নিউইয়র্ক ০১:৪৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৬ জুলাই ২০২৫, ২২ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

শীতে হলুদ খাওয়ার নানা উপকারিতা

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০১:০১:৩৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ নভেম্বর ২০২১
  • / ৮০ বার পঠিত

হলুদ আমাদের প্রতিদিনের প্রয়োজনীয় একটি জিনিস। এটি সব ধরনের রান্নায় কমবেশি ব্যবহার করা হয়ে থাকে। হলুদের আছে অ্যান্টিফাঙ্গাল, অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টিভাইরাল বৈশিষ্ট্য। এটি প্রাকৃতিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিকারী হিসাবে কাজ করে। এটি বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত হয়েছে যে, হলুদের বেশ কিছু স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে এবং এটি ক্যান্সার ও আলঝাইমার প্রতিরোধ করতে পারে।

চলুন জেনে নেই এর উপকারিতা সম্পর্কে-

টক্সিন দূর করতে সহায়তা করে শীতের সময়ে আমরা মজার মজার নানা খাবার খেয়ে থাকি। বছরের শেষ সময় বলে অনেকে ছুটি কাটাতে বেড়িয়েও পড়েন। এসময় খাবারের ক্ষেত্রে খুব বেশি সতর্ক থাকা হয় না। যে কারণে শরীরে অজান্তেই জমতে পারে টক্সিন। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে নিয়মিত হলুদ খাওয়ার অভ্যাস করুন। হলুদ একটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা শরীরকে ভেতর থেকে উপকার করে।

মৌসুমী ফ্লু দূরে রাখে শীতের শুরুতে মৌসুমী ফ্লুর সূচনা হয়। এই মৌসুমে আমাদের দেশের বেশিরভাগ পরিবারে হলুদ দুধ হলো প্রাকৃতিক ওষুধ। অনেক গর্ভবতী নারীও হালকা ফ্লুতে হলুদ দুধ পান করে থাকেন। হলুদ ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ দূর করতে সাহায্য করে এবং গলা ব্যথা থেকে মুক্তি দেয়। হলুদ সারা বছরই পাওয়া যায়। এটি শুধুমাত্র একটি ভালো মসলাই নয় বরং একটি নিরাময়কারীও। মসলা হিসেবে হলুদের ব্যবহার ক্যান্সারের ঝুঁকি হ্রাস করে এবং আলঝেইমারের চিকিত্সার জন্যও কাজ করে।

শারীরিক ব্যাধি দূরে রাখে হলুদ একটি ভেষজ উপাদান যা সারা বিশ্বেই পাওয়া যায়। এটি শীতকালীন সাইনাস, জয়েন্টে ব্যথা, বদহজম, সর্দি এবং কাশি থেকে মুক্তি দিতে পারে। তাত্ক্ষণিক উপশমের জন্য, দুধ এবং চায়ের মতো পানীয়তেও এক চিমটি হলুদ যোগ করতে পারেন। প্রতিদিন হলুদ খেলে তা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে।

Tag :

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

শীতে হলুদ খাওয়ার নানা উপকারিতা

প্রকাশের সময় : ০১:০১:৩৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ নভেম্বর ২০২১

হলুদ আমাদের প্রতিদিনের প্রয়োজনীয় একটি জিনিস। এটি সব ধরনের রান্নায় কমবেশি ব্যবহার করা হয়ে থাকে। হলুদের আছে অ্যান্টিফাঙ্গাল, অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টিভাইরাল বৈশিষ্ট্য। এটি প্রাকৃতিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিকারী হিসাবে কাজ করে। এটি বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত হয়েছে যে, হলুদের বেশ কিছু স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে এবং এটি ক্যান্সার ও আলঝাইমার প্রতিরোধ করতে পারে।

চলুন জেনে নেই এর উপকারিতা সম্পর্কে-

টক্সিন দূর করতে সহায়তা করে শীতের সময়ে আমরা মজার মজার নানা খাবার খেয়ে থাকি। বছরের শেষ সময় বলে অনেকে ছুটি কাটাতে বেড়িয়েও পড়েন। এসময় খাবারের ক্ষেত্রে খুব বেশি সতর্ক থাকা হয় না। যে কারণে শরীরে অজান্তেই জমতে পারে টক্সিন। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে নিয়মিত হলুদ খাওয়ার অভ্যাস করুন। হলুদ একটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা শরীরকে ভেতর থেকে উপকার করে।

মৌসুমী ফ্লু দূরে রাখে শীতের শুরুতে মৌসুমী ফ্লুর সূচনা হয়। এই মৌসুমে আমাদের দেশের বেশিরভাগ পরিবারে হলুদ দুধ হলো প্রাকৃতিক ওষুধ। অনেক গর্ভবতী নারীও হালকা ফ্লুতে হলুদ দুধ পান করে থাকেন। হলুদ ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ দূর করতে সাহায্য করে এবং গলা ব্যথা থেকে মুক্তি দেয়। হলুদ সারা বছরই পাওয়া যায়। এটি শুধুমাত্র একটি ভালো মসলাই নয় বরং একটি নিরাময়কারীও। মসলা হিসেবে হলুদের ব্যবহার ক্যান্সারের ঝুঁকি হ্রাস করে এবং আলঝেইমারের চিকিত্সার জন্যও কাজ করে।

শারীরিক ব্যাধি দূরে রাখে হলুদ একটি ভেষজ উপাদান যা সারা বিশ্বেই পাওয়া যায়। এটি শীতকালীন সাইনাস, জয়েন্টে ব্যথা, বদহজম, সর্দি এবং কাশি থেকে মুক্তি দিতে পারে। তাত্ক্ষণিক উপশমের জন্য, দুধ এবং চায়ের মতো পানীয়তেও এক চিমটি হলুদ যোগ করতে পারেন। প্রতিদিন হলুদ খেলে তা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে।