নিউইয়র্ক ০৫:০৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান মায়ানমার সরকারকেই করতে হবে

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৬:১৫:৩৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৩
  • / ৪৬ বার পঠিত

নিউইয়র্ক: সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আব্দুল মোমেন। তার ডানে জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত আব্দুল মুহিত

ইউএনএ, নিউইয়র্ক : পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আব্দুল মোমেন বলেছেন বাংলাদেশ মানবিক কারনেই প্রায় ১২ লাখ রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়েছে। এব্যাপারে বিশ্ববাসী অবগত। কিন্তু মায়ানমার না চাইলে রোহিঙ্গারা নিজ দেশে ফিরে যেতে পারবে না। এই সমস্যার সমাধান মায়ানমার সরকারকেই করতে হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জাতিসংঘে যোগদান ও তাঁর কর্মকান্ড নিয়ে মঙ্গলবার (১৯ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় নিউইয়র্ক সিটির ম্যানহাটানের লটে নিউইয়র্ক প্যালেস-এ সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে তিনি এসব কথা বলেন। এই হোটেলেই প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর সফরসঙ্গীরা অবস্থান করছেন। হোটেলটি বর্তমানে প্রধানমন্ত্রীর আবাসস্থল। খবর ইউএনএ’র।

এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও ফাস্ট লেডি জিল বাইডেনের আমন্ত্রনে বিশ্বের অন্যান্য রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানদের সাথে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মঙ্গলবার সন্ধ্যায় অভ্যর্থনা অনুষ্ঠানে যোগ দেন। এর আগে সকালে জাতিসংঘ ভবনের মূল অধিবেশনে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন তাঁর ভাষন দেন। ভাষণে তিনি ইউক্রেনে রাশিয়ার নগ্ন আগ্রাসনের বিরুদ্ধে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানিয়ে বলেন, এই হামলার কারণে রাশিয়াকে ছাড় দিলে জাতিসংঘের কোন সদস্য দেশ আর নিজেকে নিরাপদ বোধ করবে না। উল্লেখ্য, এবছরই রেকর্ড ১৫০ জনের মতো বিশ্বের রাষ্ট্র ও সরকার প্রধান বা তাদের প্রতিনিধিরা ৭৮তম সাধারণ অধিবেশনে যোগ দিচ্ছেন। যাদের মধ্যে ৯২জন রাষ্ট্রপ্রধান আর ৪৯জন সরকার প্রধান থাকছেন। তবে, জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের ৫টি স্থায়ী সদস্য রাষ্ট্রের মধ্যে শুধুমাত্র যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন যোগ দেন এই অধিবেশনে। এবার আসছেন না চীন, রাশিয়া, ফ্রান্স ও যুক্তরাজ্যের সরকার প্রধানগণ। যাদের রয়েছে ভেটো ক্ষমতা। ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধ ইস্যুকে কেন্দ্র করে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিন না আসলেও এবারের অধিবেশনে যোগ দিয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি।

মঙ্গলবার সংবাদ সম্মেলনে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মোমেন বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতিসংঘের অধিবেশনে যোগদানের অংশ হিসেবে মঙ্গলবার শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট, পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট এবং ডেনমার্কের প্রধানমন্ত্রীর সাথে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করেছেন। বৈঠককালে এসকল দেশের সাথে বাংলাদেশের স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। এছাড়াও ইন্টারন্যাশনাল এটনমিক এনার্জি এজেন্সি (আইএইএ)-এর মহাপরিচালক রাফেল ম্যারিয়ানো গ্রোসি মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রীর সাথে সৌজন্য সাক্ষাত করেছেন। এসময় প্রধানমন্ত্রী পারমাণবিক শক্তির শান্তিপূর্ণ ব্যবহারের উপর গুরুত্বারোপ করেন। এসময় মি. গ্রোসি ‘অ্যাটম ফর ফুড’ উদ্যোগে বাংলাদেশের সঙ্গে একসঙ্গে কাজ করার বিশেষ আগ্রহ প্রকাশ করেন এবং প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব নিউক্লিয়ার এগ্রিকালচার (বিনা) কর্তৃক উদ্ভাবিত চাপ সহনশীল এবং উচ্চ ফলনশীল ফসলের জাত উদ্ভাবনে বাংলাদেশের অগ্রযাত্রার চিত্র তুলে ধরেন।

অপরদিকে মঙ্গলবার বাংলাদেশ, এন্টিগুয়াওবারবুডা, ভুটান, চীন ও মালয়শিয়া যৌথভাবে জাতিসংঘ সদর দপ্তরে ”Sheikh Hasina Initiative of Community Clinics: Innovative Approach to Achieving Universal Health Coverage Inclusive of Mental Health and Disabilities’ শীর্ষক একটি উচ্চ পর্যায়ের সাইড ইভেন্ট আয়োজন করে। উক্ত সাইডইভেন্টে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্লেনারি সেশনের সমাপনী বক্তব্যে বাংলাদেশের মানুষের দোরগোড়ায় স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দিতে কমিউনিটি ক্লিনিক মডেল যে বৈপ্লবিক ভূমিকা পালন করছে তা তুলে ধরেন। এছাড়াও এদিন স্পেন ও ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের প্রেসিডেন্টদের আমন্ত্রণে প্রধানমন্ত্রী বিকালে ”Towards a Fair International Financial Architecture” শীর্ষক গোল-টেবিল আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন।

উল্লেখ্য, জনস্বাস্থ্য উন্নয়নে জাতিসংঘ স্বীকৃত বাংলাদেশের কমিউনিটি ক্লিনিক ধারণার প্রবর্তনের স্বীকৃতিস্বরূপ যুক্তরাষ্ট্রের “ব্রাউন ইউনিভার্সিটি মেডিকেল স্কুল” মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রীকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান করেন।

রোহিঙ্গা ইস্যু বিষয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মোমেন আরো বলেন, বাংলাদেশের জন্য রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে প্রত্যাবাসন এক নম্বর প্রায়োরিটি ইস্যু। এ বিষয়ে ওআইসি বরাবরই সহায়তা প্রদান করে আসছে। তারই ধারাবাহিকতায় মঙ্গলবার ”Rohingya Contact Group of OIC” -এর একটি উচ্চ পর্যায়ের সভা অনুষ্ঠিত হয়। এসময় রোহিঙ্গাদেরকে তাদের নিজ দেশ মিয়ানামারে প্রত্যাবাসন বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা হয়। সভায় উপস্থিত সকলে রোহিঙ্গাদেও মিয়ানমারে প্রত্যাবাসনের জন্য আইসিজি-তে চলমান আইনি প্রক্রিয়াকে আরো বেগবান করার জন্য ওআইসি সদস্যদের কাছ থেকে রেসকিউ মবিলাইজেশন (Resource Mobilisation)-এর আহবান জানান।

সংবাদ সম্মেলনে ড. মোমেন বলেন, বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে মঙ্গলবার সকালে তিনি জাতিসংঘের ৭৮তম অধিবেশনের সাধারণ বিতর্কের উদ্বোধনীতে যোগাদান এবং জাতিসংঘের সদরদপ্তরে বাংলাদেশ, আর্জেন্টিনা এবং আন্তর্জাতিক সমুদ্র তলদেশ কর্তৃপক্ষের যৌথ আয়োজনে গভীর সমুদ্রে বৈজ্ঞানিক গবেষণা সংক্রান্ত এক উচ্চ পর্যায়ের সভায় অংশগ্রহণ করেন। এছাড়াও সিয়েরা লিওনের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাথে তার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক হয় বলে ড. মোমেন জানান।

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান মায়ানমার সরকারকেই করতে হবে

প্রকাশের সময় : ০৬:১৫:৩৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৩

ইউএনএ, নিউইয়র্ক : পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আব্দুল মোমেন বলেছেন বাংলাদেশ মানবিক কারনেই প্রায় ১২ লাখ রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়েছে। এব্যাপারে বিশ্ববাসী অবগত। কিন্তু মায়ানমার না চাইলে রোহিঙ্গারা নিজ দেশে ফিরে যেতে পারবে না। এই সমস্যার সমাধান মায়ানমার সরকারকেই করতে হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জাতিসংঘে যোগদান ও তাঁর কর্মকান্ড নিয়ে মঙ্গলবার (১৯ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় নিউইয়র্ক সিটির ম্যানহাটানের লটে নিউইয়র্ক প্যালেস-এ সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে তিনি এসব কথা বলেন। এই হোটেলেই প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর সফরসঙ্গীরা অবস্থান করছেন। হোটেলটি বর্তমানে প্রধানমন্ত্রীর আবাসস্থল। খবর ইউএনএ’র।

এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও ফাস্ট লেডি জিল বাইডেনের আমন্ত্রনে বিশ্বের অন্যান্য রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানদের সাথে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মঙ্গলবার সন্ধ্যায় অভ্যর্থনা অনুষ্ঠানে যোগ দেন। এর আগে সকালে জাতিসংঘ ভবনের মূল অধিবেশনে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন তাঁর ভাষন দেন। ভাষণে তিনি ইউক্রেনে রাশিয়ার নগ্ন আগ্রাসনের বিরুদ্ধে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানিয়ে বলেন, এই হামলার কারণে রাশিয়াকে ছাড় দিলে জাতিসংঘের কোন সদস্য দেশ আর নিজেকে নিরাপদ বোধ করবে না। উল্লেখ্য, এবছরই রেকর্ড ১৫০ জনের মতো বিশ্বের রাষ্ট্র ও সরকার প্রধান বা তাদের প্রতিনিধিরা ৭৮তম সাধারণ অধিবেশনে যোগ দিচ্ছেন। যাদের মধ্যে ৯২জন রাষ্ট্রপ্রধান আর ৪৯জন সরকার প্রধান থাকছেন। তবে, জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের ৫টি স্থায়ী সদস্য রাষ্ট্রের মধ্যে শুধুমাত্র যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন যোগ দেন এই অধিবেশনে। এবার আসছেন না চীন, রাশিয়া, ফ্রান্স ও যুক্তরাজ্যের সরকার প্রধানগণ। যাদের রয়েছে ভেটো ক্ষমতা। ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধ ইস্যুকে কেন্দ্র করে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিন না আসলেও এবারের অধিবেশনে যোগ দিয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি।

