নিউইয়র্ক ১০:১৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

বাংলা ভাষার দুই লেখকের শ্রী চিন্ময় সেন্টার পরিদর্শন

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৬:০৭:০৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৬ মে ২০২৪
  • / ১৯৪ বার পঠিত

বাংলা ভাষার দু’জন বরেণ্য লেখক কবি কাজী জহিরুল ইসলাম এবং একুশে পদকপ্রাপ্ত জার্মান প্রবাসী কবি ও সাংবাদিক নাজমুন নেসা পিয়ারী গত ২৮ এপ্রিল শ্রী চিন্ময় সেন্টার পরিদর্শন করেন। কবি কাজী জহিরুল ইসলাম ২০২৩ সালে সেন্টার কর্তৃক প্রদত্ত ‘পিস রান টর্চ বিয়ারার অ্যাওয়ার্ড’ লাভ করেন। এপ্রিল শ্রী চিন্ময় সেন্টারের জন্য বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ মাস, এ-মাসেই বিশ্ব বরেণ্য ধ্যান সাধক গুরু শ্রী চিন্ময় ঘোষ পশ্চিমে অভিবাস গ্রহণ করেন। বর্তমানে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে শ্রী চিন্ময়ের অনুসারীর সংখ্যা ৭ হাজারেরও অধিক। সারাবিশ্বে শ্রী চিন্ময়ের প্রাচ্য এবং পাশ্যাচতের অনুসারীরা গুরুর নির্দেশিত পথে ধ্যান সাধন করেন, বিশ্বশান্তির জন্য দৌড়, পিস কনসার্ট ইত্যাদির আয়োজন করেন।

শ্রী চিন্ময় সেন্টারের পক্ষ থেকে অধ্যাপক ড. মহাতপা পালিত এবং মিডিয়া ব্যক্তিত্ব দিমা নেফারতিতি এই বিশেষ পরিদর্শনের আয়োজন করেন। প্রথমে অতিথিদ্বয় গুরু চিন্ময়ের সমাধিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান ও প্রার্থনা করেন। এরপর তারা শ্রী চিন্ময় পাঠাগারের জন্য তাদের রচিত গ্রন্থ উপহার দেন। অতিথিদের কাছ থেকে উপহার গ্রহণ করেন সেন্টারের প্রধান রঞ্জনা ঘোষ।

অ্যাস্পিরেশন গ্রাউন্ডের সুসজ্জিত মঞ্চে এ সময়ে প্রথমে কাজী জহিরুল ইসলাম ও পরে নাজমুন নেসা পিয়ারী বক্তব্য রাখেন। তারা বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় শ্রী চিন্ময় এর বহুমুখী কর্মকান্ডের প্রশংসা করেন এবং আজও যারা নিরলসভাবে শ্রী চিন্ময়ের নির্দেশিত পথে ধ্যান সাধনার মধ্য দিয়ে বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় কাজ করে যাচ্ছেন তাদের ভূমিকার প্রশংসা করেন।

রঞ্জনা ঘোষের নেতৃত্বে সেন্টারের অন্যান্য কর্মকর্তাদের মধ্যে ড. মহাতপা পালিত, চন্ডিকা, দিমা নেফারতিতি এবং নয়না অতিথিদের পিলগ্রিমেজ মিউজিয়ামে নিয়ে যান। সাধারণত গুরু চিন্ময় এখানেই বিশ্বনেতৃবৃন্দের সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ ও মত বিনিময় করতেন।

শ্রী চিন্ময় প্রায় দেড় হাজার পুস্তিকা রচনা করেন, লক্ষ লক্ষ ছবি আঁকেন, ২৩ হাজার বাংলা ও ইংরেজি গান লেখেন। তাঁর সকল সৃজনশীল কাজই ছিল ভ্রাতৃত্ববোধ, মানবতা ও বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে, যা অনুসরণ করে তাঁর ভক্তরা আজও শান্তিপূর্ণ পৃথিবী গড়ার কাজে অবদান রাখছেন। -প্রেস বিজ্ঞপ্তি।

