নিউইয়র্ক ০১:২৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ জুন ২০২৫, ১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

ইংল্যান্ড আকাশে ‘হ্যালো’

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৩:৩০:২৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৩
  • / ১৮৫ বার পঠিত

ইংল্যান্ড আকাশে চন্দ্রবলয়। ছবি: বিবিসি

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : শনিবার সন্ধ্যায় পুরো ইংল্যান্ডের স্টাফোর্ডশায়ার, ওয়েস্ট মিডল্যান্ডস, সারে, বার্কশায়ার, ডরসেট, ইয়র্কশায়ার, কামব্রিয়া, ডার্বিশায়ার এবং আইল অফ উইটের রাতের আকাশে চাঁদের চারপাশে একটি বলয় দেখা গেছে।

এটি ঊর্ধ্ব বায়ুমণ্ডলেরর বরফের স্ফটিক থেকে চাঁদের আলোর প্রতিসরণের কারণে হতে পারে ধারণা করছেন বিজ্ঞানীরা। সাধারণত এই বরফ কণাগুলো থাকে মেঘের ভেতরে। এই বলয় একটি নির্দিষ্ট কোণে মেঘের নিচের অংশে প্রদর্শিত হয়।

দেশটির আবহাওয়া অফিস বলছে,’হ্যালো’ মানে বৃষ্টিপাত ঘনিয়ে আসার সংকেত।


তবে বরফের এই বর্ণ বলয় বিভিন্ন ধরনের হতে পারে। এমনকি ট্রপস্ফিয়ারে সাইরাস মেঘের ভেতরে জমে থাকা বরফের কণা দিয়েও এই বলয় গঠিত হতে পারে। অবশ্য এর জন্য নির্দিষ্ট স্ফটিক এবং স্থিতিবিন্যাসের প্রয়োজন।

এই বরফ স্ফটিক দ্বারা আলো প্রতিফলিত এবং প্রতিসৃত হয়ে বিভিন্ন বর্ণে বিভক্ত বিচ্ছুরত হয়ে আয়নার মত আচরণ করে প্রতিফলিত করে বিধায় আমরা এই রকম বলয় দেখতে পাই।

বিশেষ করে শীতকালে এটি বেশি দেখা যায় বলে এটি শীতকালীন বর্ণবলয় নামেও পরিচিত। এই বলয়টি কখনো ঘোলাটে সাদা রঙয়ের আবার কখনও রংধনুর সাতটা রঙেরও দেখা যায়।

তবে ঐতিহাসিকভাবেও মনে করা হয়ে থাকে এমন চাঁদের বলয় বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস। সূত্র : বিবিসি

হককথা/নাছরিন

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

ইংল্যান্ড আকাশে ‘হ্যালো’

প্রকাশের সময় : ০৩:৩০:২৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৩

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : শনিবার সন্ধ্যায় পুরো ইংল্যান্ডের স্টাফোর্ডশায়ার, ওয়েস্ট মিডল্যান্ডস, সারে, বার্কশায়ার, ডরসেট, ইয়র্কশায়ার, কামব্রিয়া, ডার্বিশায়ার এবং আইল অফ উইটের রাতের আকাশে চাঁদের চারপাশে একটি বলয় দেখা গেছে।

এটি ঊর্ধ্ব বায়ুমণ্ডলেরর বরফের স্ফটিক থেকে চাঁদের আলোর প্রতিসরণের কারণে হতে পারে ধারণা করছেন বিজ্ঞানীরা। সাধারণত এই বরফ কণাগুলো থাকে মেঘের ভেতরে। এই বলয় একটি নির্দিষ্ট কোণে মেঘের নিচের অংশে প্রদর্শিত হয়।

দেশটির আবহাওয়া অফিস বলছে,’হ্যালো’ মানে বৃষ্টিপাত ঘনিয়ে আসার সংকেত।


তবে বরফের এই বর্ণ বলয় বিভিন্ন ধরনের হতে পারে। এমনকি ট্রপস্ফিয়ারে সাইরাস মেঘের ভেতরে জমে থাকা বরফের কণা দিয়েও এই বলয় গঠিত হতে পারে। অবশ্য এর জন্য নির্দিষ্ট স্ফটিক এবং স্থিতিবিন্যাসের প্রয়োজন।

এই বরফ স্ফটিক দ্বারা আলো প্রতিফলিত এবং প্রতিসৃত হয়ে বিভিন্ন বর্ণে বিভক্ত বিচ্ছুরত হয়ে আয়নার মত আচরণ করে প্রতিফলিত করে বিধায় আমরা এই রকম বলয় দেখতে পাই।

বিশেষ করে শীতকালে এটি বেশি দেখা যায় বলে এটি শীতকালীন বর্ণবলয় নামেও পরিচিত। এই বলয়টি কখনো ঘোলাটে সাদা রঙয়ের আবার কখনও রংধনুর সাতটা রঙেরও দেখা যায়।

তবে ঐতিহাসিকভাবেও মনে করা হয়ে থাকে এমন চাঁদের বলয় বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস। সূত্র : বিবিসি

হককথা/নাছরিন