নিউইয়র্ক ০৮:১৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৩ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

পেনশন স্কিমে উৎসে কর প্রত্যাহারের সুপারিশ

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০২:৩৬:০৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
  • / ৭৩ বার পঠিত

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে ব্যাংক হিসাবের উৎসে কর ও আবগারি শুল্ক প্রত্যাহারের সুপারিশ করেছে জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ। সম্প্রতি অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডে (এনবিআর) এ সংক্রান্ত একটি চিঠি পাঠানো হয়েছে।

চিঠিতে বলা হয়েছে, ৩১ অক্টোবর পেনশন স্কিমের চাঁদায় বিনিয়োগে কর রেয়াতি সুবিধা ও পেনশন বাবদ উদ্ভুত আয়কে করমুক্ত করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। এ পর্যায়ে রাষ্ট্রায়ত্ত ও বাণিজ্যিক ব্যাংকে জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ পরিচালিত সর্বজনীন পেনশন স্কিমের ব্যাংক হিসাবগুলো উেস কর ও আবগারি শুল্ক মওকুফ করা প্রয়োজন।

বর্তমানে ব্যক্তি, কোম্পানি বা ফান্ড নির্বিশেষে ব্যাংক হিসাবের স্থিতি অনুযায়ী আবগারি শুল্ক কাটা হয়ে থাকে। এক লাখ টাকা পর্যন্ত ব্যাংক স্থিতি থাকলে আবগারি শুল্ক কাটা হয় না। ১-৫ লাখ টাকা পর্যন্ত দেড়শ টাকা, ৫-১০ লাখ টাকা পর্যন্ত ৫০০ টাকা, ১০ লাখ থেকে এক কোটি টাকা পর্যন্ত ৩ হাজার টাকা, ১-৫ কোটি টাকা পর্যন্ত ১৫ হাজার টাকা এবং ৫ কোটি টাকার বেশি স্থিতির জন্য ৫০ হাজার টাকা আবগারি শুল্ক আদায় করে সরকারি কোষাগারে জমা দেয় ব্যাংকগুলো। বছরের যেকোনো সময় সর্বোচ্চ স্থিতির ওপর আবগারি শুল্ক আদায় করা হয়। অন্যদিকে ব্যাংক আমানতের বিপরীতে সুদ আয় বা সঞ্চয়পত্রের সুদ আয় থেকে ১০ শতাংশ হারে উেস কর কাটা হয়। যদি করদাতা রিটার্ন জমার স্লিপ জমা না দেন তাহলে ১৫ শতাংশ উেস কর কাটা হয়। সূত্র : দৈনিক ইত্তেফাক।

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

পেনশন স্কিমে উৎসে কর প্রত্যাহারের সুপারিশ

প্রকাশের সময় : ০২:৩৬:০৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে ব্যাংক হিসাবের উৎসে কর ও আবগারি শুল্ক প্রত্যাহারের সুপারিশ করেছে জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ। সম্প্রতি অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডে (এনবিআর) এ সংক্রান্ত একটি চিঠি পাঠানো হয়েছে।

চিঠিতে বলা হয়েছে, ৩১ অক্টোবর পেনশন স্কিমের চাঁদায় বিনিয়োগে কর রেয়াতি সুবিধা ও পেনশন বাবদ উদ্ভুত আয়কে করমুক্ত করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। এ পর্যায়ে রাষ্ট্রায়ত্ত ও বাণিজ্যিক ব্যাংকে জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ পরিচালিত সর্বজনীন পেনশন স্কিমের ব্যাংক হিসাবগুলো উেস কর ও আবগারি শুল্ক মওকুফ করা প্রয়োজন।

বর্তমানে ব্যক্তি, কোম্পানি বা ফান্ড নির্বিশেষে ব্যাংক হিসাবের স্থিতি অনুযায়ী আবগারি শুল্ক কাটা হয়ে থাকে। এক লাখ টাকা পর্যন্ত ব্যাংক স্থিতি থাকলে আবগারি শুল্ক কাটা হয় না। ১-৫ লাখ টাকা পর্যন্ত দেড়শ টাকা, ৫-১০ লাখ টাকা পর্যন্ত ৫০০ টাকা, ১০ লাখ থেকে এক কোটি টাকা পর্যন্ত ৩ হাজার টাকা, ১-৫ কোটি টাকা পর্যন্ত ১৫ হাজার টাকা এবং ৫ কোটি টাকার বেশি স্থিতির জন্য ৫০ হাজার টাকা আবগারি শুল্ক আদায় করে সরকারি কোষাগারে জমা দেয় ব্যাংকগুলো। বছরের যেকোনো সময় সর্বোচ্চ স্থিতির ওপর আবগারি শুল্ক আদায় করা হয়। অন্যদিকে ব্যাংক আমানতের বিপরীতে সুদ আয় বা সঞ্চয়পত্রের সুদ আয় থেকে ১০ শতাংশ হারে উেস কর কাটা হয়। যদি করদাতা রিটার্ন জমার স্লিপ জমা না দেন তাহলে ১৫ শতাংশ উেস কর কাটা হয়। সূত্র : দৈনিক ইত্তেফাক।