নিউইয়র্ক ০২:২৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৪ জুলাই ২০২৫, ২০ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

শীত মৌসুমেও গরমে বিপর্যস্ত দক্ষিণ ইউরোপ

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৩:৩৫:৩৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৯ জানুয়ারী ২০২৪
  • / ৮৭ বার পঠিত

ছবি : সংগৃহীত

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : পঞ্জিকা বলছে, দক্ষিণ ইউরোপে এখন শীত মৌসুম। তবু দেখা নেই শীতের। উল্টো গরমে হাঁসফাঁস অবস্থা বাসিন্দাদের। গরম থেকে স্বস্তি পেতে পার্ক কিংবা খোলা জায়গায় ঘুরছে অনেকে। খবর ইউরো নিউজ।

আবহাওয়া বিভাগ জানিয়েছে, ডিসেম্বর থেকে মার্চ তিন মাস ঠাণ্ডা পড়ে অঞ্চলটিতে। অন্যান্য বছর এ সময় তাপমাত্রা থাকে ১০-১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে। কিন্তু এবার কোনো কোনো অঞ্চলে পারদ উঠেছে ২৮ ডিগ্রি পর্যন্ত।

স্পেনসহ দক্ষিণ ইউরোপের বেশির ভাগ দেশের অবস্থা এখন একই রকম। ইতালির ন্যাশনাল কাউন্সিল অব রিসার্চ জানিয়েছে, দেশটিতে ২০০ বছরের মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ উষ্ণ মাস ছিল ডিসেম্বর। এমন পরিস্থিতিতে লোকসানে পড়েছেন রোমের শীতের কাপড় ব্যবসায়ীরা। গত বছরের তুলনায় এবার প্রায় ৩০ শতাংশই কমেছে গরম কাপড়ের চাহিদা।

ইউরোপীয় ইউনিয়নের কোপার্নিকাস ক্লাইমেট চেঞ্জ সার্ভিস বলছে, সাম্প্রতিক সময়ে সবচেয়ে গরম ছিল ২০২৩ সাল। এদিকে হঠাৎ আবহাওয়ার এমন পরিবর্তনে শঙ্কিত স্থানীয়রা। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে এমন অবস্থা বলে মনে করছেন অনেকে। এভাবে চলতে থাকলে অঞ্চলটি বসবাসের অযোগ্য হয়ে যাবে বলে ধারণা বাসিন্দাদের।

হককথা/নাছরিন

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

শীত মৌসুমেও গরমে বিপর্যস্ত দক্ষিণ ইউরোপ

প্রকাশের সময় : ০৩:৩৫:৩৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৯ জানুয়ারী ২০২৪

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : পঞ্জিকা বলছে, দক্ষিণ ইউরোপে এখন শীত মৌসুম। তবু দেখা নেই শীতের। উল্টো গরমে হাঁসফাঁস অবস্থা বাসিন্দাদের। গরম থেকে স্বস্তি পেতে পার্ক কিংবা খোলা জায়গায় ঘুরছে অনেকে। খবর ইউরো নিউজ।

আবহাওয়া বিভাগ জানিয়েছে, ডিসেম্বর থেকে মার্চ তিন মাস ঠাণ্ডা পড়ে অঞ্চলটিতে। অন্যান্য বছর এ সময় তাপমাত্রা থাকে ১০-১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে। কিন্তু এবার কোনো কোনো অঞ্চলে পারদ উঠেছে ২৮ ডিগ্রি পর্যন্ত।

স্পেনসহ দক্ষিণ ইউরোপের বেশির ভাগ দেশের অবস্থা এখন একই রকম। ইতালির ন্যাশনাল কাউন্সিল অব রিসার্চ জানিয়েছে, দেশটিতে ২০০ বছরের মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ উষ্ণ মাস ছিল ডিসেম্বর। এমন পরিস্থিতিতে লোকসানে পড়েছেন রোমের শীতের কাপড় ব্যবসায়ীরা। গত বছরের তুলনায় এবার প্রায় ৩০ শতাংশই কমেছে গরম কাপড়ের চাহিদা।

ইউরোপীয় ইউনিয়নের কোপার্নিকাস ক্লাইমেট চেঞ্জ সার্ভিস বলছে, সাম্প্রতিক সময়ে সবচেয়ে গরম ছিল ২০২৩ সাল। এদিকে হঠাৎ আবহাওয়ার এমন পরিবর্তনে শঙ্কিত স্থানীয়রা। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে এমন অবস্থা বলে মনে করছেন অনেকে। এভাবে চলতে থাকলে অঞ্চলটি বসবাসের অযোগ্য হয়ে যাবে বলে ধারণা বাসিন্দাদের।

হককথা/নাছরিন