নিউইয়র্ক ০৪:৩৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

কোকো আইল্যান্ডে সামরিক তৎপরতা, ভারতের সন্দেহ পিছনে চীন

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ১২:৫৫:৩১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ এপ্রিল ২০২৩
  • / ৩২ বার পঠিত

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : মিয়ানমারের ছোট্ট একটা দ্বীপ কোকো আইল্যান্ড। ভারতীয় ইস্ট কোস্ট থেকে মিয়ানমারের দূরত্ব ১২০০ কিলোমিটার হতে পারে। কিন্তু আন্দামান-নিকোবার দ্বীপপুঞ্জ থেকে কোকো আইল্যান্ডের ব্যবধান মাত্র ৪২ থেকে ৫৫ কিলোমিটার। এই কোকো আইল্যান্ডে গত কয়েকমাস ধরে সামরিক তৎপরতা চলছে। বানানো হচ্ছে রাস্তা, বিমানের হাঙ্গার, ট্রেঞ্চ এমনকি একটি রাডার স্টেশনও। ভারতের সাউথ ব্লক মনে করছে, মিয়ানমারের এই উদ্যোগের পিছনে আছে চীন। তারা কোকো আইল্যান্ডে বসে ভারতের ওপর নজরদারি চালাতে চায়। তাই তারা কোকো আইল্যান্ডকে একটি ছোট আর্মি বেস-এ পরিণত করতে চাইছে। দরিয়া দিয়ে ঘেরা এই আইল্যান্ডটি স্ট্রাটেজিক দিক থেকেও পছন্দসই। তাই, চীনারা এই দ্বীপ পছন্দ করেছে বলে সাউথ ব্লকের চাইনিজ ডেস্কের আশংকা।

আরোও পড়ুন । যুক্তরাষ্ট্রে অফিস বন্ধ করে কর্মী ছাঁটাইয়ের পথে ম্যাকডোনাল্ডস

চাইনিজ ডেস্ক মনে করছে যে, চীনের অগ্রগমণ ও আগ্রাসী নীতির ক্ষেত্রে ভারত বড় বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে। তাই, চীন ভারতের প্রতিবেশী ছোট দেশগুলিকে কাজে লাগাচ্ছে ভারতের বিরুদ্ধে স্ট্রাটেজিক পয়েন্ট হিসেবে গড়ে তুলতে। সেই কারণেই মিয়ানমারের এই উদ্যোগ বলে মনে করছে ভারতীয় সেনাবাহিনী। আন্দামান – নিকোবারে তাই গড়ে তোলা হচ্ছে অ্যান্টি এয়ারক্র্যাফট কেন্দ্র, মিসাইল ডিটেকশন সেন্টার। সবুজ দ্বীপে কান পাতলে এখন শোনা যাবে ট্যাংকের ঘরঘর আওয়াজ। সূত্র : মানব জমিন

বেলী / হককথা

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

কোকো আইল্যান্ডে সামরিক তৎপরতা, ভারতের সন্দেহ পিছনে চীন

প্রকাশের সময় : ১২:৫৫:৩১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ এপ্রিল ২০২৩

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : মিয়ানমারের ছোট্ট একটা দ্বীপ কোকো আইল্যান্ড। ভারতীয় ইস্ট কোস্ট থেকে মিয়ানমারের দূরত্ব ১২০০ কিলোমিটার হতে পারে। কিন্তু আন্দামান-নিকোবার দ্বীপপুঞ্জ থেকে কোকো আইল্যান্ডের ব্যবধান মাত্র ৪২ থেকে ৫৫ কিলোমিটার। এই কোকো আইল্যান্ডে গত কয়েকমাস ধরে সামরিক তৎপরতা চলছে। বানানো হচ্ছে রাস্তা, বিমানের হাঙ্গার, ট্রেঞ্চ এমনকি একটি রাডার স্টেশনও। ভারতের সাউথ ব্লক মনে করছে, মিয়ানমারের এই উদ্যোগের পিছনে আছে চীন। তারা কোকো আইল্যান্ডে বসে ভারতের ওপর নজরদারি চালাতে চায়। তাই তারা কোকো আইল্যান্ডকে একটি ছোট আর্মি বেস-এ পরিণত করতে চাইছে। দরিয়া দিয়ে ঘেরা এই আইল্যান্ডটি স্ট্রাটেজিক দিক থেকেও পছন্দসই। তাই, চীনারা এই দ্বীপ পছন্দ করেছে বলে সাউথ ব্লকের চাইনিজ ডেস্কের আশংকা।

আরোও পড়ুন । যুক্তরাষ্ট্রে অফিস বন্ধ করে কর্মী ছাঁটাইয়ের পথে ম্যাকডোনাল্ডস

চাইনিজ ডেস্ক মনে করছে যে, চীনের অগ্রগমণ ও আগ্রাসী নীতির ক্ষেত্রে ভারত বড় বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে। তাই, চীন ভারতের প্রতিবেশী ছোট দেশগুলিকে কাজে লাগাচ্ছে ভারতের বিরুদ্ধে স্ট্রাটেজিক পয়েন্ট হিসেবে গড়ে তুলতে। সেই কারণেই মিয়ানমারের এই উদ্যোগ বলে মনে করছে ভারতীয় সেনাবাহিনী। আন্দামান – নিকোবারে তাই গড়ে তোলা হচ্ছে অ্যান্টি এয়ারক্র্যাফট কেন্দ্র, মিসাইল ডিটেকশন সেন্টার। সবুজ দ্বীপে কান পাতলে এখন শোনা যাবে ট্যাংকের ঘরঘর আওয়াজ। সূত্র : মানব জমিন

বেলী / হককথা