নিজেদের জন্য আনন্দ মেলা বা মিলন মেলা করলে তা অবশ্যই কোন কনফ্লিকট করবে না উল্লেখ করে অধিকাংশ সাবেক কর্মকর্তা রি-ইউনিয়র করার পক্ষে সমর্থন জানান।
সভা সূত্র জানায়, সোসাইটির বর্তমান কমিটির কোন কোন কর্মকর্তা একজন সাবেক সাধারণ সম্পাদককে ফোন কল করে বলেছেন সোসাইটির গঠনতন্ত্র মোতাবেক সোসাইটি রি-ইউনিয়ন করবে। সভায় তা উপস্থাপন করা হলে সাবেক কর্মকর্তাদের প্রায় সকলে এ দাবি প্রত্যাখ্যান করে বলেন, সাবেক কর্মকর্তাদের অতীতে ২০০৮ ও ২০১০ সালে রি-ইউনিয়ন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। এরপর বিগত ১৪ বছর আর তা হয়নি। সোসাইটির গঠনতন্ত্রে বলা আছে- (ART.VI Section 3 Recreations : Sec .3.a. The society shall arrange an annual reunion of its members. অর্থাৎ সোসাইটির গঠনতন্ত্র অনুসারে ধারা VI ধারা ৩ বিনোদন: ধারা 3.a. সোসাইটি তার সদস্যদের নিয়ে একটি বার্ষিক পুনর্মিলনীর আয়োজন করবে।) এখানে বিষয়টি পরিষ্কার সোসাইটির সদস্যদের নিয়ে পুনর্মিলনী করার কথা বলা আছে, কিন্তু শুধু সাবেক কর্মকর্তাদের নিয়ে অনুষ্ঠান করার কথা নেই, তাছাড়া সোসাইটির কিছু সাবেক কর্মকর্তা বর্তমানে সোসাইটির সদস্য নন।
সভায় অনেকে ক্ষোভের সাথে বলেন, এ বছর বাংলাদেশ সোসাইটির উদ্যোগে বাংলাদেশ ডে প্যারেড আয়োজনে অধিকাংশ সাবেক কর্মকর্তাদের ডাকা হয়নি। আবার দুই/চার জন যারা দাওয়াতে বা বিনা দাওয়াতে উপস্থিত ছিলেন তাদের সম্মান দেয়া হয়নি বলেও সভায় অভিযোগ করা হয়। সভায় বলা হয়, সোসাইটির ৫০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী বার্ষিকী বা গোল্ডেন জুবলী পালন করা হবে কিন্ত হঠাৎ করে ‘৫০বছর পূর্তি’র সাথে ‘মিলন মেলা’ সংযুক্ত করা উদ্দেশ্য প্রনোদিত।
সভায় সাবেক কর্মকর্তাদের পরিবার নিয়ে এবছরে মিলন মেলা বা আনন্দ মেলার সিদ্ধান্ত অব্যহত রাখা হয়। সভায় বলা হয় রেজিস্ট্রেশন সাপেক্ষে অনুষ্ঠানে বর্তমান কমিটির সদস্য, বোর্ড অব ট্রাস্টির সকল সদস্য ও নির্বাচন কমিশনারদের আমন্ত্রন জানানো হবে। পরে সভায় প্রস্তুতি কমিটির জন্য আহবায়কের সাথে একজনের স্থলে ২ জন যুগ্ম আহবায়ক প্রস্তাব করার পর আহবায়ক ডা. ওয়াদুদ ভুঁইয়া এবং যুগ্ম আহবায়ক আব্দুর রব মিয়ার সাথে নার্গিস আহমেদকে যুগ্ম আহবায়ক হিসেবে সংযুক্ত করা হয়। সদস্য সচিব বাবুল চৌধুরীর সাথে যুগ্ম সদস্য সচিব হিসেবে জেড আই চৌধুরী জুয়েল ও জে সানি মোল্লার নাম প্রস্তাব করা হয়। এছাড়াও সমন্বয়ক মোহাম্মদ জামান তপনের সাথে সহ-সমন্বয়কারী হিসেবে মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, সরোয়ার খান বাবু, মঈন উদ্দিন মাহবুব এবং একেএম রফিকুল ইসলাম (ডালিম) এর নাম প্রস্তাব করা হয়।
অপরদিকে ফাইন্যান্স কমিটির প্রধান একেএম নুরল হকের সাথে সদস্য হিসেবে মোহাম্মদ হায়দারের নাম প্রস্তাব করা হয়। সাংস্কৃতিক কমিটির প্রধান হিসাবে সাইদ আহমেদ চৌধুরীর নাম প্রস্তাব করা হয়। অভ্যর্ত্থনা কমিটির প্রধান হিসেবে মনিরুল ইসলামের নাম প্রস্তাব করার সাথে সকল সাবেক সভাপতি এবং সাবেক সাধারণ সম্পাদকবৃন্দদের থাকার প্রস্তাব করা হয়েছে। স্যুভেনির কমিটির প্রধান হিসেবে শেখ সিরাজের নাম এবং সদস্য হিসেবে খান শওকত ও সিরাজ উদ্দিন সোহাগের নাম প্রস্তাব করা হয়েছে। এছাড়াও অনুষ্ঠানের জন্য কুইন্স ও লংআইল্যান্ডের তিনটি ভেন্যু বিবেচনা করা হচ্ছে বলে সভায় জানানো হয়। পরবর্তী সভা মুলতবি করা হয়।
সভায় সাবেক সভাপতি নার্গিস আহমেদ ও আব্দুর রব মিয়া, সাবেক সহ সভাপতি মাহমুদ চৌধুরী, নজরুল ইসলাম ও সাউদ আহমেদ চৌধুরী, সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ হোসেন খান, ফখরুল আলম ও এ কে এম ফজলে রাব্বী সহ অন্যান্য সাবেক কর্মকর্তাদের মধ্যে মনিরুল ইসলাম, দুলাল মিয়া এনাম, নিশান রহীম, একেএম নুরুল হক, শেখ সিরাজুল ইসলাম, খন্দকার ফরহাদ, জেড আই জুয়েল চৌধুরী, সাইফুল ইসলাম, সিরাজ উদ্দিন সোহাগ, ওয়াহিদ কাজী এলিন, কাজী তোফায়েল ইসলাম, খান শওকত, সরোয়ার খান বাবু, সাইফুল্লাহ ভূঁইয়া প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন বলে সভা সূত্রে জানা গেছে।
এদিকে উদ্ভুত পরিস্থিতিতে সোসাইটির বর্তমান কর্মকতারা সোসাইটির কর্মকর্তাদের সাথে সংশ্লিস্ট বিষয় নিয়ে আলোচনার উদ্যোগ নিয়েছেন বলে সংশ্লিষ্ট নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা গেছে। আগামী ১৮ মে রোববার এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা।