নিউইয়র্ক ০৮:৫৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আহরণে পুরস্কার পেল ইসলামী ব্যাংক

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৬:০৩:৩৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩
  • / ৩৭ বার পঠিত

যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে বাংলাদেশ অভিবাসী দিবস এবং বাণিজ্য মেলায় সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আহরণের জন্য ইসলামী ব্যাংকের এমডি ও সিইও মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা এবং ডিএমডি মো. আকিজ উদ্দীনের হাতে রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড তুলে দেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন। ছবি : সংগৃহীত

হককথা ডেস্কযুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের ম্যানহাটনে শেষ হলো দুইদিনব্যাপী বাংলাদেশ অভিবাসী দিবস এবং বাণিজ্য মেলা। ইউএসএ-বাংলাদেশ বিজনেস লিংক, গ্রেটার নিউইয়র্ক চেম্বার অব কমার্স এবং মুক্তধারা নিউইয়র্কের এই আয়োজনে ২৩ সেপ্টেম্বর প্রধান অতিথি হিসেবে এসেছিলেন বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন। নিউইয়র্কে সকাল থেকে বৃষ্টি এবং ঝড়ো হওয়ার মধ্যেও অংশ নেন অসংখ্য বাংলাদেশি অভিবাসী।

দুই দেশের সরকারি প্রতিনিধি দল, ব্যবসায়ী এবং উদ্যোক্তারা আশা করছেন এই আয়োজনে অন্তত পাঁচ লাখ ডলারের বাণিজ্য হবে।

২২ সেপ্টেম্বর এ আয়োজন উদ্বোধন করেন বাংলাদেশের বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি।

সমাপনী দিনে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আহরণের জন্য ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসিকে রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড দেয় আয়োজক সংগঠক। পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন ইসলামী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা এবং উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক (ডিএমডি) মো. আকিজ উদ্দীনের হাতে এ পুরস্কার তুলে দেন।

আয়োজক সংগঠন ইউএসএ-বিডি বিজনেস লিংকের প্রেসিডেন্ট ও প্রধান নির্বাহী বিশ্বজিত সাহা অনুষ্ঠান সঞ্চালনার সময় এ আয়োজন সম্পর্কে বলেন, ১৯৭৪ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাতিসংঘে প্রথম ব্যক্তি হিসেবে বাংলায় ভাষণ দিয়েছিলেন।

সেই দিনটি স্মরণীয় করে রাখতে আমরা নিউইয়র্ক স্টেটের কাছে আবেদন করি, দিনটিকে বাংলাদেশি অভিবাসী দিবস হিসেবে ঘোষণা করার জন্য। স্টেট সিনেটর স্টেভেসকি আবেদন করলে তা সর্বসম্মতিক্রমে পাস হয়। সেই থেকে আমরা দিনটি স্মরণীয় করে রাখতে দুই দেশের সরকারের প্রতিনিধি দল, রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, ব্যবসায়ী ও নানা পেশাজীবী মানুষদের নিয়ে দিনটি উদযাপন করি।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন বাণিজ্যমেলার স্টলগুলো পরিদর্শন করে দুই দেশের ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলেন।

অভিবাসী ও ব্যবসায়ীদের সমস্যা চিহ্নিত করে তা সমাধানের আশ্বাস দিয়ে মন্ত্রী বলেন, প্রবাসীদের বাংলাদেশের উন্নয়নের মহাসড়কে যুক্ত করা, তাদের সমস্যা এবং সুবিধার কথা আলোচনা করার জন্য এমন আয়োজন সুযোগ তৈরি করে দেয় । তাতে করে সমস্যাগুলোর সমাধানের সূত্রপাত করা যায়।
প্রথম দিন মেলা উদ্বোধন করার পর বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেন, রাজনৈতিক কোনো সিদ্ধান্ত ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে কোনো প্রভাব বিস্তার করবে না। এই আয়োজনের মাধ্যমে দুই দেশের ব্যবসায়িক সম্পর্ক শক্ত হলো। কিভাবে বাংলাদেশ থেকে রপ্তানি বাড়ানো যায় তা নিয়ে কাজ করা এখন আরো সহজ হবে।

আয়োজক সংগঠন গ্রেটার নিউইয়র্ক চেম্বার অব কমার্সের প্রেসিডেন্ট ও প্রধান নির্বাহী মার্ক জেফি বলেন, বাংলাদেশ থেকে প্রায় সাড়ে আট বিলিয়ন ডলারের পোশাক রপ্তানি হয় যুক্তরাষ্ট্রে। এটা আরো বাড়ছে। দিনদিন দুই দেশের মধ্যে অর্থনৈতিক সম্পর্ক মজবুত হচ্ছে।‌ বাংলাদেশ থেকে ফার্মাসিউটিক্যাল ও আইসিটি পণ্য আমদানি করার বিষয়টি উঠে আসছে এই আয়োজনে। এই আয়োজনের মাধ্যমে অন্তত পাঁচ লাখ ডলারের বাণিজ্যিক আদান-প্রদান হবে বলে আমরা আশা করছি। এ বাণিজ্য মেলায় যারা অংশ নিয়েছেন অথবা রেজিস্ট্রেশন করেছেন, তাদের ব্যবসায়িক পণ্য আমাদের ৩৫ হাজার উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ীর কাছে পৌঁছে দেব।

এ আয়োজনের সবচেয়ে বড় পৃষ্ঠপোষক আইএফআইসি ব্যাংকের এমডি ও সিইও শাহ এ সারওয়ার বলেন, আয় বাড়ানোর লক্ষ্যে বিভিন্ন পেশাজীবী বিষয় নিয়ে নয়টি সেমিনার ও সিম্পোজিয়াম হয়েছে। বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে ব্যবসায়ীদের সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে সরকারের প্রতিনিধি দল। আমরা চাই এমন আয়োজনের মাধ্যমে বাংলাদেশে বৈধভাবে রেমিট্যান্স পাঠানোর প্রবাহ বাড়ুক।

প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক বিষয়ক উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান বলেন, এখানকার আলোচনায় প্রবাসীদের জন্য যে সব সমস্যা চিহ্নিত হবে তা সমাধানের জন্য আমরা সরকারের সঙ্গে আলাপ করব।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. আতিউর রহমান আলোচনা পর্বে নানান সমস্যার তাৎক্ষণিক সমাধান দেন। তিনি বলেন, আমেরিকা ও বাংলাদেশের শতাধিক স্টল এখানে অংশগ্রহণ করেছে। আয়োজনটি ক্রমান্বয়ে বড় হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রে থাকা বাংলাদেশি তরুণ উদোক্তাদের সুযোগ সুবিধা বাড়াতে হবে। তাদেরকে বাংলাদেশে বিনিয়োগে উৎসাহী করতে হবে এবং সুযোগ-সুবিধা দিতে হবে।

এ আয়োজনের আহ্বায়ক ডা. জিয়া উদ্দিন আহমেদ বলেন, সারা বিশ্ব থেকে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স গ্রহীতা হিসেবে পুরস্কার পেয়েছে ইসলামী ব্যাংক। হয়েছে রেমিট্যান্স বিষয়ক পৃথক মেলা ও সেমিনার। সর্বোচ্চ ১০ জন রেমিট্যান্স প্রেরককে বিশেষ সম্মাননা সার্টিফিকেট দেওয়া হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র থেকে বাংলাদেশে বৈধভাবে রেমিট্যান্স পাঠানোতে অভিবাসীদের সহযোগিতা করার জন্য সোনালী এক্সচেঞ্জ, স্ট্যান্ডার্ড এক্সপ্রেস, প্লাসিড এক্সপ্রেস এবং সানমান গ্লোবাল এক্সপ্রেসকে দেওয়া হয় বিশেষ সম্মাননা।

বাংলাদেশ অভিবাসী দিবস এবং বাণিজ্য মেলা উদযাপন উপলক্ষে গ্লোবাল বিজনেস নামে একটি ম্যাগাজিন প্রকাশ করা হয়। ম্যাগাজিনের নির্বাহী সম্পাদক নুরুল বাতেন পররাষ্ট্রমন্ত্রীসহ সব অতিথির হাতে এটি তুলে দেন। মেলায় ফ্যাশন শো-র মাধ্যমে বিভিন্ন প্রকার বাংলাদেশি পোশাক প্রদর্শন করা হয়। সূত্র : কালেরকণ্ঠ

