নিউইয়র্ক ০১:০৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৬ জুলাই ২০২৫, ২২ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

জাতিসংঘের দুই কর্মকর্তা হত্যায় ৫১ জনের মৃত্যুদণ্ড

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ১২:৩০:৪৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৩০ জানুয়ারী ২০২২
  • / ৫৯ বার পঠিত

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : জাতিসংঘের দুই কর্মকর্তাকে হত্যার দায়ে কঙ্গোর সামরিক আদালত ৫১ জনকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়েছে বলে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা।

প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রায় পাঁচ বছর আগে দেশটির বিরোধপূর্ণ কাসাই অঞ্চলে সহিংসতার ঘটনার তদন্ত করতে গিয়ে জাইদা কাতালান ও মাইকেল শার্প হত্যাকাণ্ডের শিকার হন। জাইদা একজন সুইডিশ এবং মাইকেল একজন আমেরিকান।

মানবাধিকার এই দুই কূটনীতিককে হত্যার ঘটনা ব্যাপকভাবে নাড়া দেয় বিশ্বকে। ডজনখানেক লোকের এ হত্যাকাণ্ডের জন্য চার বছরেরও বেশি সময় ধরে বিচার কাজ চলছে দেশটির সামরিক আদালতে।

জানা গেছে, সুইডেনের নাগরিক জাইদা কাতালান ও আমেরিকান মাইকেল শার্প ২০১৭ সালের মার্চে কাসাই অঞ্চলে যান। সরকারি বাহিনী ও একটি সশস্ত্রগোষ্ঠীর মধ্যে সহিংসতার ঘটনার তদন্ত করতে গিয়েছিলেন তারা। রাস্তার পাশে তাদের গাড়ি রোধ করে হত্যা করা হয়। নিখোঁজ হওয়ার পর একই বছর ২৮ মার্চ একটি গ্রামে তাদের মরদেহ পাওয়া যায়।

দেশটির কর্তৃপক্ষ দাবি করে সশস্ত্রগোষ্ঠীর লোকেরা তাদের হত্যা করেছে।

উল্লেখ্য, কঙ্গোতে প্রায়শই হত্যা মামলার রায়ে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়। কিন্তু ২০০৩ সালে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার ওপর স্থগিতাদেশ ঘোষণা করে দেশটি।
হককথা/এমউএ

Tag :

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

জাতিসংঘের দুই কর্মকর্তা হত্যায় ৫১ জনের মৃত্যুদণ্ড

প্রকাশের সময় : ১২:৩০:৪৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৩০ জানুয়ারী ২০২২

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : জাতিসংঘের দুই কর্মকর্তাকে হত্যার দায়ে কঙ্গোর সামরিক আদালত ৫১ জনকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়েছে বলে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা।

প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রায় পাঁচ বছর আগে দেশটির বিরোধপূর্ণ কাসাই অঞ্চলে সহিংসতার ঘটনার তদন্ত করতে গিয়ে জাইদা কাতালান ও মাইকেল শার্প হত্যাকাণ্ডের শিকার হন। জাইদা একজন সুইডিশ এবং মাইকেল একজন আমেরিকান।

মানবাধিকার এই দুই কূটনীতিককে হত্যার ঘটনা ব্যাপকভাবে নাড়া দেয় বিশ্বকে। ডজনখানেক লোকের এ হত্যাকাণ্ডের জন্য চার বছরেরও বেশি সময় ধরে বিচার কাজ চলছে দেশটির সামরিক আদালতে।

জানা গেছে, সুইডেনের নাগরিক জাইদা কাতালান ও আমেরিকান মাইকেল শার্প ২০১৭ সালের মার্চে কাসাই অঞ্চলে যান। সরকারি বাহিনী ও একটি সশস্ত্রগোষ্ঠীর মধ্যে সহিংসতার ঘটনার তদন্ত করতে গিয়েছিলেন তারা। রাস্তার পাশে তাদের গাড়ি রোধ করে হত্যা করা হয়। নিখোঁজ হওয়ার পর একই বছর ২৮ মার্চ একটি গ্রামে তাদের মরদেহ পাওয়া যায়।

দেশটির কর্তৃপক্ষ দাবি করে সশস্ত্রগোষ্ঠীর লোকেরা তাদের হত্যা করেছে।

উল্লেখ্য, কঙ্গোতে প্রায়শই হত্যা মামলার রায়ে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়। কিন্তু ২০০৩ সালে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার ওপর স্থগিতাদেশ ঘোষণা করে দেশটি।
হককথা/এমউএ