নিউইয়র্ক ১১:৩৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৪, ২৯ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834
দেশে-বিদেশে আওয়ামীচক্র এখনও সক্রিয়!

সুইজারল্যান্ডে হেনস্তার শিকার উপদেষ্টা আসিফ নজরুল

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৩:৪৬:২৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৮ নভেম্বর ২০২৪
  • / ২০ বার পঠিত

ঢাকা ডেস্ক: সুইজারল্যান্ডে হেনস্তার শিকার হয়েছেন অন্তর্র্বতীকালীন সরকারের আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা প্রফেসর ড. আসিফ নজরুল। সেখানকার আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী ও সমর্থকদের হাতে আইন উপদেষ্টার হেনস্তার শিকার হওয়ার একটি ভিডিও গত বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) রাতে সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।
এ ঘটনায় প্রমাণ করে দেশে বিদেশে আওয়ামীচক্র এখনও সক্রিয়। তারা স্বৈরাচার-খুনী শেখ হাসিনার পক্ষে যে কোনো নাশকতা করতে প্রস্তুত। হাসিনার হত্যাকান্ড তাদের কাছে কোনো ঘটনাই নয়, তারা হাজারো ছাত্র জনতাকে খুন এবং খুনিকে সমর্থন করে। সাধারণ মানুষের দাবি, যারা এই অপকর্মের সাথে জড়িত দেশে তাদের পরিবারের খোঁজ-খবর নিয়ে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ১ মিনিট ৪৩ সেকেন্ডের ভিডিওটি দেখা যায়, একদল লোক আসিফ নজরুলকে ঘিরে ধরেছেন। এরপর উত্তেজিত ভাষায় তর্ক করার সময় প্রশ্ন করছেন, ‘আপনি মিথ্যা বলেছেন। প্রতি উত্তরে আসিফ নজরুল বলছেন, ‘আপনি গায়ে হাত দিচ্ছেন কেন?’ এ সময় হেনস্তাকারীদের ‘জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু’ ¯েøাগান দিতেও দেখা যায়।
জানা যায়, সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) গভর্নিং বডি এবং সংস্থাটির গুরত্বপূর্ণ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক শেষে গত বৃহস্পতিবার দেশে ফিরছিলেন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল। দূতাবাসের প্রটোকলে গাড়িতে সুইজারল্যান্ডের জেনেভা বিমানবন্দরে পৌঁছান তিনি। গাড়ি থেকে বিমানবন্দরে নামার পর একদল লোক এসে আইন উপদেষ্টাকে ঘিরে ধরেন।
আইন উপদেষ্টাকে হেনস্তাকরার সময় সুইজারল্যান্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি নজরুল ইসলাম জমাদার, সাধারণ সম্পাদক শ্যামল খান, দপ্তর সম্পাদক জুনায়েদ রহমান, আওয়ামী লীগ নেতা খলিলুর রহমান, আকবর আলী, শশীন বড়–য়া, মাসুম খানসহ আরও বেশ কজন উপস্থিত ছিলেন। তারা পরিকল্পনা করেই বিমান বন্দরে গিয়েছিলেন।
জেনেভায় অবস্থানকারী বাংলাদেশীরা জানান, জেনেভায় আইএলও’র গভর্নিং বডির বৈঠকেই একটা ঘটনা ঘটনানোর পরিকল্পনা ছিল আওয়ামী লীগের এসব নেতাকর্মীদের। কিন্তু কঠোর নিরাপত্তা বলয় ভেদ করে তারা ভিতরে প্রবেশ করতে পারে নি। এজন্য তারা বিমানবন্দরকে বেছে নেয়। যদিও সেখানেও প্রটোকলের কারণে তারা খুব বেশি সুবিধা করতে পারেনি।
সাধারণ মানুষের দাবি, দেশে এসব আওয়ামী নেতাকর্মীদের পরিবারের খোঁব খবর নিয়ে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা জরুরি। তা না হলে এসব আওয়ামীপন্থীদের পরিবারের সদস্যরা দেশেও কোনো নাশকতা ঘটনাতে দ্বিধা করবে না। একই সাথে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়েরও উচিত সুইজারল্যান্ডে বসবাসরত এসব আওয়ামীপন্থীদের বিরুদ্ধে আইনী ব্যবস্থা নেয়া।
