নিউইয়র্ক ০৪:৪১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫, ১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

সরিষাবাড়িতে বন্যায় পানিবন্দী ২ লাখ মানুষ

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৪:২৩:৪৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৭ জুলাই ২০২৩
  • / ৮২ বার পঠিত

ছবি: ইত্তেফাক

বাংলাদেশ ডেস্ক : উজানে ভারী বর্ষণ ও পাহড়ী ঢলে জামালপুরের সরিষাবাড়ি উপজেলার চরাঞ্চলের তিনটি ইউনিয়ন সাতপোয়া, পিংনা ও পোগলদীঘা যমুনা তীরের ২৫ গ্রামের প্রায় দুই লাখ মানুষ পানি বন্দী হয়ে পড়েছে । প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম।

ইতোমধ্যে সরিষাবাড়ি উপজেলায় ধানাটা-চর জামিরা, সরিষাবাড়ি পৌরসভা-চর সরিষাবাড়ি পর্যন্ত পাঁকা সড়কের কয়েকটি স্থান বন্যার পানিতে ধসে যাতায়াত ব্যবস্থা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। রোপা ধানের বীজ তলা, শাক সবজী, কাঁচা মরিচ, লাউ কুমড়া ও বেগুনের টাল ডুবে গেছে ।

চর জামিরা আদ্রা ছাতারিয়া, চর সরিষাবাড়ি গ্রামের কয়েকজন কৃষক জানান, সবে মাত্র আট দিন হলো আমরা রোপা ধানের চারা ফেলেছি। কিন্তু হঠাৎ বন্যার পানিতে সব তলিয়ে গেছে। দ্রুত পানি নেমে না গেলে সব বীজ তলাসহ অন্যান্য ফসল নষ্ট হয়ে যাবে।

এ বিষয়ে উপজেলা কৃষিবিদ অনুপ সিংহ জানান, আজ তিনদিন হলো পানির চাপ বৃদ্ধি পাচ্ছে। চরাঞ্চচলের বেশ কয়েকটি গ্রাম বন্যায় তলিয়ে গেছে। দেখা যাক বন্যা কতদিন স্থিতি হয়। এ সময় পার হওয়ার পর ক্ষতির পরিমাণ নিরূপন করা যাবে।  সূত্র : দৈনিক ইত্তেফাক

নাসরিন /হককথা

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

সরিষাবাড়িতে বন্যায় পানিবন্দী ২ লাখ মানুষ

প্রকাশের সময় : ০৪:২৩:৪৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৭ জুলাই ২০২৩

বাংলাদেশ ডেস্ক : উজানে ভারী বর্ষণ ও পাহড়ী ঢলে জামালপুরের সরিষাবাড়ি উপজেলার চরাঞ্চলের তিনটি ইউনিয়ন সাতপোয়া, পিংনা ও পোগলদীঘা যমুনা তীরের ২৫ গ্রামের প্রায় দুই লাখ মানুষ পানি বন্দী হয়ে পড়েছে । প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম।

ইতোমধ্যে সরিষাবাড়ি উপজেলায় ধানাটা-চর জামিরা, সরিষাবাড়ি পৌরসভা-চর সরিষাবাড়ি পর্যন্ত পাঁকা সড়কের কয়েকটি স্থান বন্যার পানিতে ধসে যাতায়াত ব্যবস্থা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। রোপা ধানের বীজ তলা, শাক সবজী, কাঁচা মরিচ, লাউ কুমড়া ও বেগুনের টাল ডুবে গেছে ।

চর জামিরা আদ্রা ছাতারিয়া, চর সরিষাবাড়ি গ্রামের কয়েকজন কৃষক জানান, সবে মাত্র আট দিন হলো আমরা রোপা ধানের চারা ফেলেছি। কিন্তু হঠাৎ বন্যার পানিতে সব তলিয়ে গেছে। দ্রুত পানি নেমে না গেলে সব বীজ তলাসহ অন্যান্য ফসল নষ্ট হয়ে যাবে।

এ বিষয়ে উপজেলা কৃষিবিদ অনুপ সিংহ জানান, আজ তিনদিন হলো পানির চাপ বৃদ্ধি পাচ্ছে। চরাঞ্চচলের বেশ কয়েকটি গ্রাম বন্যায় তলিয়ে গেছে। দেখা যাক বন্যা কতদিন স্থিতি হয়। এ সময় পার হওয়ার পর ক্ষতির পরিমাণ নিরূপন করা যাবে।  সূত্র : দৈনিক ইত্তেফাক

নাসরিন /হককথা