মঙ্গলবার সংবাদ সম্মেলনে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মোমেন বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতিসংঘের অধিবেশনে যোগদানের অংশ হিসেবে মঙ্গলবার শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট, পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট এবং ডেনমার্কের প্রধানমন্ত্রীর সাথে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করেছেন। বৈঠককালে এসকল দেশের সাথে বাংলাদেশের স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। এছাড়াও ইন্টারন্যাশনাল এটনমিক এনার্জি এজেন্সি (আইএইএ)-এর মহাপরিচালক রাফেল ম্যারিয়ানো গ্রোসি মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রীর সাথে সৌজন্য সাক্ষাত করেছেন। এসময় প্রধানমন্ত্রী পারমাণবিক শক্তির শান্তিপূর্ণ ব্যবহারের উপর গুরুত্বারোপ করেন। এসময় মি. গ্রোসি ‘অ্যাটম ফর ফুড’ উদ্যোগে বাংলাদেশের সঙ্গে একসঙ্গে কাজ করার বিশেষ আগ্রহ প্রকাশ করেন এবং প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব নিউক্লিয়ার এগ্রিকালচার (বিনা) কর্তৃক উদ্ভাবিত চাপ সহনশীল এবং উচ্চ ফলনশীল ফসলের জাত উদ্ভাবনে বাংলাদেশের অগ্রযাত্রার চিত্র তুলে ধরেন।

অপরদিকে মঙ্গলবার বাংলাদেশ, এন্টিগুয়াওবারবুডা, ভুটান, চীন ও মালয়শিয়া যৌথভাবে জাতিসংঘ সদর দপ্তরে ”Sheikh Hasina Initiative of Community Clinics: Innovative Approach to Achieving Universal Health Coverage Inclusive of Mental Health and Disabilities’ শীর্ষক একটি উচ্চ পর্যায়ের সাইড ইভেন্ট আয়োজন করে। উক্ত সাইডইভেন্টে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্লেনারি সেশনের সমাপনী বক্তব্যে বাংলাদেশের মানুষের দোরগোড়ায় স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দিতে কমিউনিটি ক্লিনিক মডেল যে বৈপ্লবিক ভূমিকা পালন করছে তা তুলে ধরেন। এছাড়াও এদিন স্পেন ও ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের প্রেসিডেন্টদের আমন্ত্রণে প্রধানমন্ত্রী বিকালে ”Towards a Fair International Financial Architecture” শীর্ষক গোল-টেবিল আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন।

উল্লেখ্য, জনস্বাস্থ্য উন্নয়নে জাতিসংঘ স্বীকৃত বাংলাদেশের কমিউনিটি ক্লিনিক ধারণার প্রবর্তনের স্বীকৃতিস্বরূপ যুক্তরাষ্ট্রের “ব্রাউন ইউনিভার্সিটি মেডিকেল স্কুল” মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রীকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান করেন।

রোহিঙ্গা ইস্যু বিষয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মোমেন আরো বলেন, বাংলাদেশের জন্য রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে প্রত্যাবাসন এক নম্বর প্রায়োরিটি ইস্যু। এ বিষয়ে ওআইসি বরাবরই সহায়তা প্রদান করে আসছে। তারই ধারাবাহিকতায় মঙ্গলবার ”Rohingya Contact Group of OIC” -এর একটি উচ্চ পর্যায়ের সভা অনুষ্ঠিত হয়। এসময় রোহিঙ্গাদেরকে তাদের নিজ দেশ মিয়ানামারে প্রত্যাবাসন বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা হয়। সভায় উপস্থিত সকলে রোহিঙ্গাদেও মিয়ানমারে প্রত্যাবাসনের জন্য আইসিজি-তে চলমান আইনি প্রক্রিয়াকে আরো বেগবান করার জন্য ওআইসি সদস্যদের কাছ থেকে রেসকিউ মবিলাইজেশন (Resource Mobilisation)-এর আহবান জানান।

সংবাদ সম্মেলনে ড. মোমেন বলেন, বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে মঙ্গলবার সকালে তিনি জাতিসংঘের ৭৮তম অধিবেশনের সাধারণ বিতর্কের উদ্বোধনীতে যোগাদান এবং জাতিসংঘের সদরদপ্তরে বাংলাদেশ, আর্জেন্টিনা এবং আন্তর্জাতিক সমুদ্র তলদেশ কর্তৃপক্ষের যৌথ আয়োজনে গভীর সমুদ্রে বৈজ্ঞানিক গবেষণা সংক্রান্ত এক উচ্চ পর্যায়ের সভায় অংশগ্রহণ করেন। এছাড়াও সিয়েরা লিওনের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাথে তার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক হয় বলে ড. মোমেন জানান।