নিউইয়র্ক ০৭:৩৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

এক স্লিপ

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০২:২০:৩৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৮ সেপ্টেম্বর ২০১৫
  • / ৯১৮ বার পঠিত

নিউইয়র্ক: বিশ্বের রাজধানী বলে খ্যাত নিউইয়র্কে বাংলাদেশী কমিউনিটির বড় দুটি সম্মেলন হলো। যুক্তরাষ্ট্রের লেবার ডে উইকেন্ড ঘিরে প্রতি বছরের মতো এবারো এই সম্মেলন হলো। একটি হলো ফোবানা সম্মেলন, আরেকটি হলো এনএবিসি কনভেনশন নামে। ৪-৬ সেপ্টেম্বর ফোবানা সম্মেলন হলো জ্যামাইকাস্থ ইয়র্ক কলেজের পারফর্মিং আর্ট মিলনায়তনে। আর এনএবিসি সম্মেলন হলো ৫-৬ সেপ্টেম্বর ম্যানহাটাস্থ পেন প্লাজা প্যাভিলয়নে। সম্মেলনই বলি আর কনভেনশনই বলি এর কর্মকান্ড ছিলো একই ধাচের, একই মানের। দেশ-বিদেশের নামিদামী জ্ঞানী-গুনী ব্যক্তি এতে যোগ দিয়েছেন। বিভক্তি আকারে যোগ দিয়েছেন উত্তর আমেরিকার প্রবাসী বাংলাদেশীরা। এই বিভক্তি নিয়ে শত-সহস্র প্রশ্ন সচেতন প্রবাসীদের। পাশাপাশি সম্মেলনের প্রচার প্রচারণায় প্রধান ভূমিকা পালনকারী নিউইয়র্কের মিডিয়ায় কর্মরত সম্পাদক-সাংবাদিকরা উপেক্ষিত হয়েছেন। যেখানে ঢাকার সম্পাদক-সাংবাদিকরা সম্মানিত হয়েছেন, সেখানে নিউইয়র্কের বাংলা মিডিয়ার সম্পাদক-সাংবাদিকদের উপেক্ষা অসম্মানেরই বটে! বিষয়টি অনেকেরই দৃষ্টিগোচর হলেও ব্যাপারটি এড়িয়ে গেছেন কেউ কেউ। আবার কেউ কেউ সম্মেলনে না গিয়ে নিরব প্রতিবাদ করে বিকল্প পথে সম্মেলনের খবরখবর কভার করে দায়িত্বশীল সাংবাদিকতার পরিচয় দিয়েছেন। সংশ্লিষ্ট সকলের মনে রাখা উচিৎ সাংবাদিকতা ক্রিয়েটিভ জব, সম্মানের জব। কারো দয়া-দক্ষিণার জব নয়। এক সহকর্মী বন্ধু বললেন ‘ঢাকার সম্পাদক আর লোকাল সম্পাদক’ বলে উত্তর আমেরিকার মিডিয়াগুলোর পেশাদার সম্পাদকদের উপেক্ষা করার কোন সুযোগ নেই। ০৬ সেপ্টেম্বর’২০১৫

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

About Author Information

এক স্লিপ

প্রকাশের সময় : ০২:২০:৩৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৮ সেপ্টেম্বর ২০১৫

নিউইয়র্ক: বিশ্বের রাজধানী বলে খ্যাত নিউইয়র্কে বাংলাদেশী কমিউনিটির বড় দুটি সম্মেলন হলো। যুক্তরাষ্ট্রের লেবার ডে উইকেন্ড ঘিরে প্রতি বছরের মতো এবারো এই সম্মেলন হলো। একটি হলো ফোবানা সম্মেলন, আরেকটি হলো এনএবিসি কনভেনশন নামে। ৪-৬ সেপ্টেম্বর ফোবানা সম্মেলন হলো জ্যামাইকাস্থ ইয়র্ক কলেজের পারফর্মিং আর্ট মিলনায়তনে। আর এনএবিসি সম্মেলন হলো ৫-৬ সেপ্টেম্বর ম্যানহাটাস্থ পেন প্লাজা প্যাভিলয়নে। সম্মেলনই বলি আর কনভেনশনই বলি এর কর্মকান্ড ছিলো একই ধাচের, একই মানের। দেশ-বিদেশের নামিদামী জ্ঞানী-গুনী ব্যক্তি এতে যোগ দিয়েছেন। বিভক্তি আকারে যোগ দিয়েছেন উত্তর আমেরিকার প্রবাসী বাংলাদেশীরা। এই বিভক্তি নিয়ে শত-সহস্র প্রশ্ন সচেতন প্রবাসীদের। পাশাপাশি সম্মেলনের প্রচার প্রচারণায় প্রধান ভূমিকা পালনকারী নিউইয়র্কের মিডিয়ায় কর্মরত সম্পাদক-সাংবাদিকরা উপেক্ষিত হয়েছেন। যেখানে ঢাকার সম্পাদক-সাংবাদিকরা সম্মানিত হয়েছেন, সেখানে নিউইয়র্কের বাংলা মিডিয়ার সম্পাদক-সাংবাদিকদের উপেক্ষা অসম্মানেরই বটে! বিষয়টি অনেকেরই দৃষ্টিগোচর হলেও ব্যাপারটি এড়িয়ে গেছেন কেউ কেউ। আবার কেউ কেউ সম্মেলনে না গিয়ে নিরব প্রতিবাদ করে বিকল্প পথে সম্মেলনের খবরখবর কভার করে দায়িত্বশীল সাংবাদিকতার পরিচয় দিয়েছেন। সংশ্লিষ্ট সকলের মনে রাখা উচিৎ সাংবাদিকতা ক্রিয়েটিভ জব, সম্মানের জব। কারো দয়া-দক্ষিণার জব নয়। এক সহকর্মী বন্ধু বললেন ‘ঢাকার সম্পাদক আর লোকাল সম্পাদক’ বলে উত্তর আমেরিকার মিডিয়াগুলোর পেশাদার সম্পাদকদের উপেক্ষা করার কোন সুযোগ নেই। ০৬ সেপ্টেম্বর’২০১৫