নিউইয়র্ক ০৯:১৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ নভেম্বর ২০২৫, ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

জালালাবাদ এসোসিয়েশন : কামালী-মইনুলের নেতৃত্বে পূর্নাঙ্গ কমিটি

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৬:৫৩:৫৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৪
  • / ১৬৩ বার পঠিত

অবশেষে আনুষ্ঠানিকভাবেই বিভক্ত হয়ে গেলো যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী বৃহত্তর সিলেটবাসীদের সর্ববৃহৎ সামাজিক সংগঠন জালালাবাদ এসোসিয়েশন অব আমেরিকা। সংগঠনের ভবন ক্রয় সহ অভ্যন্তরীন কোন্দল সহ নানা কারনেই বিভক্ত হলো সংগঠননি। সংগঠনের নির্বাচিত সহ সভাপতি মোহাম্মদ শাহীন কামালী ও সাধারণ সম্পাদক মইনুল ইসলামের নেতৃত্বে পরিচালিত কমিটির উদ্যোগে আয়োজিত এক জনাকীর্ণ সংবাদ সম্মেলনে এসোসিয়েশনের পাল্টা পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোণা দেয়া হয়েছে। এতে মোহাম্মদ শাহীন কামালী-কে সভাপতি ও মইনুল ইসলাম-কে সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছে। গত ১৫ জানুয়ারী সন্ধ্যায় নিউইয়র্কের এস্টোরিয়ায় জালালাবাদ ভবনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে পূর্ণাঙ্গ কমিটির নাম ঘোষণা করা হয়।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে সাধারণ সম্পাদক মইনুল ইসলাম বলেন, আপনারা নিশ্চয় অবগত আছেন ২০২২ সালের নির্বাচনে আমাদের একমাত্র এজেন্ডা ছিল জালালাবাদবাসীর হৃদয়ের গহীনে লালিত দীর্ঘ ৩৮ বছরের ‘স্বপ্ন’ একটি নিজস্ব ভবন ক্রয় করা। আজ আমরা যেখানে বসে আছি এটাই জালালাবাদবাসীর স্বপ্নের সফল বাস্তবায়ন এবং দৃশ্যমান জালালাবাদ ভবন। জালালাবাদ এসোসিয়েশন অব আমেরিকা ইনকের স্বপ্নের জালালাবাদ ভবন ক্রয়কে কেন্দ্র করে সংগঠনের কার্যকরী পরিষদ দ্বিধাবিভক্ত।এটা আপনাদের কারো অজানা নয়। কিন্তু এসব কাটিয়ে উঠে সংগঠনকে আরো গতিশীল করার লক্ষ্যে বর্তমান কার্যকরী কমিটি এবং জালালাবাদবাসীর সহযোগিতায় আমরা নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছি। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য বর্তমান কমিটির কিছু সংখ্যক সদস্যের অসহযোগিতা, সংগঠনের প্রতি অনীহা ও পরপর তিনের অধিক সভায় অনুপস্থিতির কারণে সংগঠনের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে আমরা বাধ্য হয়েছি। এরই পরিপ্রেক্ষিতে সংগঠনের আগামী দিনের কার্যক্রম আরো গতিশীল করার লক্ষ্যে আমরা শূন্য পদসমূহ পূরণ করার প্রয়োজনীয়তা মনে করছি।

মইনুল ইসলাম আরো বলেন, জালালাবাদ অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সভায় বহিষ্কৃত সভাপতি বদরুল খান বিগত ২০২৩ সালের ১০ ডিসেম্বর সংবাদ সম্মেলনের নামে জালালাবাদ ভবন নিয়ে যে মিথ্যাচার করেছেন এতে সাধারণ জালালাবাদবাসীকে হেয় প্রতিপন্ন এবং আমাদের প্রিয় সংগঠনের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হয়েছে বলে আমরা মনে করি। আমরা এই ষড়যন্ত্রমূলক, ন্যাক্কারজনক ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। এ ভবন জালালাবাদবাসীর দীর্ঘ ৩৮ বছরের স্বপ্নের প্রতীক্ষার ফসল। জালালাবাদ এসোসিয়েশনের প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে অনেকেই ভবন ক্রয়ের স্বপ্ন দেখেছিলেন এবং তাদের মেধা, শ্রম ও অর্থ দিয়ে পরলোকে চলে গেছেন।

