নিউইয়র্ক ০৩:২৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৮ জুলাই ২০২৫, ২৪ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

এ টি এম শামসুজ্জামানকে হারানোর এক বছর

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৫:৫০:১৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২০ ফেব্রুয়ারী ২০২২
  • / ৫৬ বার পঠিত

বিনোদন ডেস্ক : পাঁচ দশকের বেশি সময় দাপটের সঙ্গে অভিনয় জগতে বাংলা চলচ্চিত্রের বরেণ্য অভিনেতা এ টি এম শামসুজ্জামানের পদচারণা ছিল। গেল বছরের এই দিনেই (২০ ফেব্রুয়ারি) পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে না ফেরার দেশে পাড়ি জমান তিনি। কিংবদন্তি এই অভিনেতার আজ প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী।
বড় ছেলে কামরুজ্জামান কবীরের পাশে রাজধানীর জুরাইন কবরস্থানে তাকে সমাহিত করা হয়। মৃত্যুর আগে সন্তানদের কাছে এখানেই চিরনিদ্রায় শায়িত হওয়ার কথা বলে যান একুশে পদকপ্রাপ্ত এই অভিনেতা।
গুণী এই অভিনেতা ছিলেন একাধারে সংলাপ রচয়িতা, চিত্রনাট্যকার, চলচ্চিত্র পরিচালক। ১৯৬১ সালে উদয়ন চৌধুরীর বিষকন্যা চলচ্চিত্রে সহকারি পরিচালক হিসেবে কাজ করার সুযোগ পান এ টি এম শামসুজ্জামান।
চলচ্চিত্রের জন্য প্রথমবার চিত্রনাট্য লেখেন ১৯৬৫ সালে। সিনেমার নাম ‘জলছবি’। একই বছরে অভিনয় জীবন শুরু করেন এই দর্শকনন্দিত অভিনেতা। প্রথম অভিনীত ছবি ‘ন্যায়ী জিন্দেগী’। এই চলচ্চিত্র শেষ পর্যন্ত সমাপ্ত হয়নি।
১৯৭৪ সালে তিনি আমজাদ হোসেন পরিচালিত ‘নয়নমণি’ চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। এরপর বহু সিনেমায় নিজের অভিনয়গুণে দর্শকমহলে জায়গা করে নেন। পরবর্তীতে টিভি নাটকে অভিনয় করেও তুমুল প্রশংসিত হন। তিনি একুশে পদকসহ বহুবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছেন।
হককথা/এমউএ

Tag :

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

এ টি এম শামসুজ্জামানকে হারানোর এক বছর

প্রকাশের সময় : ০৫:৫০:১৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২০ ফেব্রুয়ারী ২০২২

বিনোদন ডেস্ক : পাঁচ দশকের বেশি সময় দাপটের সঙ্গে অভিনয় জগতে বাংলা চলচ্চিত্রের বরেণ্য অভিনেতা এ টি এম শামসুজ্জামানের পদচারণা ছিল। গেল বছরের এই দিনেই (২০ ফেব্রুয়ারি) পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে না ফেরার দেশে পাড়ি জমান তিনি। কিংবদন্তি এই অভিনেতার আজ প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী।
বড় ছেলে কামরুজ্জামান কবীরের পাশে রাজধানীর জুরাইন কবরস্থানে তাকে সমাহিত করা হয়। মৃত্যুর আগে সন্তানদের কাছে এখানেই চিরনিদ্রায় শায়িত হওয়ার কথা বলে যান একুশে পদকপ্রাপ্ত এই অভিনেতা।
গুণী এই অভিনেতা ছিলেন একাধারে সংলাপ রচয়িতা, চিত্রনাট্যকার, চলচ্চিত্র পরিচালক। ১৯৬১ সালে উদয়ন চৌধুরীর বিষকন্যা চলচ্চিত্রে সহকারি পরিচালক হিসেবে কাজ করার সুযোগ পান এ টি এম শামসুজ্জামান।
চলচ্চিত্রের জন্য প্রথমবার চিত্রনাট্য লেখেন ১৯৬৫ সালে। সিনেমার নাম ‘জলছবি’। একই বছরে অভিনয় জীবন শুরু করেন এই দর্শকনন্দিত অভিনেতা। প্রথম অভিনীত ছবি ‘ন্যায়ী জিন্দেগী’। এই চলচ্চিত্র শেষ পর্যন্ত সমাপ্ত হয়নি।
১৯৭৪ সালে তিনি আমজাদ হোসেন পরিচালিত ‘নয়নমণি’ চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। এরপর বহু সিনেমায় নিজের অভিনয়গুণে দর্শকমহলে জায়গা করে নেন। পরবর্তীতে টিভি নাটকে অভিনয় করেও তুমুল প্রশংসিত হন। তিনি একুশে পদকসহ বহুবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছেন।
হককথা/এমউএ