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আহরণে পুরস্কার পেল ইসলামী ব্যাংক

প্রকাশের সময় : ০৬:০৩:৩৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩

হককথা ডেস্কযুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের ম্যানহাটনে শেষ হলো দুইদিনব্যাপী বাংলাদেশ অভিবাসী দিবস এবং বাণিজ্য মেলা। ইউএসএ-বাংলাদেশ বিজনেস লিংক, গ্রেটার নিউইয়র্ক চেম্বার অব কমার্স এবং মুক্তধারা নিউইয়র্কের এই আয়োজনে ২৩ সেপ্টেম্বর প্রধান অতিথি হিসেবে এসেছিলেন বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন। নিউইয়র্কে সকাল থেকে বৃষ্টি এবং ঝড়ো হওয়ার মধ্যেও অংশ নেন অসংখ্য বাংলাদেশি অভিবাসী।

দুই দেশের সরকারি প্রতিনিধি দল, ব্যবসায়ী এবং উদ্যোক্তারা আশা করছেন এই আয়োজনে অন্তত পাঁচ লাখ ডলারের বাণিজ্য হবে।

২২ সেপ্টেম্বর এ আয়োজন উদ্বোধন করেন বাংলাদেশের বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি।

সমাপনী দিনে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আহরণের জন্য ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসিকে রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড দেয় আয়োজক সংগঠক। পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন ইসলামী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা এবং উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক (ডিএমডি) মো. আকিজ উদ্দীনের হাতে এ পুরস্কার তুলে দেন।

আয়োজক সংগঠন ইউএসএ-বিডি বিজনেস লিংকের প্রেসিডেন্ট ও প্রধান নির্বাহী বিশ্বজিত সাহা অনুষ্ঠান সঞ্চালনার সময় এ আয়োজন সম্পর্কে বলেন, ১৯৭৪ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাতিসংঘে প্রথম ব্যক্তি হিসেবে বাংলায় ভাষণ দিয়েছিলেন।

সেই দিনটি স্মরণীয় করে রাখতে আমরা নিউইয়র্ক স্টেটের কাছে আবেদন করি, দিনটিকে বাংলাদেশি অভিবাসী দিবস হিসেবে ঘোষণা করার জন্য। স্টেট সিনেটর স্টেভেসকি আবেদন করলে তা সর্বসম্মতিক্রমে পাস হয়। সেই থেকে আমরা দিনটি স্মরণীয় করে রাখতে দুই দেশের সরকারের প্রতিনিধি দল, রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, ব্যবসায়ী ও নানা পেশাজীবী মানুষদের নিয়ে দিনটি উদযাপন করি।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন বাণিজ্যমেলার স্টলগুলো পরিদর্শন করে দুই দেশের ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলেন।

অভিবাসী ও ব্যবসায়ীদের সমস্যা চিহ্নিত করে তা সমাধানের আশ্বাস দিয়ে মন্ত্রী বলেন, প্রবাসীদের বাংলাদেশের উন্নয়নের মহাসড়কে যুক্ত করা, তাদের সমস্যা এবং সুবিধার কথা আলোচনা করার জন্য এমন আয়োজন সুযোগ তৈরি করে দেয় । তাতে করে সমস্যাগুলোর সমাধানের সূত্রপাত করা যায়।
প্রথম দিন মেলা উদ্বোধন করার পর বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেন, রাজনৈতিক কোনো সিদ্ধান্ত ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে কোনো প্রভাব বিস্তার করবে না। এই আয়োজনের মাধ্যমে দুই দেশের ব্যবসায়িক সম্পর্ক শক্ত হলো। কিভাবে বাংলাদেশ থেকে রপ্তানি বাড়ানো যায় তা নিয়ে কাজ করা এখন আরো সহজ হবে।