আমি তাদের গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছি। মহান আল্লাহর কাছে তাদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করি। তিনি আরো বলেন, আমি দ্ব্যর্থহীন কণ্ঠে আপনাদের জানাতে চাই প্রিয় জালালাবাদবাসীকে সঙ্গে নিয়ে এবং আমার সহকর্মীদের সহযোগিতায় স্বপ্নের জালালাবাদ ভবনকে অক্ষত ও মর্টগেজমুক্ত করবো ইনশাল্লাহ। আমি আরো দৃঢ়তার সঙ্গে আপনাদের জানাতে চাই জালালাবাদ ভবন নিয়ে বহিষ্কৃত সভাপতি বদরুল খান কখনো ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে পারবে না। প্রিয় জালালাবাদবাসী আপনাদের অব্যাহত সহযোগিতার জন্য আমরা সবার কাছে কৃতজ্ঞ।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে মইনুল ইসলাম বলেন, জালালাবাদবাসীর স্বপ্ন ‘জালালাবাদ ভবন’ হয়েছে, আছে এবং থাকবে। কতিপয় ব্যক্তি অহেতুক ও হিংসার বশবর্তী হয়ে জালালাবাদ ভবনের নামে ফোরক্লোজারের অপপ্রচারে লিপ্ত হয়েছে। তাদের অপপ্রচারে কোন লাভ হবে না। তিনি বলেন, জালালাবাদ ভবনের আয় থেকেই মর্টগেজ পরিশোধ করা হচ্ছে এবং এ বিষয়ে সকল কাগজপত্র তাদের কাছে সংরক্ষিত আছে।

সংবাদ সম্মেলনের পর জালালাবাদ এসোসিয়েশন অব আমেরিকা ইনক’র ‘শাহীন কামালী-মইনুল ইসলাম’ নেতৃত্বাধীন অংশের পূর্ণাঙ্গ কার্যকরী কমিটি ঘোষণা করা হয়। তাদের দাবী তাদেও কমিটির শূন্য স্থান পূরণ করে নতুন কমিটি করা হয়েছে। ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শাহীন কামালীর সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক মইনুল ইসলামের সঞ্চালনায় শূন্য পদের নতুন কর্মকর্তাদের নাম ঘোষণা করেন সংগঠনের সাবেক কর্মকর্তা সৈয়দ জুবায়ের আলী। এসময় সৈয়দ জুবায়ের আলী বলেন, এখন থেকে শাহীন কামালী জালালাবাদ এসোসিয়েশন অব আমেরিকা ইনক’র সভাপতি।

পরে সভাপতি হিসেবে শাহীন কামালী নবনিযুক্ত কর্মকর্তাদের শপথ বাক্য পাঠ করান। পূর্ণাঙ্গ কমিটির কর্মকর্তারা হলেন: সভাপতি- শাহীন কামালী, সহ সভাপতি- দুরুদ মিয়া রনেল (সিলেট), সহ সভাপতি- মোহাম্মদ মনির উদ্দিন (সুনামগঞ্জ), সহ সভাপতি- শেখ জামাল হোসাইন (হবিগঞ্জ), সহ সভাপতি- বসির খান (মৌলভীবাজার), সাধারণ সম্পাদক- মইনুল ইসলাম, সহ সাধারণ সম্পাদক- আতাউল গনি আসাদ, কোষাধ্যক্ষ- মইনুজ্জামান চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক- ইফজাল আহমদ চৌধুরী, প্রচার সম্পাদক- সাহিদুল হক রাসেল, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক- আব্দুল এম চৌধুরী উমেল, আইন বিষয়ক সম্পাদক- তেওয়ান এম এ মোতাচ্ছির, ক্রীড়া সম্পাদক- আল মোস্তাজাব, মহিলা সম্পাদিকা- সুতিপা চৌধুরী, সমাজকল্যাণ সম্পাদক- জয়নাল উদ্দিন, কার্যকরী সদস্য- হেলিম উদ্দিন (সিলেট), জামাল আহমেদ (সুনামগঞ্জ), মিজানুর রহমান চৌধুরী শেফাজ (হবিগঞ্জ) ও মিজানুর রহমান (মৌলভীবাজার)।