এদিকে, উপদেষ্টা আসিফ নজরুলকে হেনস্তার ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি এ ঘটনায় জড়িতদের শাস্তি দাবি করেছেন।
উল্লেখ্য, জেনেভায় আইএলও’র গভর্নিং বডির বৈঠকে আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল ছাড়াও শ্রম উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী অংশ নেন।
কী ঘটেছিল জেনেভা বিমানবন্দরে
প্রায় দুই মিনিটের একটি ভিডিও। যেটি বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) সন্ধ্যায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। ভাইরাল ওই ভিডিও নিয়েই চলছে নানান আলোচনা। কী ছিল সেই ভিডিওতে, কী-ই বা ঘটেছিল? ওই ভিডিওতে দেখা গেছে, অন্তর্র্বতীকালীন সরকারের আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলকে ঘিরে রেখেছেন একদল লোক। তারা উপদেষ্টার সঙ্গে উত্তেজিত ভাষায় কথা বলছেন। তর্ক করছেন। বারবার তার দিকে তেড়ে আসছেন। ঘিরে ধরছেন। সামনে এগুতে দিচ্ছেন না তাকে। বলছেন, আপনি মিথ্যা বলছেন।
জানা যায়, জেনেভায় আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) গভর্নিং বডি এবং সংস্থাটির গুরত্বপূর্ণ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক শেষে বৃহস্পতিবার দেশে ফিরছিলেন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল। দূতাবাসের প্রটোকলে তিনি গাড়িতে করে সুইজারল্যান্ডের জেনেভা বিমানবন্দরে পৌঁছান। গাড়ি থেকে বিমানবন্দরে নামার পর হঠাৎ একদল লোক এসে আইন উপদেষ্টাকে ঘিরে ধরেন। তাকে বিরক্ত করতে থাকেন। উচ্চশব্দে কথা বলতে থাকেন।
ভিডিওতে দেখা যায় এ সময় আসিফ নজরুল বলছেন, ‘আপনি গায়ে হাত দিচ্ছেন কেন? এভাবে কথা বলতে পারেন না। আপনি অনেক খারাপভাবে কথা বলছেন, খারাপ ব্যবহার করছেন। আপনাদের ল্যাঙ্গুয়েজ এমন কেন? আপনারা আসেন, কথা বলবো। তখন হেনস্তাকারীরা বারবার তর্ক করতে থাকেন। তাদের একজন বলেন, আমরা বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ। স্বাধীনতার পক্ষের লোক, আপনারা বিপক্ষের লোক। এরপর আসিফ নজরুল বিমানবন্দরের ভেতরে ঢুকে যান। হেনস্তাকারীরা তখনও তার পিছু নেন। ‘পাকিস্তানী রাজাকার, বাংলাদেশ সরকার’, ‘জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু’বলে ¯েøাগান দিতে থাকেন।
ওদিকে গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়, সুইজারল্যান্ডের বেশ কয়েকটি সূত্র নিশ্চিত করেছে, বিমানবন্দরে আইন উপদেষ্টাকে হেনস্তাকারীরা আওয়ামী লীগের সমর্থক। সেখানে সুইজারল্যান্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি নজরুল ইসলাম জমাদার ও সাধারণ সম্পাদক শ্যামল খান উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে জেনেভা থেকে প্রাপ্ত খবরে জানা যায়, আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের প্রোটকলে প্রচÐ ঘাটতি ছিল। মিশন সেই দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করেনি। (দৈনিক ইনকিলাব/মানবজমিন)

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

দেশে-বিদেশে আওয়ামীচক্র এখনও সক্রিয়!