আয়োজক সংগঠন গ্রেটার নিউইয়র্ক চেম্বার অব কমার্সের প্রেসিডেন্ট ও প্রধান নির্বাহী মার্ক জেফি বলেন, বাংলাদেশ থেকে প্রায় সাড়ে আট বিলিয়ন ডলারের পোশাক রপ্তানি হয় যুক্তরাষ্ট্রে। এটা আরো বাড়ছে। দিনদিন দুই দেশের মধ্যে অর্থনৈতিক সম্পর্ক মজবুত হচ্ছে।‌ বাংলাদেশ থেকে ফার্মাসিউটিক্যাল ও আইসিটি পণ্য আমদানি করার বিষয়টি উঠে আসছে এই আয়োজনে। এই আয়োজনের মাধ্যমে অন্তত পাঁচ লাখ ডলারের বাণিজ্যিক আদান-প্রদান হবে বলে আমরা আশা করছি। এ বাণিজ্য মেলায় যারা অংশ নিয়েছেন অথবা রেজিস্ট্রেশন করেছেন, তাদের ব্যবসায়িক পণ্য আমাদের ৩৫ হাজার উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ীর কাছে পৌঁছে দেব।

এ আয়োজনের সবচেয়ে বড় পৃষ্ঠপোষক আইএফআইসি ব্যাংকের এমডি ও সিইও শাহ এ সারওয়ার বলেন, আয় বাড়ানোর লক্ষ্যে বিভিন্ন পেশাজীবী বিষয় নিয়ে নয়টি সেমিনার ও সিম্পোজিয়াম হয়েছে। বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে ব্যবসায়ীদের সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে সরকারের প্রতিনিধি দল। আমরা চাই এমন আয়োজনের মাধ্যমে বাংলাদেশে বৈধভাবে রেমিট্যান্স পাঠানোর প্রবাহ বাড়ুক।

প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক বিষয়ক উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান বলেন, এখানকার আলোচনায় প্রবাসীদের জন্য যে সব সমস্যা চিহ্নিত হবে তা সমাধানের জন্য আমরা সরকারের সঙ্গে আলাপ করব।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. আতিউর রহমান আলোচনা পর্বে নানান সমস্যার তাৎক্ষণিক সমাধান দেন। তিনি বলেন, আমেরিকা ও বাংলাদেশের শতাধিক স্টল এখানে অংশগ্রহণ করেছে। আয়োজনটি ক্রমান্বয়ে বড় হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রে থাকা বাংলাদেশি তরুণ উদোক্তাদের সুযোগ সুবিধা বাড়াতে হবে। তাদেরকে বাংলাদেশে বিনিয়োগে উৎসাহী করতে হবে এবং সুযোগ-সুবিধা দিতে হবে।

এ আয়োজনের আহ্বায়ক ডা. জিয়া উদ্দিন আহমেদ বলেন, সারা বিশ্ব থেকে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স গ্রহীতা হিসেবে পুরস্কার পেয়েছে ইসলামী ব্যাংক। হয়েছে রেমিট্যান্স বিষয়ক পৃথক মেলা ও সেমিনার। সর্বোচ্চ ১০ জন রেমিট্যান্স প্রেরককে বিশেষ সম্মাননা সার্টিফিকেট দেওয়া হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র থেকে বাংলাদেশে বৈধভাবে রেমিট্যান্স পাঠানোতে অভিবাসীদের সহযোগিতা করার জন্য সোনালী এক্সচেঞ্জ, স্ট্যান্ডার্ড এক্সপ্রেস, প্লাসিড এক্সপ্রেস এবং সানমান গ্লোবাল এক্সপ্রেসকে দেওয়া হয় বিশেষ সম্মাননা।

বাংলাদেশ অভিবাসী দিবস এবং বাণিজ্য মেলা উদযাপন উপলক্ষে গ্লোবাল বিজনেস নামে একটি ম্যাগাজিন প্রকাশ করা হয়। ম্যাগাজিনের নির্বাহী সম্পাদক নুরুল বাতেন পররাষ্ট্রমন্ত্রীসহ সব অতিথির হাতে এটি তুলে দেন। মেলায় ফ্যাশন শো-র মাধ্যমে বিভিন্ন প্রকার বাংলাদেশি পোশাক প্রদর্শন করা হয়। সূত্র : কালেরকণ্ঠ