সংবাদ সম্মেলনে কমিউনিটির বিশিষ্ট ব্যক্তি ও সংগঠনের সাবেক কর্মকর্তাদের মধ্যে সংগঠনের সাবেক সভাপতি এম এ কাইয়্যূম, সৈয়দ শওকত আলী ও আজিমুর রহমান সাবু, কাতার জালালাবাদ এসাসিয়েশনের সাবেক সভাপতি নজরুল ইসলাম, বাংলাদেশ সোসাইটির কার্যকরী সদস্য শাহ মিজানুর রহমান, গোলাপগঞ্জ সোসাইটির সভাপতি এবাদ চৌধুরী, জালালাবাদ এসোসিয়েশনের সাবেক কর্মকর্তা হেলিম উদ্দিন, মহি উদ্দিন, এনায়েত হোসেন জালাল, এমএ করিম, বিলাল চৌধুরী, রুবেন মিয়া, আতিকুল ইসলাম জাকির, আব্দুল হান্নান দুখু, আবু তালহা, হুমায়ুন চৌধুরী, মেহরাজ ফাহিম, মখন মিয়া, বদরুল উদ্দিন, আব্দুর রহিম, নজরুল ইসলাম, আবুল খায়ের, মনজু মিয়া, সৈয়দ লোকমান, শাহ নেওয়াজ কোরেশী, মনসুর চৌধুরী, ফছেৎ এ চৌধুরী, খলকুর রহমান, ফয়েজুর রহমান, বসির খান, হাসনাত তালুকদার, মামুন আহমেদ, শাহীনুর ইসলাম, আজহার আহমেদ, আব্দুস সালাম, মোদাব্বির হোসাইন, ইমাম আশরাফ আহমেদ, মহসীন আহমেদ, লেইস আহমেদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

Tag :

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

জালালাবাদ এসোসিয়েশন : কামালী-মইনুলের নেতৃত্বে পূর্নাঙ্গ কমিটি

প্রকাশের সময় : ০৬:৫৩:৫৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৪

অবশেষে আনুষ্ঠানিকভাবেই বিভক্ত হয়ে গেলো যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী বৃহত্তর সিলেটবাসীদের সর্ববৃহৎ সামাজিক সংগঠন জালালাবাদ এসোসিয়েশন অব আমেরিকা। সংগঠনের ভবন ক্রয় সহ অভ্যন্তরীন কোন্দল সহ নানা কারনেই বিভক্ত হলো সংগঠননি। সংগঠনের নির্বাচিত সহ সভাপতি মোহাম্মদ শাহীন কামালী ও সাধারণ সম্পাদক মইনুল ইসলামের নেতৃত্বে পরিচালিত কমিটির উদ্যোগে আয়োজিত এক জনাকীর্ণ সংবাদ সম্মেলনে এসোসিয়েশনের পাল্টা পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোণা দেয়া হয়েছে। এতে মোহাম্মদ শাহীন কামালী-কে সভাপতি ও মইনুল ইসলাম-কে সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছে। গত ১৫ জানুয়ারী সন্ধ্যায় নিউইয়র্কের এস্টোরিয়ায় জালালাবাদ ভবনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে পূর্ণাঙ্গ কমিটির নাম ঘোষণা করা হয়।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে সাধারণ সম্পাদক মইনুল ইসলাম বলেন, আপনারা নিশ্চয় অবগত আছেন ২০২২ সালের নির্বাচনে আমাদের একমাত্র এজেন্ডা ছিল জালালাবাদবাসীর হৃদয়ের গহীনে লালিত দীর্ঘ ৩৮ বছরের ‘স্বপ্ন’ একটি নিজস্ব ভবন ক্রয় করা। আজ আমরা যেখানে বসে আছি এটাই জালালাবাদবাসীর স্বপ্নের সফল বাস্তবায়ন এবং দৃশ্যমান জালালাবাদ ভবন। জালালাবাদ এসোসিয়েশন অব আমেরিকা ইনকের স্বপ্নের জালালাবাদ ভবন ক্রয়কে কেন্দ্র করে সংগঠনের কার্যকরী পরিষদ দ্বিধাবিভক্ত।এটা আপনাদের কারো অজানা নয়। কিন্তু এসব কাটিয়ে উঠে সংগঠনকে আরো গতিশীল করার লক্ষ্যে বর্তমান কার্যকরী কমিটি এবং জালালাবাদবাসীর সহযোগিতায় আমরা নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছি। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য বর্তমান কমিটির কিছু সংখ্যক সদস্যের অসহযোগিতা, সংগঠনের প্রতি অনীহা ও পরপর তিনের অধিক সভায় অনুপস্থিতির কারণে সংগঠনের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে আমরা বাধ্য হয়েছি। এরই পরিপ্রেক্ষিতে সংগঠনের আগামী দিনের কার্যক্রম আরো গতিশীল করার লক্ষ্যে আমরা শূন্য পদসমূহ পূরণ করার প্রয়োজনীয়তা মনে করছি।

