নিউইয়র্ক ১১:২৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫, ৩ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

ভোট ডাকাতির জন্য মাঠ সাজানো শুরু হয়েছে : রিজভী

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০২:২৯:০২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ মে ২০২৩
  • / ৬৮ বার পঠিত

সংবাদ সম্মেলনে রিজভী। ছবি : সংগৃহীত

বাংলাদেশ ডেস্ক :  বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী অভিযোগ করেছেন, জাতীয় নির্বাচনের আগে বিএনপির নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে গায়েবি মামলা দিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়। ভোট ডাকাতির জন্য নানা রকম কারিগরি করতে মাঠ সাজানো শুরু হয়। ২০১৪ এবং ২০১৮ সালের মতো সেই একই প্রক্রিয়ায় পুরনো পথে হাঁটতে শুরু করেছে সরকার। সোমবার (৮ মে) নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ অভিযোগ করেন।

৭ ডিসেম্বরের ঘটনা প্রসঙ্গ টেনে রুহুল কবির রিজভী বলেন, বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে পুলিশ নিজেরাই বোমাসহ প্রবেশ করেছে। আর এটা করা হয়েছে বিএনপি নেতাকর্মীদের ফাঁসাতে। ককটেল বিস্ফোরণের শব্দ কেউ শোনেনি। কিন্তু আসামি করা হয় মৃত ব্যক্তি ও কারাবন্দী নেতাদের।

রিজভী বলেন, নির্বাচন সামনে রেখে দলীয় পরিচয় দেখে পুলিশে নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। নির্বাচনী রদবদল ও পদোন্নতি শুরু হয়েছে। তবে এতো সব করে এবার আর পার পাওয়া যাবে না। জনগণ রাজপথে নেমেছে অধিকার আদায়ের আন্দোলনে। নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন না দিলে সরকারের পতন হবে।

আরোও পড়ুন। খালেদা জিয়ার সঙ্গে মান্নার সাক্ষাৎ, আন্দোলন জোরদারের আহ্বান

বিএনপির এই নেতা বলেন, অন্যায়ভাবে বিএনপির তথ্য বিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল, যুবদলের সাবেক সভাপতি সাইফুল আলম নীরব, যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মোনায়েম মুন্নাসহ এস এম জাহাঙ্গীর, ইউসুফ বিন জলিল, আলী আলী আকবর চুন্নু, হারুনুর রশিদ হারুন, আমির এজাজ খান, গোলাম মাওলা শাহীন, রফিক হাওলাদার, আসিফসহ শত শত নেতাকর্মী এখনো কারা ভোগ করছে। আমি নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলা প্রত্যাহারসহ নিঃশর্ত মুক্তির আহ্বান জানাচ্ছি। সূত্র : দৈনিক ইত্তেফাক
সুমি/হককথা

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

ভোট ডাকাতির জন্য মাঠ সাজানো শুরু হয়েছে : রিজভী

প্রকাশের সময় : ০২:২৯:০২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ মে ২০২৩

বাংলাদেশ ডেস্ক :  বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী অভিযোগ করেছেন, জাতীয় নির্বাচনের আগে বিএনপির নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে গায়েবি মামলা দিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়। ভোট ডাকাতির জন্য নানা রকম কারিগরি করতে মাঠ সাজানো শুরু হয়। ২০১৪ এবং ২০১৮ সালের মতো সেই একই প্রক্রিয়ায় পুরনো পথে হাঁটতে শুরু করেছে সরকার। সোমবার (৮ মে) নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ অভিযোগ করেন।

৭ ডিসেম্বরের ঘটনা প্রসঙ্গ টেনে রুহুল কবির রিজভী বলেন, বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে পুলিশ নিজেরাই বোমাসহ প্রবেশ করেছে। আর এটা করা হয়েছে বিএনপি নেতাকর্মীদের ফাঁসাতে। ককটেল বিস্ফোরণের শব্দ কেউ শোনেনি। কিন্তু আসামি করা হয় মৃত ব্যক্তি ও কারাবন্দী নেতাদের।

রিজভী বলেন, নির্বাচন সামনে রেখে দলীয় পরিচয় দেখে পুলিশে নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। নির্বাচনী রদবদল ও পদোন্নতি শুরু হয়েছে। তবে এতো সব করে এবার আর পার পাওয়া যাবে না। জনগণ রাজপথে নেমেছে অধিকার আদায়ের আন্দোলনে। নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন না দিলে সরকারের পতন হবে।

আরোও পড়ুন। খালেদা জিয়ার সঙ্গে মান্নার সাক্ষাৎ, আন্দোলন জোরদারের আহ্বান

বিএনপির এই নেতা বলেন, অন্যায়ভাবে বিএনপির তথ্য বিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল, যুবদলের সাবেক সভাপতি সাইফুল আলম নীরব, যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মোনায়েম মুন্নাসহ এস এম জাহাঙ্গীর, ইউসুফ বিন জলিল, আলী আলী আকবর চুন্নু, হারুনুর রশিদ হারুন, আমির এজাজ খান, গোলাম মাওলা শাহীন, রফিক হাওলাদার, আসিফসহ শত শত নেতাকর্মী এখনো কারা ভোগ করছে। আমি নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলা প্রত্যাহারসহ নিঃশর্ত মুক্তির আহ্বান জানাচ্ছি। সূত্র : দৈনিক ইত্তেফাক
সুমি/হককথা