Tag :

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

বাংলা ভাষার দুই লেখকের শ্রী চিন্ময় সেন্টার পরিদর্শন

প্রকাশের সময় : ০৬:০৭:০৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৬ মে ২০২৪

বাংলা ভাষার দু’জন বরেণ্য লেখক কবি কাজী জহিরুল ইসলাম এবং একুশে পদকপ্রাপ্ত জার্মান প্রবাসী কবি ও সাংবাদিক নাজমুন নেসা পিয়ারী গত ২৮ এপ্রিল শ্রী চিন্ময় সেন্টার পরিদর্শন করেন। কবি কাজী জহিরুল ইসলাম ২০২৩ সালে সেন্টার কর্তৃক প্রদত্ত ‘পিস রান টর্চ বিয়ারার অ্যাওয়ার্ড’ লাভ করেন। এপ্রিল শ্রী চিন্ময় সেন্টারের জন্য বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ মাস, এ-মাসেই বিশ্ব বরেণ্য ধ্যান সাধক গুরু শ্রী চিন্ময় ঘোষ পশ্চিমে অভিবাস গ্রহণ করেন। বর্তমানে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে শ্রী চিন্ময়ের অনুসারীর সংখ্যা ৭ হাজারেরও অধিক। সারাবিশ্বে শ্রী চিন্ময়ের প্রাচ্য এবং পাশ্যাচতের অনুসারীরা গুরুর নির্দেশিত পথে ধ্যান সাধন করেন, বিশ্বশান্তির জন্য দৌড়, পিস কনসার্ট ইত্যাদির আয়োজন করেন।

শ্রী চিন্ময় সেন্টারের পক্ষ থেকে অধ্যাপক ড. মহাতপা পালিত এবং মিডিয়া ব্যক্তিত্ব দিমা নেফারতিতি এই বিশেষ পরিদর্শনের আয়োজন করেন। প্রথমে অতিথিদ্বয় গুরু চিন্ময়ের সমাধিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান ও প্রার্থনা করেন। এরপর তারা শ্রী চিন্ময় পাঠাগারের জন্য তাদের রচিত গ্রন্থ উপহার দেন। অতিথিদের কাছ থেকে উপহার গ্রহণ করেন সেন্টারের প্রধান রঞ্জনা ঘোষ।

অ্যাস্পিরেশন গ্রাউন্ডের সুসজ্জিত মঞ্চে এ সময়ে প্রথমে কাজী জহিরুল ইসলাম ও পরে নাজমুন নেসা পিয়ারী বক্তব্য রাখেন। তারা বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় শ্রী চিন্ময় এর বহুমুখী কর্মকান্ডের প্রশংসা করেন এবং আজও যারা নিরলসভাবে শ্রী চিন্ময়ের নির্দেশিত পথে ধ্যান সাধনার মধ্য দিয়ে বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় কাজ করে যাচ্ছেন তাদের ভূমিকার প্রশংসা করেন।

রঞ্জনা ঘোষের নেতৃত্বে সেন্টারের অন্যান্য কর্মকর্তাদের মধ্যে ড. মহাতপা পালিত, চন্ডিকা, দিমা নেফারতিতি এবং নয়না অতিথিদের পিলগ্রিমেজ মিউজিয়ামে নিয়ে যান। সাধারণত গুরু চিন্ময় এখানেই বিশ্বনেতৃবৃন্দের সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ ও মত বিনিময় করতেন।

শ্রী চিন্ময় প্রায় দেড় হাজার পুস্তিকা রচনা করেন, লক্ষ লক্ষ ছবি আঁকেন, ২৩ হাজার বাংলা ও ইংরেজি গান লেখেন। তাঁর সকল সৃজনশীল কাজই ছিল ভ্রাতৃত্ববোধ, মানবতা ও বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে, যা অনুসরণ করে তাঁর ভক্তরা আজও শান্তিপূর্ণ পৃথিবী গড়ার কাজে অবদান রাখছেন। -প্রেস বিজ্ঞপ্তি।