মইনুল ইসলাম আরো বলেন, জালালাবাদ অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সভায় বহিষ্কৃত সভাপতি বদরুল খান বিগত ২০২৩ সালের ১০ ডিসেম্বর সংবাদ সম্মেলনের নামে জালালাবাদ ভবন নিয়ে যে মিথ্যাচার করেছেন এতে সাধারণ জালালাবাদবাসীকে হেয় প্রতিপন্ন এবং আমাদের প্রিয় সংগঠনের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হয়েছে বলে আমরা মনে করি। আমরা এই ষড়যন্ত্রমূলক, ন্যাক্কারজনক ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। এ ভবন জালালাবাদবাসীর দীর্ঘ ৩৮ বছরের স্বপ্নের প্রতীক্ষার ফসল। জালালাবাদ এসোসিয়েশনের প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে অনেকেই ভবন ক্রয়ের স্বপ্ন দেখেছিলেন এবং তাদের মেধা, শ্রম ও অর্থ দিয়ে পরলোকে চলে গেছেন।

আমি তাদের গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছি। মহান আল্লাহর কাছে তাদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করি। তিনি আরো বলেন, আমি দ্ব্যর্থহীন কণ্ঠে আপনাদের জানাতে চাই প্রিয় জালালাবাদবাসীকে সঙ্গে নিয়ে এবং আমার সহকর্মীদের সহযোগিতায় স্বপ্নের জালালাবাদ ভবনকে অক্ষত ও মর্টগেজমুক্ত করবো ইনশাল্লাহ। আমি আরো দৃঢ়তার সঙ্গে আপনাদের জানাতে চাই জালালাবাদ ভবন নিয়ে বহিষ্কৃত সভাপতি বদরুল খান কখনো ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে পারবে না। প্রিয় জালালাবাদবাসী আপনাদের অব্যাহত সহযোগিতার জন্য আমরা সবার কাছে কৃতজ্ঞ।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে মইনুল ইসলাম বলেন, জালালাবাদবাসীর স্বপ্ন ‘জালালাবাদ ভবন’ হয়েছে, আছে এবং থাকবে। কতিপয় ব্যক্তি অহেতুক ও হিংসার বশবর্তী হয়ে জালালাবাদ ভবনের নামে ফোরক্লোজারের অপপ্রচারে লিপ্ত হয়েছে। তাদের অপপ্রচারে কোন লাভ হবে না। তিনি বলেন, জালালাবাদ ভবনের আয় থেকেই মর্টগেজ পরিশোধ করা হচ্ছে এবং এ বিষয়ে সকল কাগজপত্র তাদের কাছে সংরক্ষিত আছে।

