নিউইয়র্ক ০৬:২১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

বেড়েই চলেছে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৮:০৭:০৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২ মার্চ ২০২৪
  • / ১৪৭ বার পঠিত

প্রতিদিনই বাড়ছে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম। নিত্যপণ্যের এমন ঊর্ধ্বগতিতে জনগণের নাভিশ্বাস উঠেছে। চাল, মাছ, মাংস এসবের সঙ্গে নতুন করে বেড়েছে ডাল, মসলার দামও। আজ শুক্রবার (১ মার্চ) সকালে রাজধানীর কয়েকটি বাজার ঘুরে এমন চিত্রই দেখা যায়। এদিকে, রোজায় দাম কমা নিয়েও শঙ্কায় ক্রেতারা।

বাজার ঘুরে দেখা গেছে, মসলার বাজারে সবচেয়ে বেশি বেড়েছে এলাচের দাম। প্রতি কেজি এলাচের দাম বেড়েছে ৮০০ থেকে ১২০০ টাকা পর্যন্ত। মানভেদে প্রতি কেজি এলাচ খুচরা বাজারে বিক্রি হচ্ছে ৩ হাজার থেকে ৪ হাজার টাকায়। যা এক সপ্তাহ আগেও বিক্রি হয়েছে ২ হাজার ২০০ থেকে ২ হাজার ৮০০ টাকার মধ্যে। অর্থাৎ এখন প্রতি ১০০ গ্রাম এলাচ কিনতে হচ্ছে ৩০০ থেকে ৪০০টাকা দরে।

অন্যদিকে, লবঙ্গের কেজিতে বেড়েছে ২০০টাকা। এখন ১০০ গ্রাম লবঙ্গের দাম ২২০টাকা। এক সপ্তাহ আগেও এর দাম ছিল ২০০টাকা। এই হিসেবে প্রতি কেজিতে লবঙ্গের দাম বেড়েছে ১০০টাকা। এছাড়া হলুদ গুঁড়া, মরিচ গুঁড়া, ধনিয়া, জিরা এগুলোর দামও ১০ থেকে ২০টাকা প্রতি ১০০ গ্রামে বেড়েছে।

বাজারে প্যাকেটজাত মসলা সরবরাহ কোম্পানিগুলোও তাদের মসলার দাম বাড়িয়েছে। হলুদের গুঁড়ার ছোট প্যাকেটের দাম ৫৫টাকা থেকে ১০টাকা বেড়ে হয়েছে ৬টাকা। মরিচের গুঁড়ার দাম ১০টাকা বেড়ে হয়েছে ১০০টাকা। গরুর মাংসের মসলা ২০টাকা থেকে ৫টাকা বেড়ে হয়েছে ২৫টাকা। মুরগির মাংসের মসলার প্যাকেট ১টাকা থেকে ২টাকা বেড়ে হয়েছে ২০টাকা।

এছাড়া, বেশ কয়েক সপ্তাহ ধরেই চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে পেঁয়াজ, যা প্রতি কেজি ১২০টাকা। এখনো পেঁয়াজের দাম কমার কোনো লক্ষণ দেখা যায়নি বাজারে। আদা-রসুনেরও দাম বেড়েছে ২০ টাকা পর্যন্ত। প্রতি কেজি ২৪০টাকার নিচে আদা বা রসুন কেনা যাচ্ছে না।

অন্যদিকে, এক সপ্তাহ আগে খুচরা বাজারে মানভেদে প্রতি কেজি খেসারির ডালের দাম ছিল ১০০ থেকে ১১০ টাকা। এখন সেটি বিক্রি হচ্ছে ১১০ থেকে ১২০ টাকা কেজি দরে। এবার রমজানের বেশ আগেই ছোলার দাম বেড়েছে। এখন বিক্রি হচ্ছে ১১০ থেকে ১২০ টাকা পর্যন্ত প্রতি কেজি। সূত্র : বাংলাদেশ জার্নাল

