নিউইয়র্ক ০৫:৫৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৫ জুন ২০২৫, ৩১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

ইউরোপের নতুন ‘ক্যাপিটাল অব কুল’ মার্সেই

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৪:৩০:৫০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪
  • / ৯৩ বার পঠিত

ইউরোপের অন্যতম আকর্ষণীয় ও ‘কুল’ (চমৎকার) শহর হিসেবে পরিচিতি লাভ করছে ভূমধ্যসাগরের প্রাণবন্ত বন্দর শহর মার্সেই। চ্যানেলের মতো ফ্যাশন হাউজের উপস্থিতি ও শহরের একটি এলাকা ‘বিশ্বের সেরা কুল শহরে’র স্বীকৃতি পাওয়ার পর মার্সেই এখন পর্যটকদের পছন্দের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে। ফ্রান্সের প্রাচীনতম এ শহর ঐতিহাসিক ও আধুনিক স্থাপত্যশৈলীমণ্ডিত। বাইজেন্টাইন যুগের চমৎকার স্থাপত্য থেকে শুরু করে আধুনিক লে করবুসিয়ের ডিজাইন করা ভবনগুলো শহরটিকে অনন্য করে তুলেছে। পাশাপাশি এটি বহু অভিবাসী সম্প্রদায়ের সাংস্কৃতিক মিলনের স্থান। শহরের প্রাণকেন্দ্র ভিউ পোর্ট।

এখানে বাজার, রেস্তোরাঁ ও পানশালার জনসমাগমে শহরজুড়ে উৎসবমুখর পরিবেশ বিরাজ করে। ওল্ড পোর্টের দক্ষিণে অবস্থিত নটর-ডেম ডে লা গার্ড ব্যাসিলিকা থেকে পুরো শহরের মনোরম দৃশ্য অবলোকনের সুযোগ পাবেন পর্যটকরা। এ শহরে ঐতিহাসিক চার্চ থেকে শুরু করে আধুনিক ক্যাফে সবই রয়েছে। সমুদ্রের তীর ঘেঁষা মার্সেই সমুদ্রপ্রেমীদের জন্যও আদর্শ গন্তব্য। প্লাজ দে কাতালানসের সমুদ্রস্নান কিংবা লা কর্নিশ কেনেডি পথ ধরে হাঁটা, সবই শহরের বৈচিত্র্যময় জীবনের অংশ। এ বৈচিত্র্যের প্রতিফলন স্থানীয় রন্ধনশৈলীতে বৈচিত্র্য দেখা যায়।

ঐতিহ্যবাহী বুইয়াবেস থেকে শুরু করে ছোট রেস্তোরাঁর সামুদ্রিক খাবার—সবকিছুতেই এখানকার রন্ধনশিল্পের উৎকর্ষ ফুটে ওঠে। মার্সেইতে বিলাসবহুল ব্র্যান্ডের দোকান থেকে শুরু করে স্থানীয় কারুশিল্পের জিনিসপত্র সবই পাওয়া যায়। ফলে কেনাকাটার জন্য শহরটির বিকল্প মেলা ভার। সব মিলিয়ে মার্সেই এখন শুধু একটি শহর নয়, এটি মনোমুগ্ধকর অভিজ্ঞতার আরেক নাম। খবর ও ছবি সিএনএন

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

ইউরোপের নতুন ‘ক্যাপিটাল অব কুল’ মার্সেই

প্রকাশের সময় : ০৪:৩০:৫০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪

ইউরোপের অন্যতম আকর্ষণীয় ও ‘কুল’ (চমৎকার) শহর হিসেবে পরিচিতি লাভ করছে ভূমধ্যসাগরের প্রাণবন্ত বন্দর শহর মার্সেই। চ্যানেলের মতো ফ্যাশন হাউজের উপস্থিতি ও শহরের একটি এলাকা ‘বিশ্বের সেরা কুল শহরে’র স্বীকৃতি পাওয়ার পর মার্সেই এখন পর্যটকদের পছন্দের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে। ফ্রান্সের প্রাচীনতম এ শহর ঐতিহাসিক ও আধুনিক স্থাপত্যশৈলীমণ্ডিত। বাইজেন্টাইন যুগের চমৎকার স্থাপত্য থেকে শুরু করে আধুনিক লে করবুসিয়ের ডিজাইন করা ভবনগুলো শহরটিকে অনন্য করে তুলেছে। পাশাপাশি এটি বহু অভিবাসী সম্প্রদায়ের সাংস্কৃতিক মিলনের স্থান। শহরের প্রাণকেন্দ্র ভিউ পোর্ট।

এখানে বাজার, রেস্তোরাঁ ও পানশালার জনসমাগমে শহরজুড়ে উৎসবমুখর পরিবেশ বিরাজ করে। ওল্ড পোর্টের দক্ষিণে অবস্থিত নটর-ডেম ডে লা গার্ড ব্যাসিলিকা থেকে পুরো শহরের মনোরম দৃশ্য অবলোকনের সুযোগ পাবেন পর্যটকরা। এ শহরে ঐতিহাসিক চার্চ থেকে শুরু করে আধুনিক ক্যাফে সবই রয়েছে। সমুদ্রের তীর ঘেঁষা মার্সেই সমুদ্রপ্রেমীদের জন্যও আদর্শ গন্তব্য। প্লাজ দে কাতালানসের সমুদ্রস্নান কিংবা লা কর্নিশ কেনেডি পথ ধরে হাঁটা, সবই শহরের বৈচিত্র্যময় জীবনের অংশ। এ বৈচিত্র্যের প্রতিফলন স্থানীয় রন্ধনশৈলীতে বৈচিত্র্য দেখা যায়।

ঐতিহ্যবাহী বুইয়াবেস থেকে শুরু করে ছোট রেস্তোরাঁর সামুদ্রিক খাবার—সবকিছুতেই এখানকার রন্ধনশিল্পের উৎকর্ষ ফুটে ওঠে। মার্সেইতে বিলাসবহুল ব্র্যান্ডের দোকান থেকে শুরু করে স্থানীয় কারুশিল্পের জিনিসপত্র সবই পাওয়া যায়। ফলে কেনাকাটার জন্য শহরটির বিকল্প মেলা ভার। সব মিলিয়ে মার্সেই এখন শুধু একটি শহর নয়, এটি মনোমুগ্ধকর অভিজ্ঞতার আরেক নাম। খবর ও ছবি সিএনএন