সংবাদ সম্মেলনের পর জালালাবাদ এসোসিয়েশন অব আমেরিকা ইনক’র ‘শাহীন কামালী-মইনুল ইসলাম’ নেতৃত্বাধীন অংশের পূর্ণাঙ্গ কার্যকরী কমিটি ঘোষণা করা হয়। তাদের দাবী তাদেও কমিটির শূন্য স্থান পূরণ করে নতুন কমিটি করা হয়েছে। ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শাহীন কামালীর সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক মইনুল ইসলামের সঞ্চালনায় শূন্য পদের নতুন কর্মকর্তাদের নাম ঘোষণা করেন সংগঠনের সাবেক কর্মকর্তা সৈয়দ জুবায়ের আলী। এসময় সৈয়দ জুবায়ের আলী বলেন, এখন থেকে শাহীন কামালী জালালাবাদ এসোসিয়েশন অব আমেরিকা ইনক’র সভাপতি।

পরে সভাপতি হিসেবে শাহীন কামালী নবনিযুক্ত কর্মকর্তাদের শপথ বাক্য পাঠ করান। পূর্ণাঙ্গ কমিটির কর্মকর্তারা হলেন: সভাপতি- শাহীন কামালী, সহ সভাপতি- দুরুদ মিয়া রনেল (সিলেট), সহ সভাপতি- মোহাম্মদ মনির উদ্দিন (সুনামগঞ্জ), সহ সভাপতি- শেখ জামাল হোসাইন (হবিগঞ্জ), সহ সভাপতি- বসির খান (মৌলভীবাজার), সাধারণ সম্পাদক- মইনুল ইসলাম, সহ সাধারণ সম্পাদক- আতাউল গনি আসাদ, কোষাধ্যক্ষ- মইনুজ্জামান চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক- ইফজাল আহমদ চৌধুরী, প্রচার সম্পাদক- সাহিদুল হক রাসেল, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক- আব্দুল এম চৌধুরী উমেল, আইন বিষয়ক সম্পাদক- তেওয়ান এম এ মোতাচ্ছির, ক্রীড়া সম্পাদক- আল মোস্তাজাব, মহিলা সম্পাদিকা- সুতিপা চৌধুরী, সমাজকল্যাণ সম্পাদক- জয়নাল উদ্দিন, কার্যকরী সদস্য- হেলিম উদ্দিন (সিলেট), জামাল আহমেদ (সুনামগঞ্জ), মিজানুর রহমান চৌধুরী শেফাজ (হবিগঞ্জ) ও মিজানুর রহমান (মৌলভীবাজার)।

সংবাদ সম্মেলনে কমিউনিটির বিশিষ্ট ব্যক্তি ও সংগঠনের সাবেক কর্মকর্তাদের মধ্যে সংগঠনের সাবেক সভাপতি এম এ কাইয়্যূম, সৈয়দ শওকত আলী ও আজিমুর রহমান সাবু, কাতার জালালাবাদ এসাসিয়েশনের সাবেক সভাপতি নজরুল ইসলাম, বাংলাদেশ সোসাইটির কার্যকরী সদস্য শাহ মিজানুর রহমান, গোলাপগঞ্জ সোসাইটির সভাপতি এবাদ চৌধুরী, জালালাবাদ এসোসিয়েশনের সাবেক কর্মকর্তা হেলিম উদ্দিন, মহি উদ্দিন, এনায়েত হোসেন জালাল, এমএ করিম, বিলাল চৌধুরী, রুবেন মিয়া, আতিকুল ইসলাম জাকির, আব্দুল হান্নান দুখু, আবু তালহা, হুমায়ুন চৌধুরী, মেহরাজ ফাহিম, মখন মিয়া, বদরুল উদ্দিন, আব্দুর রহিম, নজরুল ইসলাম, আবুল খায়ের, মনজু মিয়া, সৈয়দ লোকমান, শাহ নেওয়াজ কোরেশী, মনসুর চৌধুরী, ফছেৎ এ চৌধুরী, খলকুর রহমান, ফয়েজুর রহমান, বসির খান, হাসনাত তালুকদার, মামুন আহমেদ, শাহীনুর ইসলাম, আজহার আহমেদ, আব্দুস সালাম, মোদাব্বির হোসাইন, ইমাম আশরাফ আহমেদ, মহসীন আহমেদ, লেইস আহমেদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।