নিউইয়র্ক ০১:২১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫, ৩০ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

টাঙ্গাইলের শালবন উদ্ধার কার্যক্রম শুরু মার্চে —পরিবেশ উপদেষ্টা

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ১২:৩১:১৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ জানুয়ারী ২০২৫
  • / ৭৫ বার পঠিত

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘হারিয়ে যাওয়া বনভূমি উদ্ধার প্রকৃতি রক্ষায় অত্যন্ত জরুরি। আগামী মার্চ থেকে টাঙ্গাইলের শালবন পুনরুদ্ধারে মাঠে নামবে সরকার। শালবন উদ্ধার কার্যক্রমে স্থানীয় জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা হবে। দেশের সব বনভূমি রক্ষায় সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে।’ গতকাল রাজধানীর বন ভবনে ‘সহব্যবস্থাপনার মাধ্যমে মধুপুর গড়ের শালবন পুনরুদ্ধার’বিষয়ক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, ‘বননির্ভর জনগোষ্ঠীর প্রয়োজন অনুযায়ী একটি কর্মপরিকল্পনা তৈরি করা হবে। প্রয়োজন হলে সেটি হালনাগাদ করা হবে। মার্চের মধ্যেই গেজেট নোটিফাই কমিটি গঠন করা হবে, ভিলেজ ফরেস্ট রুল তৈরি করা হবে। সেখানে বননির্ভর জনগোষ্ঠীর অধিকার এবং বন বিভাগের দায়িত্ব ও কর্তব্য অন্তর্ভুক্ত করা হবে। বনসংক্রান্ত হয়রানিমূলক মামলাগুলো দ্রুত মীমাংসা করা প্রয়োজন। বন বিভাগকে বিশেষজ্ঞ ও জনগোষ্ঠীর সহযোগিতা করতে হবে।’

উপদেষ্টা আরো বলেন, ‘বন বিভাগের কাজ হবে বিশেষজ্ঞ ও বননির্ভর জনগোষ্ঠীকে সহযোগিতা করা। এখানে বন বিভাগ ১৫০ একর এলাকায় বনায়ন করবে। এ বন পুনরুদ্ধারে স্থানীয় জনগোষ্ঠীর সক্রিয় অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে। স্থানীয়দের অভিজ্ঞতা, জ্ঞান ও সহযোগিতা ছাড়া এ উদ্যোগ সফল হবে না।’ সূত্র : বণিক বার্তা।

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

টাঙ্গাইলের শালবন উদ্ধার কার্যক্রম শুরু মার্চে —পরিবেশ উপদেষ্টা

প্রকাশের সময় : ১২:৩১:১৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ জানুয়ারী ২০২৫

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘হারিয়ে যাওয়া বনভূমি উদ্ধার প্রকৃতি রক্ষায় অত্যন্ত জরুরি। আগামী মার্চ থেকে টাঙ্গাইলের শালবন পুনরুদ্ধারে মাঠে নামবে সরকার। শালবন উদ্ধার কার্যক্রমে স্থানীয় জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা হবে। দেশের সব বনভূমি রক্ষায় সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে।’ গতকাল রাজধানীর বন ভবনে ‘সহব্যবস্থাপনার মাধ্যমে মধুপুর গড়ের শালবন পুনরুদ্ধার’বিষয়ক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, ‘বননির্ভর জনগোষ্ঠীর প্রয়োজন অনুযায়ী একটি কর্মপরিকল্পনা তৈরি করা হবে। প্রয়োজন হলে সেটি হালনাগাদ করা হবে। মার্চের মধ্যেই গেজেট নোটিফাই কমিটি গঠন করা হবে, ভিলেজ ফরেস্ট রুল তৈরি করা হবে। সেখানে বননির্ভর জনগোষ্ঠীর অধিকার এবং বন বিভাগের দায়িত্ব ও কর্তব্য অন্তর্ভুক্ত করা হবে। বনসংক্রান্ত হয়রানিমূলক মামলাগুলো দ্রুত মীমাংসা করা প্রয়োজন। বন বিভাগকে বিশেষজ্ঞ ও জনগোষ্ঠীর সহযোগিতা করতে হবে।’

উপদেষ্টা আরো বলেন, ‘বন বিভাগের কাজ হবে বিশেষজ্ঞ ও বননির্ভর জনগোষ্ঠীকে সহযোগিতা করা। এখানে বন বিভাগ ১৫০ একর এলাকায় বনায়ন করবে। এ বন পুনরুদ্ধারে স্থানীয় জনগোষ্ঠীর সক্রিয় অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে। স্থানীয়দের অভিজ্ঞতা, জ্ঞান ও সহযোগিতা ছাড়া এ উদ্যোগ সফল হবে না।’ সূত্র : বণিক বার্তা।