হককথা/নাছরিন

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

বেড়েই চলেছে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম

প্রকাশের সময় : ০৮:০৭:০৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২ মার্চ ২০২৪

প্রতিদিনই বাড়ছে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম। নিত্যপণ্যের এমন ঊর্ধ্বগতিতে জনগণের নাভিশ্বাস উঠেছে। চাল, মাছ, মাংস এসবের সঙ্গে নতুন করে বেড়েছে ডাল, মসলার দামও। আজ শুক্রবার (১ মার্চ) সকালে রাজধানীর কয়েকটি বাজার ঘুরে এমন চিত্রই দেখা যায়। এদিকে, রোজায় দাম কমা নিয়েও শঙ্কায় ক্রেতারা।

বাজার ঘুরে দেখা গেছে, মসলার বাজারে সবচেয়ে বেশি বেড়েছে এলাচের দাম। প্রতি কেজি এলাচের দাম বেড়েছে ৮০০ থেকে ১২০০ টাকা পর্যন্ত। মানভেদে প্রতি কেজি এলাচ খুচরা বাজারে বিক্রি হচ্ছে ৩ হাজার থেকে ৪ হাজার টাকায়। যা এক সপ্তাহ আগেও বিক্রি হয়েছে ২ হাজার ২০০ থেকে ২ হাজার ৮০০ টাকার মধ্যে। অর্থাৎ এখন প্রতি ১০০ গ্রাম এলাচ কিনতে হচ্ছে ৩০০ থেকে ৪০০টাকা দরে।

অন্যদিকে, লবঙ্গের কেজিতে বেড়েছে ২০০টাকা। এখন ১০০ গ্রাম লবঙ্গের দাম ২২০টাকা। এক সপ্তাহ আগেও এর দাম ছিল ২০০টাকা। এই হিসেবে প্রতি কেজিতে লবঙ্গের দাম বেড়েছে ১০০টাকা। এছাড়া হলুদ গুঁড়া, মরিচ গুঁড়া, ধনিয়া, জিরা এগুলোর দামও ১০ থেকে ২০টাকা প্রতি ১০০ গ্রামে বেড়েছে।

বাজারে প্যাকেটজাত মসলা সরবরাহ কোম্পানিগুলোও তাদের মসলার দাম বাড়িয়েছে। হলুদের গুঁড়ার ছোট প্যাকেটের দাম ৫৫টাকা থেকে ১০টাকা বেড়ে হয়েছে ৬টাকা। মরিচের গুঁড়ার দাম ১০টাকা বেড়ে হয়েছে ১০০টাকা। গরুর মাংসের মসলা ২০টাকা থেকে ৫টাকা বেড়ে হয়েছে ২৫টাকা। মুরগির মাংসের মসলার প্যাকেট ১টাকা থেকে ২টাকা বেড়ে হয়েছে ২০টাকা।

এছাড়া, বেশ কয়েক সপ্তাহ ধরেই চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে পেঁয়াজ, যা প্রতি কেজি ১২০টাকা। এখনো পেঁয়াজের দাম কমার কোনো লক্ষণ দেখা যায়নি বাজারে। আদা-রসুনেরও দাম বেড়েছে ২০ টাকা পর্যন্ত। প্রতি কেজি ২৪০টাকার নিচে আদা বা রসুন কেনা যাচ্ছে না।

অন্যদিকে, এক সপ্তাহ আগে খুচরা বাজারে মানভেদে প্রতি কেজি খেসারির ডালের দাম ছিল ১০০ থেকে ১১০ টাকা। এখন সেটি বিক্রি হচ্ছে ১১০ থেকে ১২০ টাকা কেজি দরে। এবার রমজানের বেশ আগেই ছোলার দাম বেড়েছে। এখন বিক্রি হচ্ছে ১১০ থেকে ১২০ টাকা পর্যন্ত প্রতি কেজি। সূত্র : বাংলাদেশ জার্নাল

হককথা/নাছরিন