সুইজারল্যান্ডে হেনস্তার শিকার উপদেষ্টা আসিফ নজরুল

প্রকাশের সময় : ০৩:৪৬:২৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৮ নভেম্বর ২০২৪

ঢাকা ডেস্ক: সুইজারল্যান্ডে হেনস্তার শিকার হয়েছেন অন্তর্র্বতীকালীন সরকারের আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা প্রফেসর ড. আসিফ নজরুল। সেখানকার আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী ও সমর্থকদের হাতে আইন উপদেষ্টার হেনস্তার শিকার হওয়ার একটি ভিডিও গত বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) রাতে সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।
এ ঘটনায় প্রমাণ করে দেশে বিদেশে আওয়ামীচক্র এখনও সক্রিয়। তারা স্বৈরাচার-খুনী শেখ হাসিনার পক্ষে যে কোনো নাশকতা করতে প্রস্তুত। হাসিনার হত্যাকান্ড তাদের কাছে কোনো ঘটনাই নয়, তারা হাজারো ছাত্র জনতাকে খুন এবং খুনিকে সমর্থন করে। সাধারণ মানুষের দাবি, যারা এই অপকর্মের সাথে জড়িত দেশে তাদের পরিবারের খোঁজ-খবর নিয়ে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ১ মিনিট ৪৩ সেকেন্ডের ভিডিওটি দেখা যায়, একদল লোক আসিফ নজরুলকে ঘিরে ধরেছেন। এরপর উত্তেজিত ভাষায় তর্ক করার সময় প্রশ্ন করছেন, ‘আপনি মিথ্যা বলেছেন। প্রতি উত্তরে আসিফ নজরুল বলছেন, ‘আপনি গায়ে হাত দিচ্ছেন কেন?’ এ সময় হেনস্তাকারীদের ‘জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু’ ¯েøাগান দিতেও দেখা যায়।
জানা যায়, সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) গভর্নিং বডি এবং সংস্থাটির গুরত্বপূর্ণ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক শেষে গত বৃহস্পতিবার দেশে ফিরছিলেন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল। দূতাবাসের প্রটোকলে গাড়িতে সুইজারল্যান্ডের জেনেভা বিমানবন্দরে পৌঁছান তিনি। গাড়ি থেকে বিমানবন্দরে নামার পর একদল লোক এসে আইন উপদেষ্টাকে ঘিরে ধরেন।
আইন উপদেষ্টাকে হেনস্তাকরার সময় সুইজারল্যান্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি নজরুল ইসলাম জমাদার, সাধারণ সম্পাদক শ্যামল খান, দপ্তর সম্পাদক জুনায়েদ রহমান, আওয়ামী লীগ নেতা খলিলুর রহমান, আকবর আলী, শশীন বড়–য়া, মাসুম খানসহ আরও বেশ কজন উপস্থিত ছিলেন। তারা পরিকল্পনা করেই বিমান বন্দরে গিয়েছিলেন।
জেনেভায় অবস্থানকারী বাংলাদেশীরা জানান, জেনেভায় আইএলও’র গভর্নিং বডির বৈঠকেই একটা ঘটনা ঘটনানোর পরিকল্পনা ছিল আওয়ামী লীগের এসব নেতাকর্মীদের। কিন্তু কঠোর নিরাপত্তা বলয় ভেদ করে তারা ভিতরে প্রবেশ করতে পারে নি। এজন্য তারা বিমানবন্দরকে বেছে নেয়। যদিও সেখানেও প্রটোকলের কারণে তারা খুব বেশি সুবিধা করতে পারেনি।
সাধারণ মানুষের দাবি, দেশে এসব আওয়ামী নেতাকর্মীদের পরিবারের খোঁব খবর নিয়ে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা জরুরি। তা না হলে এসব আওয়ামীপন্থীদের পরিবারের সদস্যরা দেশেও কোনো নাশকতা ঘটনাতে দ্বিধা করবে না। একই সাথে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়েরও উচিত সুইজারল্যান্ডে বসবাসরত এসব আওয়ামীপন্থীদের বিরুদ্ধে আইনী ব্যবস্থা নেয়া।
এদিকে, উপদেষ্টা আসিফ নজরুলকে হেনস্তার ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি এ ঘটনায় জড়িতদের শাস্তি দাবি করেছেন।
উল্লেখ্য, জেনেভায় আইএলও’র গভর্নিং বডির বৈঠকে আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল ছাড়াও শ্রম উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী অংশ নেন।
কী ঘটেছিল জেনেভা বিমানবন্দরে
প্রায় দুই মিনিটের একটি ভিডিও। যেটি বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) সন্ধ্যায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। ভাইরাল ওই ভিডিও নিয়েই চলছে নানান আলোচনা। কী ছিল সেই ভিডিওতে, কী-ই বা ঘটেছিল? ওই ভিডিওতে দেখা গেছে, অন্তর্র্বতীকালীন সরকারের আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলকে ঘিরে রেখেছেন একদল লোক। তারা উপদেষ্টার সঙ্গে উত্তেজিত ভাষায় কথা বলছেন। তর্ক করছেন। বারবার তার দিকে তেড়ে আসছেন। ঘিরে ধরছেন। সামনে এগুতে দিচ্ছেন না তাকে। বলছেন, আপনি মিথ্যা বলছেন।
জানা যায়, জেনেভায় আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) গভর্নিং বডি এবং সংস্থাটির গুরত্বপূর্ণ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক শেষে বৃহস্পতিবার দেশে ফিরছিলেন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল। দূতাবাসের প্রটোকলে তিনি গাড়িতে করে সুইজারল্যান্ডের জেনেভা বিমানবন্দরে পৌঁছান। গাড়ি থেকে বিমানবন্দরে নামার পর হঠাৎ একদল লোক এসে আইন উপদেষ্টাকে ঘিরে ধরেন। তাকে বিরক্ত করতে থাকেন। উচ্চশব্দে কথা বলতে থাকেন।
ভিডিওতে দেখা যায় এ সময় আসিফ নজরুল বলছেন, ‘আপনি গায়ে হাত দিচ্ছেন কেন? এভাবে কথা বলতে পারেন না। আপনি অনেক খারাপভাবে কথা বলছেন, খারাপ ব্যবহার করছেন। আপনাদের ল্যাঙ্গুয়েজ এমন কেন? আপনারা আসেন, কথা বলবো। তখন হেনস্তাকারীরা বারবার তর্ক করতে থাকেন। তাদের একজন বলেন, আমরা বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ। স্বাধীনতার পক্ষের লোক, আপনারা বিপক্ষের লোক। এরপর আসিফ নজরুল বিমানবন্দরের ভেতরে ঢুকে যান। হেনস্তাকারীরা তখনও তার পিছু নেন। ‘পাকিস্তানী রাজাকার, বাংলাদেশ সরকার’, ‘জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু’বলে ¯েøাগান দিতে থাকেন।
ওদিকে গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়, সুইজারল্যান্ডের বেশ কয়েকটি সূত্র নিশ্চিত করেছে, বিমানবন্দরে আইন উপদেষ্টাকে হেনস্তাকারীরা আওয়ামী লীগের সমর্থক। সেখানে সুইজারল্যান্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি নজরুল ইসলাম জমাদার ও সাধারণ সম্পাদক শ্যামল খান উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে জেনেভা থেকে প্রাপ্ত খবরে জানা যায়, আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের প্রোটকলে প্রচÐ ঘাটতি ছিল। মিশন সেই দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করেনি। (দৈনিক ইনকিলাব/মানবজমিন)